
২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৭
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেছেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন? আপনাদের রাজনীতি করার অধিকারই তো বাংলার জমিনে থাকতে পারে না।
প্রায় ৯১টি দেশে এই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে। আপনি বলেন, বোঝেনই না। খায় না মাথায় দেয়? আসলে বোঝে সবই, কিন্তু মূল ব্যাপার হলো এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আর দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তিনশ, সাড়ে তিনশ, ছয়শ বিশটার মতো বাড়ি তৈরি করা যায় না।
সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের টাউন ফুটবল মাঠ প্রাঙ্গণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ইসলামী আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে যারা বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট রুহুল আমীন, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাসানুজ্জামান সজীব।
সমাবেশ শুরুর আগে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত করেন ইসলামী যুব আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক মুফতি তাসনিম কাওছার। আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, নিজের স্বার্থে, দলের স্বার্থে দেশকে অগ্রাধিকার না দিয়ে যা করার তাই করেছে বাংলাদেশের সংবিধান। ওটা এক প্রকারে বলা যায়, একটা ছোট্ট পুস্তিকার মতো যা নিজের স্বার্থেই তৈরি করা হয়েছিল।
যার যখন মন চাইছে তখনই তারা ওই ভাবে সংবিধান পরিবর্তন করেছে। কারণ এখানে একটা নীতি রয়েছে, এতো সিট তাদের থাকলে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবে। সংবিধান যেন ইচ্ছা করলেই নিজ এবং দলের স্বার্থে তৈরি করতে না পারে। এখন কিন্তু সুযোগ এসেছে নির্বাচন যে পদ্ধতিতে ছিল তার পরিবর্তন করা। সেই পরিবর্তিত পদ্ধতি হলো পিআর সিস্টেমের নির্বাচন।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আপনারা জানেন, যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে এতে পয়ত্রিশ বা সর্বোচ্চ চল্লিশ শতকরা ভোট পেয়ে তারা কিন্তু সংবিধান পরিবর্তনের সেই সুযোগ পেয়েছিল। আর পিআর পদ্ধতি নির্বাচনে প্রতিটা ভোটারের মূল্যায়ন হবে এবং বারবার ইচ্ছা করলেই এই ফ্যাসিস্ট চরিত্র এককভাবে সংখ্যাঘরিষ্ঠ নিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এই জন্যই এক শ্রেণি যারা নাকি বিভিন্ন সময় নিজেদের স্বার্থ, দলের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, দেশের স্বার্থকে ভুলুণ্ঠিত করেছে, তারা এই পিআর পদ্ধতি বোঝে না। তারা বলে পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়? আমরা বলব পিআর পদ্ধতি খায়ও না, মাথায়ও দেয় না। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে এই দেশ সুন্দর তৈরি হয়, মানবতার কল্যাণ হয়, মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন হয়।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আমরা সবাইকে আহ্বান জানাব, আসেন আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, আমরা যারা ইসলামকে ভালোবাসি, আমরা যারা মানুষের কল্যাণ চাই আসেন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। প্রয়োজনীয় সংস্কার হতে হবে এবং দৃশ্যমান এই খুনি জালেম টাকা পাচারকারিদের বিচার হতে হবে।
সমাবেশ শেষে চুয়াডাঙ্গা ১ এবং দুই আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেন চোরমোনাই পীর সাহেবে। এর মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসন এবং জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা জহুরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রার্থী হিসেনে ঘোষণা করেন।
গণসমাবেশে উপস্থাপনায় ছিলেন, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা কে এম সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মোহাম্মদ আলী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, হেফজতে ইসলামীর জেলা সভাপিত আব্দুস সামাদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক আসলাম হোসেন অর্ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সমন্বয়কারী আমির হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেছেন, আপনারা পিআর পদ্ধতি বোঝেন না, তাহলে রাজনীতি করতে আসছেন কেন? আপনাদের রাজনীতি করার অধিকারই তো বাংলার জমিনে থাকতে পারে না।
প্রায় ৯১টি দেশে এই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে। আপনি বলেন, বোঝেনই না। খায় না মাথায় দেয়? আসলে বোঝে সবই, কিন্তু মূল ব্যাপার হলো এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আর দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তিনশ, সাড়ে তিনশ, ছয়শ বিশটার মতো বাড়ি তৈরি করা যায় না।
সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের টাউন ফুটবল মাঠ প্রাঙ্গণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ইসলামী আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে যারা বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল, জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট রুহুল আমীন, ইসলামী আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাসানুজ্জামান সজীব।
সমাবেশ শুরুর আগে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত করেন ইসলামী যুব আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক মুফতি তাসনিম কাওছার। আমির ও চরমোনাই পীর সাহেব মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, নিজের স্বার্থে, দলের স্বার্থে দেশকে অগ্রাধিকার না দিয়ে যা করার তাই করেছে বাংলাদেশের সংবিধান। ওটা এক প্রকারে বলা যায়, একটা ছোট্ট পুস্তিকার মতো যা নিজের স্বার্থেই তৈরি করা হয়েছিল।
যার যখন মন চাইছে তখনই তারা ওই ভাবে সংবিধান পরিবর্তন করেছে। কারণ এখানে একটা নীতি রয়েছে, এতো সিট তাদের থাকলে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন করতে পারবে। সংবিধান যেন ইচ্ছা করলেই নিজ এবং দলের স্বার্থে তৈরি করতে না পারে। এখন কিন্তু সুযোগ এসেছে নির্বাচন যে পদ্ধতিতে ছিল তার পরিবর্তন করা। সেই পরিবর্তিত পদ্ধতি হলো পিআর সিস্টেমের নির্বাচন।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আপনারা জানেন, যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন চলছে এতে পয়ত্রিশ বা সর্বোচ্চ চল্লিশ শতকরা ভোট পেয়ে তারা কিন্তু সংবিধান পরিবর্তনের সেই সুযোগ পেয়েছিল। আর পিআর পদ্ধতি নির্বাচনে প্রতিটা ভোটারের মূল্যায়ন হবে এবং বারবার ইচ্ছা করলেই এই ফ্যাসিস্ট চরিত্র এককভাবে সংখ্যাঘরিষ্ঠ নিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এই জন্যই এক শ্রেণি যারা নাকি বিভিন্ন সময় নিজেদের স্বার্থ, দলের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, দেশের স্বার্থকে ভুলুণ্ঠিত করেছে, তারা এই পিআর পদ্ধতি বোঝে না। তারা বলে পিআর পদ্ধতি খায় না মাথায় দেয়? আমরা বলব পিআর পদ্ধতি খায়ও না, মাথায়ও দেয় না। পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে এই দেশ সুন্দর তৈরি হয়, মানবতার কল্যাণ হয়, মানুষের অধিকার বাস্তবায়ন হয়।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, আমরা সবাইকে আহ্বান জানাব, আসেন আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, আমরা যারা ইসলামকে ভালোবাসি, আমরা যারা মানুষের কল্যাণ চাই আসেন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই। প্রয়োজনীয় সংস্কার হতে হবে এবং দৃশ্যমান এই খুনি জালেম টাকা পাচারকারিদের বিচার হতে হবে।
সমাবেশ শেষে চুয়াডাঙ্গা ১ এবং দুই আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেন চোরমোনাই পীর সাহেবে। এর মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান সজিবকে চুয়াডাঙ্গা-২ আসন এবং জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা জহুরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রার্থী হিসেনে ঘোষণা করেন।
গণসমাবেশে উপস্থাপনায় ছিলেন, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা কে এম সাইফুল্লাহ ও মাওলানা মোহাম্মদ আলী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল, হেফজতে ইসলামীর জেলা সভাপিত আব্দুস সামাদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক আসলাম হোসেন অর্ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সমন্বয়কারী আমির হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২২
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলায় ইউপি সদস্যসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম।
এর আগে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের চরচাঁদড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ মোল্যা (৬৭), গোপালপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি চর চান্দরা গ্রামের বাসিন্দা কাজী রুবেল (৩৫) এবং টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিন মোল্যা (৩৫)।
থানা ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার বাসিন্দা নিনমজুর ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। মামলাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের আসামি করা হয়। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ওই তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলায় ইউপি সদস্যসহ আওয়ামী লীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারকৃতদের ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম।
এর আগে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার পাঁচুড়িয়া ইউনিয়নের চরচাঁদড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফিরোজ মোল্যা (৬৭), গোপালপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি চর চান্দরা গ্রামের বাসিন্দা কাজী রুবেল (৩৫) এবং টগরবন্দ ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিন মোল্যা (৩৫)।
থানা ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি আলফাডাঙ্গা থানায় আওয়ামী লীগের ১৭০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করেন আলফাডাঙ্গা পৌর সদরের বুড়াইচ এলাকার বাসিন্দা নিনমজুর ইদ্রিস সর্দারের ছেলে বিএনপির সমর্থক লাভলু সর্দার। মামলাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের আসামি করা হয়। এ মামলায় আড়াই থেকে তিন হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। মামলার অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ওই তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, একটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:১৭
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৪
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।
আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।
বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।
আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.