২৬ জুন, ২০২৫ ২১:০৪
নাটোরের বড়াইগ্রামে আইনের তোয়াক্কা না করে এক ছাত্রদল নেতার এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এ সংক্রান্ত একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) উপজেলার বনপাড়া ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে এ ঘটনাটি ঘটে। এ ছাত্রদল নেতার নাম রাকিব সরদার। তিনি বনপাড়া পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও বনপাড়া পৌর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব সরদার রফিকুল ইসলামের ছেলে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে পরীক্ষা কেন্দ্রের একশ গজের মধ্যে সাধারণ জনগণের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা হয়। তারপরেও কেউ কেন্দ্রের মধ্যে অনধিকার প্রবেশ করলে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে নীতিমালায়।
কিন্তু এমন আইনের তোয়াক্কা না করে পরীক্ষা শুরুর আধাঘণ্টা আগে বনপাড়া ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে প্রবেশ করেন পৌর ছাত্রদলে যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব সরদার। পরে পরীক্ষার কক্ষে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছেন এমন একাধিক ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে এলাকায় সমালোচনা শুরু হয়।
এ ব্যাপারে ছাত্রদল নেতা রাকিব সরদার বলেন, আমি আমার চাচাতো বোনকে কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে যাই। এসময় তাকে আসন দেখিয়ে দিতে গেলে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই ছবি তুলে ছড়িয়ে দিয়েছে।
কেন্দ্র সচিব উপজেলা পল্লি উন্নয়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, কেন্দ্রে খাতা দেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা ওএমআর শিট পূরণ করার সময়ে ওই ছাত্রদল নেতা কেন্দ্রে ঢোকে, তবে তখনও প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়নি। পরে বিষয়টি জানতে পেরে তাকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমি ৯টা ৪০ মিনিটে বনপাড়া কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে যাই। এসময় কেন্দ্র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কক্ষ পরিদর্শক ও পরীক্ষার্থী ছাড়া অন্য কেউ ছিল না। তবে আসন দেখিয়ে দিতে রাকিব সরদার নামে একজন পরীক্ষার্থীর সঙ্গে কক্ষে প্রবেশ করেছে বলে জানতে পেরেছি।
এ ঘটনায় কেন্দ্র সচিব মিজানুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১৪৪ ধারা অমান্য করায় ওই ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ওসিকে বলা হয়েছে। বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম সারওয়ার হোসেন জানান, এ বিষয়ে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে আইনের তোয়াক্কা না করে এক ছাত্রদল নেতার এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এ সংক্রান্ত একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) উপজেলার বনপাড়া ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে এ ঘটনাটি ঘটে। এ ছাত্রদল নেতার নাম রাকিব সরদার। তিনি বনপাড়া পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও বনপাড়া পৌর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব সরদার রফিকুল ইসলামের ছেলে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগে পরীক্ষা কেন্দ্রের একশ গজের মধ্যে সাধারণ জনগণের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা হয়। তারপরেও কেউ কেন্দ্রের মধ্যে অনধিকার প্রবেশ করলে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে নীতিমালায়।
কিন্তু এমন আইনের তোয়াক্কা না করে পরীক্ষা শুরুর আধাঘণ্টা আগে বনপাড়া ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে প্রবেশ করেন পৌর ছাত্রদলে যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব সরদার। পরে পরীক্ষার কক্ষে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছেন এমন একাধিক ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে এলাকায় সমালোচনা শুরু হয়।
এ ব্যাপারে ছাত্রদল নেতা রাকিব সরদার বলেন, আমি আমার চাচাতো বোনকে কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে যাই। এসময় তাকে আসন দেখিয়ে দিতে গেলে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই ছবি তুলে ছড়িয়ে দিয়েছে।
কেন্দ্র সচিব উপজেলা পল্লি উন্নয়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, কেন্দ্রে খাতা দেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা ওএমআর শিট পূরণ করার সময়ে ওই ছাত্রদল নেতা কেন্দ্রে ঢোকে, তবে তখনও প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়নি। পরে বিষয়টি জানতে পেরে তাকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমি ৯টা ৪০ মিনিটে বনপাড়া কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে যাই। এসময় কেন্দ্র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কক্ষ পরিদর্শক ও পরীক্ষার্থী ছাড়া অন্য কেউ ছিল না। তবে আসন দেখিয়ে দিতে রাকিব সরদার নামে একজন পরীক্ষার্থীর সঙ্গে কক্ষে প্রবেশ করেছে বলে জানতে পেরেছি।
এ ঘটনায় কেন্দ্র সচিব মিজানুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১৪৪ ধারা অমান্য করায় ওই ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ওসিকে বলা হয়েছে। বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম সারওয়ার হোসেন জানান, এ বিষয়ে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.