
২৩ জুন, ২০২৫ ১৩:৪৩
বাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতার হার সবচেয়ে বেশি বরিশাল ও খুলনা বিভাগে, আর তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে কম সহিংসতা ঘটছে সিলেটে—এমন তথ্য উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)–এর যৌথভাবে পরিচালিত ‘নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ প্রতিবেদন ২০২৪’-এ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জীবদ্দশায় অন্তত একবার হলেও স্বামী বা সঙ্গীর দ্বারা শারীরিক, মানসিক, যৌন, অর্থনৈতিক নিপীড়ন কিংবা নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণের মুখোমুখি হয়েছেন—এমন নারীর হার বরিশালে সর্বোচ্চ, ৮২ শতাংশ। তার ঠিক পরেই খুলনায় এ হার ৮১ শতাংশ। অন্যদিকে সিলেট ও ঢাকায় সহিংসতার হার সবচেয়ে কম, প্রায় ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রামে এই হার ৭৬, ময়মনসিংহে ৭৫, রাজশাহীতে ৭৫ এবং রংপুরে ৭৪ শতাংশ।
জরিপের আগের ১২ মাসে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন নারীর হার হিসাবেও বরিশাল শীর্ষে—৫৭ শতাংশ। সবচেয়ে কম সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীতে, যেখানে এই হার ৪১ শতাংশ। চট্টগ্রাম ও রংপুরে এই হার ৫৩, খুলনায় ৫২, সিলেটে ৫০, ময়মনসিংহে ৪৮ এবং ঢাকায় ৪৫ শতাংশের মতো।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকাগুলোতে নারীর ওপর সহিংসতার ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি। এসব অঞ্চলে নারীদের জীবদ্দশায় সহিংসতার হার ৮১ শতাংশ, যেখানে দুর্যোগপ্রবণ নয় এমন এলাকায় এই হার ৭৪ শতাংশ। জরিপের আগের বছরের তথ্য অনুযায়ী, দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় সহিংসতার হার ছিল ৫৩ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য এলাকায় তা ছিল ৪৭ শতাংশ।
জাতিসংঘের নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশে জীবদ্দশায় অন্তত একবার স্বামী বা সঙ্গীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন নারীর হার ৭০ শতাংশ। তবে দেশের বাস্তব প্রেক্ষাপটে সহিংসতার ধরন আরও বিস্তৃত ধরে দেখা হলে দেখা যায়, এই হার দাঁড়ায় ৭৬ শতাংশে। একইভাবে গত ১২ মাসে সহিংসতার হার ৪৯ শতাংশ, যদিও জাতিসংঘের মান অনুযায়ী তা ৪১ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি সহিংসতার শিকার হচ্ছেন কিশোরী বয়সী নারীরা। ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে ৬২ শতাংশ গত এক বছরে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার হয়েছেন।
সারাদেশের শহর, গ্রাম, বস্তি ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মোট ২৭ হাজার ৪৭৬ জন নারীর ওপর ভিত্তি করে এই জরিপ পরিচালিত হয়েছে।
বাংলাদেশে নারীর প্রতি সহিংসতার হার সবচেয়ে বেশি বরিশাল ও খুলনা বিভাগে, আর তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে কম সহিংসতা ঘটছে সিলেটে—এমন তথ্য উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)–এর যৌথভাবে পরিচালিত ‘নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ প্রতিবেদন ২০২৪’-এ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জীবদ্দশায় অন্তত একবার হলেও স্বামী বা সঙ্গীর দ্বারা শারীরিক, মানসিক, যৌন, অর্থনৈতিক নিপীড়ন কিংবা নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণের মুখোমুখি হয়েছেন—এমন নারীর হার বরিশালে সর্বোচ্চ, ৮২ শতাংশ। তার ঠিক পরেই খুলনায় এ হার ৮১ শতাংশ। অন্যদিকে সিলেট ও ঢাকায় সহিংসতার হার সবচেয়ে কম, প্রায় ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রামে এই হার ৭৬, ময়মনসিংহে ৭৫, রাজশাহীতে ৭৫ এবং রংপুরে ৭৪ শতাংশ।
জরিপের আগের ১২ মাসে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন নারীর হার হিসাবেও বরিশাল শীর্ষে—৫৭ শতাংশ। সবচেয়ে কম সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীতে, যেখানে এই হার ৪১ শতাংশ। চট্টগ্রাম ও রংপুরে এই হার ৫৩, খুলনায় ৫২, সিলেটে ৫০, ময়মনসিংহে ৪৮ এবং ঢাকায় ৪৫ শতাংশের মতো।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকাগুলোতে নারীর ওপর সহিংসতার ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি। এসব অঞ্চলে নারীদের জীবদ্দশায় সহিংসতার হার ৮১ শতাংশ, যেখানে দুর্যোগপ্রবণ নয় এমন এলাকায় এই হার ৭৪ শতাংশ। জরিপের আগের বছরের তথ্য অনুযায়ী, দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় সহিংসতার হার ছিল ৫৩ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য এলাকায় তা ছিল ৪৭ শতাংশ।
জাতিসংঘের নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশে জীবদ্দশায় অন্তত একবার স্বামী বা সঙ্গীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন নারীর হার ৭০ শতাংশ। তবে দেশের বাস্তব প্রেক্ষাপটে সহিংসতার ধরন আরও বিস্তৃত ধরে দেখা হলে দেখা যায়, এই হার দাঁড়ায় ৭৬ শতাংশে। একইভাবে গত ১২ মাসে সহিংসতার হার ৪৯ শতাংশ, যদিও জাতিসংঘের মান অনুযায়ী তা ৪১ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি সহিংসতার শিকার হচ্ছেন কিশোরী বয়সী নারীরা। ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে ৬২ শতাংশ গত এক বছরে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার হয়েছেন।
সারাদেশের শহর, গ্রাম, বস্তি ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মোট ২৭ হাজার ৪৭৬ জন নারীর ওপর ভিত্তি করে এই জরিপ পরিচালিত হয়েছে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.