সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার রংপুরের পীরগঞ্জ আওয়ামী লীগের নেতারা গণভবনে আসলে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।
আগামী ৯ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী এ আসনের চূড়ান্ত প্রার্থী নির্বাচন ও তার পক্ষে গণসংযোগের জন্য পীরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, দলীয় ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা অওয়ামী লীগ, ১৫টি ইউনিয়ন ও পৌরসভা অওয়ামী লীগ এবং ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি-সম্পাদককে ঢাকায় গণভবনে আমন্ত্রণ জানান।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া-কোটালিপাড়া উপজেলা নিয়ে গোপালগঞ্জ-৩ এবং রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা রংপুর-৬ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। সে সময় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানান, তাদের দলে একমাত্র শেখ হাসিনা দুটি আসনে লড়বেন।
রংপুর-৬ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয় শিরীন শারমিন চৌধুরীর নামেও। ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এ আসনটিতে জেতার পর উপনির্বাচনে শিরীন শারমিন চৌধুরীকে বিজয়ী করে আনেন।
এদিকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বেশিরভাগ বিকল্প প্রার্থী চূড়ান্ত মনোনিত হচ্ছেন না। বৃহস্পতিবার থেকে দুইজন করে প্রার্থী রাখা ১৭টি আসনে একজন করে চূড়ান্ত মনোনয়নের চিঠি প্রদান শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবারের মধ্যে চূড়ান্ত মনোনিতদের চিঠি প্রদান সম্পন্ন করা হবে। সূত্র জানায়, নির্বাচন কমিশনের যাচাইয়ে অধিকাংশ মূল প্রার্থী যোগ্য হওয়ায় তাদেরই চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে রাখা হচ্ছে। অন্যদিকে বিকল্প প্রার্থীদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে বলা হয়েছে। যদিও ৯ ডিসেম্বরের আগেই লিখিতভাবে ৩০০ আসনে দল-জোট মনোনিত একক প্রার্থীদের তালিকা নির্বাচন কমিশনে জমা দিবে আওয়ামী লীগ।
স্পটলাইট