
১৮ জুন, ২০২৫ ০১:০০
ভোলা থেকে ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ রয়েছে এক নারী, যার আনুমানিক বয়স ২০ থেকে ২২ বছর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ ঘাট থেকে আধা ঘণ্টা লঞ্চ চালানোর পর মেঘনা নদীতে তিনি ঝাঁপ দেন৷ এ ঘটনায় তখন লঞ্চ জুড়ে যাত্রীদের মাঝে ব্যপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নদীতে ঝাপ দেওয়া নিখোঁজ নারীর এখন অবধি সঠিক পরিচয় ও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ তথ্য নিশ্চিত করছেন কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু।
লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু সাংবাদিকদের জানান, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে কর্ণফুলী-৪ লঞ্চটি৷ কালিগঞ্চ ঘাট করে ছেড়েঁ আসার আধা ঘণ্টা পর তৃতীয় তলা থেকে এক নারী যাত্রী নদীতে ঝাপঁ দিয়েছে এমন খবর তিনি শুনতে পান। পরে লঞ্চটি দ্রুত ঘুড়িয়ে ঘটনা স্থলের কাছাকাছি গেলে লাইফ বয়া ফালানো হয়। এর মধ্যে একবার নদীতে ভাসা অবস্থায় ওই নারীকে দেখলেও কাছাকাছি গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি ধারণা করছেন তাৎক্ষণাত ডুবে যাওয়ায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘণ্টাখানেক খুঁজাখুঁজি করার পর কোস্টগার্ডকে ঘটনাটি অবহিত করে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি চলে যায়৷ ওই নারী ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেন৷
লঞ্চ স্টাফ ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ নারী প্রথমে ইলিশা ঘাট থেকে কেবিন নিয়েছিলো৷ কেবিন নেওয়ার সময় ওই নারী একা ছিলেন। পরে লঞ্চ ছাড়ার পর নারীর কাছে টাকা নেই বলে কেবিন ম্যানকে জানানোর পর ওই নারীকে ঢেকে যেতে বললে তিনি লঞ্চের তৃতীয় তলায় গিয়ে মুঠোফোনে কারো সাথে কথা বলতে দেখা গেছে৷ মুঠোফোনে কথা বলার পরে তাকে কিছুটা মুমূর্ষু অবস্থায় দেখা গেছে। পরে হঠাৎ নদীতে ঝাপ দেন৷ তখন পাশে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা ডাক-চিৎকারে লঞ্চটি ঘুরে তাকে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ তবে একবার তাকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেলেও পরে আর দেখা যায়নি।
লঞ্চে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ থেকে হঠাৎ করেই তৃতীয় তলা থেকে এক নারী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিষয়টি নজরে আসতেই আশপাশের লোকজন ও লঞ্চের স্টাফরা ডাক চিৎকার শুরু করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডুবে যাওয়ায় তাকে আর পাওয়া যায়নি৷
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যহত রয়েছে তবে ঘটনাটি আত্মহত্যা, না কি দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
ভোলা থেকে ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ রয়েছে এক নারী, যার আনুমানিক বয়স ২০ থেকে ২২ বছর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ ঘাট থেকে আধা ঘণ্টা লঞ্চ চালানোর পর মেঘনা নদীতে তিনি ঝাঁপ দেন৷ এ ঘটনায় তখন লঞ্চ জুড়ে যাত্রীদের মাঝে ব্যপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নদীতে ঝাপ দেওয়া নিখোঁজ নারীর এখন অবধি সঠিক পরিচয় ও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ তথ্য নিশ্চিত করছেন কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু।
লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু সাংবাদিকদের জানান, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে কর্ণফুলী-৪ লঞ্চটি৷ কালিগঞ্চ ঘাট করে ছেড়েঁ আসার আধা ঘণ্টা পর তৃতীয় তলা থেকে এক নারী যাত্রী নদীতে ঝাপঁ দিয়েছে এমন খবর তিনি শুনতে পান। পরে লঞ্চটি দ্রুত ঘুড়িয়ে ঘটনা স্থলের কাছাকাছি গেলে লাইফ বয়া ফালানো হয়। এর মধ্যে একবার নদীতে ভাসা অবস্থায় ওই নারীকে দেখলেও কাছাকাছি গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি ধারণা করছেন তাৎক্ষণাত ডুবে যাওয়ায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘণ্টাখানেক খুঁজাখুঁজি করার পর কোস্টগার্ডকে ঘটনাটি অবহিত করে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি চলে যায়৷ ওই নারী ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেন৷
লঞ্চ স্টাফ ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ নারী প্রথমে ইলিশা ঘাট থেকে কেবিন নিয়েছিলো৷ কেবিন নেওয়ার সময় ওই নারী একা ছিলেন। পরে লঞ্চ ছাড়ার পর নারীর কাছে টাকা নেই বলে কেবিন ম্যানকে জানানোর পর ওই নারীকে ঢেকে যেতে বললে তিনি লঞ্চের তৃতীয় তলায় গিয়ে মুঠোফোনে কারো সাথে কথা বলতে দেখা গেছে৷ মুঠোফোনে কথা বলার পরে তাকে কিছুটা মুমূর্ষু অবস্থায় দেখা গেছে। পরে হঠাৎ নদীতে ঝাপ দেন৷ তখন পাশে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা ডাক-চিৎকারে লঞ্চটি ঘুরে তাকে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ তবে একবার তাকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেলেও পরে আর দেখা যায়নি।
লঞ্চে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ থেকে হঠাৎ করেই তৃতীয় তলা থেকে এক নারী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিষয়টি নজরে আসতেই আশপাশের লোকজন ও লঞ্চের স্টাফরা ডাক চিৎকার শুরু করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডুবে যাওয়ায় তাকে আর পাওয়া যায়নি৷
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যহত রয়েছে তবে ঘটনাটি আত্মহত্যা, না কি দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:১৭
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.