
১৮ জুলাই, ২০২৫ ২২:০৬
গোপালগঞ্জ কি ভারতের কোনো অঙ্গরাজ্য? প্রশ্ন রেখে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গোপালগঞ্জ যদি ভারতের কোনো অঙ্গরাজ্য না হয়, তাহলে কেন ভারতে বসে শেখ হাসিনা যে হুকুম দেন তা সেখানে পালিত হবে? এই জেলা কি বাংলাদেশের বাইরে?
গোপালগঞ্জে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপর বুধবারের হামলা প্রসঙ্গে এ কথা বলেন বিএনপির এই নেতা। এ ঘটনার প্রতিবাদেই দেশে গণতন্ত্রের ফাইনাল খেলা হবে বলে ঘোষণা দেন রিজভী।
শুক্রবার বিকালে বরিশালে বিএনপি আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে শোক র্যালিপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন রিজভী।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বরাবরই রক্তের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তিনি এখনও দেশের বাইরে বসে মানুষ হত্যার হুকুম দিয়ে চলেছেন। ১৬ বছরে এ দেশের মানুষের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েও ক্ষ্যান্ত হননি তিনি।
রিজভী বলেন, পায়ে পাড়া দিয়ে এনসিপি যা করছে, তাও সঠিক নয়। সরকারের মধ্যে থেকে কোনো রাজনৈতিক দল যদি গত ১৬ বছর যারা লড়াই করেছে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে তাহলে জনগণ থেমে থাকবে না।
তিনি বলেন, ছাত্র-জনতা জীবন দিয়ে দেখিয়েছে এ দেশে কখনই ফ্যাস্টিটদের জায়গা হবে না। বেগম জিয়া বাহিরে থাকা মানে হাসিনার বিপদ, দেশের মানুষের স্বাধীনতা। সেজন্যই তাকে বন্দি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ। আন্দোলনের মাঠ তৈরি করেছেন তারেক রহমান। কোটা সংস্কার আন্দোলনে শরিক হয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা দেন তিনি। মানুষ হত্যা করেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি শেখ হাসিনা, পালিয়েছে বিদেশে।
শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে ঘাপটিমারা যুবলীগ ছাত্রলীগ হামলা চালিয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এককভাবে হয় না, সম্মিলিত শক্তি দিয়ে জয় করতে হয়। বিএনপি-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার কুৎসা রটানো হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো নয়। খুলনায় বিএনপি নেতার রগ কেটেছে। গোপালগঞ্জে হামলার নির্দেশ দিয়েছে শেখ হাসিনা। পাশের দেশে থেকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে। এসব লক্ষণ গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি।
একে অপরের বিরুদ্ধে গঠনমূলক সমালোচনা করলেও সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে এক থাকার আহবান জানান রিজভী।
বিকালে এ সমাবেশ শুরুর আগে নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে এসে যোগ দেন নেতাকর্মীরা।
সমাবেশ শেষে একটি শোক র্যালি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যালিতে নেতৃত্ব দেন রুহুল কবির রিজভীসহ দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।
র্যালির আগে মহানগর বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুল হক নান্নু, সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবুল হোসেন খান, সদস্য সচিব আবুল কালাম শাহিন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমতুল্লাহ, মেসবাহ উদ্দিন ফরহাদ, এবায়েদুল হক চাঁন, বরিশাল মহানগরের যুগ্ম আহবায়ক আফরোজা খানম নাসরিনসহ বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা।
গোপালগঞ্জ কি ভারতের কোনো অঙ্গরাজ্য? প্রশ্ন রেখে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গোপালগঞ্জ যদি ভারতের কোনো অঙ্গরাজ্য না হয়, তাহলে কেন ভারতে বসে শেখ হাসিনা যে হুকুম দেন তা সেখানে পালিত হবে? এই জেলা কি বাংলাদেশের বাইরে?
গোপালগঞ্জে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপর বুধবারের হামলা প্রসঙ্গে এ কথা বলেন বিএনপির এই নেতা। এ ঘটনার প্রতিবাদেই দেশে গণতন্ত্রের ফাইনাল খেলা হবে বলে ঘোষণা দেন রিজভী।
শুক্রবার বিকালে বরিশালে বিএনপি আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে শোক র্যালিপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন রিজভী।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বরাবরই রক্তের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তিনি এখনও দেশের বাইরে বসে মানুষ হত্যার হুকুম দিয়ে চলেছেন। ১৬ বছরে এ দেশের মানুষের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েও ক্ষ্যান্ত হননি তিনি।
রিজভী বলেন, পায়ে পাড়া দিয়ে এনসিপি যা করছে, তাও সঠিক নয়। সরকারের মধ্যে থেকে কোনো রাজনৈতিক দল যদি গত ১৬ বছর যারা লড়াই করেছে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে তাহলে জনগণ থেমে থাকবে না।
তিনি বলেন, ছাত্র-জনতা জীবন দিয়ে দেখিয়েছে এ দেশে কখনই ফ্যাস্টিটদের জায়গা হবে না। বেগম জিয়া বাহিরে থাকা মানে হাসিনার বিপদ, দেশের মানুষের স্বাধীনতা। সেজন্যই তাকে বন্দি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ। আন্দোলনের মাঠ তৈরি করেছেন তারেক রহমান। কোটা সংস্কার আন্দোলনে শরিক হয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা দেন তিনি। মানুষ হত্যা করেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি শেখ হাসিনা, পালিয়েছে বিদেশে।
শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে ঘাপটিমারা যুবলীগ ছাত্রলীগ হামলা চালিয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এককভাবে হয় না, সম্মিলিত শক্তি দিয়ে জয় করতে হয়। বিএনপি-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার কুৎসা রটানো হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো নয়। খুলনায় বিএনপি নেতার রগ কেটেছে। গোপালগঞ্জে হামলার নির্দেশ দিয়েছে শেখ হাসিনা। পাশের দেশে থেকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে। এসব লক্ষণ গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি।
একে অপরের বিরুদ্ধে গঠনমূলক সমালোচনা করলেও সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে এক থাকার আহবান জানান রিজভী।
বিকালে এ সমাবেশ শুরুর আগে নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে এসে যোগ দেন নেতাকর্মীরা।
সমাবেশ শেষে একটি শোক র্যালি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যালিতে নেতৃত্ব দেন রুহুল কবির রিজভীসহ দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।
র্যালির আগে মহানগর বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুল হক নান্নু, সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবুল হোসেন খান, সদস্য সচিব আবুল কালাম শাহিন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমতুল্লাহ, মেসবাহ উদ্দিন ফরহাদ, এবায়েদুল হক চাঁন, বরিশাল মহানগরের যুগ্ম আহবায়ক আফরোজা খানম নাসরিনসহ বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.