২০ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২৯
প্রতিবেশী দেশ ভারতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যালয় ও কার্যক্রম বন্ধের জন্য বাংলাদেশ সরকার অনুরোধ জানিয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) এক বিবৃতিতে এই অনুরোধ জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নিষিদ্ধ’ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের অফিস ভারতের রাজধানী দিল্লি এবং কলকাতায় স্থাপনের খবরে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। ভারতের মাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাদের ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশবিরোধী কার্যকলাপের পটভূমিতে এ ঘটনা ঘটেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, মানবতাবিরোধী গুরুতর অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ফৌজদারি মামলা হওয়ার কারণে দলের অনেক সিনিয়র নেতা পালিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে রয়েছেন। এর আগে গত ২১ জুলাই সন্ধ্যায় একটি অখ্যাত এনজিওর আড়ালে নিষিদ্ধ দলটির কয়েকজন সিনিয়র নেতা দিল্লি প্রেসক্লাবে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের পরিকল্পনা করেছিলেন। তারা উপস্থিত সাংবাদিকদের মধ্যে পুস্তিকা বিতরণ করেছেন। ভারতীয় গণমাধ্যমের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন ভারতের মাটিতে থাকাকালে দলের ক্রমবর্ধমান কার্যক্রমের কথা নিশ্চিত করেছে।
সরকার মনে করে, ভারতের মাটিতে অবস্থান করে বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো, নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের পলাতক নেতা-কর্মীদের আইনত অবৈধভাবে অফিস স্থাপনসহ যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক কার্যকলাপ বাংলাদেশের জনগণ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবমাননা।
এ ঘটনা ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে পরিচালিত সু-প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ঝুঁকিও বহন করে এবং বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক রূপান্তরের ক্ষেত্রে গুরুতর প্রভাব ফেলে। এটি বাংলাদেশে জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত হানতে পারে, যা দুই নিকটতম প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্ক আরও উন্নত করার জন্য উভয় দেশের চলমান প্রচেষ্টাকে প্রভাবিত করতে পারে।
বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলে, এসব কারণে ভারতের মাটিতে বাংলাদেশবিরোধী কোনো কার্যক্রম যাতে কেউ চালাতে না পারে, বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকারের প্রতি বাংলাদেশ অনুরোধ জানায়। এ ধরনের কার্যকলাপের অনুমতি ও সমর্থন না দেওয়া এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যালয়গুলো অবিলম্বে বন্ধ করার জন্যও অনুরোধ জানানো হয় বিবৃতিতে।
প্রতিবেশী দেশ ভারতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যালয় ও কার্যক্রম বন্ধের জন্য বাংলাদেশ সরকার অনুরোধ জানিয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) এক বিবৃতিতে এই অনুরোধ জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নিষিদ্ধ’ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের অফিস ভারতের রাজধানী দিল্লি এবং কলকাতায় স্থাপনের খবরে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। ভারতের মাটিতে আওয়ামী লীগ নেতাদের ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশবিরোধী কার্যকলাপের পটভূমিতে এ ঘটনা ঘটেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, মানবতাবিরোধী গুরুতর অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ফৌজদারি মামলা হওয়ার কারণে দলের অনেক সিনিয়র নেতা পালিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে রয়েছেন। এর আগে গত ২১ জুলাই সন্ধ্যায় একটি অখ্যাত এনজিওর আড়ালে নিষিদ্ধ দলটির কয়েকজন সিনিয়র নেতা দিল্লি প্রেসক্লাবে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের পরিকল্পনা করেছিলেন। তারা উপস্থিত সাংবাদিকদের মধ্যে পুস্তিকা বিতরণ করেছেন। ভারতীয় গণমাধ্যমের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন ভারতের মাটিতে থাকাকালে দলের ক্রমবর্ধমান কার্যক্রমের কথা নিশ্চিত করেছে।
সরকার মনে করে, ভারতের মাটিতে অবস্থান করে বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো, নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের পলাতক নেতা-কর্মীদের আইনত অবৈধভাবে অফিস স্থাপনসহ যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক কার্যকলাপ বাংলাদেশের জনগণ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবমাননা।
এ ঘটনা ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে পরিচালিত সু-প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ঝুঁকিও বহন করে এবং বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক রূপান্তরের ক্ষেত্রে গুরুতর প্রভাব ফেলে। এটি বাংলাদেশে জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত হানতে পারে, যা দুই নিকটতম প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্ক আরও উন্নত করার জন্য উভয় দেশের চলমান প্রচেষ্টাকে প্রভাবিত করতে পারে।
বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলে, এসব কারণে ভারতের মাটিতে বাংলাদেশবিরোধী কোনো কার্যক্রম যাতে কেউ চালাতে না পারে, বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকারের প্রতি বাংলাদেশ অনুরোধ জানায়। এ ধরনের কার্যকলাপের অনুমতি ও সমর্থন না দেওয়া এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যালয়গুলো অবিলম্বে বন্ধ করার জন্যও অনুরোধ জানানো হয় বিবৃতিতে।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০১
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:২৩
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৪৫
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.