
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

২৪ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০১
চাঁদা না পেয়ে শেরপুর সদরের লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে তালা দেওয়া ও স্থানীয় বাজারে চাঁদাবজির ঘটনায় ছাত্রদলের দুই নেতাকে পুলিশে দিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতিকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল ২৩ জুলাই বুধবার রাতে লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি বাজারের লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে থেকে তাদের আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়। আটক দুজন হলেন- লসমনপুর ইউনিয়নের বড় ঝাউয়েরচর এলাকার আলতাব হোসেনের ছেলে মো. সবুজ আহাম্মেদ (৩৫) ও কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে মো. আল আমিন ইসলাম সাগর (২৬)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লছমনপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ। লছমনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শফিক বলেন, তারা ৫ আগস্টের পর থেকে বেপরোয়াভাবে চলাফেরা করতো। দলের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করতো।
স্থানীয় বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, লছমনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সবুজ আহাম্মেদ ও বর্তমান স্থগিতকৃত সভাপতি আল আমিন ইসলাম সাগর দলীয় কোনো কর্মকাণ্ডে যান না। তারা বিভিন্নস্থানে দলের নাম করে চাঁদাবাজি করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করে আসছেন।
গতকাল তারা তাদের কিছু অনুসারীর নিয়ে চাঁদার দাবিতে বলায়েরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে তার পরিষদে লাঞ্ছিত করেন। লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে চেয়ারম্যানের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও পরিষদের সচিবসহ অন্যদের বের করে দিয়ে পরিষদের ভবনে তালা দেয়। এ ছাড়া কুসুমাহাটি বাজারে আশপাশের একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাঁদা দাবি করেন।
ফলে দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষায় গতকাল রাতে ব্যবসায়ীদের সহায়তায় ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গদলের নেতা-কর্মীরা মিলে সবুজ ও সাগরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এ ঘটনার পরপরই লছমনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. আল আমিন ইসলাম সাগরকে সভাপতি পদসহ প্রাথমিক সদস্য থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে শেরপুর সদর উপজেলা ছাত্রদল।
বহিষ্কারের বিষয়টি রাতেই নিশ্চিত করেন শেরপুর সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শারদুল ইসলাম মুরাদ ও সদস্য সচিব সুমন আহমেদ। পুলিশের কাছে তাদেরকে সপর্দ করার সময় তারা উপস্থিত ছিলেন।
তারা জানান, এর আগে গত ১৭ জুলাই দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মো. আল-আমিন ইসলাম সাগরের লসমনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতির পদ স্থগিত করা হয়েছিল।
এদিকে এ ঘটনায় লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও মহিলা দলের নেত্রী আলেয়া বেগম বাদী হয়ে সবুজ ও সাগরসহ পাঁচজনকে আসামি করে শেরপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
আটকের বিষয়টি শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুবাইদুল আমল আজ সকালে নিশ্চিত করেছেন, তিনি বলেন দুই ছাত্র নেতার বিষয় আমরা অভিযোগ পেয়েছি তারা থানা হেফাজতে রয়েছে। তাদের বিষয়ে অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা কাজ চলমান রয়েছে। আজকেই তাদেরকে আদালতে সপর্দ করা হবে।
চাঁদা না পেয়ে শেরপুর সদরের লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে তালা দেওয়া ও স্থানীয় বাজারে চাঁদাবজির ঘটনায় ছাত্রদলের দুই নেতাকে পুলিশে দিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতিকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল ২৩ জুলাই বুধবার রাতে লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি বাজারের লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে থেকে তাদের আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়। আটক দুজন হলেন- লসমনপুর ইউনিয়নের বড় ঝাউয়েরচর এলাকার আলতাব হোসেনের ছেলে মো. সবুজ আহাম্মেদ (৩৫) ও কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে মো. আল আমিন ইসলাম সাগর (২৬)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লছমনপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ। লছমনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শফিক বলেন, তারা ৫ আগস্টের পর থেকে বেপরোয়াভাবে চলাফেরা করতো। দলের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি করতো।
স্থানীয় বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, লছমনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সবুজ আহাম্মেদ ও বর্তমান স্থগিতকৃত সভাপতি আল আমিন ইসলাম সাগর দলীয় কোনো কর্মকাণ্ডে যান না। তারা বিভিন্নস্থানে দলের নাম করে চাঁদাবাজি করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করে আসছেন।
গতকাল তারা তাদের কিছু অনুসারীর নিয়ে চাঁদার দাবিতে বলায়েরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে তার পরিষদে লাঞ্ছিত করেন। লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে চেয়ারম্যানের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও পরিষদের সচিবসহ অন্যদের বের করে দিয়ে পরিষদের ভবনে তালা দেয়। এ ছাড়া কুসুমাহাটি বাজারে আশপাশের একাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে চাঁদা দাবি করেন।
ফলে দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষায় গতকাল রাতে ব্যবসায়ীদের সহায়তায় ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গদলের নেতা-কর্মীরা মিলে সবুজ ও সাগরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এ ঘটনার পরপরই লছমনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. আল আমিন ইসলাম সাগরকে সভাপতি পদসহ প্রাথমিক সদস্য থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে শেরপুর সদর উপজেলা ছাত্রদল।
বহিষ্কারের বিষয়টি রাতেই নিশ্চিত করেন শেরপুর সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শারদুল ইসলাম মুরাদ ও সদস্য সচিব সুমন আহমেদ। পুলিশের কাছে তাদেরকে সপর্দ করার সময় তারা উপস্থিত ছিলেন।
তারা জানান, এর আগে গত ১৭ জুলাই দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মো. আল-আমিন ইসলাম সাগরের লসমনপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতির পদ স্থগিত করা হয়েছিল।
এদিকে এ ঘটনায় লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও মহিলা দলের নেত্রী আলেয়া বেগম বাদী হয়ে সবুজ ও সাগরসহ পাঁচজনকে আসামি করে শেরপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
আটকের বিষয়টি শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুবাইদুল আমল আজ সকালে নিশ্চিত করেছেন, তিনি বলেন দুই ছাত্র নেতার বিষয় আমরা অভিযোগ পেয়েছি তারা থানা হেফাজতে রয়েছে। তাদের বিষয়ে অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা কাজ চলমান রয়েছে। আজকেই তাদেরকে আদালতে সপর্দ করা হবে।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩৮

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:১৮
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা পাওয়া গেছে। এর পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টায় দানবাক্সগুলো খোলা হয়। পরে সকাল ৯টার দিকে সেগুলো মসজিদের দোতলায় গণনার জন্য নেওয়া হয়। প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ধরে ৫০০ জনের একটি দল এ অর্থ গণনার কাজ সম্পন্ন করেন।
এবার ৩ মাস ২৭ দিন পর মসজিদের ১৩টি লোহার দানবাক্স খোলা হয়। এতে মোট ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা পাওয়া গেছে।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ১৩টি দানবাক্স থেকে রেকর্ড ১২ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। সে সময়ও বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। তখন সাড়ে এগারো ঘণ্টা ধরে ৫০০ জনের একটি দল টাকা গণনার কাজে অংশ নেন।
কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা এবং পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেনের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। পরে টাকাগুলো ৩৫টি বস্তায় ভরে গণনার জন্য মসজিদের দোতলায় আনা হয়।
টাকা গণনার কাজে অংশ নেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এরশাদুল আহমেদ, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ আলী হারেছীসহ ঐতিহাসিক জামিয়া ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ২২০ জন ও পাগলা মসজিদের নুরুল কোরআন হাফিজিয়া মাদ্রাসার ১২০ ছাত্র, ব্যাংকের ১০০ স্টাফ, মসজিদ কমিটির ৩৪ সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২০ সদস্য।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:১২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রাথমিক মনোনয়ন তালিকায় বিএনপি কয়েকটি পরিবর্তন এনেছে। দলটি যুগপৎ আন্দোলনের অংশীদারদের জন্য কিছু আসন ছাড়ার পাশাপাশি নতুন প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে।
ঢাকা-১২ আসনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হককে মনোনয়ন ছাড়তে বলা হয়েছে। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাওয়া যুবদল নেতা সাইফুল আলম নীরবকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও আকবর শাহ-পাহাড়তলী আংশিক) আসনে প্রাথমিক প্রার্থী কাজী সালাউদ্দিনের পরিবর্তে মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীর নাম চূড়ান্ত হয়েছে। আসলাম চৌধুরী শনিবার সকালে সীতাকুণ্ডের নিজ বাড়িতে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে বলেছেন, দলের আস্থা তার এই মনোনয়নের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে এখন চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। এই আসনটি প্রাথমিক তালিকায় ফাঁকা রাখা হয়েছিল। নতুনভাবে চট্টগ্রাম-১০ আসনের প্রার্থী হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পাট শ্রমিক দলের সভাপতি সাইদ আল নোমান, যিনি বিএনপির প্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে।
যশোরের ছয়টি আসনের মধ্যে চারটিতেই প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন দেওয়া প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বিএনপি। যশোর-১ (শার্শা) আসনে বিএনপি প্রথমে মনোনয়ন দেয় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিকে। পরিবর্তন করে সেখানে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটনকে।
যশোর-৪ (বাঘারপাড়া, অভয়নগর উপজেলা ও বসুন্দিয়া ইউনিয়ন) আসনে প্রথমে মনোনয়ন পান দলের কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ূব। নতুন করে পেয়েছেন দলের অভয়নগর উপজেলা কমিটির সভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসনে প্রাথমিকভাবে দলীয় মনোনয়ন পান দলের উপজেলা কমিটির সভাপতি অ্যাড. শহীদ ইকবাল হোসেন। পরে জোটের শরিক জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের (একাংশ) সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মুফতি রশীদ বিন ওয়াক্কাসকে মনোনয়নপত্র দেওয়া হয়।
যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সদস্য, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। কিন্তু তাকে পরিবর্তন করে দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ও উপজেলা কমিটির সভাপতি আবুল হোসেন আজাদকে মনোনয়ন দেয় দলটি।
পিরোজপুর-১ (নাজিরপুর, পিরোজপুর সদর ও জিয়ানগর) আসনের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকালে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত মনোনয়নপত্র দেওয়া হয়। এর আগে বিএনপি জোটভুক্ত জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান সাবকে মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এ নিয়ে বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া মোস্তফা জামাল হায়দার প্রবীণ ও তার শারীরিক অসুস্থতার কারণে মনোনয়ন পরিবর্তন করে বিএনপির দলীয় প্রার্থীকে দেওয়া হয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রাথমিক মনোনয়ন তালিকায় বিএনপি কয়েকটি পরিবর্তন এনেছে। দলটি যুগপৎ আন্দোলনের অংশীদারদের জন্য কিছু আসন ছাড়ার পাশাপাশি নতুন প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে।
ঢাকা-১২ আসনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হককে মনোনয়ন ছাড়তে বলা হয়েছে। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাওয়া যুবদল নেতা সাইফুল আলম নীরবকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও আকবর শাহ-পাহাড়তলী আংশিক) আসনে প্রাথমিক প্রার্থী কাজী সালাউদ্দিনের পরিবর্তে মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীর নাম চূড়ান্ত হয়েছে। আসলাম চৌধুরী শনিবার সকালে সীতাকুণ্ডের নিজ বাড়িতে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে বলেছেন, দলের আস্থা তার এই মনোনয়নের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে এখন চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। এই আসনটি প্রাথমিক তালিকায় ফাঁকা রাখা হয়েছিল। নতুনভাবে চট্টগ্রাম-১০ আসনের প্রার্থী হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পাট শ্রমিক দলের সভাপতি সাইদ আল নোমান, যিনি বিএনপির প্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে।
যশোরের ছয়টি আসনের মধ্যে চারটিতেই প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন দেওয়া প্রার্থী পরিবর্তন করেছে বিএনপি। যশোর-১ (শার্শা) আসনে বিএনপি প্রথমে মনোনয়ন দেয় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিকে। পরিবর্তন করে সেখানে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটনকে।
যশোর-৪ (বাঘারপাড়া, অভয়নগর উপজেলা ও বসুন্দিয়া ইউনিয়ন) আসনে প্রথমে মনোনয়ন পান দলের কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ূব। নতুন করে পেয়েছেন দলের অভয়নগর উপজেলা কমিটির সভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী।
যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসনে প্রাথমিকভাবে দলীয় মনোনয়ন পান দলের উপজেলা কমিটির সভাপতি অ্যাড. শহীদ ইকবাল হোসেন। পরে জোটের শরিক জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের (একাংশ) সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মুফতি রশীদ বিন ওয়াক্কাসকে মনোনয়নপত্র দেওয়া হয়।
যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সদস্য, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ। কিন্তু তাকে পরিবর্তন করে দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ও উপজেলা কমিটির সভাপতি আবুল হোসেন আজাদকে মনোনয়ন দেয় দলটি।
পিরোজপুর-১ (নাজিরপুর, পিরোজপুর সদর ও জিয়ানগর) আসনের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকালে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত মনোনয়নপত্র দেওয়া হয়। এর আগে বিএনপি জোটভুক্ত জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান সাবকে মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এ নিয়ে বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া মোস্তফা জামাল হায়দার প্রবীণ ও তার শারীরিক অসুস্থতার কারণে মনোনয়ন পরিবর্তন করে বিএনপির দলীয় প্রার্থীকে দেওয়া হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে এবার ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা পাওয়া গেছে। এর পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টায় দানবাক্সগুলো খোলা হয়। পরে সকাল ৯টার দিকে সেগুলো মসজিদের দোতলায় গণনার জন্য নেওয়া হয়। প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টা ধরে ৫০০ জনের একটি দল এ অর্থ গণনার কাজ সম্পন্ন করেন।
এবার ৩ মাস ২৭ দিন পর মসজিদের ১৩টি লোহার দানবাক্স খোলা হয়। এতে মোট ১১ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার ৫৩৮ টাকা পাওয়া গেছে।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ১৩টি দানবাক্স থেকে রেকর্ড ১২ কোটি ৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। সে সময়ও বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। তখন সাড়ে এগারো ঘণ্টা ধরে ৫০০ জনের একটি দল টাকা গণনার কাজে অংশ নেন।
কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা এবং পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেনের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। পরে টাকাগুলো ৩৫টি বস্তায় ভরে গণনার জন্য মসজিদের দোতলায় আনা হয়।
টাকা গণনার কাজে অংশ নেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এরশাদুল আহমেদ, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মোহাম্মদ আলী হারেছীসহ ঐতিহাসিক জামিয়া ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ২২০ জন ও পাগলা মসজিদের নুরুল কোরআন হাফিজিয়া মাদ্রাসার ১২০ ছাত্র, ব্যাংকের ১০০ স্টাফ, মসজিদ কমিটির ৩৪ সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২০ সদস্য।
এনসিপি ছাড়লেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দলের একাধিক নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি ঢাকা-৯ থেকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে।
এনসিপির দলীয় গ্রুপে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় সহযোদ্ধাগণ, আমি দল থেকে পদত্যাগ করেছি। গত দেড় বছরে আপনাদের থেকে অনেক কিছু শিখেছি। সেজন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।’
এদিকে, শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়েছেন জারা। তার পোস্টটি নিচে হুবহু দেওয়া হলো।
প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
আমি আপনাদের এবং দেশের মানুষকে ওয়াদা করেছিলাম যে, আপনাদের জন্য ও নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ার জন্য আমি লড়ব। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমি আমার সেই ওয়াদা রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৯ থেকে অংশগ্রহণ করব। একটা দলের প্রার্থী হলে সেই দলের স্থানীয় অফিস থাকে, সুসংগঠিত কর্মী বাহিনী থাকে। সরকার ও প্রশাসনের সঙ্গে নিরাপত্তা বা অন্যান্য বিষয়ে আপত্তি ও শঙ্কা নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে। তবে আমি যেহেতু কোনো দলের সঙ্গে থাকছি না, তাই আমার সে সব কিছুই থাকবে না।
আমার একমাত্র ভরসা আপনারা। আপনাদের মেয়ে হিসেবে আমার সততা, নিষ্ঠা এবং নতুন রাজনীতি করার অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রেক্ষিতে আপনারা যদি স্নেহ ও সমর্থন দেন, তবেই আমি আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাব।
এক. নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, আমাদের ঢাকা-৯ আসনের ৪৬৯৩ জন ভোটারের সমর্থনযুক্ত স্বাক্ষর একটি নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজন। আগামীকাল এই স্বাক্ষর সংগ্রহের কাজ শুরু করব। মাত্র এক দিনে এত মানুষের স্বাক্ষর গোছানো প্রায় অসম্ভব একটি কাজ। আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য ছাড়া এটা করতে পারব না। এই কাজে যারা আগামীকাল বসার জায়গা দিয়ে বা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সাহায্য করতে চান, তারা অনুগ্রহ করে এই গ্রুপে যুক্ত হন। আপনাদের নির্দিষ্ট স্থান ও লোকেশন জানিয়ে দেওয়া হবে : https://www.facebook.com/share/g/1DCkLvMvRX/
দুই. কিছুদিন আগে নির্বাচনী ফান্ডরেইজিংয়ের সময় আপনারা অনেকে ডোনেট করেছেন। আমার এই পরিবর্তিত সিদ্ধান্তের কারণে (স্বতন্ত্র হিসেবে লড়াই করা) যারা ডোনেট করা অর্থ ফেরত পেতে চান, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা। যারা বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছেন তারা অর্থ ফেরত পেতে নিচে দেওয়া এই ফর্মটি পূরণ করুন : https://forms.gle/NKTkkNVZvUvyrsGYA
আপনাদের ট্রাঞ্জাকশন আইডি ও ডিটেইলস ভেরিফাই করার পর অর্থ ফেরত দেওয়া হবে। আর যারা ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠিয়েছিলেন, তাদের শিগগিরই জানাব কী প্রক্রিয়ায় আপনাদের অর্থ ফেরত দেওয়া হবে। আপনাদেরই মেয়ে, তাসনিম জারা।
এনসিপি ছাড়লেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দলের একাধিক নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি ঢাকা-৯ থেকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে।
এনসিপির দলীয় গ্রুপে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় সহযোদ্ধাগণ, আমি দল থেকে পদত্যাগ করেছি। গত দেড় বছরে আপনাদের থেকে অনেক কিছু শিখেছি। সেজন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।’
এদিকে, শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়েছেন জারা। তার পোস্টটি নিচে হুবহু দেওয়া হলো।
প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
আমি আপনাদের এবং দেশের মানুষকে ওয়াদা করেছিলাম যে, আপনাদের জন্য ও নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ার জন্য আমি লড়ব। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমি আমার সেই ওয়াদা রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৯ থেকে অংশগ্রহণ করব। একটা দলের প্রার্থী হলে সেই দলের স্থানীয় অফিস থাকে, সুসংগঠিত কর্মী বাহিনী থাকে। সরকার ও প্রশাসনের সঙ্গে নিরাপত্তা বা অন্যান্য বিষয়ে আপত্তি ও শঙ্কা নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে। তবে আমি যেহেতু কোনো দলের সঙ্গে থাকছি না, তাই আমার সে সব কিছুই থাকবে না।
আমার একমাত্র ভরসা আপনারা। আপনাদের মেয়ে হিসেবে আমার সততা, নিষ্ঠা এবং নতুন রাজনীতি করার অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রেক্ষিতে আপনারা যদি স্নেহ ও সমর্থন দেন, তবেই আমি আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাব।
এক. নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, আমাদের ঢাকা-৯ আসনের ৪৬৯৩ জন ভোটারের সমর্থনযুক্ত স্বাক্ষর একটি নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজন। আগামীকাল এই স্বাক্ষর সংগ্রহের কাজ শুরু করব। মাত্র এক দিনে এত মানুষের স্বাক্ষর গোছানো প্রায় অসম্ভব একটি কাজ। আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য ছাড়া এটা করতে পারব না। এই কাজে যারা আগামীকাল বসার জায়গা দিয়ে বা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সাহায্য করতে চান, তারা অনুগ্রহ করে এই গ্রুপে যুক্ত হন। আপনাদের নির্দিষ্ট স্থান ও লোকেশন জানিয়ে দেওয়া হবে : https://www.facebook.com/share/g/1DCkLvMvRX/
দুই. কিছুদিন আগে নির্বাচনী ফান্ডরেইজিংয়ের সময় আপনারা অনেকে ডোনেট করেছেন। আমার এই পরিবর্তিত সিদ্ধান্তের কারণে (স্বতন্ত্র হিসেবে লড়াই করা) যারা ডোনেট করা অর্থ ফেরত পেতে চান, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা। যারা বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছেন তারা অর্থ ফেরত পেতে নিচে দেওয়া এই ফর্মটি পূরণ করুন : https://forms.gle/NKTkkNVZvUvyrsGYA
আপনাদের ট্রাঞ্জাকশন আইডি ও ডিটেইলস ভেরিফাই করার পর অর্থ ফেরত দেওয়া হবে। আর যারা ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠিয়েছিলেন, তাদের শিগগিরই জানাব কী প্রক্রিয়ায় আপনাদের অর্থ ফেরত দেওয়া হবে। আপনাদেরই মেয়ে, তাসনিম জারা।