১১ জুন, ২০২৫ ১৫:৩২
ঈদের ছুটিতে ঢাকার কেরানীগঞ্জে আইএফআইসি ব্যাংকের একটি উপশাখা থেকে ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকা চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ব্যাংকটির নাইটগার্ডসহ ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (১১ জুন) দুপুর ১২টায় কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুল হক ডাবলু এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তথ্যটি জানান। আটক তিনজনের মধ্যে রয়েছেন- ব্যাংকের নাইট গার্ড মো. সিয়াম (২১), তার সহযোগী আল আমিন হাওলাদার (৩০) ও ইমরান শেখ (২৬)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার (০৯ জুন) রাতে রোহিতপুর বোর্ডিং মোড় এলাকার ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত ব্যাংকটির ভল্ট ভেঙে ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে যায় সংঘবদ্ধ একটি চক্র।
চুরির ঘটনার পরপরই ঢাকা জেলা দক্ষিণ গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ এবং কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে তিনজনকে আটক করে। চুরি হওয়া সম্পূর্ণ অর্থ উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
পুলিশ জানায়, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইলিয়াস হোসেন ও ডিবি দক্ষিণের এসআই টিটুল আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে সিয়ামের ভাড়া বাসা থেকে ৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা, আল আমিনের বাসা থেকে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং ইমরানের বাড়ি থেকে ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ সময় চুরির কাজে ব্যবহৃত গ্রাইন্ডিং মেশিন, লোহার শাবল, চাকু ও হার্ডডিস্কসহ সিসিটিভির ডিভিআর ডিভাইসও জব্দ করা হয়েছে।
ওসি মোহাম্মদ মনিরুল হক ডাবলু জানান, ঈদের ছুটির কারণে ব্যাংকটি বন্ধ ছিল। এই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে ব্যাংকের পেছনের দেয়ালে থাকা ওয়াশরুমের অ্যাডজাস্ট ফ্যান ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে সিসিটিভি ক্যামেরার তার কেটে সিস্টেম অকার্যকর করে ফেলে। পরে ভল্ট ভেঙে নগদ অর্থ নিয়ে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, সন্দেহভাজন হিসেবে প্রথমেই নজরে আসেন নাইট গার্ড মো. সিয়াম। শুরুতে তিনি দাবি করেন, ঘটনার সময় তিনি ব্যাংকের বাইরে ছিলেন এবং অজ্ঞাত কেউ ভেতরে ঢুকে চুরি করে। তবে তার বক্তব্যে অসংগতি পাওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং একপর্যায়ে তিনি ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেন।
এদিকে চুরির ঘটনায় ব্যাংক ম্যানেজারের ভূমিকা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের ডিবি কার্যালয়ে এনে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং ঘটনার পেছনে আরও কেউ জড়িত কি না, তা তদন্তাধীন রয়েছে।
ঈদের ছুটিতে ঢাকার কেরানীগঞ্জে আইএফআইসি ব্যাংকের একটি উপশাখা থেকে ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকা চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ব্যাংকটির নাইটগার্ডসহ ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (১১ জুন) দুপুর ১২টায় কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুল হক ডাবলু এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তথ্যটি জানান। আটক তিনজনের মধ্যে রয়েছেন- ব্যাংকের নাইট গার্ড মো. সিয়াম (২১), তার সহযোগী আল আমিন হাওলাদার (৩০) ও ইমরান শেখ (২৬)।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার (০৯ জুন) রাতে রোহিতপুর বোর্ডিং মোড় এলাকার ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত ব্যাংকটির ভল্ট ভেঙে ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে যায় সংঘবদ্ধ একটি চক্র।
চুরির ঘটনার পরপরই ঢাকা জেলা দক্ষিণ গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ এবং কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে তিনজনকে আটক করে। চুরি হওয়া সম্পূর্ণ অর্থ উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
পুলিশ জানায়, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইলিয়াস হোসেন ও ডিবি দক্ষিণের এসআই টিটুল আহমেদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে সিয়ামের ভাড়া বাসা থেকে ৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা, আল আমিনের বাসা থেকে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং ইমরানের বাড়ি থেকে ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ সময় চুরির কাজে ব্যবহৃত গ্রাইন্ডিং মেশিন, লোহার শাবল, চাকু ও হার্ডডিস্কসহ সিসিটিভির ডিভিআর ডিভাইসও জব্দ করা হয়েছে।
ওসি মোহাম্মদ মনিরুল হক ডাবলু জানান, ঈদের ছুটির কারণে ব্যাংকটি বন্ধ ছিল। এই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে ব্যাংকের পেছনের দেয়ালে থাকা ওয়াশরুমের অ্যাডজাস্ট ফ্যান ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে সিসিটিভি ক্যামেরার তার কেটে সিস্টেম অকার্যকর করে ফেলে। পরে ভল্ট ভেঙে নগদ অর্থ নিয়ে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, সন্দেহভাজন হিসেবে প্রথমেই নজরে আসেন নাইট গার্ড মো. সিয়াম। শুরুতে তিনি দাবি করেন, ঘটনার সময় তিনি ব্যাংকের বাইরে ছিলেন এবং অজ্ঞাত কেউ ভেতরে ঢুকে চুরি করে। তবে তার বক্তব্যে অসংগতি পাওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং একপর্যায়ে তিনি ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেন।
এদিকে চুরির ঘটনায় ব্যাংক ম্যানেজারের ভূমিকা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিদের ডিবি কার্যালয়ে এনে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং ঘটনার পেছনে আরও কেউ জড়িত কি না, তা তদন্তাধীন রয়েছে।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:০৫
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় ভাড়া বাড়িতে ঢুকে মো. শামীম হোসেন নামে যুবদলের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাতে উপজেলার আঠারো মাইল এলাকায় সৈয়দ ঈসা কলেজের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শামীম হোসেন তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের উথুলি গ্রামের আব্দুল গফ্ফার শেখের ছেলে ও সাবেক ইউপি সদস্য। তিনি তালা ইসলামকাটি ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শামীম দীর্ঘদিন থেকে ডুমুরিয়ার আঠারো মাইল এলাকায় বসবাস করে কীটনাশকের ব্যবসা করতেন। তালা উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইদুর রহমান সাইদ বলেন, এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে। আমরা হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় ভাড়া বাড়িতে ঢুকে মো. শামীম হোসেন নামে যুবদলের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাতে উপজেলার আঠারো মাইল এলাকায় সৈয়দ ঈসা কলেজের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শামীম হোসেন তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের উথুলি গ্রামের আব্দুল গফ্ফার শেখের ছেলে ও সাবেক ইউপি সদস্য। তিনি তালা ইসলামকাটি ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শামীম দীর্ঘদিন থেকে ডুমুরিয়ার আঠারো মাইল এলাকায় বসবাস করে কীটনাশকের ব্যবসা করতেন। তালা উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইদুর রহমান সাইদ বলেন, এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে। আমরা হত্যাকারীদের খুঁজে বের করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৪৬
চট্টগ্রামে ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা হলেন এসআই শাহিন ভূঁইয়া। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের নারী ও শিশু শাখায় জেনারেল রেজিস্ট্রার অফিসার (জিআরও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুষ কেলেঙ্কারির একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর এসআই শাহিন ভূঁইয়াকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৩২ সেকেন্ডের ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যায়, এসআই শাহিনকে আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায় নিজ কার্যালয়ে এক আইনজীবী মানিব্যাগ বের করে তাকে তিনটি নোট দেন। পরে তিনি টাকাগুলো গুনে নিজের কাছে রেখে দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন জানান, ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠায় এক এসআইকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঘটনার তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠিন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা হলেন এসআই শাহিন ভূঁইয়া। তিনি চট্টগ্রাম আদালতের নারী ও শিশু শাখায় জেনারেল রেজিস্ট্রার অফিসার (জিআরও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুষ কেলেঙ্কারির একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর এসআই শাহিন ভূঁইয়াকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
৩২ সেকেন্ডের ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা যায়, এসআই শাহিনকে আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায় নিজ কার্যালয়ে এক আইনজীবী মানিব্যাগ বের করে তাকে তিনটি নোট দেন। পরে তিনি টাকাগুলো গুনে নিজের কাছে রেখে দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন জানান, ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ওঠায় এক এসআইকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঘটনার তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠিন করা হয়েছে।
২৩ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৩৫
বাগেরহাটের ফকিরহাটে এক চা দোকানের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩ লাখ ১ হাজার ৭৪৬ টাকা। হঠাৎ এ বিল পেয়ে হতবাক হয়ে পড়েছেন দোকানি অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লখপুর বাজারের এক কক্ষের ছোট্ট চায়ের দোকানটি বহু বছর ধরে চালিয়ে আসছে কুন্ডু পরিবার।
বর্তমানে দোকানটি পরিচালনা করেন অপূর্ব কুন্ডু, তার মা তপতী রানী কুন্ডু ও স্ত্রী। দোকানে রয়েছে মাত্র দুটি বাল্ব, একটি ফ্যান ও একটি ফ্রিজ। এর আগে নিয়মিত প্রতি মাসে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল আসত। গত মাসে অতিরিক্ত বিল এসেছিল ১ হাজার ৮৭৬ টাকা যা ফকিরহাট জোনাল অফিসে সংশোধনের পর ৩১৬ টাকা করা হয়।
কিন্তু চলতি মাসে যখন বিল হাতে পান, তাতে দেখা যায় ৩ লাখ টাকার বেশি। এ বিল দেখে হতভম্ব হয়ে যান অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। বিষয়টি জানাজানি হলে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা এসে বিলটি নিয়ে যান।
অপূর্ব কুন্ডু বলেন, এতদিন নিয়মিত বিল দিয়েছি। হঠাৎ করে কয়েক মাস ধরে অতিরিক্ত বিল আসছে। এতে আমরা ভীষণ ভোগান্তিতে পড়েছি। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ভুল আর না হয় সে জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শুধু অপূর্ব কুন্ডু নন লখপুর এলাকার আরও অনেক গ্রাহকের নামেও এভাবে অতিরিক্ত বিল আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গ্রাহকদের দাবি, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা মিটার না দেখে অনুমাননির্ভর বিল তৈরি করায় এ ধরনের ভোগান্তি হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আনন্দ কুমার কুন্ডু বলেন, বিলিং সহকারীর ভুলের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে ভুলটি সংশোধন করে অপূর্ব কুন্ডুর হাতে ৩১০ টাকার বিল দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিলিং সহকারীকে শোকজ করা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার বৈটপুর গ্রামের চা দোকানি তাইজুল ইসলামের নামে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকার বিল করা হয়েছিল। অথচ তার প্রকৃত বিল ছিল মাত্র ১৬২ টাকা।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে এক চা দোকানের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩ লাখ ১ হাজার ৭৪৬ টাকা। হঠাৎ এ বিল পেয়ে হতবাক হয়ে পড়েছেন দোকানি অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, লখপুর বাজারের এক কক্ষের ছোট্ট চায়ের দোকানটি বহু বছর ধরে চালিয়ে আসছে কুন্ডু পরিবার।
বর্তমানে দোকানটি পরিচালনা করেন অপূর্ব কুন্ডু, তার মা তপতী রানী কুন্ডু ও স্ত্রী। দোকানে রয়েছে মাত্র দুটি বাল্ব, একটি ফ্যান ও একটি ফ্রিজ। এর আগে নিয়মিত প্রতি মাসে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল আসত। গত মাসে অতিরিক্ত বিল এসেছিল ১ হাজার ৮৭৬ টাকা যা ফকিরহাট জোনাল অফিসে সংশোধনের পর ৩১৬ টাকা করা হয়।
কিন্তু চলতি মাসে যখন বিল হাতে পান, তাতে দেখা যায় ৩ লাখ টাকার বেশি। এ বিল দেখে হতভম্ব হয়ে যান অপূর্ব কুন্ডু ও তার পরিবার। বিষয়টি জানাজানি হলে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা এসে বিলটি নিয়ে যান।
অপূর্ব কুন্ডু বলেন, এতদিন নিয়মিত বিল দিয়েছি। হঠাৎ করে কয়েক মাস ধরে অতিরিক্ত বিল আসছে। এতে আমরা ভীষণ ভোগান্তিতে পড়েছি। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ভুল আর না হয় সে জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শুধু অপূর্ব কুন্ডু নন লখপুর এলাকার আরও অনেক গ্রাহকের নামেও এভাবে অতিরিক্ত বিল আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গ্রাহকদের দাবি, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীরা মিটার না দেখে অনুমাননির্ভর বিল তৈরি করায় এ ধরনের ভোগান্তি হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আনন্দ কুমার কুন্ডু বলেন, বিলিং সহকারীর ভুলের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ইতোমধ্যে ভুলটি সংশোধন করে অপূর্ব কুন্ডুর হাতে ৩১০ টাকার বিল দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিলিং সহকারীকে শোকজ করা হয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার বৈটপুর গ্রামের চা দোকানি তাইজুল ইসলামের নামে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকার বিল করা হয়েছিল। অথচ তার প্রকৃত বিল ছিল মাত্র ১৬২ টাকা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.