২৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৩৭
ভোলার লালমোহন উপজেলার মহেষখালী ফজর আলী দাখিল মাদরাসার ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন উপলক্ষে তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে মাদরাসা হল রুমে প্রিজাইডিং অফিসার ও সরকারি শাহবাজপুর কলেজের প্রভাষক মো. মুসা এ তফসিল ঘোষণা করেন। এ সময় মাদরাসার বর্তমান কমিটির সদস্য, শিক্ষক- শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
ঘোষিত তফসিলে মাদরাসাটির নতুন ম্যানেজিং কমিটির জন্য ৪জন অভিভাবক সদস্য, ১জন সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য এবং ২জন শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য আগ্রহী প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদানের জন্য আহŸান জানানো হয়।
তফসিল অনুযায়ী, চলতি মাসের ২৭ থেকে ৩১ তারিখের মধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে। মনোনয়নপত্র বাছাই এবং বৈধ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে পহেলা সেপ্টেম্বর।
এছাড়া মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৪ সেপ্টেম্বর। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৬ সেপ্টেম্বর। একই দিন ফলাফলও ঘোষণা করা হবে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমাদান এবং নির্বাচন সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য মাদরাসাটির অফিসে দায়িত্বরতদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে, তফসিল ঘোষণার পরপরই মহেষখালী ফজর আলী দাখিল মাদরাসার নতুন ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগ্রহী প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করতে দেখা গেছে।
ভোলার লালমোহন উপজেলার মহেষখালী ফজর আলী দাখিল মাদরাসার ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন উপলক্ষে তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে মাদরাসা হল রুমে প্রিজাইডিং অফিসার ও সরকারি শাহবাজপুর কলেজের প্রভাষক মো. মুসা এ তফসিল ঘোষণা করেন। এ সময় মাদরাসার বর্তমান কমিটির সদস্য, শিক্ষক- শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
ঘোষিত তফসিলে মাদরাসাটির নতুন ম্যানেজিং কমিটির জন্য ৪জন অভিভাবক সদস্য, ১জন সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য এবং ২জন শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য আগ্রহী প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদানের জন্য আহŸান জানানো হয়।
তফসিল অনুযায়ী, চলতি মাসের ২৭ থেকে ৩১ তারিখের মধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে। মনোনয়নপত্র বাছাই এবং বৈধ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে পহেলা সেপ্টেম্বর।
এছাড়া মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৪ সেপ্টেম্বর। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৬ সেপ্টেম্বর। একই দিন ফলাফলও ঘোষণা করা হবে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমাদান এবং নির্বাচন সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য মাদরাসাটির অফিসে দায়িত্বরতদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে, তফসিল ঘোষণার পরপরই মহেষখালী ফজর আলী দাখিল মাদরাসার নতুন ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগ্রহী প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করতে দেখা গেছে।
২৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:১৯
ভোলার বাজারে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। বাজারগুলোতে বিভিন্ন আকারের ইলিশ নিয়ে এসেছেন খুচরা বিক্রেতারা। তবে দাম নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে সাধারণ ক্রেতাদের। ক্রেতাদের দাবি, ইলিশ কিনতে বাজারে এসে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। সামর্থ্য অনুয়ায়ী পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে পারছেন না।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরের দিকে ভোলা শহরের কিচেন মার্কেটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভোলার তুলাতুলি, ইলিশার জংশন, ভোলার খাল, নাছির মাঝি মৎস্য ঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট থেকে ইলিশ নিয়ে এসেছে খুচরা বিক্রেতারা। এক কেজি, ৭০০-৯০০ গ্রাম, ২০০-৬০০ গ্রাম সব আকারেরই ইলিশ রয়েছে বিক্রেতাদের কাছে। বাজারও রয়েছে ক্রেতাদের বেশ ভিড়। কিন্তু ইলিশের দাম নিয়ে ক্রেতারা সন্তুষ্ট নন।
ক্রেতা মো. ইকবাল হোসেন, খাইরুল আলম ও খুশি আক্তার জানান, তারা বাজারের এসেছেন ইলিশ কিনতে। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাই ৬০০-৭০০ গ্রামের ইলিশ ১৭০০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন। ৯০০ গ্রাম থেকে এক কেজি আকারের ইলিশ কেনার ইচ্ছে থাকলেও দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারেননি বলে জানান তারা।
ক্রেতা আকলিমা বেগম, হারুন অর রশিদ ও শান্তা রহমান জানান, এক কেজির ইলিশ বাজারে ২৫০০-২৭০০ টাকায় বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। তবে সাগরের ইলিশ আরও ৫০০ টাকা কম হলেও তেমন সুস্বাদু না হওয়া সেগুলো কেনেননি।
ক্রেতা ফারজানা বেগম, তৈয়বুর রহমান ও মো. হেলাল জানান, সারাদেশে ৩৩ ভাড়ের বেশি ইলিশ অহরণ হয় ভোলায়। কিন্তু ভোলার বাজারের ইলিশের দাম ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশালসহ বিভিন্ন জেলার থেকে বেশি, এটি মেনে নেওয়া যায় না।
তারা আরও জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম বেশি রয়েছে। ইলিশের খুচরা বিক্রেতা মো. জয়নাল ও মো. জুয়েল ব্যাপারী জানান, জাটকার কেজি ৬০০-৭০০ টাকা, ৬০০-৯০০ গ্রামের ইলিশের দাম ১৪০০-২২০০ টাকা ও এক কেজি ও তার বেশি আকারের ইলিশের দাম ২৫০০-২৭০০ টাকা বিক্রি করছি।
বিক্রেতা মো. মহিউদ্দিন জানান, ইলিশের সরবরাহ আগের চেয়ে কিছু বেড়েছে কিন্তু ঘাটে দাম কমেনি। চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেশি রয়েছে। ঘাট থেকে তারা বেশি দামে কিনে খুচরা বাজারের ১০০-২০০ টাকা বেশিতে বিক্রি করছেন।
ভোলা সদরের তুলাতুলি মৎস্য ঘারে আড়তদার মো. কামাল ব্যাপারী ও মঞ্জু ইসলাম জানান, তারা ঢাকা, বরিশাল ও চাঁদপুরের পাইকারি আড়ত থেকে দাদন এনে জেলেদের দিয়েছেন। এখন পাইকারি আড়তদারদের চাপ আছে কিন্তু তেমন সরবরাহ বাড়েনি। এজন্য দাম এখনও বেশি রয়েছে। তবে আগামী সপ্তাহে ইলিশের সরবরাহ আরও বাড়বে। তখন কেজিপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা কমে যাবে।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, বর্তমানের ইলিশের ভরা মৌসুম শুরু হয়েছে। জেলেদের জালে ইলিশ ভালোই ধরা পড়ছে। আগামী কয়েক দিন পর বেশি ধরা পরবে। তখন জেলেরা কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ পাবেন। দামও কমে যাবে।
ভোলার বাজারে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। বাজারগুলোতে বিভিন্ন আকারের ইলিশ নিয়ে এসেছেন খুচরা বিক্রেতারা। তবে দাম নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে সাধারণ ক্রেতাদের। ক্রেতাদের দাবি, ইলিশ কিনতে বাজারে এসে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। সামর্থ্য অনুয়ায়ী পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে পারছেন না।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরের দিকে ভোলা শহরের কিচেন মার্কেটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভোলার তুলাতুলি, ইলিশার জংশন, ভোলার খাল, নাছির মাঝি মৎস্য ঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট থেকে ইলিশ নিয়ে এসেছে খুচরা বিক্রেতারা। এক কেজি, ৭০০-৯০০ গ্রাম, ২০০-৬০০ গ্রাম সব আকারেরই ইলিশ রয়েছে বিক্রেতাদের কাছে। বাজারও রয়েছে ক্রেতাদের বেশ ভিড়। কিন্তু ইলিশের দাম নিয়ে ক্রেতারা সন্তুষ্ট নন।
ক্রেতা মো. ইকবাল হোসেন, খাইরুল আলম ও খুশি আক্তার জানান, তারা বাজারের এসেছেন ইলিশ কিনতে। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাই ৬০০-৭০০ গ্রামের ইলিশ ১৭০০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন। ৯০০ গ্রাম থেকে এক কেজি আকারের ইলিশ কেনার ইচ্ছে থাকলেও দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারেননি বলে জানান তারা।
ক্রেতা আকলিমা বেগম, হারুন অর রশিদ ও শান্তা রহমান জানান, এক কেজির ইলিশ বাজারে ২৫০০-২৭০০ টাকায় বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। তবে সাগরের ইলিশ আরও ৫০০ টাকা কম হলেও তেমন সুস্বাদু না হওয়া সেগুলো কেনেননি।
ক্রেতা ফারজানা বেগম, তৈয়বুর রহমান ও মো. হেলাল জানান, সারাদেশে ৩৩ ভাড়ের বেশি ইলিশ অহরণ হয় ভোলায়। কিন্তু ভোলার বাজারের ইলিশের দাম ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশালসহ বিভিন্ন জেলার থেকে বেশি, এটি মেনে নেওয়া যায় না।
তারা আরও জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম বেশি রয়েছে। ইলিশের খুচরা বিক্রেতা মো. জয়নাল ও মো. জুয়েল ব্যাপারী জানান, জাটকার কেজি ৬০০-৭০০ টাকা, ৬০০-৯০০ গ্রামের ইলিশের দাম ১৪০০-২২০০ টাকা ও এক কেজি ও তার বেশি আকারের ইলিশের দাম ২৫০০-২৭০০ টাকা বিক্রি করছি।
বিক্রেতা মো. মহিউদ্দিন জানান, ইলিশের সরবরাহ আগের চেয়ে কিছু বেড়েছে কিন্তু ঘাটে দাম কমেনি। চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেশি রয়েছে। ঘাট থেকে তারা বেশি দামে কিনে খুচরা বাজারের ১০০-২০০ টাকা বেশিতে বিক্রি করছেন।
ভোলা সদরের তুলাতুলি মৎস্য ঘারে আড়তদার মো. কামাল ব্যাপারী ও মঞ্জু ইসলাম জানান, তারা ঢাকা, বরিশাল ও চাঁদপুরের পাইকারি আড়ত থেকে দাদন এনে জেলেদের দিয়েছেন। এখন পাইকারি আড়তদারদের চাপ আছে কিন্তু তেমন সরবরাহ বাড়েনি। এজন্য দাম এখনও বেশি রয়েছে। তবে আগামী সপ্তাহে ইলিশের সরবরাহ আরও বাড়বে। তখন কেজিপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা কমে যাবে।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, বর্তমানের ইলিশের ভরা মৌসুম শুরু হয়েছে। জেলেদের জালে ইলিশ ভালোই ধরা পড়ছে। আগামী কয়েক দিন পর বেশি ধরা পরবে। তখন জেলেরা কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ পাবেন। দামও কমে যাবে।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৩৮
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাগরপথে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের দায়ে হরি রঞ্জন দাস ওরফে সোনা মাঝি নামে এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের পাঙাশিয়া আবাসন এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটককৃত হরি রঞ্জন দাস ভারতের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার হারুয়া বøকের অক্ষয় নগর এলাকার জামিনী দাসের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করে লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের পাঙাশিয়া এলাকা থেকে এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
তার কাছে কোনো পাসপোর্ট-ভিসা পাওয়া যায়নি। এরপর তাকে থানায় আনা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অবৈধভাবে সাগরপথে বাংলাদেশে প্রবেশের কথা স্বীকার করেছেন। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাগরপথে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের দায়ে হরি রঞ্জন দাস ওরফে সোনা মাঝি নামে এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের পাঙাশিয়া আবাসন এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটককৃত হরি রঞ্জন দাস ভারতের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার হারুয়া বøকের অক্ষয় নগর এলাকার জামিনী দাসের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করে লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের পাঙাশিয়া এলাকা থেকে এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
তার কাছে কোনো পাসপোর্ট-ভিসা পাওয়া যায়নি। এরপর তাকে থানায় আনা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অবৈধভাবে সাগরপথে বাংলাদেশে প্রবেশের কথা স্বীকার করেছেন। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
২২ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৩১
গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের এক সাধারণ তরুণ মোহাম্মদ আম্মার। ছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল প্রযুক্তি জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার। তবে গ্রামীণ পরিবেশে থাকায় দীর্ঘদিন ধরে নিজের লক্ষ্য নিয়ে দ্বিধায় ছিলেন তিনি।
অবশেষে স্বপ্ন পূরণের জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে ছুটে যান কুমিল্লায়। সেখানে গিয়ে ভর্তি হন আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ‘এক্সপার্ট আইট পার্কের’ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে। সেখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে এখন সফল তরুণ আম্মার।
এরইমধ্যে তিনি আয় করেছেন চারশত ডলার। আম্মার ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গজারিয়া এলাকার মো. বাবুলের ছেলে। একই সঙ্গে তিনি গজারিয়া ইসলামিয়া ফাযিল (ডিগ্রী) মাদরাসার আলিম ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী।
আম্মার বলেন, আমি প্রত্যন্ত এলাকায় থাকি। সেখানে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে এখনো অনেকেরই ভালো কোনো ধারণা নেই। তবে আমার স্বপ্ন ছিল এই ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের মতো করে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার। সেই স্বপ্ন পূরণ করতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে চলে যাই কুমিল্লাতে। সেখানে গিয়ে আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ‘এক্সপার্ট আইট পার্কের’ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হই।
এরপরই শুরু হয় আমার নবযাত্রা। তবে প্রথম দিকে টেকনিক্যাল বিষয় শিখতে গিয়ে নানা সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়েছে। এ নিয়ে অনেক সময় হতাশও হয়ে পড়তাম। তবে ছায়ার মতো পাশে থেকে প্রতিদিন আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন মেন্টর মো. ওমর ফারুক।
তিনি আরো বলেন, কোর্স চলাকালীন সময়েই কাজ শুরু করি আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং ‘মার্কেটপ্লেস আই আউট অব মার্কেটপ্লেস’-এ, দুই মাসের মাথায়ই আয় করি ষাট ডলার। এ পর্যন্ত মোট আয় করেছি চারশত ডলার।
বর্তমানে কোর্স চলাকালীন সময়েও প্রতি মাসে আমার শতাধিক ডলার করে আয় হচ্ছে। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য এটি কেবল অর্থই নয়, বরং আত্মবিশ্বাস ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য বড়ভিত্তি। আমার স্বপ্ন এখানেই শেষ নয়।
আমি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বড় ক্লায়েন্টদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি কাজ করতে চাই। পাশাপাশি ভবিষ্যতে নিজেই একটি আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবো। যার মাধ্যমে আমার নিজেরে এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানের নতুন প্রজন্মকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষ করে তুলবো ইনশাআল্লাহ।
এদিকে মোহাম্মদ আম্মারের গ্রামের বাড়ি দ্বীপ জেলা ভোলার লালমোহন উপজেলার সচেতন মহল মনে করছেন, এই তরুণের সাফল্য প্রমাণ করেছে, সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে গ্রাম আর শহর নয়, যেকোনো স্থানে থেকে যে কেউ বিশ^বাজারে স্বমহিমায় নিজের জায়গা করে নিতে পারেন। আম্মারের এমন সফলতায় তিনি হয়ে উঠছেন নতুন প্রজন্মের অনুপ্রেরণা।
এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, বর্তমানে এই উপজেলায় ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোনো প্রশিক্ষণ বা সহযোগিতার সুযোগ নেই। তবে সামনে কোনো সুযোগ আসলে তা আগ্রহীদের জানানো হবে।
গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের এক সাধারণ তরুণ মোহাম্মদ আম্মার। ছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল প্রযুক্তি জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার। তবে গ্রামীণ পরিবেশে থাকায় দীর্ঘদিন ধরে নিজের লক্ষ্য নিয়ে দ্বিধায় ছিলেন তিনি।
অবশেষে স্বপ্ন পূরণের জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে ছুটে যান কুমিল্লায়। সেখানে গিয়ে ভর্তি হন আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ‘এক্সপার্ট আইট পার্কের’ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে। সেখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে এখন সফল তরুণ আম্মার।
এরইমধ্যে তিনি আয় করেছেন চারশত ডলার। আম্মার ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গজারিয়া এলাকার মো. বাবুলের ছেলে। একই সঙ্গে তিনি গজারিয়া ইসলামিয়া ফাযিল (ডিগ্রী) মাদরাসার আলিম ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী।
আম্মার বলেন, আমি প্রত্যন্ত এলাকায় থাকি। সেখানে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে এখনো অনেকেরই ভালো কোনো ধারণা নেই। তবে আমার স্বপ্ন ছিল এই ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের মতো করে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার। সেই স্বপ্ন পূরণ করতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে চলে যাই কুমিল্লাতে। সেখানে গিয়ে আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ‘এক্সপার্ট আইট পার্কের’ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হই।
এরপরই শুরু হয় আমার নবযাত্রা। তবে প্রথম দিকে টেকনিক্যাল বিষয় শিখতে গিয়ে নানা সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়েছে। এ নিয়ে অনেক সময় হতাশও হয়ে পড়তাম। তবে ছায়ার মতো পাশে থেকে প্রতিদিন আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন মেন্টর মো. ওমর ফারুক।
তিনি আরো বলেন, কোর্স চলাকালীন সময়েই কাজ শুরু করি আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং ‘মার্কেটপ্লেস আই আউট অব মার্কেটপ্লেস’-এ, দুই মাসের মাথায়ই আয় করি ষাট ডলার। এ পর্যন্ত মোট আয় করেছি চারশত ডলার।
বর্তমানে কোর্স চলাকালীন সময়েও প্রতি মাসে আমার শতাধিক ডলার করে আয় হচ্ছে। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সারের জন্য এটি কেবল অর্থই নয়, বরং আত্মবিশ্বাস ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য বড়ভিত্তি। আমার স্বপ্ন এখানেই শেষ নয়।
আমি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বড় ক্লায়েন্টদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি কাজ করতে চাই। পাশাপাশি ভবিষ্যতে নিজেই একটি আইটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবো। যার মাধ্যমে আমার নিজেরে এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানের নতুন প্রজন্মকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষ করে তুলবো ইনশাআল্লাহ।
এদিকে মোহাম্মদ আম্মারের গ্রামের বাড়ি দ্বীপ জেলা ভোলার লালমোহন উপজেলার সচেতন মহল মনে করছেন, এই তরুণের সাফল্য প্রমাণ করেছে, সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে গ্রাম আর শহর নয়, যেকোনো স্থানে থেকে যে কেউ বিশ^বাজারে স্বমহিমায় নিজের জায়গা করে নিতে পারেন। আম্মারের এমন সফলতায় তিনি হয়ে উঠছেন নতুন প্রজন্মের অনুপ্রেরণা।
এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, বর্তমানে এই উপজেলায় ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোনো প্রশিক্ষণ বা সহযোগিতার সুযোগ নেই। তবে সামনে কোনো সুযোগ আসলে তা আগ্রহীদের জানানো হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.