
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১৬:২৪
ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের বিরুদ্ধে ‘আলোর প্রতীক’ নামে একটি ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
‘আলোর প্রতীক নামে ওই ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের নামে একটি পোস্ট করে বলা হয়, চরের জমি ও খালবান বিক্রিসহ বাজারের বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা তোলেন নুরুদ্দিন, কপি হাউজ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা এবং প্রতি সিএনজি থেকে ৪০ টাকা করে চাঁদা তোলেন ওই বিএনপি নেতা।
ঘটনার সত্যতা জানতে আব্বাস উদ্দিন নামে ওই কফি হাউজের মালিকের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, দীর্ঘ ৫ বছর ধরে আমি ব্যবসা করি। হঠাৎ করে লোকমুখে শুনতে পাই ফেসবুক লেখা হয়েছে আমার থেকে নাকি পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নূরদ্দিন ৫০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছেন। এতে আমি বিব্রত হয়েছি। কারণ এ ঘটনার কোনো সত্যতা নেই।
গজারিয়া এলাকার সিএনজি চালক মো. টিটন ও আল-আমিন বলেন, আমরা ১ বছর ধরে এখানে সিএনজি চালাই। মসজিদের সামনে আমাদের স্টেশন তাই আমরা প্রতিদিন সিএনজি প্রতি মসজিদে ২০ টাকা ও আমাদের লাইনম্যানকে ১০ টাকা দেই।
বিএনপির কোনো নেতাকর্মী কখনোই আমাদের কাছে চাঁদা দাবি করেননি। তবে নূরুদ্দিন মিয়ার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তোলা সম্পূর্ণ মিথ্যা। চরকচুয়াখালীর জমির মালিক জোনাব আলী জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমাদের চরের জমি জোরপূর্বক দখল করে রাখার কারণে প্রকৃত মালিক হওয়ার পরেও আমরা জমি ভোগ করতে পারিনি।
তবে ৫ আগস্টের পর নূরদ্দিন মিয়ার সহযোগিতায় আমরা যারা জমির প্রকৃত মালিকে রয়েছি তারা জমি বুঝে পেয়েছি। তার বিরুদ্ধে চরের জমি দখলের অভিযোগটি মিথ্যা।
পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা প্রভাষক নুরদ্দিন বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আমাদের নেতা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম) ও গজারিয়ার কৃতি সন্তান উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল ইসলাম বাবুল পাঞ্চায়েতের নির্দেশে আমাদের ইউনিয়নটি অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলছে।
তবে একটি কুচক্রী মহল রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যক্তিগত এবং দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি এ ধরনের অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।
ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের বিরুদ্ধে ‘আলোর প্রতীক’ নামে একটি ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
‘আলোর প্রতীক নামে ওই ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের নামে একটি পোস্ট করে বলা হয়, চরের জমি ও খালবান বিক্রিসহ বাজারের বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা তোলেন নুরুদ্দিন, কপি হাউজ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা এবং প্রতি সিএনজি থেকে ৪০ টাকা করে চাঁদা তোলেন ওই বিএনপি নেতা।
ঘটনার সত্যতা জানতে আব্বাস উদ্দিন নামে ওই কফি হাউজের মালিকের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, দীর্ঘ ৫ বছর ধরে আমি ব্যবসা করি। হঠাৎ করে লোকমুখে শুনতে পাই ফেসবুক লেখা হয়েছে আমার থেকে নাকি পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নূরদ্দিন ৫০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছেন। এতে আমি বিব্রত হয়েছি। কারণ এ ঘটনার কোনো সত্যতা নেই।
গজারিয়া এলাকার সিএনজি চালক মো. টিটন ও আল-আমিন বলেন, আমরা ১ বছর ধরে এখানে সিএনজি চালাই। মসজিদের সামনে আমাদের স্টেশন তাই আমরা প্রতিদিন সিএনজি প্রতি মসজিদে ২০ টাকা ও আমাদের লাইনম্যানকে ১০ টাকা দেই।
বিএনপির কোনো নেতাকর্মী কখনোই আমাদের কাছে চাঁদা দাবি করেননি। তবে নূরুদ্দিন মিয়ার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তোলা সম্পূর্ণ মিথ্যা। চরকচুয়াখালীর জমির মালিক জোনাব আলী জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমাদের চরের জমি জোরপূর্বক দখল করে রাখার কারণে প্রকৃত মালিক হওয়ার পরেও আমরা জমি ভোগ করতে পারিনি।
তবে ৫ আগস্টের পর নূরদ্দিন মিয়ার সহযোগিতায় আমরা যারা জমির প্রকৃত মালিকে রয়েছি তারা জমি বুঝে পেয়েছি। তার বিরুদ্ধে চরের জমি দখলের অভিযোগটি মিথ্যা।
পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা প্রভাষক নুরদ্দিন বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আমাদের নেতা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম) ও গজারিয়ার কৃতি সন্তান উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল ইসলাম বাবুল পাঞ্চায়েতের নির্দেশে আমাদের ইউনিয়নটি অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলছে।
তবে একটি কুচক্রী মহল রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যক্তিগত এবং দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি এ ধরনের অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.