Bkash

রাজনীতি

আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন: চরমোনাই পীর

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন: চরমোনাই পীর

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে ‍আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেছেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন? আপনাদের রাজনীতি করার অধিকারই তো বাংলার জমিনে থাকতে পারে না।

প্রায় ৯১টি দেশে এই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে। আপনি বলেন, বোঝেনই না। খায় না মাথায় দেয়? আসলে বোঝে সবই, কিন্তু মূল ব্যাপার হলো এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আর দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তিনশ, সাড়ে তিনশ, ছয়শ বিশটার মতো বাড়ি তৈরি করা যায় না।

সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের টাউন ফুটবল মাঠ প্রাঙ্গণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

ইসলামী আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে যারা বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট রুহুল আমীন, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাসানুজ্জামান সজীব।

সমাবেশ শুরুর আগে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত করেন ইসলামী যুব আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক মুফতি তাসনিম কাওছার। আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, নিজের স্বার্থে, দলের স্বার্থে দেশকে অগ্রাধিকার না দিয়ে যা করার তাই করেছে বাংলাদেশের সংবিধান। ওটা এক প্রকারে বলা যায়, একটা ছোট্ট পুস্তিকার মতো যা নিজের স্বার্থেই তৈরি করা হয়েছিল।

যার যখন মন চাইছে তখনই তারা ওই ভাবে সংবিধান পরিবর্তন করেছে। কারণ এখানে একটা নীতি রয়েছে, এতো সিট তাদের থাকলে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবে। সংবিধান যেন ইচ্ছা করলেই নিজ এবং দলের স্বার্থে তৈরি করতে না পারে। এখন কিন্তু সুযোগ এসেছে নির্বাচন যে পদ্ধতিতে ছিল তার পরিবর্তন করা। সেই পরিবর্তিত পদ্ধতি হলো পিআর সিস্টেমের নির্বাচন।

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আপনারা জানেন, যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে এতে পয়ত্রিশ বা সর্বোচ্চ চল্লিশ শতকরা ভোট পেয়ে তারা কিন্তু সংবিধান পরিবর্তনের সেই সুযোগ পেয়েছিল। আর পিআর পদ্ধতি নির্বাচনে প্রতিটা ভোটারের মূল্যায়ন হবে এবং বারবার ইচ্ছা করলেই এই ফ্যাসিস্ট চরিত্র এককভাবে সংখ্যাঘরিষ্ঠ নিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এই জন্যই এক শ্রেণি যারা নাকি বিভিন্ন সময় নিজেদের স্বার্থ, দলের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, দেশের স্বার্থকে ভুলুণ্ঠিত করেছে, তারা এই পিআর পদ্ধতি বোঝে না। তারা বলে পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়? আমরা বলব পিআর পদ্ধতি খায়ও না, মাথায়ও দেয় না। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে এই দেশ সুন্দর তৈরি হয়, মানবতার কল্যাণ হয়, মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন হয়।

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আমরা সবাইকে আহ্বান জানাব, আসেন আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, আমরা যারা ইসলামকে ভালোবাসি, আমরা যারা মানুষের কল্যাণ চাই আসেন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। প্রয়োজনীয় সংস্কার হতে হবে এবং দৃশ্যমান এই খুনি জালেম টাকা পাচারকারিদের বিচার হতে হবে।

সমাবেশ শেষে চুয়াডাঙ্গা ১ এবং দুই আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেন চোরমোনাই পীর সাহেবে। এর মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসন এবং জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা জহুরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রার্থী হিসেনে ঘোষণা করেন।

গণসমাবেশে উপস্থাপনায় ছিলেন, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা কে এম সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মোহাম্মদ আলী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, হেফজতে ইসলামীর জেলা সভাপিত আব্দুস সামাদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক আসলাম হোসেন অর্ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সমন্বয়কারী আমির হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

আরও পড়ুন:

গোলাম রাব্বানীর ভর্তি বাতিল, ডাকসুর জিএস পদও অবৈধ!

বরিশালটাইমস

বরিশালটাইমস

১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

গোলাম রাব্বানীর ভর্তি বাতিল, ডাকসুর জিএস পদও অবৈধ!

২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের আগে এম ফিল প্রোগ্রামে ভর্তি যথাযথ প্রক্রিয়ায় না হওয়ায় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর ভর্তি বাতিল হচ্ছে। আর তাতে বৈধ ছাত্রত্ব না থাকার কারণে ২০১৯ সালের ১১ মার্চ অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে গোলাম রাব্বানীর প্রার্থীতাও বৈধ ছিল না। তার প্রেক্ষিতে জিএস নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টিকে অবৈধ ঘোষণার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।

ওই নির্বাচনে জিএস পদপ্রার্থী রাশেদ খাঁনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি এই সুপারিশ করেছে।

২০১৯ সালে ১১ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের কারচুপির অনুসন্ধানে নতুন তদন্ত কমিটি গঠন, জড়িত শিক্ষকদের শান্তি ও বহিষ্কার, অবৈধ উপায়ে ভর্তি হয়ে ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সব সদস্যদের ডাকসুর সদস্য পদ বাতিলপূর্বক ভুক্তভোগী প্রার্থীদের মূল্যায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ এবং ২২ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে ডাকসু ভবনে সংঘটিত নৃশংস হামলার ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের বিচার দাবি করে ভূক্তভোগী জিএস প্রার্থী মো. রাশেদ খাঁন এবং ছাত্র অধিকার পরিষদের আহবায়ক মো. সানাউল্লাহ হক’র আবেদনের বিষয়টির সত্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য উপাচার্য গত ৫ ফেব্রুয়ারি ও সিন্ডিকেট ২৫ ফেব্রুয়ারি কর্তৃক অনুমোদিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

বিস্তারিত আসছে...

ঢাকায় এবার পুলিশের সামনেই আ.লীগের মিছিল

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:১২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঢাকায় এবার পুলিশের সামনেই আ.লীগের মিছিল

কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও রাজধানীতে আরেকটি বড় আকারের মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। এবার ঘটনাস্থল রাজধানীর আগারগাঁও।

ইতোমধ্যে এ মিছিলের একাধিক ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে । ভিডিওতে দেখা যায়, মিছিলের পাশ দিয়েই চলে যাচ্ছে পুলিশের গাড়ি, তবে মিছিল থামানোর কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে আগারগাঁও বাংলাদেশ বেতারের সামনে থেকে আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিলটি বের করেন।

প্রায় হাজার সংখ্যক মানুষ এতে অংশ নেন। স্থানীয়দের ভাষ্য, ব্যানার-ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে মিছিলকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে যান। মিছিলটি বাংলাদেশ বেতারের সামনে থেকে শুরু হয়ে আগারগাঁও মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ‘শেখ হাসিনা’, ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’, ‘শেখ হাসিনা আসবে, রাজপথ কাঁপবে’ ইত্যাদি বিভিন্ন স্লোগানে কম্পিত হয় পুরো এলাকা ।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শেরেবাংলা নগর থানার ওসি মো. ইমাউল হক জানান, আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন সংগঠন মিছিল করেছে এবং ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে।

ভিডিওতে পুলিশের গাড়ি মিছিলের পাশ দিয়ে যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ভিডিওটি আমাদের নজরে এসেছে। সেটি একজন অফিসারের বহনকারী গাড়ি ছিল। অফিসারকে আনতে গাড়িটি যাচ্ছিল। ফলে পুলিশের পক্ষে তখন কিছু করা সম্ভব হয়নি।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এবং দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান। এর তিনদিন পর (৮ আগস্ট) গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এরপর বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, শীর্ষ নেতা ও প্রভাবশালী সংসদ সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়।

নির্বাহী আদেশে দলটির কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেও মাঠের মিছিল পুরোপুরি থামাতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। প্রায়ই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বড় শহরে ঝটিকা মিছিল নিয়ে নামছেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। এমন মিছিল করতে গিয়ে গ্রেপ্তারও হচ্ছেন অনেকে।

সবশেষ গত শুক্রবারও (১২ সেপ্টেম্বর) জুমার নামাজের পর রাজধানীর বাংলামোটর, উত্তরা ও মিরপুরে বড় ধরনের মিছিল বের করেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বিএনপি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ভুলে আ’লীগের স্লোগান ধরেছে: ফয়জুল করীম

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:২৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বিএনপি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ভুলে আ’লীগের স্লোগান ধরেছে: ফয়জুল করীম

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি এখন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ভুলে গিয়ে আওয়ামী লীগের স্লোগান ধরেছে।’

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে যশোরের ঝিকরগাছা বিএম হাইস্কুল মাঠে এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ফয়জুল করীম বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বহু দলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের আদর্শের ওপরে ভিত্তি করে বিচারপতি আব্দুস সাত্তার এবং বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসেছিলেন।

তারা ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। বর্তমানে তারা জিয়াউর রহমানের আদর্শ ভুলে আওয়ামী লীগের স্লোগান ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’ বলতে শুরু করেছে।’

ফয়জুল করীম বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল নিজেরাই নিজেদের খুন করতে শুরু করেছে। তারা দেশব্যাপী চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছে। এদের কাছে দেশের মানুষ নিরাপদ নয়।

তাই বাংলাদেশে ইসলামী দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসে দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে হবে। ইসলামী দল ক্ষমতায় আসলে দেশের কেউ খুন, হয়রানি, চাঁদাবাজির শিকার হবে না। দেশের মানুষ না খেয়ে থাকবে না।’

তিনি বলেন, ‘দক্ষিণপন্থীদের বিস্তীর্ণতায় বিএনপির আজ মন খারাপ। এ দক্ষিণপন্থীরাই জীবনভর বিএনপিকে ভোট দিয়েছে। সেই দক্ষিণপন্থীদের সম্মান ইজ্জত রক্ষা করতে পারে নাই তারা। জিয়াউর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নের কথা বলে ধোকা দিয়েছে।’

মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পরে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ভোটে কেউ পক্ষপাতিত্ব করতে পারবে না। মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। তা না হলে একটি মার্জিন ভোটের কোন কর্তৃত্ব থাকবে না।

‘সব মার্কা দেখা শেষ ইসলামী আন্দোলনের বাংলাদেশ’ বলে তিনি বক্তব্য শেষ করে নেতাকর্মীদের নিয়ে মাগরিবের নামাজ আদায় করেন।’

ইসলামী আন্দোলনের উপজেলা সভাপতি শেখ আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে জনসভায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মাওলানা শোয়াইব হোসেন, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল করিম আবরার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা সভাপতি আলহাজ মো. আব্দুল হালিম মিয়া ও সেক্রেটারি মোহাম্মাদ আলী সরদার, ঝিকরগাছা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাস্টার আব্দুল আলিম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.