১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:২৩
চাঁদা না দেওয়ায় ঢাকার মিডফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের কাছে নৃশংস হত্যকান্ডের শিকার লাল চাঁদ ওরফে সোহাগের (৩৯) বাড়ি বরগুনায় চলছে স্বজনদের আহাজারি।
একদিকে স্বামীকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ স্ত্রী লাকি বেগম। অপরদিকে ১০ বছরের ছেলে সোহান ও ১৪ বছরের মেয়ে সোহানাকে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষা জানা নেই তার। এ ঘটনায় বরগুনা জুড়ে চলছে শোকের মাতম।
শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে ঢাকা থেকে নিহত লাল চাঁদ ওরফে সোহাগের মরদেহ বরগুনায় নিয়ে আসেন স্বজনরা। পরে সদর উপজেলার ৭ নম্বর ঢলুয়া ইউনিয়নের ইসলামপুর নামক এলাকায় তার মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
স্বজন সূত্রে জানা যায়, সোহাগের বয়স যখন মাত্র ৭ মাস তখন বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার বাবা আইউব আলীর। এরপর জীবিকার তাগিদে মা আলেয়া বেগম শিশু সোহাগ ও তার আরও দুই কন্যা সন্তানকে নিয়ে বরগুনা ছেড়ে রাজধানী ঢাকায় পাড়ি দেন। ওই সময় থেকেই সোহাগ ঢাকায় বসবাস করতেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকার মিডফোর্ডে মেসার্স সোহানা মেটাল নামের একটি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিমাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করেই অভিযুক্তদের সঙ্গে দন্ধ শুরু হয় তার।
চাঁদার টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় এক সময় সোহাগের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তালাবদ্ধও করে অভিযুক্তরা। এরপর বুধবার বিকেলে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে চাঁদার দাবিতে সোহাগকে আটকে রেখে দফায় দফায় চাপ প্রয়োগ করা হয়।
এতেও চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে সোহাগকে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে পাথর মেরে হত্যা করা হয় বলে জানান স্বজনরা। নিহত সোহাগ তার স্ত্রী সন্তান নিয়ে ঢাকার জিঞ্জিরা কদমতলী কেরানিগঞ্জ মডেল টাউন নামক এলাকায় বসবাস করতেন।
নিহত সোহাগের মেয়ে সোহানা ও ছেলে সোহান বলেন, চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় বাবাকে মেরে ফেলা হয়েছে। আমরা এখন এতিম হয়ে গেছি, আমরা এখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াব। বাবাকে যারা হত্যা করেছে আমরা তাদের বিচার চাই।
সোহাগের বোন ফাতেমা বেগম বলেন, “আমার ভাই প্রায় ১০-১৫ বছর ধরে ব্যবসা করছিলেন। প্রতি মাসে তার কাছে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। এছাড়াও তার ব্যবসাটাও নিয়ে নিতে চেয়েছেন অভিযুক্তরা। তবে আমার ভাই তাদেরকে চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে তারা আমার ভাইকে ডেকে নিয়ে মারধর করেন এবং নির্মমভাবে পাথর মেরে হত্যা করে।”
সোহাগের মামা মোঃ মন্টু মিয়া বলেন, “সোহাগ অনেক ভালো ছেলে ছিল। তাকে যেভাবে মারা হয়েছে ওইভাবে কোনো পশুর সঙ্গেও কেউ আচরণ করেনা। যারা এ ধরনের কাজ করেছে, আমরা তাদের সঠিক বিচার চাই, ফাঁসি চাই।
নিহত সোহাগের স্ত্রী লাকি বেগম বলেন, “দীর্ঘদিন ধরেই আমার স্বামীর দোকান থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিলেন হত্যাকারীরা। আমার স্বামীর ব্যবসা তাদের সহ্য হচ্ছিল না। তারা প্রতি মাসে দুই লাখ করে টাকা চাইছিল। আমার স্বামী তা দিতে চায়নি। আর এ কারণেই নির্মমভাবে হত্যার শিকার হতে হয়েছে তাকে।”
চাঁদা না দেওয়ায় ঢাকার মিডফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের কাছে নৃশংস হত্যকান্ডের শিকার লাল চাঁদ ওরফে সোহাগের (৩৯) বাড়ি বরগুনায় চলছে স্বজনদের আহাজারি।
একদিকে স্বামীকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ স্ত্রী লাকি বেগম। অপরদিকে ১০ বছরের ছেলে সোহান ও ১৪ বছরের মেয়ে সোহানাকে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষা জানা নেই তার। এ ঘটনায় বরগুনা জুড়ে চলছে শোকের মাতম।
শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে ঢাকা থেকে নিহত লাল চাঁদ ওরফে সোহাগের মরদেহ বরগুনায় নিয়ে আসেন স্বজনরা। পরে সদর উপজেলার ৭ নম্বর ঢলুয়া ইউনিয়নের ইসলামপুর নামক এলাকায় তার মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
স্বজন সূত্রে জানা যায়, সোহাগের বয়স যখন মাত্র ৭ মাস তখন বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার বাবা আইউব আলীর। এরপর জীবিকার তাগিদে মা আলেয়া বেগম শিশু সোহাগ ও তার আরও দুই কন্যা সন্তানকে নিয়ে বরগুনা ছেড়ে রাজধানী ঢাকায় পাড়ি দেন। ওই সময় থেকেই সোহাগ ঢাকায় বসবাস করতেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকার মিডফোর্ডে মেসার্স সোহানা মেটাল নামের একটি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিমাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করেই অভিযুক্তদের সঙ্গে দন্ধ শুরু হয় তার।
চাঁদার টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় এক সময় সোহাগের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তালাবদ্ধও করে অভিযুক্তরা। এরপর বুধবার বিকেলে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে চাঁদার দাবিতে সোহাগকে আটকে রেখে দফায় দফায় চাপ প্রয়োগ করা হয়।
এতেও চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে সোহাগকে নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে পাথর মেরে হত্যা করা হয় বলে জানান স্বজনরা। নিহত সোহাগ তার স্ত্রী সন্তান নিয়ে ঢাকার জিঞ্জিরা কদমতলী কেরানিগঞ্জ মডেল টাউন নামক এলাকায় বসবাস করতেন।
নিহত সোহাগের মেয়ে সোহানা ও ছেলে সোহান বলেন, চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় বাবাকে মেরে ফেলা হয়েছে। আমরা এখন এতিম হয়ে গেছি, আমরা এখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াব। বাবাকে যারা হত্যা করেছে আমরা তাদের বিচার চাই।
সোহাগের বোন ফাতেমা বেগম বলেন, “আমার ভাই প্রায় ১০-১৫ বছর ধরে ব্যবসা করছিলেন। প্রতি মাসে তার কাছে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। এছাড়াও তার ব্যবসাটাও নিয়ে নিতে চেয়েছেন অভিযুক্তরা। তবে আমার ভাই তাদেরকে চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে তারা আমার ভাইকে ডেকে নিয়ে মারধর করেন এবং নির্মমভাবে পাথর মেরে হত্যা করে।”
সোহাগের মামা মোঃ মন্টু মিয়া বলেন, “সোহাগ অনেক ভালো ছেলে ছিল। তাকে যেভাবে মারা হয়েছে ওইভাবে কোনো পশুর সঙ্গেও কেউ আচরণ করেনা। যারা এ ধরনের কাজ করেছে, আমরা তাদের সঠিক বিচার চাই, ফাঁসি চাই।
নিহত সোহাগের স্ত্রী লাকি বেগম বলেন, “দীর্ঘদিন ধরেই আমার স্বামীর দোকান থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিলেন হত্যাকারীরা। আমার স্বামীর ব্যবসা তাদের সহ্য হচ্ছিল না। তারা প্রতি মাসে দুই লাখ করে টাকা চাইছিল। আমার স্বামী তা দিতে চায়নি। আর এ কারণেই নির্মমভাবে হত্যার শিকার হতে হয়েছে তাকে।”
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:১০
বরগুনার তালতলী উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য কাজ করছে রাখাইন সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (আরএসডিও)। এ সংস্থার মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান ও জীবন-জীবিকা উন্নয়নের মাধ্যমে তারা বদলে দিচ্ছে জীবনধারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরগুনা ২০০৮ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন লাভের পর থেকেই সংস্থাটি তালতলী উপজেলায় উন্নয়নমূলক কার্যক্রম শুরু করে। সিডর পরবর্তী দুর্যোগ গুলোতে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার সহায়তায় ত্রাণ বিতরণ থেকে শুরু করে ঘরবাড়ি নির্মাণ, রাস্তা সংস্কার, ভূমি অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও আইনি সহায়তাসহ নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় সুন্দরবন কোয়ালিশনের সহযোগিতায় গত তিন বছরে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে সংস্থাটি ঘূর্ণিঝড় রিমেল-পরবর্তী ৭৮ জন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা (মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে), ৪৫ জনকে জীবিকাভিত্তিক সহায়তা (আইজিএ), রাস্তা উন্নয়ন প্রকল্প ৫টি, একটি কাঠেরপুল, প্রতিবন্ধীদের জন্য ৯টি হুইলচেয়ার ও ৩টি লাঠি/ক্রেস, ১৪টি স্যানিটারি ল্যাট্রিন, জেলেদের জন্য ৫০টি লাইফ জ্যাকেট, সম্মিলিতভাবে ব্যবহারের জন্য ২টি ট্রলার, ৪টি পুকুর খনন, ১টি কৃষি বীজ ভাণ্ডার স্থাপন, ১টি রাখাইন ট্র্যাডিশনাল আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ, ৬টি গভীর নলকূপ, ১টি মাতৃভাষা শিক্ষা কেন্দ্র পুনঃনির্মাণ, ১টি জেলেদের বিশ্রামাগার, ১টি বেড়িবাঁধ ও ১টি লাইট হাউস, দুর্যোগ তথ্যসম্বলিত বিলবোর্ড ও সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করেন। এসব কার্যক্রম জনজীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে এবং এলাকাবাসীর মধ্যে উন্নয়ন সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরএসডিও সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মংচিন থান বলেন, আমরা সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে আসছি। এলাকার প্রয়োজন অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করে থাকি।
বরগুনার তালতলী উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য কাজ করছে রাখাইন সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (আরএসডিও)। এ সংস্থার মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান ও জীবন-জীবিকা উন্নয়নের মাধ্যমে তারা বদলে দিচ্ছে জীবনধারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরগুনা ২০০৮ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন লাভের পর থেকেই সংস্থাটি তালতলী উপজেলায় উন্নয়নমূলক কার্যক্রম শুরু করে। সিডর পরবর্তী দুর্যোগ গুলোতে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার সহায়তায় ত্রাণ বিতরণ থেকে শুরু করে ঘরবাড়ি নির্মাণ, রাস্তা সংস্কার, ভূমি অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও আইনি সহায়তাসহ নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় সুন্দরবন কোয়ালিশনের সহযোগিতায় গত তিন বছরে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে সংস্থাটি ঘূর্ণিঝড় রিমেল-পরবর্তী ৭৮ জন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা (মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে), ৪৫ জনকে জীবিকাভিত্তিক সহায়তা (আইজিএ), রাস্তা উন্নয়ন প্রকল্প ৫টি, একটি কাঠেরপুল, প্রতিবন্ধীদের জন্য ৯টি হুইলচেয়ার ও ৩টি লাঠি/ক্রেস, ১৪টি স্যানিটারি ল্যাট্রিন, জেলেদের জন্য ৫০টি লাইফ জ্যাকেট, সম্মিলিতভাবে ব্যবহারের জন্য ২টি ট্রলার, ৪টি পুকুর খনন, ১টি কৃষি বীজ ভাণ্ডার স্থাপন, ১টি রাখাইন ট্র্যাডিশনাল আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ, ৬টি গভীর নলকূপ, ১টি মাতৃভাষা শিক্ষা কেন্দ্র পুনঃনির্মাণ, ১টি জেলেদের বিশ্রামাগার, ১টি বেড়িবাঁধ ও ১টি লাইট হাউস, দুর্যোগ তথ্যসম্বলিত বিলবোর্ড ও সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করেন। এসব কার্যক্রম জনজীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে এবং এলাকাবাসীর মধ্যে উন্নয়ন সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরএসডিও সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মংচিন থান বলেন, আমরা সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে আসছি। এলাকার প্রয়োজন অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করে থাকি।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৯
‘নিজ নিজ পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন, ডেঙ্গুমুক্ত থাকুন’— এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বরগুনার তালতলী উপজেলায় ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংসে চার দিনব্যাপী ক্লিনিং ক্যাম্পেইন শুরু করেছে ব্র্যাক।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এ ক্যাম্পেইন চলবে আগামী চারদিন। এ সময়ে তালতলী শহরের অলিগলি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ, হাসপাতাল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও জনবহুল এলাকায় ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা হয়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা ও পুরোনো টায়ারের মতো স্থায়ী পানির পাত্র পরিষ্কার করে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করা হয়।
ক্যাম্পেইনে সহযোগিতা করছে জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. রাকিবুল ইসলাম, ফার্মাসিস্ট জুয়েল রানা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য কর্মসূচির মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রাজিব ঢালী ও সুশান্ত মন্ডল, ফিল্ড অফিসার মো. আসাদুজ্জামান রাসেল প্রমুখ। সার্বিকভাবে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন ব্র্যাক স্বাস্থ্য কর্মসূচির প্রোগ্রাম অফিসার অনাদি মণ্ডল।
স্থানীয়রা জানান, এ ধরনের উদ্যোগ সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে এবং ডেঙ্গু-চিকনগুনিয়ার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
‘নিজ নিজ পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন, ডেঙ্গুমুক্ত থাকুন’— এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বরগুনার তালতলী উপজেলায় ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংসে চার দিনব্যাপী ক্লিনিং ক্যাম্পেইন শুরু করেছে ব্র্যাক।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এ ক্যাম্পেইন চলবে আগামী চারদিন। এ সময়ে তালতলী শহরের অলিগলি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ, হাসপাতাল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও জনবহুল এলাকায় ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা হয়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা ও পুরোনো টায়ারের মতো স্থায়ী পানির পাত্র পরিষ্কার করে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করা হয়।
ক্যাম্পেইনে সহযোগিতা করছে জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. রাকিবুল ইসলাম, ফার্মাসিস্ট জুয়েল রানা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য কর্মসূচির মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রাজিব ঢালী ও সুশান্ত মন্ডল, ফিল্ড অফিসার মো. আসাদুজ্জামান রাসেল প্রমুখ। সার্বিকভাবে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন ব্র্যাক স্বাস্থ্য কর্মসূচির প্রোগ্রাম অফিসার অনাদি মণ্ডল।
স্থানীয়রা জানান, এ ধরনের উদ্যোগ সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে এবং ডেঙ্গু-চিকনগুনিয়ার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪২
বরগুনার বামনায় আজ রবিবার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে মিলনায়তনে উপজেলা ব্র্যাকের উদ্দ্যেগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা স্বাস্থ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মনিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ আহমেদ বক্তব্য রাখেন বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য জনাব মোঃ সালাহ উদ্দিন হাওলাদার, ব্র্যাকের ম্যানেজার জনাব মোঃ মতিউর রহমান , ব্র্যাকের সমন্বয়ক মোঃ সোহেল, মাঠকর্মী মোঃ সবুজ, ইউপি সদস্য ফারুক আহমেদ, ইমাম, তরিকুল ইসলাম, স্বাস্থ কর্মী সঞ্জয় প্রমূখ।
বরগুনার বামনায় আজ রবিবার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে মিলনায়তনে উপজেলা ব্র্যাকের উদ্দ্যেগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা স্বাস্থ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মনিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ আহমেদ বক্তব্য রাখেন বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য জনাব মোঃ সালাহ উদ্দিন হাওলাদার, ব্র্যাকের ম্যানেজার জনাব মোঃ মতিউর রহমান , ব্র্যাকের সমন্বয়ক মোঃ সোহেল, মাঠকর্মী মোঃ সবুজ, ইউপি সদস্য ফারুক আহমেদ, ইমাম, তরিকুল ইসলাম, স্বাস্থ কর্মী সঞ্জয় প্রমূখ।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.