১১ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২২
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের গোপন সাক্ষাৎ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশান-২ এ অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর এরিক গিলান উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম সারওয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। এনসিপির নেতারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন। এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এনসিপির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান তিনি।
এর আগে কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গোপন বৈঠকের গুঞ্জন ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়। গত ৫ আগস্ট, জুলাই অভ্যুত্থানবার্ষিকীর দিনে এনসিপির পাঁচ শীর্ষ নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, খালেদ সাইফুল্লাহ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ হঠাৎ কক্সবাজারে যান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কয়েকটি টিভি চ্যানেলে দাবি করা হয়, তারা সি পার্ল রিসোর্টে পিটার হাসের সঙ্গে ওইদিন বৈঠক করেছেন। যদিও এনসিপি নেতারা এই দাবি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। এনসিপি নেতাদের এই ‘অঘোষিত সফর’ ঘিরে দলের ভেতরে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই ঘটনায় ওই ৫ নেতার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ জারি করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের গোপন সাক্ষাৎ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশান-২ এ অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর এরিক গিলান উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম সারওয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। এনসিপির নেতারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন। এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এনসিপির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান তিনি।
এর আগে কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গোপন বৈঠকের গুঞ্জন ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়। গত ৫ আগস্ট, জুলাই অভ্যুত্থানবার্ষিকীর দিনে এনসিপির পাঁচ শীর্ষ নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, খালেদ সাইফুল্লাহ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ হঠাৎ কক্সবাজারে যান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কয়েকটি টিভি চ্যানেলে দাবি করা হয়, তারা সি পার্ল রিসোর্টে পিটার হাসের সঙ্গে ওইদিন বৈঠক করেছেন। যদিও এনসিপি নেতারা এই দাবি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। এনসিপি নেতাদের এই ‘অঘোষিত সফর’ ঘিরে দলের ভেতরে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই ঘটনায় ওই ৫ নেতার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ জারি করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৮
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৫
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫৪
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩০
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৭
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও জামালপুর-৪ আসনের (সরিষাবাড়ী) সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মুরাদ হাসানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন জামালপুরের একটি আদালত। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা আক্তার ডা. মুরাদ হাসানসহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, তথ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালীন এক ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেইজের টকশোতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন ডা. মুরাদ হাসান।
অসৎ উদ্দেশ্যে এ মিথ্যাচার, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে জিয়া পরিবারের ১০ হাজার কোটি টাকার অধিক ক্ষতিসাধিত হয়েছে এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ঘটনায় জামালপুর জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সহসভাপতি ও সাবেক ছাত্রদল নেতা লায়ন মো. রুমেল সরকার বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় ডা. মুরাদ হাসান ছাড়াও টকশোর উপস্থাপক চট্টগ্রামের পটিয়া পৌর এলাকার এটিএম আবুল কাশেমের ছেলে মহি উদ্দিন হেলাল নাহিদকে আসামি করা হয়। বাদি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান জানান, গত ২৪ মে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুকসানা পারভীন ১০ হাজার কোটি টাকার মানহানি মামলাটি আমলে নিয়ে ডা. মুরাদ হাসান ও মহি উদ্দিন হেলালের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিলেন। আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে তারা আদালতে হাজির হয়নি, এ কারণে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
মামলার বাদী রুমেল সরকার বলেন, আশা করি পুলিশ এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আমলে নিয়ে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠাবে। ডা. মুরাদ হাসান ২০০৮ সালে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়, পরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, পরে তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে এক চিত্রনায়িকার সঙ্গে অশ্লীল কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মন্ত্রীর পদ হারান তিনি।
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও জামালপুর-৪ আসনের (সরিষাবাড়ী) সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মুরাদ হাসানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন জামালপুরের একটি আদালত। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা আক্তার ডা. মুরাদ হাসানসহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, তথ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালীন এক ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেইজের টকশোতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন ডা. মুরাদ হাসান।
অসৎ উদ্দেশ্যে এ মিথ্যাচার, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে জিয়া পরিবারের ১০ হাজার কোটি টাকার অধিক ক্ষতিসাধিত হয়েছে এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ঘটনায় জামালপুর জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সহসভাপতি ও সাবেক ছাত্রদল নেতা লায়ন মো. রুমেল সরকার বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় ডা. মুরাদ হাসান ছাড়াও টকশোর উপস্থাপক চট্টগ্রামের পটিয়া পৌর এলাকার এটিএম আবুল কাশেমের ছেলে মহি উদ্দিন হেলাল নাহিদকে আসামি করা হয়। বাদি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান জানান, গত ২৪ মে সরিষাবাড়ী আমলি আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুকসানা পারভীন ১০ হাজার কোটি টাকার মানহানি মামলাটি আমলে নিয়ে ডা. মুরাদ হাসান ও মহি উদ্দিন হেলালের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিলেন। আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে তারা আদালতে হাজির হয়নি, এ কারণে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
মামলার বাদী রুমেল সরকার বলেন, আশা করি পুলিশ এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আমলে নিয়ে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠাবে। ডা. মুরাদ হাসান ২০০৮ সালে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়, পরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, পরে তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে এক চিত্রনায়িকার সঙ্গে অশ্লীল কথোপকথনের অডিও ভাইরাল হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মন্ত্রীর পদ হারান তিনি।
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩১
জরুরি বৈঠক করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ। বৈঠকে নায়েবে আমিররা, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলরাসহ নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন।
সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-কে আইনি ভিত্তি প্রদান এবং তার আলোকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এতে আরও বলা হয়েছে, বৈঠকে নির্বাচনের আগে সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
এর আগে গতকাল রোববার দেশের প্রধান তিনটি দল বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা জাতির জন্য বিপজ্জনক হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘কেউ যদি নির্বাচনের কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে এই জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ রোববার (৩১ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করেছেন, নির্বাচন সে সময়ের মধ্যে হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সব রাজনৈতিক দলকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’
জরুরি বৈঠক করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ। বৈঠকে নায়েবে আমিররা, সেক্রেটারি জেনারেল, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলরাসহ নির্বাহী পরিষদের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন।
সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর বসুন্ধরায় জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-কে আইনি ভিত্তি প্রদান এবং তার আলোকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এতে আরও বলা হয়েছে, বৈঠকে নির্বাচনের আগে সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করা হয়।
এর আগে গতকাল রোববার দেশের প্রধান তিনটি দল বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা জাতির জন্য বিপজ্জনক হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘কেউ যদি নির্বাচনের কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে এই জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ রোববার (৩১ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করেছেন, নির্বাচন সে সময়ের মধ্যে হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সব রাজনৈতিক দলকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’
২৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:০০
দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে এ সংক্রান্ত চিঠি তাকে দেওয়া হয়েছে বলে দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।
দলীয় চিঠিতে বলা হয়, গত ২৪ আগস্ট ফজলুর রহমানের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। তবে তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লিখিত জবাব না দিয়ে সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরের দিন (২৫ আগস্ট) আরও ২৪ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ২৬ আগস্ট যে জবাব তিনি দিয়েছেন, তা সন্তোষজনক নয় বলে বিএনপি মনে করছে।
তবে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার অবদান বিবেচনা করে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং দলীয় প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে টকশো বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার সময় দেশের মর্যাদা ও দলের নীতিমালা যাতে ক্ষুণ্ন না হয় এবং জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে, সে বিষয়ে তাকে সতর্ক থাকতে হবে।
এর আগে দলের কাছে কারণ দশানোর নোটিশের জবাব দেন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট উম্মে কুলসুম রেখা জানান, উনি (ফজলুর রহমান) এই সংক্রান্ত চিঠির জবাবে লিখিতভাবে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। বিশেষ বার্তা প্রেরক সেটা জমা দিয়ে এসেছেন। এখন উনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না।
অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান নামে নিজস্ব প্যাডে চার পৃষ্ঠার এই জবাবে দলের পক্ষ থেকে যা জানতে চাওয়া হয়েছে তা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছেন বলে জানান তার সহধর্মিণী। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বরাবর জবাবটি লেখা হয়।
লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান বলেছেন, আমার প্রিয় দল বিএনপির ক্ষতি হয় এমন কোনো কথা বা কাজ আমি করিনি এবং করবও না। জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে বিচার বিবেচনার প্রতি আমার সর্বোচ্চ আস্থা আছে। আমি আশা করি, সুবিচার পাব এবং দলের বৃহত্তর স্বার্থে যেকোনো সিদ্ধান্তের প্রতি সর্বদা অনুগত থাকব।’
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান নিয়ে অনবরত ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৪ আগস্ট দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দশানোর নোটিশ দেয়। বিএনপি। ফজলুর রহমানের ঢাকার ঠিকানায় এ নোটিশ পাঠানো হয় বিশেষ বার্তা প্রেরকের মাধ্যমে।
দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে এ সংক্রান্ত চিঠি তাকে দেওয়া হয়েছে বলে দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।
দলীয় চিঠিতে বলা হয়, গত ২৪ আগস্ট ফজলুর রহমানের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। তবে তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লিখিত জবাব না দিয়ে সময় বাড়ানোর আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরের দিন (২৫ আগস্ট) আরও ২৪ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ২৬ আগস্ট যে জবাব তিনি দিয়েছেন, তা সন্তোষজনক নয় বলে বিএনপি মনে করছে।
তবে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার অবদান বিবেচনা করে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং দলীয় প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ তিন মাসের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ভবিষ্যতে টকশো বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার সময় দেশের মর্যাদা ও দলের নীতিমালা যাতে ক্ষুণ্ন না হয় এবং জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত না লাগে, সে বিষয়ে তাকে সতর্ক থাকতে হবে।
এর আগে দলের কাছে কারণ দশানোর নোটিশের জবাব দেন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট উম্মে কুলসুম রেখা জানান, উনি (ফজলুর রহমান) এই সংক্রান্ত চিঠির জবাবে লিখিতভাবে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দিয়েছেন। বিশেষ বার্তা প্রেরক সেটা জমা দিয়ে এসেছেন। এখন উনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না।
অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান নামে নিজস্ব প্যাডে চার পৃষ্ঠার এই জবাবে দলের পক্ষ থেকে যা জানতে চাওয়া হয়েছে তা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছেন বলে জানান তার সহধর্মিণী। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বরাবর জবাবটি লেখা হয়।
লিখিত জবাবে ফজলুর রহমান বলেছেন, আমার প্রিয় দল বিএনপির ক্ষতি হয় এমন কোনো কথা বা কাজ আমি করিনি এবং করবও না। জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে বিচার বিবেচনার প্রতি আমার সর্বোচ্চ আস্থা আছে। আমি আশা করি, সুবিচার পাব এবং দলের বৃহত্তর স্বার্থে যেকোনো সিদ্ধান্তের প্রতি সর্বদা অনুগত থাকব।’
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান নিয়ে অনবরত ‘বিতর্কিত’ বক্তব্য দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৪ আগস্ট দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দশানোর নোটিশ দেয়। বিএনপি। ফজলুর রহমানের ঢাকার ঠিকানায় এ নোটিশ পাঠানো হয় বিশেষ বার্তা প্রেরকের মাধ্যমে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.