১০ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৩৯
বরগুনার আমতলী উপজেলায় গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজের (এলএসডি) ব্যাপক প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। গত তিন মাসে উপজেলায় তিন শতাধিক গরু এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে পর্যাপ্ত ওষুধ না থাকায় চরম বিপাকে পড়েছেন খামারি ও কৃষকেরা। তাঁরা দ্রুত সরকারি ওষুধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন। জানা গেছে, চলতি বছরের এপ্রিলের শেষ দিকে আমতলী উপজেলায় গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ দেখা দেয়।
মশা-মাছিবাহিত এই রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে উপজেলার সর্বত্র। কয়েক হাজার গরু ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে প্রাণিসম্পদ দপ্তর জানিয়েছে, গত তিন মাসে মোট ২৬৫টি গরুর চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. আশিষ বাবু বলেন, ‘উপজেলায় অনেক গরু এলএসডিতে আক্রান্ত হয়েছে। তবে মৃত্যুর সংখ্যা কম। এখন পর্যন্ত আমরা ২৬৫টি গরুর চিকিৎসা দিয়েছি। এই রোগের কোনো ভ্যাকসিন এখনো উৎপাদন হয়নি, ওষুধও পর্যাপ্ত নেই।’
ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা জানান, গরুর শরীরে গোটা উঠে প্রচণ্ড জ্বর হয়। পরে সেসব গোটা ফেটে রক্ত ও পুঁজ বের হয়, একপর্যায়ে গরু মারা যায়। প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ব্যবস্থাপত্র মিললেও ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না, ফলে বাধ্য হয়ে ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে। কৃষকেরা দ্রুত সরকারিভাবে পর্যাপ্ত ওষুধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন।
লদিয়া ইউনিয়নের উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামের কৃষক বজলু মোল্লা ও তাঁর ভাই ফজলু মোল্লা জানান, তাঁদের দুটি বাছুর এলএসডিতে মারা গেছে। একই এলাকার নুর আলম মুসুল্লি বলেন, ‘লাখ টাকার দুটি গরু মারা গেছে। প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ব্যবস্থাপত্র পেলেও কোনো ওষুধ মেলেনি।’
পৌর শহরের কবির গাজী বলেন, ‘একটি ষাঁড় ১৫ দিন ধরে এ রোগে আক্রান্ত। চিকিৎসা করিয়ে কোনো উন্নতি হয়নি।’ খামারি আলমগীর ঘরামী জানান, প্রাণিসম্পদ অফিসে গিয়ে চিকিৎসা নিলেও ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হয়েছে।
হলদিয়া ইউনিয়নের শিবলী শরিফ জানান, গত ১৫ দিনে উত্তর তক্তাবুনিয়া, হলদিয়া, কালীগঞ্জসহ শতাধিক গরু মারা গেছে। উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবুল বাশার বলেন, ‘হাসপাতালে প্রতিদিন প্রচুর গরুর চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
অনেক গরু হাসপাতালে না এনে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, যার হিসাব আমাদের কাছেও নেই।’ এ বিষয়ে খামারিরা দ্রুত সরকারি পর্যায়ে পর্যাপ্ত ওষুধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহের জোর দাবি জানিয়েছেন, যাতে প্রাণিসম্পদের এই সংকট সামাল দেওয়া সম্ভব হয়।
বরগুনার আমতলী উপজেলায় গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজের (এলএসডি) ব্যাপক প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। গত তিন মাসে উপজেলায় তিন শতাধিক গরু এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে পর্যাপ্ত ওষুধ না থাকায় চরম বিপাকে পড়েছেন খামারি ও কৃষকেরা। তাঁরা দ্রুত সরকারি ওষুধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন। জানা গেছে, চলতি বছরের এপ্রিলের শেষ দিকে আমতলী উপজেলায় গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ দেখা দেয়।
মশা-মাছিবাহিত এই রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে উপজেলার সর্বত্র। কয়েক হাজার গরু ইতিমধ্যে আক্রান্ত হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে প্রাণিসম্পদ দপ্তর জানিয়েছে, গত তিন মাসে মোট ২৬৫টি গরুর চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. আশিষ বাবু বলেন, ‘উপজেলায় অনেক গরু এলএসডিতে আক্রান্ত হয়েছে। তবে মৃত্যুর সংখ্যা কম। এখন পর্যন্ত আমরা ২৬৫টি গরুর চিকিৎসা দিয়েছি। এই রোগের কোনো ভ্যাকসিন এখনো উৎপাদন হয়নি, ওষুধও পর্যাপ্ত নেই।’
ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা জানান, গরুর শরীরে গোটা উঠে প্রচণ্ড জ্বর হয়। পরে সেসব গোটা ফেটে রক্ত ও পুঁজ বের হয়, একপর্যায়ে গরু মারা যায়। প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ব্যবস্থাপত্র মিললেও ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে না, ফলে বাধ্য হয়ে ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে। কৃষকেরা দ্রুত সরকারিভাবে পর্যাপ্ত ওষুধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন।
লদিয়া ইউনিয়নের উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামের কৃষক বজলু মোল্লা ও তাঁর ভাই ফজলু মোল্লা জানান, তাঁদের দুটি বাছুর এলএসডিতে মারা গেছে। একই এলাকার নুর আলম মুসুল্লি বলেন, ‘লাখ টাকার দুটি গরু মারা গেছে। প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ব্যবস্থাপত্র পেলেও কোনো ওষুধ মেলেনি।’
পৌর শহরের কবির গাজী বলেন, ‘একটি ষাঁড় ১৫ দিন ধরে এ রোগে আক্রান্ত। চিকিৎসা করিয়ে কোনো উন্নতি হয়নি।’ খামারি আলমগীর ঘরামী জানান, প্রাণিসম্পদ অফিসে গিয়ে চিকিৎসা নিলেও ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হয়েছে।
হলদিয়া ইউনিয়নের শিবলী শরিফ জানান, গত ১৫ দিনে উত্তর তক্তাবুনিয়া, হলদিয়া, কালীগঞ্জসহ শতাধিক গরু মারা গেছে। উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবুল বাশার বলেন, ‘হাসপাতালে প্রতিদিন প্রচুর গরুর চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
অনেক গরু হাসপাতালে না এনে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, যার হিসাব আমাদের কাছেও নেই।’ এ বিষয়ে খামারিরা দ্রুত সরকারি পর্যায়ে পর্যাপ্ত ওষুধ ও ভ্যাকসিন সরবরাহের জোর দাবি জানিয়েছেন, যাতে প্রাণিসম্পদের এই সংকট সামাল দেওয়া সম্ভব হয়।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:১০
বরগুনার তালতলী উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য কাজ করছে রাখাইন সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (আরএসডিও)। এ সংস্থার মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান ও জীবন-জীবিকা উন্নয়নের মাধ্যমে তারা বদলে দিচ্ছে জীবনধারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরগুনা ২০০৮ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন লাভের পর থেকেই সংস্থাটি তালতলী উপজেলায় উন্নয়নমূলক কার্যক্রম শুরু করে। সিডর পরবর্তী দুর্যোগ গুলোতে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার সহায়তায় ত্রাণ বিতরণ থেকে শুরু করে ঘরবাড়ি নির্মাণ, রাস্তা সংস্কার, ভূমি অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও আইনি সহায়তাসহ নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় সুন্দরবন কোয়ালিশনের সহযোগিতায় গত তিন বছরে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে সংস্থাটি ঘূর্ণিঝড় রিমেল-পরবর্তী ৭৮ জন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা (মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে), ৪৫ জনকে জীবিকাভিত্তিক সহায়তা (আইজিএ), রাস্তা উন্নয়ন প্রকল্প ৫টি, একটি কাঠেরপুল, প্রতিবন্ধীদের জন্য ৯টি হুইলচেয়ার ও ৩টি লাঠি/ক্রেস, ১৪টি স্যানিটারি ল্যাট্রিন, জেলেদের জন্য ৫০টি লাইফ জ্যাকেট, সম্মিলিতভাবে ব্যবহারের জন্য ২টি ট্রলার, ৪টি পুকুর খনন, ১টি কৃষি বীজ ভাণ্ডার স্থাপন, ১টি রাখাইন ট্র্যাডিশনাল আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ, ৬টি গভীর নলকূপ, ১টি মাতৃভাষা শিক্ষা কেন্দ্র পুনঃনির্মাণ, ১টি জেলেদের বিশ্রামাগার, ১টি বেড়িবাঁধ ও ১টি লাইট হাউস, দুর্যোগ তথ্যসম্বলিত বিলবোর্ড ও সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করেন। এসব কার্যক্রম জনজীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে এবং এলাকাবাসীর মধ্যে উন্নয়ন সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরএসডিও সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মংচিন থান বলেন, আমরা সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে আসছি। এলাকার প্রয়োজন অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করে থাকি।
বরগুনার তালতলী উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য কাজ করছে রাখাইন সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (আরএসডিও)। এ সংস্থার মাধ্যমে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান ও জীবন-জীবিকা উন্নয়নের মাধ্যমে তারা বদলে দিচ্ছে জীবনধারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বরগুনা ২০০৮ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন লাভের পর থেকেই সংস্থাটি তালতলী উপজেলায় উন্নয়নমূলক কার্যক্রম শুরু করে। সিডর পরবর্তী দুর্যোগ গুলোতে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার সহায়তায় ত্রাণ বিতরণ থেকে শুরু করে ঘরবাড়ি নির্মাণ, রাস্তা সংস্কার, ভূমি অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও আইনি সহায়তাসহ নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় সুন্দরবন কোয়ালিশনের সহযোগিতায় গত তিন বছরে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে সংস্থাটি ঘূর্ণিঝড় রিমেল-পরবর্তী ৭৮ জন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা (মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে), ৪৫ জনকে জীবিকাভিত্তিক সহায়তা (আইজিএ), রাস্তা উন্নয়ন প্রকল্প ৫টি, একটি কাঠেরপুল, প্রতিবন্ধীদের জন্য ৯টি হুইলচেয়ার ও ৩টি লাঠি/ক্রেস, ১৪টি স্যানিটারি ল্যাট্রিন, জেলেদের জন্য ৫০টি লাইফ জ্যাকেট, সম্মিলিতভাবে ব্যবহারের জন্য ২টি ট্রলার, ৪টি পুকুর খনন, ১টি কৃষি বীজ ভাণ্ডার স্থাপন, ১টি রাখাইন ট্র্যাডিশনাল আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ, ৬টি গভীর নলকূপ, ১টি মাতৃভাষা শিক্ষা কেন্দ্র পুনঃনির্মাণ, ১টি জেলেদের বিশ্রামাগার, ১টি বেড়িবাঁধ ও ১টি লাইট হাউস, দুর্যোগ তথ্যসম্বলিত বিলবোর্ড ও সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করেন। এসব কার্যক্রম জনজীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে এবং এলাকাবাসীর মধ্যে উন্নয়ন সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরএসডিও সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মংচিন থান বলেন, আমরা সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে আসছি। এলাকার প্রয়োজন অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করে থাকি।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৯
‘নিজ নিজ পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন, ডেঙ্গুমুক্ত থাকুন’— এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বরগুনার তালতলী উপজেলায় ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংসে চার দিনব্যাপী ক্লিনিং ক্যাম্পেইন শুরু করেছে ব্র্যাক।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এ ক্যাম্পেইন চলবে আগামী চারদিন। এ সময়ে তালতলী শহরের অলিগলি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ, হাসপাতাল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও জনবহুল এলাকায় ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা হয়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা ও পুরোনো টায়ারের মতো স্থায়ী পানির পাত্র পরিষ্কার করে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করা হয়।
ক্যাম্পেইনে সহযোগিতা করছে জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. রাকিবুল ইসলাম, ফার্মাসিস্ট জুয়েল রানা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য কর্মসূচির মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রাজিব ঢালী ও সুশান্ত মন্ডল, ফিল্ড অফিসার মো. আসাদুজ্জামান রাসেল প্রমুখ। সার্বিকভাবে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন ব্র্যাক স্বাস্থ্য কর্মসূচির প্রোগ্রাম অফিসার অনাদি মণ্ডল।
স্থানীয়রা জানান, এ ধরনের উদ্যোগ সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে এবং ডেঙ্গু-চিকনগুনিয়ার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
‘নিজ নিজ পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন, ডেঙ্গুমুক্ত থাকুন’— এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বরগুনার তালতলী উপজেলায় ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংসে চার দিনব্যাপী ক্লিনিং ক্যাম্পেইন শুরু করেছে ব্র্যাক।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এ ক্যাম্পেইন চলবে আগামী চারদিন। এ সময়ে তালতলী শহরের অলিগলি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ, হাসপাতাল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও জনবহুল এলাকায় ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করা হয়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা ও পুরোনো টায়ারের মতো স্থায়ী পানির পাত্র পরিষ্কার করে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করা হয়।
ক্যাম্পেইনে সহযোগিতা করছে জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. রাকিবুল ইসলাম, ফার্মাসিস্ট জুয়েল রানা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য কর্মসূচির মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রাজিব ঢালী ও সুশান্ত মন্ডল, ফিল্ড অফিসার মো. আসাদুজ্জামান রাসেল প্রমুখ। সার্বিকভাবে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন ব্র্যাক স্বাস্থ্য কর্মসূচির প্রোগ্রাম অফিসার অনাদি মণ্ডল।
স্থানীয়রা জানান, এ ধরনের উদ্যোগ সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে এবং ডেঙ্গু-চিকনগুনিয়ার ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪২
বরগুনার বামনায় আজ রবিবার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে মিলনায়তনে উপজেলা ব্র্যাকের উদ্দ্যেগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা স্বাস্থ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মনিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ আহমেদ বক্তব্য রাখেন বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য জনাব মোঃ সালাহ উদ্দিন হাওলাদার, ব্র্যাকের ম্যানেজার জনাব মোঃ মতিউর রহমান , ব্র্যাকের সমন্বয়ক মোঃ সোহেল, মাঠকর্মী মোঃ সবুজ, ইউপি সদস্য ফারুক আহমেদ, ইমাম, তরিকুল ইসলাম, স্বাস্থ কর্মী সঞ্জয় প্রমূখ।
বরগুনার বামনায় আজ রবিবার উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে মিলনায়তনে উপজেলা ব্র্যাকের উদ্দ্যেগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা স্বাস্থ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মনিরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ আহমেদ বক্তব্য রাখেন বেগম ফায়জুন্নেসা মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য জনাব মোঃ সালাহ উদ্দিন হাওলাদার, ব্র্যাকের ম্যানেজার জনাব মোঃ মতিউর রহমান , ব্র্যাকের সমন্বয়ক মোঃ সোহেল, মাঠকর্মী মোঃ সবুজ, ইউপি সদস্য ফারুক আহমেদ, ইমাম, তরিকুল ইসলাম, স্বাস্থ কর্মী সঞ্জয় প্রমূখ।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.