
২৩ জুলাই, ২০২৫ ২৩:৪৯
১৫ বছর আগে দুদকের করা মামলায় বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের (বিসিসি) সাবেক মেয়র প্রয়াত আহসান হাবিব কামালকে নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা ও অর্থদণ্ড বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। এ মামলার অপর চার আসামির ক্ষেত্রেও একই আদেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি মো. সোহরাওয়ারদীর নেতৃত্বে হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ রায় দেন।
জানা গেছে, ২৭ লাখ ৫০ টাকা আত্মসাতের মামলায় ২০২০ সালের ৯ নভেম্বর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব কামালসহ তৎকালীন পৌরসভার ৫ কর্মকর্তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ১ কোটি টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছিলেন বরিশালের বিশেষ জজ আদালত। ৭ মাস ৮ দিন কারাভোগের পর ৫০ লাখ টাকা জরিমানা দিয়ে ২০২১ সালের ১৬ জুলাই জামিনে মুক্তি পান তিনি। ২০২২ সালের ৩১ জুলাই ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বুধবার হাইকোর্টে কামালের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী সমকালকে জানান, রায় ঘোষণার পরই সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হয়েছিল। এ মামলার সব আসামিকে নির্দোষ ঘোষণা দিয়ে বুধবার হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন।
রায়ে বিচারক উল্লেখ করেছেন, রাষ্ট্রপক্ষ মামলার অভিযোগ সন্দেহতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যারিস্টার সানজিদ জানান, তাঁরা আদালতে উপস্থাপন করেছেন যে, আহসান হাবিব কামাল বিএনপির রাজনীতি করতেন। মামলা দায়েরের পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ‘১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরে বরিশাল শহরে টিঅ্যাণ্ডটির ভূ-গর্ভস্থ ক্যাবল স্থাপন করা হয়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর তখনকার পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। সড়ক মেরামত দেখিয়ে হাই ইয়ং নামক কথিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে চারটি চেকের মাধ্যমে ৩৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাত করেন আসামিরা। এতে কোন দরপত্র আহ্বান হয়নি। বাস্তবে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব নেই।’
এ ঘটনায় ২০১০ সালের ১১ অক্টোবর বরিশালের দুদক কর্মকর্তা আব্দুল বাসেত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২০১১ সালের ১৯ জুলাই আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। পরবর্তীতে বিচার কাজ সম্পন্ন হয়।
আহসান হাবিব কামাল বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পৌর চেয়ারম্যান ও সিটি করপোরেশনে উন্নীত হলে ভারপ্রাপ্ত মেয়র ছিলেন। ২০১৩ সালে তিনি বিএনপির সমর্থনে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৫ বছর আগে দুদকের করা মামলায় বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের (বিসিসি) সাবেক মেয়র প্রয়াত আহসান হাবিব কামালকে নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা ও অর্থদণ্ড বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। এ মামলার অপর চার আসামির ক্ষেত্রেও একই আদেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি মো. সোহরাওয়ারদীর নেতৃত্বে হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ রায় দেন।
জানা গেছে, ২৭ লাখ ৫০ টাকা আত্মসাতের মামলায় ২০২০ সালের ৯ নভেম্বর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব কামালসহ তৎকালীন পৌরসভার ৫ কর্মকর্তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ১ কোটি টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছিলেন বরিশালের বিশেষ জজ আদালত। ৭ মাস ৮ দিন কারাভোগের পর ৫০ লাখ টাকা জরিমানা দিয়ে ২০২১ সালের ১৬ জুলাই জামিনে মুক্তি পান তিনি। ২০২২ সালের ৩১ জুলাই ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বুধবার হাইকোর্টে কামালের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী সমকালকে জানান, রায় ঘোষণার পরই সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হয়েছিল। এ মামলার সব আসামিকে নির্দোষ ঘোষণা দিয়ে বুধবার হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন।
রায়ে বিচারক উল্লেখ করেছেন, রাষ্ট্রপক্ষ মামলার অভিযোগ সন্দেহতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যারিস্টার সানজিদ জানান, তাঁরা আদালতে উপস্থাপন করেছেন যে, আহসান হাবিব কামাল বিএনপির রাজনীতি করতেন। মামলা দায়েরের পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ‘১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরে বরিশাল শহরে টিঅ্যাণ্ডটির ভূ-গর্ভস্থ ক্যাবল স্থাপন করা হয়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর তখনকার পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে ৪৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। সড়ক মেরামত দেখিয়ে হাই ইয়ং নামক কথিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে চারটি চেকের মাধ্যমে ৩৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাত করেন আসামিরা। এতে কোন দরপত্র আহ্বান হয়নি। বাস্তবে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব নেই।’
এ ঘটনায় ২০১০ সালের ১১ অক্টোবর বরিশালের দুদক কর্মকর্তা আব্দুল বাসেত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২০১১ সালের ১৯ জুলাই আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। পরবর্তীতে বিচার কাজ সম্পন্ন হয়।
আহসান হাবিব কামাল বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পৌর চেয়ারম্যান ও সিটি করপোরেশনে উন্নীত হলে ভারপ্রাপ্ত মেয়র ছিলেন। ২০১৩ সালে তিনি বিএনপির সমর্থনে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.