১৬ জুন, ২০২৫ ১৮:৩৬
ভোলার বোরহানউদ্দিনে বিএনপির দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওয়ার্ড বিএনপির এক নেতার হাতের কবজি কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আহত ব্যক্তির নাম আনিসুর রহমান। তিনি উপজেলার দেউলা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি।
গতকাল রোববার (১৫ জুন) দুপুরে দেউলা ইউনিয়নের মজম বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আনিসুরের কবজি কেটে ফেলেন প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ছাড়া সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গুরুতর আহত আনিসুর রহমানকে তাৎক্ষণিক বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দেউলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি রাকিব ব্যাপারীকে গতকাল রাতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা ছাত্রদল।
সংঘর্ষের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সম্প্রতি আমির হোসেন ব্যাপারীকে সভাপতি ও জাবেদ ইকবাল সোহেলকে সাধারণ সম্পাদক করে দেউলা ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের আগে থেকে সভাপতি-সম্পাদক গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। কমিটি গঠনের পর থেকে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
দেউলা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাবেদ ইকবাল সোহেল বলেন, ‘দলের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে অনিয়মের ব্যাপারে কঠোর হওয়ায় সভাপতি আমির ব্যাপারীসহ তার লোকজন আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
গতকাল দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হওয়ার পর সভাপতি আমির ও তার ছেলে দেউলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি রাকিব ব্যাপারীসহ একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ আমার ওপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করে।
আমাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আনিসুর রহমান। এ সময় আমির ব্যাপারীর ছেলে রাকিব কুপিয়ে আনিসুরের বাঁ হাতের কবজি কেটে আলাদা করে ফেলে।’ সোহেল আরও বলেন, প্রতিপক্ষের অতর্কিত হামলায় তিনিসহ তাঁর সঙ্গে থাকা অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দেউলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি রাকিব ব্যাপারীকে গতকাল রাতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা ছাত্রদল। উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি দানিশ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক তানজিল হাওলাদার এক বিজ্ঞপ্তিতে শোকজের তথ্য জানান।
উল্লেখ্য, দেউলা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাবেদ ইকবাল সোহেল ভোলা-২ আসনের সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাইকমান্ড ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলে এবং গুরুতর আহত আনিসুর রহমান ছিদ্দিকুর রহমানের ভাতিজা।
এ বিষয়ে বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিদ্দিকুর রহমান জানান, অভিযোগ পাওয়া গেছে। যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
ভোলার বোরহানউদ্দিনে বিএনপির দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওয়ার্ড বিএনপির এক নেতার হাতের কবজি কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আহত ব্যক্তির নাম আনিসুর রহমান। তিনি উপজেলার দেউলা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি।
গতকাল রোববার (১৫ জুন) দুপুরে দেউলা ইউনিয়নের মজম বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আনিসুরের কবজি কেটে ফেলেন প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ছাড়া সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গুরুতর আহত আনিসুর রহমানকে তাৎক্ষণিক বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দেউলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি রাকিব ব্যাপারীকে গতকাল রাতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা ছাত্রদল।
সংঘর্ষের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সম্প্রতি আমির হোসেন ব্যাপারীকে সভাপতি ও জাবেদ ইকবাল সোহেলকে সাধারণ সম্পাদক করে দেউলা ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের আগে থেকে সভাপতি-সম্পাদক গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। কমিটি গঠনের পর থেকে দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
দেউলা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাবেদ ইকবাল সোহেল বলেন, ‘দলের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে অনিয়মের ব্যাপারে কঠোর হওয়ায় সভাপতি আমির ব্যাপারীসহ তার লোকজন আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
গতকাল দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হওয়ার পর সভাপতি আমির ও তার ছেলে দেউলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি রাকিব ব্যাপারীসহ একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ আমার ওপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করে।
আমাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আনিসুর রহমান। এ সময় আমির ব্যাপারীর ছেলে রাকিব কুপিয়ে আনিসুরের বাঁ হাতের কবজি কেটে আলাদা করে ফেলে।’ সোহেল আরও বলেন, প্রতিপক্ষের অতর্কিত হামলায় তিনিসহ তাঁর সঙ্গে থাকা অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দেউলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি রাকিব ব্যাপারীকে গতকাল রাতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা ছাত্রদল। উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি দানিশ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক তানজিল হাওলাদার এক বিজ্ঞপ্তিতে শোকজের তথ্য জানান।
উল্লেখ্য, দেউলা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাবেদ ইকবাল সোহেল ভোলা-২ আসনের সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাইকমান্ড ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলে এবং গুরুতর আহত আনিসুর রহমান ছিদ্দিকুর রহমানের ভাতিজা।
এ বিষয়ে বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিদ্দিকুর রহমান জানান, অভিযোগ পাওয়া গেছে। যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৪
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৪৬
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৭
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.