২৬ জুন, ২০২৫ ১৬:২১
বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে ভারত প্রতিদিন বাংলা ভাষাভাষী নাগরিকদেরকে পুশ করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘নিজের দেশের নাগরিকদেরকে অবৈধ পুশিং নয়, স্বৈরাচার হাসিনা যাকে অবৈধভাবে আদর আপ্যায়ন করে রেখেছেন তাকে পুশ করেন।’
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের উদ্যোগে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শুধু শেখ হাসিনা নয়।
বাংলাদেশের নাগরিক যারা টাকা চুরি করে আপনার দেশে পালিয়ে আছে তাদেরকেও পুশ করেন।’ দুদু বলেন, ‘ভারতকে বন্ধু রাষ্ট্র মনে করলেও গত পঞ্চাশ-পঞ্চান্ন বছর ধরে ভারতের কাছ থেকে বন্ধুসুলভ আচরণ আমরা পাইনি। যেটা পেয়েছি সেটা খুবই মর্মান্তিক। আমাদের তিস্তা নদীতে পানি নাই।
পানি চুক্তিও নাই। ভারত ৫০ বছর ধরে চুক্তির কথা বললেও তারা চুক্তি করছে না।’ তিনি বলেন, ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতনের পর যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তা মর্মান্তিক। প্রতিদিন বাংলা ভাষাভাষী ভারতীয় নাগরিকদেরকে বাংলাদেশে পুশিং করছে ভারত সরকার।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও বলেছেন যে বাংলায় কথা বলে তাকে বাংলাদেশের নাগরিক বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অনুরোধ জানিয়ে সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আপনার দেশের নাগরিকদের পুশ না করে বাংলাদেশের নাগরিক যারা টাকা চুরি করে ভারতে পালিয়েছে তাদের পুশ করতে পারেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যাকারী, বাংলাদেশকে ধ্বংসের কিনারায় নিয়ে গিয়েছে তাকে আপনারা আদর আপ্যায়ন করে অবৈধভাবে রাখবেন আর আপনার নাগরিককে পুশ করবেন এটা ঠিক না।
অনতিবিলম্বে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ করেন, তাহলে বুঝব একটা ভালো কাজ করেছেন। তাকে আপনার দেশে রেখে দেবেন আর আপনার দেশের নাগরিকদের কে পুশ করবেন এটা মেনে নেওয়া যায় না।
ভারতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘যদি বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যাকারীদের, বাংলাদেশের টাকা লুটপাটকারীদের ফেরত না পাঠান তাহলে ভারতের জন্য খুব ভালো কিছু অপেক্ষা করছে এটা ভাবার কোন কারণ নেই। বাংলাদেশের মানুষ একবার জেগে উঠলে ভারতের এই অন্যায়কে কখনো প্রশ্রয় দেবে না।’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় হত্যাকারী হচ্ছে শেখ হাসিনা। তাকে বাংলাদেশে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এবং ভারত যে অন্যায় করছে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রতিবাদ করতে হবে। প্রতিরোধ করতে হবে।’
দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কৃষকদলের দপ্তর সম্পাদক এস কে সাদী প্রমুখ।
বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে ভারত প্রতিদিন বাংলা ভাষাভাষী নাগরিকদেরকে পুশ করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘নিজের দেশের নাগরিকদেরকে অবৈধ পুশিং নয়, স্বৈরাচার হাসিনা যাকে অবৈধভাবে আদর আপ্যায়ন করে রেখেছেন তাকে পুশ করেন।’
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের উদ্যোগে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শুধু শেখ হাসিনা নয়।
বাংলাদেশের নাগরিক যারা টাকা চুরি করে আপনার দেশে পালিয়ে আছে তাদেরকেও পুশ করেন।’ দুদু বলেন, ‘ভারতকে বন্ধু রাষ্ট্র মনে করলেও গত পঞ্চাশ-পঞ্চান্ন বছর ধরে ভারতের কাছ থেকে বন্ধুসুলভ আচরণ আমরা পাইনি। যেটা পেয়েছি সেটা খুবই মর্মান্তিক। আমাদের তিস্তা নদীতে পানি নাই।
পানি চুক্তিও নাই। ভারত ৫০ বছর ধরে চুক্তির কথা বললেও তারা চুক্তি করছে না।’ তিনি বলেন, ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতনের পর যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তা মর্মান্তিক। প্রতিদিন বাংলা ভাষাভাষী ভারতীয় নাগরিকদেরকে বাংলাদেশে পুশিং করছে ভারত সরকার।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও বলেছেন যে বাংলায় কথা বলে তাকে বাংলাদেশের নাগরিক বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অনুরোধ জানিয়ে সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আপনার দেশের নাগরিকদের পুশ না করে বাংলাদেশের নাগরিক যারা টাকা চুরি করে ভারতে পালিয়েছে তাদের পুশ করতে পারেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যাকারী, বাংলাদেশকে ধ্বংসের কিনারায় নিয়ে গিয়েছে তাকে আপনারা আদর আপ্যায়ন করে অবৈধভাবে রাখবেন আর আপনার নাগরিককে পুশ করবেন এটা ঠিক না।
অনতিবিলম্বে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ করেন, তাহলে বুঝব একটা ভালো কাজ করেছেন। তাকে আপনার দেশে রেখে দেবেন আর আপনার দেশের নাগরিকদের কে পুশ করবেন এটা মেনে নেওয়া যায় না।
ভারতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘যদি বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যাকারীদের, বাংলাদেশের টাকা লুটপাটকারীদের ফেরত না পাঠান তাহলে ভারতের জন্য খুব ভালো কিছু অপেক্ষা করছে এটা ভাবার কোন কারণ নেই। বাংলাদেশের মানুষ একবার জেগে উঠলে ভারতের এই অন্যায়কে কখনো প্রশ্রয় দেবে না।’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় হত্যাকারী হচ্ছে শেখ হাসিনা। তাকে বাংলাদেশে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এবং ভারত যে অন্যায় করছে এ অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রতিবাদ করতে হবে। প্রতিরোধ করতে হবে।’
দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কৃষকদলের দপ্তর সম্পাদক এস কে সাদী প্রমুখ।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪৩
ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আগে ১ লাখ টাকা ঘুষ নিলে এখন ৫ লাখ নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, গতকাল একজন বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হলো। তিনি বলেছেন- ‘আগে ঘুষ দিতাম এক লাখ টাকা, এখন দিতে হচ্ছে ৫ লাখ টাকা।’ আমি জানি না…বিষয়টা কীভাবে দেখবেন আপনারা। কিন্তু এটাই সত্য।
শনিবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের লেখা বই ‘অর্থনীতি, শাসন ও ক্ষমতা : যাপিত জীবনের আলেখ্য’- এর প্রকাশ উপলক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, এখনো পুলিশের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং তারা আরও সুযোগ নিচ্ছে। কেউ তাদের কাছে সেবার জন্য গেলে তারা একবার বলে মন্ত্রণালয়ে যাও, আরেকবার বলে কোর্টে যাও। এভাবে পুলিশ তার দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
কারণ তাদের তো সেই কনফিডেন্স নেই। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার মতো আস্থা নেই। কারণ বিগত সরকারের সব অকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিল তারা। ফলে বিষয়টি এত সহজ নয় যে, রাতারাতি সবকিছু বদলে ফেলতে পারব।
তিনি বলেন, কোনো কিছুকে চাপিয়ে দিয়ে করা সম্ভব নয়। গণতন্ত্রকে তার প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে চলতে দিতে হবে। এজন্য কোনো রকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে। গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের প্রতিনিধিকে সংসদে পাঠিয়ে সংস্কার করতে হবে। সেই সংসদের জবাবদিহিতা থাকবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা খুব ভালো করে উপলব্ধি করি বর্তমান রাষ্ট্র কাঠামোর গুণগত পরিবর্তন দরকার। অর্থনৈতিক কাঠামোর পরিবর্তন করতে হবে। তবে, এটা রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, নির্বাচনের কথা তো আমরা বলি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিশ্বাস করি বলে। গণতান্ত্রিক দল হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদে গিয়ে সংস্কার করতে হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্যারিফ সামনে বড় বিপদে ফেলতে পারে বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, সামনে অনেক বড় বিপদ আছে, ট্যারিফ অনেক বড় বিপদে ফেলতে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ হিসেবে এটা আমরা বুঝতে পারি।
তবে, এটা বলতে পারি দেশের অর্থনীতির স্বার্থে রাজনৈতিক দল সবসময় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আগে ১ লাখ টাকা ঘুষ নিলে এখন ৫ লাখ নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, গতকাল একজন বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হলো। তিনি বলেছেন- ‘আগে ঘুষ দিতাম এক লাখ টাকা, এখন দিতে হচ্ছে ৫ লাখ টাকা।’ আমি জানি না…বিষয়টা কীভাবে দেখবেন আপনারা। কিন্তু এটাই সত্য।
শনিবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের লেখা বই ‘অর্থনীতি, শাসন ও ক্ষমতা : যাপিত জীবনের আলেখ্য’- এর প্রকাশ উপলক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, এখনো পুলিশের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং তারা আরও সুযোগ নিচ্ছে। কেউ তাদের কাছে সেবার জন্য গেলে তারা একবার বলে মন্ত্রণালয়ে যাও, আরেকবার বলে কোর্টে যাও। এভাবে পুলিশ তার দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
কারণ তাদের তো সেই কনফিডেন্স নেই। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার মতো আস্থা নেই। কারণ বিগত সরকারের সব অকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিল তারা। ফলে বিষয়টি এত সহজ নয় যে, রাতারাতি সবকিছু বদলে ফেলতে পারব।
তিনি বলেন, কোনো কিছুকে চাপিয়ে দিয়ে করা সম্ভব নয়। গণতন্ত্রকে তার প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে চলতে দিতে হবে। এজন্য কোনো রকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে। গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের প্রতিনিধিকে সংসদে পাঠিয়ে সংস্কার করতে হবে। সেই সংসদের জবাবদিহিতা থাকবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা খুব ভালো করে উপলব্ধি করি বর্তমান রাষ্ট্র কাঠামোর গুণগত পরিবর্তন দরকার। অর্থনৈতিক কাঠামোর পরিবর্তন করতে হবে। তবে, এটা রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, নির্বাচনের কথা তো আমরা বলি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিশ্বাস করি বলে। গণতান্ত্রিক দল হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদে গিয়ে সংস্কার করতে হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্যারিফ সামনে বড় বিপদে ফেলতে পারে বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, সামনে অনেক বড় বিপদ আছে, ট্যারিফ অনেক বড় বিপদে ফেলতে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ হিসেবে এটা আমরা বুঝতে পারি।
তবে, এটা বলতে পারি দেশের অর্থনীতির স্বার্থে রাজনৈতিক দল সবসময় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ০০:৩৭
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ড. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের দাবি করেছেন, শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণের সময়ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এত ভরে ওঠেনি, যতটা মানুষ আমাদের সর্বশেষ সমাবেশে জমায়েত হয়েছিল।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তাহের বলেন, এই উদ্যান সৃষ্টির পর থেকে এত বড় সমাবেশ আর কোনোদিনও হয়নি। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের সময়ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পুরোপুরি ভর্তি হয়নি। অথচ জামায়াতের সর্বশেষ সমাবেশে শুধু উদ্যান নয়, রমনা পার্ক, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ চত্বর পর্যন্ত মানুষ ছড়িয়ে পড়েছিল।
তিনি আরও বলেন, মাছ যেমন পানিতে অবস্থান করে, জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা তেমন আন্দোলনের মধ্যেই থাকেন। আমাদের প্রতিটি কর্মী আন্দোলনের রক্তধারায় সক্রিয়।
নির্বাচন ও রাজনৈতিক সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা যখন নির্বাচন ও সংস্কারের কথা বলি, তখন কিছু মানুষ বলেন এটা নাকি ষড়যন্ত্র। কিন্তু যারা ‘হাসিনা মার্কা’ একতরফা নির্বাচন চান, সেটাও কি ষড়যন্ত্র নয়?
তাহের হুঁশিয়ার করে বলেন, বিচার ছাড়া, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছাড়া আর কোনো নির্বাচন হবে না। কেন্দ্র দখল করে আর কেউ ক্ষমতায় যেতে পারবে না।
আন্দোলনের উত্তাপ এখনও বিদ্যমান বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মানুষের হৃদয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আগুন এখনও জ্বলছে। ঠুস শব্দে ৩২ নম্বরে উপস্থিত হওয়া কিংবা রাত তিনটায় আন্দোলনে সচিবালয়ের গেট ভাঙার প্রস্তুতি এই চেতনার আগুন নিভে যাবে ভাবা ভুল। আগামী ৬ মাসে এই চেতনা আরও জোরালো হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ড. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের দাবি করেছেন, শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণের সময়ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এত ভরে ওঠেনি, যতটা মানুষ আমাদের সর্বশেষ সমাবেশে জমায়েত হয়েছিল।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তাহের বলেন, এই উদ্যান সৃষ্টির পর থেকে এত বড় সমাবেশ আর কোনোদিনও হয়নি। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের সময়ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পুরোপুরি ভর্তি হয়নি। অথচ জামায়াতের সর্বশেষ সমাবেশে শুধু উদ্যান নয়, রমনা পার্ক, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ চত্বর পর্যন্ত মানুষ ছড়িয়ে পড়েছিল।
তিনি আরও বলেন, মাছ যেমন পানিতে অবস্থান করে, জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা তেমন আন্দোলনের মধ্যেই থাকেন। আমাদের প্রতিটি কর্মী আন্দোলনের রক্তধারায় সক্রিয়।
নির্বাচন ও রাজনৈতিক সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা যখন নির্বাচন ও সংস্কারের কথা বলি, তখন কিছু মানুষ বলেন এটা নাকি ষড়যন্ত্র। কিন্তু যারা ‘হাসিনা মার্কা’ একতরফা নির্বাচন চান, সেটাও কি ষড়যন্ত্র নয়?
তাহের হুঁশিয়ার করে বলেন, বিচার ছাড়া, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছাড়া আর কোনো নির্বাচন হবে না। কেন্দ্র দখল করে আর কেউ ক্ষমতায় যেতে পারবে না।
আন্দোলনের উত্তাপ এখনও বিদ্যমান বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মানুষের হৃদয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আগুন এখনও জ্বলছে। ঠুস শব্দে ৩২ নম্বরে উপস্থিত হওয়া কিংবা রাত তিনটায় আন্দোলনে সচিবালয়ের গেট ভাঙার প্রস্তুতি এই চেতনার আগুন নিভে যাবে ভাবা ভুল। আগামী ৬ মাসে এই চেতনা আরও জোরালো হবে।’
২৩ জুলাই, ২০২৫ ২০:৩২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, আপনি বিএনপি করতে পারেন আমার আপত্তি নাই। জামায়াত করতে পারেন আপত্তি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগের সাথে সখ্যতা মেনে নেব না। আমরা দেখেছি গতকাল যখন ঢাকা শহর আগুনে পুড়ছে, তখন সেখানে আওয়ামী লীগ এসেছে আলু পোড়া দিয়ে খেতে।
বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা শেষে পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা ফ্যাসিবাদ বিরোধী প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলকে আহ্বান জানাতে চাই। এই কুমিল্লাতে বিএনপিকে নির্যাতন করা হয়েছে।
জামায়াতকে নির্যাতন করা হয়েছে। আমরা আপনাদেরকে উদাত্ত আহ্বান জানাবো- কুমিল্লার স্বার্থে, বাংলাদেশের স্বার্থে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য, অবশ্যই অবশ্যই আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। আমরা সেটা প্রমাণ পেয়েছি হাসিনাকে ধ্বংস করার মধ্য দিয়ে। কুমিল্লা থেকে বাহারকে উৎখাত করার মধ্য দিয়ে। সূচনাকে উৎখাত করার মধ্য দিয়ে।
সেই প্রেস কনফারেন্সের কথা আমরা ভুলি নাই। হাসিনা দম্ভ করে বলেছিল কুমিল্লা নামের আগে যেহেতু কু রয়েছে এই কুমিল্লা বিভাগ হবে না। আমরা হাসিনাকে উৎখাত করে আবার বলছি- বিভাগ হবে, কুমিল্লা নামেই বিভাগ হবে।
কুমিল্লা রাষ্ট্রীয় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে উল্লেখ করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, রাষ্ট্রীয় কোন উন্নয়নের ছোঁয়া কুমিল্লায় লাগে নাই। কুমিল্লার মানুষ নিজেরা বিদেশে থাকে, নিজ যোগ্যতায় চাকরি পায়। নিজেদের মাথাপিছু ইনকাম বেশি। কুমিল্লার অবকাঠামো নিজ উদ্যোগে স্ব-স্ব বিনিয়োগে তৈরি হয়েছে।
রাষ্ট্রের কোনো অর্থ দিয়ে সেগুলো হয়নি। কুমিল্লায় যেসব বিনিয়োগ হয়েছে সেগুলো একটি নির্দিষ্ট দলের পকেট ভারি করার জন্য হয়েছে। আপনারা কুমিল্লার ফ্লাইওভারের কথা দেখেন। রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ অপচয়ের নিদারুণ নিদর্শন।
এই ফ্লাইওভার কোনো কাজে আসে না। যেমন জ্যাম ছিল ঠিক তেমনই রয়েছে। কুমিল্লাকে যেভাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে- এ ক্লাসিক এক্সামপল বাংলাদেশের আর কোনো জেলার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
এনসিপির এই নেতা বলেন, কুমিল্লাকে যে রাষ্ট্রীয়ভাবে বঞ্চিত করা হচ্ছে, আমরা এর অবসান চাই। সরকারকে অবশ্যই কুমিল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত স্পষ্ট করতে হবে। আমরা সব সময় উত্তরবঙ্গকে কটাক্ষ করতাম।
উত্তরবঙ্গ হচ্ছে মঙ্গা এলাকা। উত্তরবঙ্গ ঘুরে আমরা যখন কুমিল্লায় প্রবেশ করলাম, আমরা দেখেছি কুমিল্লার দুই কিলোমিটার রাস্তাও ঠিক নাই। সরকার যদি সিদ্ধান্ত দেয় যে আমরা কুমিল্লাকে দেখবো না, তাহলে স্ব উদ্যোগ এই রাস্তাগুলোকে ঠিক করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অনেকেই ভাবছি আমাদের লড়াই শেষ হয়ে গেছে। আমাদের লড়াই শেষ হয় নাই। আমাদেরকে দীর্ঘ লড়াইয়ের জন্য ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এখানে যারা রয়েছেন সবাইকে দীর্ঘ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, প্রিয় মা-বোনেরা- কোনোভাবে যদি আওয়ামী লীগ ফিরে আসে আপনার ৪ কোটি সন্তানকে ওরা বাঁচতে দেবে না। আওয়ামী লীগের সময় আমরা দেখেছি অর্পিতভাবে মন্দিরে কোরআন রেখে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করা হয়েছে। কুমিল্লাতে আর এগুলো হতে দেওয়া হবে না। কুমিল্লার প্রত্যেকটি ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধভাবে বাহারকে মোকাবিলা করবে, সূচনাকে মোকাবিলা করবে।
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা এই সরকারকে বলতে চাই- মাইলস্টোনের বিমান দুর্ঘটনার সঠিক তদন্ত দেখতে চাই। আমরা এখন পর্যন্ত লাশের সঠিক হিসেব পাইনি। হতাহতদের সঠিক হিসাব দিতে হবে।
এ সময় এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সার্জিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুউদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র মুখ্য সংগঠক সাদিয়া ফারজানা দিনা, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদীন শিশির, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, আপনি বিএনপি করতে পারেন আমার আপত্তি নাই। জামায়াত করতে পারেন আপত্তি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগের সাথে সখ্যতা মেনে নেব না। আমরা দেখেছি গতকাল যখন ঢাকা শহর আগুনে পুড়ছে, তখন সেখানে আওয়ামী লীগ এসেছে আলু পোড়া দিয়ে খেতে।
বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা শেষে পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা ফ্যাসিবাদ বিরোধী প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলকে আহ্বান জানাতে চাই। এই কুমিল্লাতে বিএনপিকে নির্যাতন করা হয়েছে।
জামায়াতকে নির্যাতন করা হয়েছে। আমরা আপনাদেরকে উদাত্ত আহ্বান জানাবো- কুমিল্লার স্বার্থে, বাংলাদেশের স্বার্থে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য, অবশ্যই অবশ্যই আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। আমরা সেটা প্রমাণ পেয়েছি হাসিনাকে ধ্বংস করার মধ্য দিয়ে। কুমিল্লা থেকে বাহারকে উৎখাত করার মধ্য দিয়ে। সূচনাকে উৎখাত করার মধ্য দিয়ে।
সেই প্রেস কনফারেন্সের কথা আমরা ভুলি নাই। হাসিনা দম্ভ করে বলেছিল কুমিল্লা নামের আগে যেহেতু কু রয়েছে এই কুমিল্লা বিভাগ হবে না। আমরা হাসিনাকে উৎখাত করে আবার বলছি- বিভাগ হবে, কুমিল্লা নামেই বিভাগ হবে।
কুমিল্লা রাষ্ট্রীয় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে উল্লেখ করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, রাষ্ট্রীয় কোন উন্নয়নের ছোঁয়া কুমিল্লায় লাগে নাই। কুমিল্লার মানুষ নিজেরা বিদেশে থাকে, নিজ যোগ্যতায় চাকরি পায়। নিজেদের মাথাপিছু ইনকাম বেশি। কুমিল্লার অবকাঠামো নিজ উদ্যোগে স্ব-স্ব বিনিয়োগে তৈরি হয়েছে।
রাষ্ট্রের কোনো অর্থ দিয়ে সেগুলো হয়নি। কুমিল্লায় যেসব বিনিয়োগ হয়েছে সেগুলো একটি নির্দিষ্ট দলের পকেট ভারি করার জন্য হয়েছে। আপনারা কুমিল্লার ফ্লাইওভারের কথা দেখেন। রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ অপচয়ের নিদারুণ নিদর্শন।
এই ফ্লাইওভার কোনো কাজে আসে না। যেমন জ্যাম ছিল ঠিক তেমনই রয়েছে। কুমিল্লাকে যেভাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে- এ ক্লাসিক এক্সামপল বাংলাদেশের আর কোনো জেলার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
এনসিপির এই নেতা বলেন, কুমিল্লাকে যে রাষ্ট্রীয়ভাবে বঞ্চিত করা হচ্ছে, আমরা এর অবসান চাই। সরকারকে অবশ্যই কুমিল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত স্পষ্ট করতে হবে। আমরা সব সময় উত্তরবঙ্গকে কটাক্ষ করতাম।
উত্তরবঙ্গ হচ্ছে মঙ্গা এলাকা। উত্তরবঙ্গ ঘুরে আমরা যখন কুমিল্লায় প্রবেশ করলাম, আমরা দেখেছি কুমিল্লার দুই কিলোমিটার রাস্তাও ঠিক নাই। সরকার যদি সিদ্ধান্ত দেয় যে আমরা কুমিল্লাকে দেখবো না, তাহলে স্ব উদ্যোগ এই রাস্তাগুলোকে ঠিক করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অনেকেই ভাবছি আমাদের লড়াই শেষ হয়ে গেছে। আমাদের লড়াই শেষ হয় নাই। আমাদেরকে দীর্ঘ লড়াইয়ের জন্য ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এখানে যারা রয়েছেন সবাইকে দীর্ঘ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, প্রিয় মা-বোনেরা- কোনোভাবে যদি আওয়ামী লীগ ফিরে আসে আপনার ৪ কোটি সন্তানকে ওরা বাঁচতে দেবে না। আওয়ামী লীগের সময় আমরা দেখেছি অর্পিতভাবে মন্দিরে কোরআন রেখে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করা হয়েছে। কুমিল্লাতে আর এগুলো হতে দেওয়া হবে না। কুমিল্লার প্রত্যেকটি ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধভাবে বাহারকে মোকাবিলা করবে, সূচনাকে মোকাবিলা করবে।
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা এই সরকারকে বলতে চাই- মাইলস্টোনের বিমান দুর্ঘটনার সঠিক তদন্ত দেখতে চাই। আমরা এখন পর্যন্ত লাশের সঠিক হিসেব পাইনি। হতাহতদের সঠিক হিসাব দিতে হবে।
এ সময় এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সার্জিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুউদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র মুখ্য সংগঠক সাদিয়া ফারজানা দিনা, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদীন শিশির, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.