
১৭ জুন, ২০২৫ ০২:০৫
ঝালকাঠিতে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এবং সম্পাদকসহ আওয়ামীপন্থী ১৬জন আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিল করেছে জেলা আইনজীবী সমিতি।
সমিতির সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসিমুল হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ১৬জন আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিলের বিষয়টি সোমবার দুপুরে নিশ্চিত হওয়া গেলেও এ সমিতির আজীবন সদস্য আওয়ামী লীগের বিতর্কিত নেতা সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু এবং ব্যরিস্টার শাহজাহান ওমরের নাম ছিলো না বাদ পড়াদের এই তালিকায়। এ নিয়ে অনেকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন অনেকে।
গণমাধমে এ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের পর সোমবার রাতে ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন। তাদের সিদ্ধান্তের বিস্তারিত ব্যখ্যা দিয়ে জানান, 'গেলো বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পর ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির পুরোনো কমিটির অনেকেই গাঢাকা দেয়। সমিতির কার্যক্রম চালাতে তখন আমরা একটা অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি করি। সেই কমিটির সভায় এ সংগঠনের আজীবন সদস্যের পদে থাকা আমির হোসেন আমু এবং ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমরের সদস্যপদ বাতিল করে দেয়া হয়। সে কারনেই সোমবারের তালিকায় তাদের নাম ছিলোনা। পুর্বের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নতুন ছাপানো ওকালতনামায় আমু এবং ওমরের নামও নেই।'
এডভোকেট শাহদাৎ হোসেন আরও জানান, 'শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিভিন্ন অপরাধে জড়িতদের এ দফায় বাদ দেওয়া হয়েছে। আগামীতে আরও অনেকেই বাদ পড়তে পারেন। তবে সে সিদ্ধান্ত সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে নেয়া হবে।'
আরেক প্রশ্নের জবাবে শাহাদাৎ হোসেন বলেন, 'কি কারণে বা সমিতির গঠণতন্ত্রের কোন ধারা অনুযায়ী তাঁদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে তা চিঠিতে উল্লেখ করা সমিতির গঠনতন্ত্রে উল্লেখ নেই। ওটা রেজুলেশনে থাকবে।
সোমবার ১৬ জুন বাদ দেওয়া যাদের তালিকা প্রকাশ হয়েছে তারা হলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল মান্নান রসুল, সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি মো. মঞ্জুর হোসেন ও তাঁর ছেলে মো. মোর্শেদ কামাল, সাবেক সরকারি কৌশলী (জিপি) তপন কুমার রায় চৌধুরী, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম আলম খান কামাল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.স.ম মোস্তাফিজুর রহমান (মনু), সাবেক সভাপতি মাহাবুবুর রহমান তালুকদার, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব জি.কে মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক এপিপি সঞ্জয় কুমার মিত্র, মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, কার্তিক চন্দ্র দত্ত, সৈয়দ মো. জাহাঙ্গীর শামীম, তানজিলা হক, মো. আবুল বাশার এবং জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এসএম. রুহুল আমীন রিজভী।’
ঝালকাঠিতে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এবং সম্পাদকসহ আওয়ামীপন্থী ১৬জন আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিল করেছে জেলা আইনজীবী সমিতি।
সমিতির সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসিমুল হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ১৬জন আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিলের বিষয়টি সোমবার দুপুরে নিশ্চিত হওয়া গেলেও এ সমিতির আজীবন সদস্য আওয়ামী লীগের বিতর্কিত নেতা সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু এবং ব্যরিস্টার শাহজাহান ওমরের নাম ছিলো না বাদ পড়াদের এই তালিকায়। এ নিয়ে অনেকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন অনেকে।
গণমাধমে এ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের পর সোমবার রাতে ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন। তাদের সিদ্ধান্তের বিস্তারিত ব্যখ্যা দিয়ে জানান, 'গেলো বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পর ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির পুরোনো কমিটির অনেকেই গাঢাকা দেয়। সমিতির কার্যক্রম চালাতে তখন আমরা একটা অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি করি। সেই কমিটির সভায় এ সংগঠনের আজীবন সদস্যের পদে থাকা আমির হোসেন আমু এবং ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমরের সদস্যপদ বাতিল করে দেয়া হয়। সে কারনেই সোমবারের তালিকায় তাদের নাম ছিলোনা। পুর্বের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নতুন ছাপানো ওকালতনামায় আমু এবং ওমরের নামও নেই।'
এডভোকেট শাহদাৎ হোসেন আরও জানান, 'শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিভিন্ন অপরাধে জড়িতদের এ দফায় বাদ দেওয়া হয়েছে। আগামীতে আরও অনেকেই বাদ পড়তে পারেন। তবে সে সিদ্ধান্ত সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে নেয়া হবে।'
আরেক প্রশ্নের জবাবে শাহাদাৎ হোসেন বলেন, 'কি কারণে বা সমিতির গঠণতন্ত্রের কোন ধারা অনুযায়ী তাঁদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে তা চিঠিতে উল্লেখ করা সমিতির গঠনতন্ত্রে উল্লেখ নেই। ওটা রেজুলেশনে থাকবে।
সোমবার ১৬ জুন বাদ দেওয়া যাদের তালিকা প্রকাশ হয়েছে তারা হলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল মান্নান রসুল, সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি মো. মঞ্জুর হোসেন ও তাঁর ছেলে মো. মোর্শেদ কামাল, সাবেক সরকারি কৌশলী (জিপি) তপন কুমার রায় চৌধুরী, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম আলম খান কামাল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.স.ম মোস্তাফিজুর রহমান (মনু), সাবেক সভাপতি মাহাবুবুর রহমান তালুকদার, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব জি.কে মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক এপিপি সঞ্জয় কুমার মিত্র, মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, কার্তিক চন্দ্র দত্ত, সৈয়দ মো. জাহাঙ্গীর শামীম, তানজিলা হক, মো. আবুল বাশার এবং জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এসএম. রুহুল আমীন রিজভী।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.