
১৩ জুন, ২০২৫ ১৩:০৮
যুক্তরাজ্য সফররত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ বৈঠকে বসছেন। শুক্রবার (১৩ জুন) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা) লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম লন্ডনে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই বৈঠকের কোনো ফরমেট নেই। যেহেতু তারেক রহমান বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা, তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকটি হবে।
অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল মনে করছেন, ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকটি দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে। এ বৈঠকে নতুন ‘ডাইমেনশন’ সৃষ্টি হতে পারে।
বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় এ বৈঠককে ‘বড় ইভেন্ট’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইটস অ্যা মেজর পলিটিক্যাল ইভেন্ট। আমার মনে হয়, এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ইমপোরটেন্ট ইভেন্ট। আমি মনে করি, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবেও এ বৈঠকের গুরুত্ব অনেক বেশি।
এর আগে লন্ডনে বৈঠকের জন্য ড. ইউনূসের পক্ষ থেকে তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বৈঠকে দুই নেতার মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন, দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট এবং কৌশলগত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাজ্য সফররত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ বৈঠকে বসছেন। শুক্রবার (১৩ জুন) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা) লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম লন্ডনে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই বৈঠকের কোনো ফরমেট নেই। যেহেতু তারেক রহমান বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা, তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকটি হবে।
অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল মনে করছেন, ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকটি দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে একটি ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হতে পারে। এ বৈঠকে নতুন ‘ডাইমেনশন’ সৃষ্টি হতে পারে।
বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় এ বৈঠককে ‘বড় ইভেন্ট’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইটস অ্যা মেজর পলিটিক্যাল ইভেন্ট। আমার মনে হয়, এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ইমপোরটেন্ট ইভেন্ট। আমি মনে করি, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবেও এ বৈঠকের গুরুত্ব অনেক বেশি।
এর আগে লন্ডনে বৈঠকের জন্য ড. ইউনূসের পক্ষ থেকে তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বৈঠকে দুই নেতার মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচন, দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট এবং কৌশলগত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২১
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’ উপলক্ষে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সৃষ্ট সব বর্জ্য অপসারণ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
ডা. মওদুদ হোসেন বলেন, ৩০০ ফিটসহ এয়ারপোর্ট রোড ও সংলগ্ন এলাকায় শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে প্রিয় জন্মভূমির মাটিতে পা রেখেই এক আবেগঘন মুহূর্তের অবতারণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই তিনি প্রথমে খালি পায়ে দেশের মাটি স্পর্শ করেন এবং পরম মমতায় হাত দিয়ে একমুঠো মাটি তুলে নেন। দীর্ঘ দেড় যুগের প্রতীক্ষার পর মাটির এই স্পর্শ উপস্থিত নেতাকর্মীদের মাঝে এক আবেগপ্রবণ পরিবেশ তৈরি করে।
বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমান একটি লাল রঙের সুরক্ষিত বাসে চড়ে পূর্বাচলের ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফিট) সংলগ্ন গণসংবর্ধনাস্থলে যান। সেখানে সমবেত লাখো জনতার উদ্দেশে তিনি তার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন ভাষণ দেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’ উপলক্ষে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সৃষ্ট সব বর্জ্য অপসারণ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
ডা. মওদুদ হোসেন বলেন, ৩০০ ফিটসহ এয়ারপোর্ট রোড ও সংলগ্ন এলাকায় শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে প্রিয় জন্মভূমির মাটিতে পা রেখেই এক আবেগঘন মুহূর্তের অবতারণা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই তিনি প্রথমে খালি পায়ে দেশের মাটি স্পর্শ করেন এবং পরম মমতায় হাত দিয়ে একমুঠো মাটি তুলে নেন। দীর্ঘ দেড় যুগের প্রতীক্ষার পর মাটির এই স্পর্শ উপস্থিত নেতাকর্মীদের মাঝে এক আবেগপ্রবণ পরিবেশ তৈরি করে।
বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমান একটি লাল রঙের সুরক্ষিত বাসে চড়ে পূর্বাচলের ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফিট) সংলগ্ন গণসংবর্ধনাস্থলে যান। সেখানে সমবেত লাখো জনতার উদ্দেশে তিনি তার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন ভাষণ দেন।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বর্ণবাদবিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন-আই হ্যাভ এ ড্রিম। তেমনি আমিও বলছি-আই হ্যাভ এ প্ল্যান।আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনাদের প্রত্যেককে কাজ করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, আজকেই এই মঞ্চে আমাদের সমমনা দলগুলোর শীর্ষ নেতারাও আছেন। আমি আমার দলের নেতৃবৃন্দ, দেশবাসী ও সমমনা নেতাদের নিয়ে সুন্দর শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ব।
রাজধানীর ৩০০ ফিটে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বর্ণবাদবিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন-আই হ্যাভ এ ড্রিম। তেমনি আমিও বলছি-আই হ্যাভ এ প্ল্যান।আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনাদের প্রত্যেককে কাজ করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, আজকেই এই মঞ্চে আমাদের সমমনা দলগুলোর শীর্ষ নেতারাও আছেন। আমি আমার দলের নেতৃবৃন্দ, দেশবাসী ও সমমনা নেতাদের নিয়ে সুন্দর শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ব।
রাজধানীর ৩০০ ফিটে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:২১
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে সকালেই জড়ো হয়েছেন দলটির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এর মধ্যে একটি অংশ এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে থেকে দুই সারিতে নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বদেশে স্বাগত জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। সকালেই বিএনপির নেতাকর্মীদের ভিড় দেখা গেছে।
সকালের আলো ফোটার পর থেকেই হেঁটে হেঁটে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গণসংবর্ধনাস্থলে আসেন তারা।
২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে বসবাস করেন ৬০ বছর বয়সি তারেক রহমান। ২০০৯ সালে তিনি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন। ২০১৮ সালে তার মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া কারাবন্দি হওয়ার পর তারেক রহমানকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়। তখন থেকেই তিনি বিদেশ থেকে দল পরিচালনা করছেন, ভার্চুয়ালি সভা ও সমাবেশে অংশ নিচ্ছেন। লন্ডন থেকে বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি গণমানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেফতার করা হয় তারেক রহমানকে। ১৮ মাস কারাগারে থাকার সময় অমানবিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান তারেক রহমান। এক সপ্তাহ পরে, ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে ঢাকা ছেড়েছিলেন তিনি।
প্রবাসে থাকা অবস্থাতেই ২০১৫ সালে ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। তার জানাজায়ও শরিক হওয়ার সুযোগ পাননি। মায়ের সান্নিধ্য থেকে বঞ্চিত ছিলেন দীর্ঘদিন।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরা দেশের এবং দলের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিএনপির নেতাদের মতে, তারেক রহমানের দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিক বার্তা তাকে সাধারণ মানুষের কাছে আলাদা করে তুলেছে। তার আগমন ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য বাসভবন ও অফিস প্রস্তুত করেছে বিএনপি। রাজধানীর গুলশান এভিনিউর ১৯৬ নম্বর ভবনে উঠবেন তারেক রহমান। এই বাসার পাশেই ভাড়া করা বাসা ‘ফিরোজা’য় থাকেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য আলাদা চেম্বারও তৈরি করা হয়েছে। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও আলাদা চেম্বার তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া গুলশানে আরেকটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়েছে যেখান থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে সকালেই জড়ো হয়েছেন দলটির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এর মধ্যে একটি অংশ এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে থেকে দুই সারিতে নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বদেশে স্বাগত জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। সকালেই বিএনপির নেতাকর্মীদের ভিড় দেখা গেছে।
সকালের আলো ফোটার পর থেকেই হেঁটে হেঁটে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গণসংবর্ধনাস্থলে আসেন তারা।
২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে বসবাস করেন ৬০ বছর বয়সি তারেক রহমান। ২০০৯ সালে তিনি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন। ২০১৮ সালে তার মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া কারাবন্দি হওয়ার পর তারেক রহমানকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়। তখন থেকেই তিনি বিদেশ থেকে দল পরিচালনা করছেন, ভার্চুয়ালি সভা ও সমাবেশে অংশ নিচ্ছেন। লন্ডন থেকে বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি গণমানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেফতার করা হয় তারেক রহমানকে। ১৮ মাস কারাগারে থাকার সময় অমানবিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান তারেক রহমান। এক সপ্তাহ পরে, ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে ঢাকা ছেড়েছিলেন তিনি।
প্রবাসে থাকা অবস্থাতেই ২০১৫ সালে ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। তার জানাজায়ও শরিক হওয়ার সুযোগ পাননি। মায়ের সান্নিধ্য থেকে বঞ্চিত ছিলেন দীর্ঘদিন।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরা দেশের এবং দলের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিএনপির নেতাদের মতে, তারেক রহমানের দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিক বার্তা তাকে সাধারণ মানুষের কাছে আলাদা করে তুলেছে। তার আগমন ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য বাসভবন ও অফিস প্রস্তুত করেছে বিএনপি। রাজধানীর গুলশান এভিনিউর ১৯৬ নম্বর ভবনে উঠবেন তারেক রহমান। এই বাসার পাশেই ভাড়া করা বাসা ‘ফিরোজা’য় থাকেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য আলাদা চেম্বারও তৈরি করা হয়েছে। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও আলাদা চেম্বার তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া গুলশানে আরেকটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়েছে যেখান থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.