২০ জুন, ২০২৫ ০৭:১২
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার নহাটা ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সন্ধ্যায় নহাটা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহামুদ এবং বর্তমান মেম্বার ফারুক হোসেনের অনুসারীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
বুধবার দিবাগত রাতে মাহামুদ চেয়ারম্যানের অনুসারীদের হামলায় ফারুক মেম্বারের সমর্থকদের অন্তত ৩০টি বাড়িঘরে ভাঙচুর চালানো হয় এবং সাতজন আহত হন। এর জেরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফারুক মেম্বার, রানা ও কুতুবের নেতৃত্বে একদল লোক মাহামুদ সমর্থিত পার্টি অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনা মোতায়েন রয়েছে।’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার নহাটা ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সন্ধ্যায় নহাটা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এতে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহামুদ এবং বর্তমান মেম্বার ফারুক হোসেনের অনুসারীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
বুধবার দিবাগত রাতে মাহামুদ চেয়ারম্যানের অনুসারীদের হামলায় ফারুক মেম্বারের সমর্থকদের অন্তত ৩০টি বাড়িঘরে ভাঙচুর চালানো হয় এবং সাতজন আহত হন। এর জেরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফারুক মেম্বার, রানা ও কুতুবের নেতৃত্বে একদল লোক মাহামুদ সমর্থিত পার্টি অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনা মোতায়েন রয়েছে।’
২০ জুন, ২০২৫ ১০:৫২
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় পীরগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ মণ্ডল কারাগারে গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে তিনি স্বেচ্ছায় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
দুদক ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলায় উল্লেখ রয়েছে, নূর মোহাম্মদ মণ্ডল বৈধ আয়ের উৎস ছাড়াই বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
মামলার প্রেক্ষিতে আদালত তার মালিকানাধীন মোট ৩ হাজার ১৩০ দশমিক ৭৩ শতাংশ জমি এবং আনুমানিক ৯ কোটি টাকা মূল্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করেছেন। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ৮টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা হয়েছে।
দুদকের রংপুর সমন্বিত কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক রুবেল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আদালতের নির্দেশে তার সম্পদ ইতোমধ্যে ক্রোক করা হয়েছে এবং ব্যাংক হিসাবও ফ্রিজ রয়েছে।
তদন্তকারী কর্মকর্তারা জানান, পীরগঞ্জে নূর মোহাম্মদ মণ্ডলের মালিকানাধীন ‘আনন্দনগর’ নামে একটি পিকনিক স্পট কাম বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে। এ সম্পত্তিও মামলার আওতায় রয়েছে। বর্তমানে ওই বিনোদনকেন্দ্রে পীরগঞ্জ থানার ওসিকে রিসিভার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, নূর মোহাম্মদ মণ্ডল রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনের পরপর দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য এবং টানা তিনবার পীরগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলেন।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় পীরগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ মণ্ডল কারাগারে গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে তিনি স্বেচ্ছায় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
দুদক ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলায় উল্লেখ রয়েছে, নূর মোহাম্মদ মণ্ডল বৈধ আয়ের উৎস ছাড়াই বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
মামলার প্রেক্ষিতে আদালত তার মালিকানাধীন মোট ৩ হাজার ১৩০ দশমিক ৭৩ শতাংশ জমি এবং আনুমানিক ৯ কোটি টাকা মূল্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করেছেন। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ৮টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা হয়েছে।
দুদকের রংপুর সমন্বিত কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক রুবেল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আদালতের নির্দেশে তার সম্পদ ইতোমধ্যে ক্রোক করা হয়েছে এবং ব্যাংক হিসাবও ফ্রিজ রয়েছে।
তদন্তকারী কর্মকর্তারা জানান, পীরগঞ্জে নূর মোহাম্মদ মণ্ডলের মালিকানাধীন ‘আনন্দনগর’ নামে একটি পিকনিক স্পট কাম বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে। এ সম্পত্তিও মামলার আওতায় রয়েছে। বর্তমানে ওই বিনোদনকেন্দ্রে পীরগঞ্জ থানার ওসিকে রিসিভার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, নূর মোহাম্মদ মণ্ডল রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনের পরপর দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য এবং টানা তিনবার পীরগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলেন।
২০ জুন, ২০২৫ ১০:৪৫
শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। জেলা প্রশাসকের এমন ভিডিওকে 'আপত্তিকর' দাবি করে তার শাস্তিও দাবি করেছেন অনেকে।
আজ শুক্রবার সকাল থেকে ভিডিওটি টেলিগ্রাম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে জেলাজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ দাবি করছেন, ওই নারী জেলা প্রশাসকের স্ত্রী হতে পারেন। তবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, ভাইরাল ওই নারী জেলা প্রশাসক আশরাফ উদ্দিনের স্ত্রী নন।
প্রবাসী সাংবাদিক জাওয়াদ নির্ঝর তার ফেসবুকে প্রথমে এ বিষয়ে পোস্ট করেন। তিনি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ওই নারীর একটি ছবি দিয়ে লেখেন, 'শরিয়তপুরের ডিসি মো. আশরাফ উদ্দিন।
একজন জনগুরুত্বপূর্ণ সরকারি ব্যক্তি। উনি এই ছবিগুলো নিজেই খুশি মনে তুলেছেন। ভিডিও করেছেন। ছবির ওনাকে (ওই নারীকে) বিয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। এখন বিয়ে না করে হুমকি দিচ্ছেন। ওনার কোলে তোলার গল্পের খানিকটা কমেন্টের টেলিগ্রাম চ্যানেলে দেয়া আছে।'
এর পর থেকেই বিষয়টি সামনে আসে। মুহূর্তেই ভাইরাল হয় ভিডিওটি। তবে ভিডিওটি কোথায় ধারণ করা হয়েছে এবং ভিডিওতে থাকা নারীর পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
শরীয়তপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কর্মরত একজন নারী নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, 'ভাইরাল ভিডিওটি আমরা দেখেছি। স্যারের মিসেসকে চিনি, ভিডিওতে থাকা ওই নারী স্যারের মিসেস নন।'
এ বিষয়ে জানতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। প্রয়োজন হলে অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন ২০২৪ সালের ৩ নভেম্বর শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি ২৭তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। এর আগে তিনি প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ও নিউরো-ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্টের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তিনি ভাড়া করা একটি গাড়িতে শরীয়তপুর ত্যাগ করেন বলে একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে। শরীয়তপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আসলাম হোসাইন বলেন, 'গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে কাজ শেষে ডিসি স্যার বাসায় ফিরেছেন। তবে এখন তিনি শরীয়তপুরে নেই। আর কোন তথ্য আমার জানা নেই।'
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন শরীয়তপুর জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান বলেন, 'আমরা শুক্রবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের আপত্তিকর ভাইরাল ভিডিও ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছি। একজন জেলা প্রশাসকের এমন ছবি-ভিডিও খুবই দুঃখজনক। ঊর্ধ্বতন ও কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্তের মাধ্যমে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।'
শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। জেলা প্রশাসকের এমন ভিডিওকে 'আপত্তিকর' দাবি করে তার শাস্তিও দাবি করেছেন অনেকে।
আজ শুক্রবার সকাল থেকে ভিডিওটি টেলিগ্রাম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে জেলাজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ দাবি করছেন, ওই নারী জেলা প্রশাসকের স্ত্রী হতে পারেন। তবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, ভাইরাল ওই নারী জেলা প্রশাসক আশরাফ উদ্দিনের স্ত্রী নন।
প্রবাসী সাংবাদিক জাওয়াদ নির্ঝর তার ফেসবুকে প্রথমে এ বিষয়ে পোস্ট করেন। তিনি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ওই নারীর একটি ছবি দিয়ে লেখেন, 'শরিয়তপুরের ডিসি মো. আশরাফ উদ্দিন।
একজন জনগুরুত্বপূর্ণ সরকারি ব্যক্তি। উনি এই ছবিগুলো নিজেই খুশি মনে তুলেছেন। ভিডিও করেছেন। ছবির ওনাকে (ওই নারীকে) বিয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। এখন বিয়ে না করে হুমকি দিচ্ছেন। ওনার কোলে তোলার গল্পের খানিকটা কমেন্টের টেলিগ্রাম চ্যানেলে দেয়া আছে।'
এর পর থেকেই বিষয়টি সামনে আসে। মুহূর্তেই ভাইরাল হয় ভিডিওটি। তবে ভিডিওটি কোথায় ধারণ করা হয়েছে এবং ভিডিওতে থাকা নারীর পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
শরীয়তপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কর্মরত একজন নারী নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, 'ভাইরাল ভিডিওটি আমরা দেখেছি। স্যারের মিসেসকে চিনি, ভিডিওতে থাকা ওই নারী স্যারের মিসেস নন।'
এ বিষয়ে জানতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। প্রয়োজন হলে অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন ২০২৪ সালের ৩ নভেম্বর শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি ২৭তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। এর আগে তিনি প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ও নিউরো-ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্টের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তিনি ভাড়া করা একটি গাড়িতে শরীয়তপুর ত্যাগ করেন বলে একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে। শরীয়তপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আসলাম হোসাইন বলেন, 'গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে কাজ শেষে ডিসি স্যার বাসায় ফিরেছেন। তবে এখন তিনি শরীয়তপুরে নেই। আর কোন তথ্য আমার জানা নেই।'
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন শরীয়তপুর জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান বলেন, 'আমরা শুক্রবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের আপত্তিকর ভাইরাল ভিডিও ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছি। একজন জেলা প্রশাসকের এমন ছবি-ভিডিও খুবই দুঃখজনক। ঊর্ধ্বতন ও কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্তের মাধ্যমে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।'
২০ জুন, ২০২৫ ০৭:১৬
মায়ের জানাজায় অংশ নিতে দুই ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম রিপন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুর ২টায় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি পুলিশ পাহারায় মায়ের জানাজায় অংশ নেন। পরে বিকেল ৪টার দিকে তাকে আবারও কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
জানা গেছে, রিপনের মা নুরুন্নাহার (৫৬) বুধবার (১৮ জুন) বিকাল ৫টায় ময়মনসিংহের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুর খবর পেয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে জানাজায় অংশ নেওয়ার অনুমতি চেয়ে লিখিত আবেদন করা হয়।
জেলা প্রশাসন বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করে প্যারোলে মুক্তির অনুমতি দেন। পরে পুলিশ পাহারায় রিপনকে উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের মধ্যে পাড়া এলাকায় নিজ গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে জানাজায় অংশ নিতে নিয়ে যাওয়া হয়। জানাজা শেষে তিনি স্বল্প সময়ের জন্য স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যুবলীগ নেতা তরিকুল ইসলাম রিপনকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে জানাজায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। পরে তাকে যথাসময়ে কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়ি থেকে তরিকুল ইসলাম রিপনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র জনতার ওপর সশস্ত্র হামলা ও একাধিক রাজনৈতিক মামলা রয়েছে।
মায়ের জানাজায় অংশ নিতে দুই ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম রিপন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুর ২টায় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি পুলিশ পাহারায় মায়ের জানাজায় অংশ নেন। পরে বিকেল ৪টার দিকে তাকে আবারও কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
জানা গেছে, রিপনের মা নুরুন্নাহার (৫৬) বুধবার (১৮ জুন) বিকাল ৫টায় ময়মনসিংহের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুর খবর পেয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে জানাজায় অংশ নেওয়ার অনুমতি চেয়ে লিখিত আবেদন করা হয়।
জেলা প্রশাসন বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করে প্যারোলে মুক্তির অনুমতি দেন। পরে পুলিশ পাহারায় রিপনকে উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের মধ্যে পাড়া এলাকায় নিজ গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে জানাজায় অংশ নিতে নিয়ে যাওয়া হয়। জানাজা শেষে তিনি স্বল্প সময়ের জন্য স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যুবলীগ নেতা তরিকুল ইসলাম রিপনকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে জানাজায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। পরে তাকে যথাসময়ে কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়ি থেকে তরিকুল ইসলাম রিপনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র জনতার ওপর সশস্ত্র হামলা ও একাধিক রাজনৈতিক মামলা রয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.