২৭ মে, ২০২৫ ০৬:২৭
টানা বেশ কয়েকদিনের হামলা, পাল্টা হামলা ও উত্তেজনার পর সম্প্রতি যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে ভারত ও পাকিস্তান। এরপর উভয় দেশের মধ্যকার সামরিক উত্তেজনার পারদ আপাতত কমলেও দুই দেশের নেতাদের বক্তব্যে এখনও উত্তাপ বজায় রয়েছে।
বিজ্ঞাপন
আর এর মধ্যেই পাকিস্তানকে লক্ষ্য করে হংকার দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাকিস্তানিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, তোমরা রুটি খাও, না হলে আমার বুলেট তো (তোমাদের জন্য) আছেই।
মঙ্গলবার (২৭ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, এবার সরাসরি পাকিস্তানের জনগণের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের ‘রোগ’ থেকে পাকিস্তানকে মুক্ত করতে চাইলে সে দেশের জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে।
গুজরাটের ভূজে এক নির্বাচনী জনসভায় মোদি বলেন, “আমি পাকিস্তানের জনগণকে জিজ্ঞাসা করতে চাই—সন্ত্রাসবাদ থেকে আপনারা কী পেয়েছেন? ভারত এখন বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। আর আপনারা কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন?”
টানা বেশ কয়েকদিনের হামলা, পাল্টা হামলা ও উত্তেজনার পর সম্প্রতি যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে ভারত ও পাকিস্তান। এরপর উভয় দেশের মধ্যকার সামরিক উত্তেজনার পারদ আপাতত কমলেও দুই দেশের নেতাদের বক্তব্যে এখনও উত্তাপ বজায় রয়েছে।
বিজ্ঞাপন
আর এর মধ্যেই পাকিস্তানকে লক্ষ্য করে হংকার দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাকিস্তানিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, তোমরা রুটি খাও, না হলে আমার বুলেট তো (তোমাদের জন্য) আছেই।
মঙ্গলবার (২৭ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, এবার সরাসরি পাকিস্তানের জনগণের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের ‘রোগ’ থেকে পাকিস্তানকে মুক্ত করতে চাইলে সে দেশের জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে।
গুজরাটের ভূজে এক নির্বাচনী জনসভায় মোদি বলেন, “আমি পাকিস্তানের জনগণকে জিজ্ঞাসা করতে চাই—সন্ত্রাসবাদ থেকে আপনারা কী পেয়েছেন? ভারত এখন বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি। আর আপনারা কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন?”
০১ জুন, ২০২৫ ০৭:১৯
কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টিতে এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি ভয়াবহভাবে বাড়তে শুরু করেছে। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
রোববার (১ জুন) সকাল ৯টায় তিস্তার পানি সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৮৬ মিটার যা বিপদসীমার মাত্র ৩০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বাড়ায় লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের তিস্তা পাড়ের হাজারো মানুষ বন্যা নিয়ে শঙ্কায় আছেন।
তিস্তা নদীর পানি বাড়লে আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় চরাঞ্চলগুলো। তিস্তা পাড়ে চর রয়েছে ৭৬টি। এসব এলাকায় অধিকাংশ মানুষ বাস করেন নদীর চর জমিতে, যেখানকার ঘরবাড়ি তুলনামূলক নিচু। ফলে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসব এলাকায় প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এর আগে, রোববার সকালে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে ভোর ৬টা নাগাদ পানির স্তর আরও ১৫ সেন্টিমিটার বাড়তে পারে। এতে করে পানি বিপদসীমার মাত্র ১৫ সেন্টিমিটার নিচে অবস্থান করবে।
তিস্তার উজানে ভারতের গজলডোবা পয়েন্টে গত ২৪ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ১২০ সেন্টিমিটার। তিস্তা অববাহিকায় গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের অভ্যন্তরে কিংবা উজানে কোথাও উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়নি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টিতে এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি ভয়াবহভাবে বাড়তে শুরু করেছে। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
রোববার (১ জুন) সকাল ৯টায় তিস্তার পানি সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৮৬ মিটার যা বিপদসীমার মাত্র ৩০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বাড়ায় লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের তিস্তা পাড়ের হাজারো মানুষ বন্যা নিয়ে শঙ্কায় আছেন।
তিস্তা নদীর পানি বাড়লে আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় চরাঞ্চলগুলো। তিস্তা পাড়ে চর রয়েছে ৭৬টি। এসব এলাকায় অধিকাংশ মানুষ বাস করেন নদীর চর জমিতে, যেখানকার ঘরবাড়ি তুলনামূলক নিচু। ফলে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসব এলাকায় প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এর আগে, রোববার সকালে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে ভোর ৬টা নাগাদ পানির স্তর আরও ১৫ সেন্টিমিটার বাড়তে পারে। এতে করে পানি বিপদসীমার মাত্র ১৫ সেন্টিমিটার নিচে অবস্থান করবে।
তিস্তার উজানে ভারতের গজলডোবা পয়েন্টে গত ২৪ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ১২০ সেন্টিমিটার। তিস্তা অববাহিকায় গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের অভ্যন্তরে কিংবা উজানে কোথাও উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়নি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
০১ জুন, ২০২৫ ০৬:২০
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল সমর্থিত একটি বিতর্কিত সংস্থার পরিচালিত ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। এ সময় দখলদার বাহিনীর গুলিতে ত্রাণ নিতে যাওয়া ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছেন।
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ গাজায় মার্কিন-সমর্থিত একটি সংস্থার ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে জড়ো হওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলি বাহিনী গুলি চালায়। এতে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত এবং ১২০ জন আহত হন।
এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া প্রস্তাবের জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গোষ্ঠীটি বলেছে, ‘আমরা গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চাই। যুদ্ধবিরতির জন্য গাজা থেকে সব ইসরাইলি সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।’
শনিবার (৩১ মে) হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, চুক্তিতে উল্লিখিত নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তির বিনিময়ে তারা ১০ জন জীবিত ইসরাইলি জিম্মি এবং ১৮ জন মৃত জিম্মির মৃতদেহ হস্তান্তরে প্রস্তুত।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই প্রস্তাবের লক্ষ্য স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে সব ইসরাইল সেনা প্রত্যাহার এবং আমাদের জনগণের জন্য মানবিক সহায়তার অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা।
বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সরাসরি কোনো সংশোধনীর কথা বলা হয়নি।তবে বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানান, হামাস প্রস্তাবে কিছু সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে। তা সত্ত্বেও সামগ্রিকভাবে তাদের প্রতিক্রিয়া ইতিবাচক।
হোয়াইট হাউসও জানিয়েছে, প্রস্তাবিত খসড়া সম্পর্কে হামাস তাদের আপত্তিও তুলে ধরেছে। বিস্তারিত প্রতিক্রিয়ায় হামাস তাদের সুপরিচিত শর্তগুলো পুনরাবৃত্তি করেছে: একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে সম্পূর্ণ ইসরাইলি প্রত্যাহার এবং মানবিক সহায়তার অব্যাহত প্রবাহের নিশ্চয়তা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলি ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এদিন তারা ১২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৫১ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়। হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইসরাইলের হামলায় অন্তত ৫৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল সমর্থিত একটি বিতর্কিত সংস্থার পরিচালিত ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। এ সময় দখলদার বাহিনীর গুলিতে ত্রাণ নিতে যাওয়া ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছেন।
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ গাজায় মার্কিন-সমর্থিত একটি সংস্থার ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে জড়ো হওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলি বাহিনী গুলি চালায়। এতে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত এবং ১২০ জন আহত হন।
এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া প্রস্তাবের জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গোষ্ঠীটি বলেছে, ‘আমরা গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চাই। যুদ্ধবিরতির জন্য গাজা থেকে সব ইসরাইলি সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।’
শনিবার (৩১ মে) হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, চুক্তিতে উল্লিখিত নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তির বিনিময়ে তারা ১০ জন জীবিত ইসরাইলি জিম্মি এবং ১৮ জন মৃত জিম্মির মৃতদেহ হস্তান্তরে প্রস্তুত।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই প্রস্তাবের লক্ষ্য স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে সব ইসরাইল সেনা প্রত্যাহার এবং আমাদের জনগণের জন্য মানবিক সহায়তার অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা।
বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সরাসরি কোনো সংশোধনীর কথা বলা হয়নি।তবে বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানান, হামাস প্রস্তাবে কিছু সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে। তা সত্ত্বেও সামগ্রিকভাবে তাদের প্রতিক্রিয়া ইতিবাচক।
হোয়াইট হাউসও জানিয়েছে, প্রস্তাবিত খসড়া সম্পর্কে হামাস তাদের আপত্তিও তুলে ধরেছে। বিস্তারিত প্রতিক্রিয়ায় হামাস তাদের সুপরিচিত শর্তগুলো পুনরাবৃত্তি করেছে: একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে সম্পূর্ণ ইসরাইলি প্রত্যাহার এবং মানবিক সহায়তার অব্যাহত প্রবাহের নিশ্চয়তা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলি ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এদিন তারা ১২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৫১ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়। হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইসরাইলের হামলায় অন্তত ৫৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
৩০ মে, ২০২৫ ০৫:২৭
জাপানের রাজধানী টোকিওতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে উভয় দেশের মধ্যে ছয়টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
আজ ৩০ মে শুক্রবার সকালে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত এই বৈঠক শুরুর আগে ড. ইউনূসকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। বৈঠক পূর্ব মুহূর্তে দুই নেতা একসঙ্গে ছবি তোলেন। বৈঠকে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের বিভিন্ন দিক, অর্থনৈতিক সহযোগিতা, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে উভয় দেশের মধ্যে ছয়টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
আজ ৩০ মে শুক্রবার সকালে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত এই বৈঠক শুরুর আগে ড. ইউনূসকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। বৈঠক পূর্ব মুহূর্তে দুই নেতা একসঙ্গে ছবি তোলেন। বৈঠকে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্কের বিভিন্ন দিক, অর্থনৈতিক সহযোগিতা, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.