
২২ জুন, ২০২৫ ১২:৫৭
শনিবার (২১ জুন) রাতে চালানো মার্কিন জবাবে রোববার (২২ জুন) সকালে ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইরানের সর্বশেষ এ হামলার পর ইসরাইলে কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরাইল।
ইসরাইলের জাতীয় জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের (এমডিএ) বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে। আহতদের মধ্যে একজনের শরীরে গুলি লেগেছে এবং আরও ১০ জন ‘সামান্য আহত’ হয়েছেন। এমডিএ আরও জানিয়েছে, রোববার সকালে ইরানের রকেট ও শ্যাপ্রেল ইসরাইলের ১০টি স্থানে আঘাত হেনেছে।
এমডিএর একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে ইসরাইলের ১০টি স্থানে রকেট এবং শ্যাপ্রেল পড়েছে।এর মধ্যে রয়েছে- কারমেল, হাইফা, তেলআবিব এলাকা এবং উত্তর উপকূলীয় সমভূমি।
এদিকে ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সমাপ্তির ইঙ্গিত দিয়ে ইসরাইলি সামরিক হোম ফ্রন্ট কমান্ড জানিয়েছে, লোকেরা এখন বোমা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যেতে পারে।
তারা আরও জানিয়েছে, জরুরি জরুরি পরিষেবাকর্মীরা দেশজুড়ে ‘যেখানে প্রভাবের রিপোর্ট পাওয়া গেছে’ সেখানে বেশ কয়েকটি এলাকায় কাজ করছে।
এর আগে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাত দিয়ে আল-জাজিরা ও টাইমস অব ইসরাইল জানায়, রোববার সকালে ইরান থেকে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।এ হামলাকে গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইরানের প্রথম সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।
ইরানি হামলার কথা স্বীকার করে আইডিএফ ইসরাইলি বাসিন্দাদের সতর্ক করে বলেছে, “কয়েক মিনিটের মধ্যেই কেন্দ্রীয় ও উত্তর ইসরাইলের বিভিন্ন এলাকায় সাইরেন বেজে ওঠে।”
এ ঘোষণার পর ইসরাইলের বিভিন্ন অংশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং বেসামরিক নাগরিকদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এদিকে আইডিএফ জানিয়েছে, ইরান থেকে ইসরাইলে ছোড়া দুটি ড্রোন কিছুক্ষণ আগে ইসরাইলি বিমানবাহিনী গুলি করে ভূপাতিত করেছে।
এর আগে ইরানের ড্রোন হামলার কারণে দক্ষিণ আরাভা অঞ্চলে সাইরেন বেজে ওঠে।
আইডিএফের দাবি, ইরান থেকে ইসরাইলে পৌঁছাতে ড্রোনগুলো কয়েক ঘণ্টা সময় নেয়। যার অর্থ সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালানোর আগেই সেগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মতে, মধ্যরাতের কিছুক্ষণ পরেই গোলান মালভূমির ওপর ইরানের আরেকটি ড্রোন আটক করা হয়।
মূলত ইরান-ইসরাইল চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে এই হামলা আরও একটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে শনিবার রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর পরিস্থিতি আরও অস্থির হয়ে উঠেছে।’
শনিবার (২১ জুন) রাতে চালানো মার্কিন জবাবে রোববার (২২ জুন) সকালে ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইরানের সর্বশেষ এ হামলার পর ইসরাইলে কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরাইল।
ইসরাইলের জাতীয় জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের (এমডিএ) বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে। আহতদের মধ্যে একজনের শরীরে গুলি লেগেছে এবং আরও ১০ জন ‘সামান্য আহত’ হয়েছেন। এমডিএ আরও জানিয়েছে, রোববার সকালে ইরানের রকেট ও শ্যাপ্রেল ইসরাইলের ১০টি স্থানে আঘাত হেনেছে।
এমডিএর একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে ইসরাইলের ১০টি স্থানে রকেট এবং শ্যাপ্রেল পড়েছে।এর মধ্যে রয়েছে- কারমেল, হাইফা, তেলআবিব এলাকা এবং উত্তর উপকূলীয় সমভূমি।
এদিকে ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সমাপ্তির ইঙ্গিত দিয়ে ইসরাইলি সামরিক হোম ফ্রন্ট কমান্ড জানিয়েছে, লোকেরা এখন বোমা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যেতে পারে।
তারা আরও জানিয়েছে, জরুরি জরুরি পরিষেবাকর্মীরা দেশজুড়ে ‘যেখানে প্রভাবের রিপোর্ট পাওয়া গেছে’ সেখানে বেশ কয়েকটি এলাকায় কাজ করছে।
এর আগে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাত দিয়ে আল-জাজিরা ও টাইমস অব ইসরাইল জানায়, রোববার সকালে ইরান থেকে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।এ হামলাকে গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইরানের প্রথম সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।
ইরানি হামলার কথা স্বীকার করে আইডিএফ ইসরাইলি বাসিন্দাদের সতর্ক করে বলেছে, “কয়েক মিনিটের মধ্যেই কেন্দ্রীয় ও উত্তর ইসরাইলের বিভিন্ন এলাকায় সাইরেন বেজে ওঠে।”
এ ঘোষণার পর ইসরাইলের বিভিন্ন অংশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং বেসামরিক নাগরিকদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এদিকে আইডিএফ জানিয়েছে, ইরান থেকে ইসরাইলে ছোড়া দুটি ড্রোন কিছুক্ষণ আগে ইসরাইলি বিমানবাহিনী গুলি করে ভূপাতিত করেছে।
এর আগে ইরানের ড্রোন হামলার কারণে দক্ষিণ আরাভা অঞ্চলে সাইরেন বেজে ওঠে।
আইডিএফের দাবি, ইরান থেকে ইসরাইলে পৌঁছাতে ড্রোনগুলো কয়েক ঘণ্টা সময় নেয়। যার অর্থ সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালানোর আগেই সেগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মতে, মধ্যরাতের কিছুক্ষণ পরেই গোলান মালভূমির ওপর ইরানের আরেকটি ড্রোন আটক করা হয়।
মূলত ইরান-ইসরাইল চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে এই হামলা আরও একটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে শনিবার রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর পরিস্থিতি আরও অস্থির হয়ে উঠেছে।’
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৪
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫৫
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৬

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৬
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদ বা মসজিদুল হারাম থেকে লাফিয়ে পড়েন এক ব্যক্তি। তবে গ্র্যান্ড মসজিদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত স্পেশাল ফোর্স এ ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় নিচে থাকা নিরাপত্তারক্ষী দ্রুত হস্তক্ষেপ করায় ওই ব্যক্তি প্রাণে বেঁচে যান। তবে তাকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হয়েছেন এক নিরাপত্তারক্ষী। তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। তবে তার পরিচয় বা অবস্থা সম্পর্কে আর কোনো বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এ ছাড়া এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে বলে সৌদি গ্যাজেটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ওই ব্যক্তি গ্র্যান্ড মসজিদের ওপরের তলা থেকে নিচে লাফ দেন। মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদ বা মসজিদুল হারাম হলো ইসলাম ধর্মের পবিত্রতম স্থান। সৌদি আরবের মক্কা শহরে এই মসজিদের কেন্দ্রস্থলেই পবিত্র কাবা শরীফ অবস্থিত।
এক্সের একটি পোস্টে সৌদি জেনারেল ডিরেক্টরেট অব পাবলিক সিকিউরিটি ঘটনা সম্পর্কিত একটি ভিডিও শেয়ার করেছে। যেখানে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নিয়েছে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, মসজিদ কমপ্লেক্সের ওপরের তলা থেকে লাফ দেওয়ার চেষ্টা করছেন এক ব্যক্তি। নিরাপত্তাকর্মীরা তাকে রক্ষার জন্য নিচে দাঁড়িয়ে আছেন। লাফ দেওয়ার পর তাকে ধরতে গিয়ে একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা আহত হন। মক্কা অঞ্চল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ঘটনার পরপরই মামলার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
গ্র্যান্ড মসজিদটি সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের অধীনে থাকে। বিশেষায়িত ইউনিটগুলোকে জরুরি অবস্থার প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং ইসলামের অন্যতম পবিত্র স্থানের জননিরাপত্তা পরিচালনা করার জন্য প্রশিক্ষিত করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদ বা মসজিদুল হারাম থেকে লাফিয়ে পড়েন এক ব্যক্তি। তবে গ্র্যান্ড মসজিদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত স্পেশাল ফোর্স এ ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় নিচে থাকা নিরাপত্তারক্ষী দ্রুত হস্তক্ষেপ করায় ওই ব্যক্তি প্রাণে বেঁচে যান। তবে তাকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হয়েছেন এক নিরাপত্তারক্ষী। তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। তবে তার পরিচয় বা অবস্থা সম্পর্কে আর কোনো বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। এ ছাড়া এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে বলে সৌদি গ্যাজেটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ওই ব্যক্তি গ্র্যান্ড মসজিদের ওপরের তলা থেকে নিচে লাফ দেন। মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদ বা মসজিদুল হারাম হলো ইসলাম ধর্মের পবিত্রতম স্থান। সৌদি আরবের মক্কা শহরে এই মসজিদের কেন্দ্রস্থলেই পবিত্র কাবা শরীফ অবস্থিত।
এক্সের একটি পোস্টে সৌদি জেনারেল ডিরেক্টরেট অব পাবলিক সিকিউরিটি ঘটনা সম্পর্কিত একটি ভিডিও শেয়ার করেছে। যেখানে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নিয়েছে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, মসজিদ কমপ্লেক্সের ওপরের তলা থেকে লাফ দেওয়ার চেষ্টা করছেন এক ব্যক্তি। নিরাপত্তাকর্মীরা তাকে রক্ষার জন্য নিচে দাঁড়িয়ে আছেন। লাফ দেওয়ার পর তাকে ধরতে গিয়ে একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা আহত হন। মক্কা অঞ্চল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ঘটনার পরপরই মামলার কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
গ্র্যান্ড মসজিদটি সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের অধীনে থাকে। বিশেষায়িত ইউনিটগুলোকে জরুরি অবস্থার প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং ইসলামের অন্যতম পবিত্র স্থানের জননিরাপত্তা পরিচালনা করার জন্য প্রশিক্ষিত করা হয়েছে।

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫
ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করার বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর হুমকি ঘিরে দুদেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হাসনাতের এই হুমকির কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। খবর দ্য হিন্দুর।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে সম্মান না করে—তাহলে বাংলাদেশ ভারতবিরোধী শক্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দিতে পারে। ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পৃষ্ঠপোষকেরা অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানুষ দাঁড় করাচ্ছেন। ক্ষমতা, গদি ও মন্ত্রণালয়ের লোভে যারা দিল্লিকে ‘কেবলা’ বানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা তৃতীয়বারের মতো বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শকুনদের হাত থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে। আবারও শকুনেরা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাবা বসানোর চেষ্টা করছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে ‘প্রতিরোধের আগুন’ সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে।’
৫৪ বছরের স্বাধীনতার পরও যারা বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের ‘শকুন’ আখ্যা দিয়ে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় ভারত বাংলাদেশকে আরেকটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহর এসব মন্তব্যকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক’ বলে নিন্দা করেছেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে একীভূত করা বা আলাদা করার ধারণা সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত এক বছরে বারবার এমন বক্তব্য আসছে যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশে যুক্ত করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘ভারত একটি বড় দেশ, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। বাংলাদেশ কীভাবে এমন কথা ভাবতে পারে?’
হিমন্ত বিশ্ব শর্মা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের শত্রুতামূলক আচরণ চলতে থাকলে ভারত চুপ থাকবে না। প্রয়োজনে শিক্ষা দিতে হতে পারে।’
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল গঠিত। এ সাত রাজ্যের মধ্যে চারটি রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থলসীমান্ত রয়েছে।
ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করার বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর হুমকি ঘিরে দুদেশের মধ্যে নতুন করে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। হাসনাতের এই হুমকির কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। খবর দ্য হিন্দুর।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) শহীদ মিনারে ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারত যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে সম্মান না করে—তাহলে বাংলাদেশ ভারতবিরোধী শক্তি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে আশ্রয় দিতে পারে। ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার পৃষ্ঠপোষকেরা অর্থ, অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মানুষ দাঁড় করাচ্ছেন। ক্ষমতা, গদি ও মন্ত্রণালয়ের লোভে যারা দিল্লিকে ‘কেবলা’ বানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা তৃতীয়বারের মতো বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শকুনদের হাত থেকে মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে। আবারও শকুনেরা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাবা বসানোর চেষ্টা করছে। ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে ‘প্রতিরোধের আগুন’ সীমান্ত ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে।’
৫৪ বছরের স্বাধীনতার পরও যারা বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের ‘শকুন’ আখ্যা দিয়ে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় ভারত বাংলাদেশকে আরেকটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহর এসব মন্তব্যকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক’ বলে নিন্দা করেছেন। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে একীভূত করা বা আলাদা করার ধারণা সম্পূর্ণ দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক।’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত এক বছরে বারবার এমন বক্তব্য আসছে যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশে যুক্ত করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘ভারত একটি বড় দেশ, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র এবং বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। বাংলাদেশ কীভাবে এমন কথা ভাবতে পারে?’
হিমন্ত বিশ্ব শর্মা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের শত্রুতামূলক আচরণ চলতে থাকলে ভারত চুপ থাকবে না। প্রয়োজনে শিক্ষা দিতে হতে পারে।’
অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল গঠিত। এ সাত রাজ্যের মধ্যে চারটি রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থলসীমান্ত রয়েছে।

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৯
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।
মুর্শিদাবাদে ‘প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ’-এর জন্য তহবিলে জমা পড়া অর্থ এবার রীতিমতো চমকে দিয়েছে সবাইকে। সাসপেন্ডেড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের দাবি, তাঁর রেজিনগরের বাড়িতে জমা হয়েছে ১১টি ট্রাঙ্ক ভর্তি নগদ টাকা। সেই অর্থ গুনতেই বিশেষভাবে আনা হয়েছে টাকা গোনার মেশিন এবং ৩০ জন কর্মী।
হুমায়ুন কবীর জানান, শুধু QR কোড স্ক্যানের মাধ্যমেই তহবিলে জমা পড়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। শনিবার তিনি মুর্শিদাবাদে ‘বাবরি মসজিদ’-এর শিলান্যাস করেন, আর রবিবার নিজ হাতে ইট নিয়ে হাজির হন নির্মাণস্থলে।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেন, শুধু মুর্শিদাবাদই নয় বীরভূম ও মালদা থেকেও ‘বাবরি মসজিদ’ তৈরির প্রস্তাব এসেছে। রামপুরহাট, সিউড়ি এবং মালদার মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এই দুটি জেলায় প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে বলে জানান হুমায়ুন।
রাজনৈতিকভাবে নতুন দিকচিহ্ন এঁকে হুমায়ুন জানালেন, তার নতুন দলের সঙ্গে AIMIM-এর জোট হবে। এছাড়া বামফ্রন্ট, কংগ্রেস ও ISF চাইলে তাদেরও জায়গা আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তবে AIMIM-এর মুখপাত্র পাল্টা কটাক্ষ করে জানান, হুমায়ুন কবীর নাকি শুভেন্দু অধিকারীর টিমের ‘কোর মেম্বার’।
তৃণমূল তাকে সাসপেন্ড করার পর বৃহস্পতিবারই সভার দিন ঘোষণা করেছিলেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু পরের দিন সুর নরম করেন। আর রবিবার চূড়ান্ত ঘোষণা দেন, ইস্তফা দিচ্ছি না। ভোটারদের আপত্তির কারণেই সিদ্ধান্ত বদল করেছি।
এই ইউ-টার্ন ঘিরে তুঙ্গে উঠেছে রাজনৈতিক তরজা। তৃণমূলও সাসপেন্ডেড বিধায়কের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখেছে বলে দলীয় সূত্রের খবর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.