১৩ জুলাই, ২০২৫ ১৬:২৪
ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের বিরুদ্ধে ‘আলোর প্রতীক’ নামে একটি ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
‘আলোর প্রতীক নামে ওই ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের নামে একটি পোস্ট করে বলা হয়, চরের জমি ও খালবান বিক্রিসহ বাজারের বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা তোলেন নুরুদ্দিন, কপি হাউজ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা এবং প্রতি সিএনজি থেকে ৪০ টাকা করে চাঁদা তোলেন ওই বিএনপি নেতা।
ঘটনার সত্যতা জানতে আব্বাস উদ্দিন নামে ওই কফি হাউজের মালিকের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, দীর্ঘ ৫ বছর ধরে আমি ব্যবসা করি। হঠাৎ করে লোকমুখে শুনতে পাই ফেসবুক লেখা হয়েছে আমার থেকে নাকি পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নূরদ্দিন ৫০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছেন। এতে আমি বিব্রত হয়েছি। কারণ এ ঘটনার কোনো সত্যতা নেই।
গজারিয়া এলাকার সিএনজি চালক মো. টিটন ও আল-আমিন বলেন, আমরা ১ বছর ধরে এখানে সিএনজি চালাই। মসজিদের সামনে আমাদের স্টেশন তাই আমরা প্রতিদিন সিএনজি প্রতি মসজিদে ২০ টাকা ও আমাদের লাইনম্যানকে ১০ টাকা দেই।
বিএনপির কোনো নেতাকর্মী কখনোই আমাদের কাছে চাঁদা দাবি করেননি। তবে নূরুদ্দিন মিয়ার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তোলা সম্পূর্ণ মিথ্যা। চরকচুয়াখালীর জমির মালিক জোনাব আলী জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমাদের চরের জমি জোরপূর্বক দখল করে রাখার কারণে প্রকৃত মালিক হওয়ার পরেও আমরা জমি ভোগ করতে পারিনি।
তবে ৫ আগস্টের পর নূরদ্দিন মিয়ার সহযোগিতায় আমরা যারা জমির প্রকৃত মালিকে রয়েছি তারা জমি বুঝে পেয়েছি। তার বিরুদ্ধে চরের জমি দখলের অভিযোগটি মিথ্যা।
পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা প্রভাষক নুরদ্দিন বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আমাদের নেতা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম) ও গজারিয়ার কৃতি সন্তান উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল ইসলাম বাবুল পাঞ্চায়েতের নির্দেশে আমাদের ইউনিয়নটি অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলছে।
তবে একটি কুচক্রী মহল রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যক্তিগত এবং দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি এ ধরনের অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।
ভোলার লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের বিরুদ্ধে ‘আলোর প্রতীক’ নামে একটি ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
‘আলোর প্রতীক নামে ওই ফেইক ফেসবুক আইডি থেকে পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তাবিত সভাপতি প্রভাষক মো. নূরদ্দিনের নামে একটি পোস্ট করে বলা হয়, চরের জমি ও খালবান বিক্রিসহ বাজারের বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদা তোলেন নুরুদ্দিন, কপি হাউজ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা এবং প্রতি সিএনজি থেকে ৪০ টাকা করে চাঁদা তোলেন ওই বিএনপি নেতা।
ঘটনার সত্যতা জানতে আব্বাস উদ্দিন নামে ওই কফি হাউজের মালিকের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, দীর্ঘ ৫ বছর ধরে আমি ব্যবসা করি। হঠাৎ করে লোকমুখে শুনতে পাই ফেসবুক লেখা হয়েছে আমার থেকে নাকি পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নূরদ্দিন ৫০ হাজার টাকা চাঁদা নিয়েছেন। এতে আমি বিব্রত হয়েছি। কারণ এ ঘটনার কোনো সত্যতা নেই।
গজারিয়া এলাকার সিএনজি চালক মো. টিটন ও আল-আমিন বলেন, আমরা ১ বছর ধরে এখানে সিএনজি চালাই। মসজিদের সামনে আমাদের স্টেশন তাই আমরা প্রতিদিন সিএনজি প্রতি মসজিদে ২০ টাকা ও আমাদের লাইনম্যানকে ১০ টাকা দেই।
বিএনপির কোনো নেতাকর্মী কখনোই আমাদের কাছে চাঁদা দাবি করেননি। তবে নূরুদ্দিন মিয়ার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তোলা সম্পূর্ণ মিথ্যা। চরকচুয়াখালীর জমির মালিক জোনাব আলী জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমাদের চরের জমি জোরপূর্বক দখল করে রাখার কারণে প্রকৃত মালিক হওয়ার পরেও আমরা জমি ভোগ করতে পারিনি।
তবে ৫ আগস্টের পর নূরদ্দিন মিয়ার সহযোগিতায় আমরা যারা জমির প্রকৃত মালিকে রয়েছি তারা জমি বুঝে পেয়েছি। তার বিরুদ্ধে চরের জমি দখলের অভিযোগটি মিথ্যা।
পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা প্রভাষক নুরদ্দিন বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আমাদের নেতা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম) ও গজারিয়ার কৃতি সন্তান উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল ইসলাম বাবুল পাঞ্চায়েতের নির্দেশে আমাদের ইউনিয়নটি অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলছে।
তবে একটি কুচক্রী মহল রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যক্তিগত এবং দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি এ ধরনের অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:১৬
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেছেন, বিএনপি সবসময় দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে মূল্যায়ণ করেছে।
বিগত সময়ে বিএনপি চারবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে ছিলেন। আমরা তখনো চেয়ে ছিলাম আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখতে।
বিএনপি যদি আগামীতে দেশের জনগণের ভোটে জাতীয় সংসদে যেতে পারি, তাহলে আমাদের দল কখনই কোরআন ও সুন্নাহ এর আদর্শের বিরুদ্ধে কোনো আইন পাশ করবে না। অতীতে ও আমরা আলেম ওলামা দের সম্মান দিয়েছে এরং ভবিষ্যতে ও সম্মান দেওয়ার চেষ্টা করবো।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে লালমোহন উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির আয়োজনে পাবলিক লাইব্রেরীর হল রুমে ওলামায়ে কেরাম সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মেজর হাফিজ আরো বলেন, বাংলাদেশ একটি বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র এখানে ইসলামের বিরুদ্ধে কোন আইন পাশ করা কোন শাসকের আগামী দিনে আর হবে না। বিশেষ করে, শেখ হাসিনার এই পরিনতি দেখার পরে সকল রাজনৈতিক দল এখন সাবধান এবং এই দেশে ইসলামের জাগরণ হয়েছে।
লালমোহন করিম রোড জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাও. আব্দুল আউয়াল এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো.জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল পঞ্চায়েত, পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারী, প্রেসক্লাবের আহবায়ক সোহেল মো. আজীজ শাহীন, সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদারসহ লালমোহন উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে ইমাম, মুয়াজ্জিন ও ওলামায়ে কেরামসহ বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেছেন, বিএনপি সবসময় দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে মূল্যায়ণ করেছে।
বিগত সময়ে বিএনপি চারবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে ছিলেন। আমরা তখনো চেয়ে ছিলাম আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখতে।
বিএনপি যদি আগামীতে দেশের জনগণের ভোটে জাতীয় সংসদে যেতে পারি, তাহলে আমাদের দল কখনই কোরআন ও সুন্নাহ এর আদর্শের বিরুদ্ধে কোনো আইন পাশ করবে না। অতীতে ও আমরা আলেম ওলামা দের সম্মান দিয়েছে এরং ভবিষ্যতে ও সম্মান দেওয়ার চেষ্টা করবো।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে লালমোহন উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির আয়োজনে পাবলিক লাইব্রেরীর হল রুমে ওলামায়ে কেরাম সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মেজর হাফিজ আরো বলেন, বাংলাদেশ একটি বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র এখানে ইসলামের বিরুদ্ধে কোন আইন পাশ করা কোন শাসকের আগামী দিনে আর হবে না। বিশেষ করে, শেখ হাসিনার এই পরিনতি দেখার পরে সকল রাজনৈতিক দল এখন সাবধান এবং এই দেশে ইসলামের জাগরণ হয়েছে।
লালমোহন করিম রোড জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাও. আব্দুল আউয়াল এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো.জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল পঞ্চায়েত, পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারী, প্রেসক্লাবের আহবায়ক সোহেল মো. আজীজ শাহীন, সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদারসহ লালমোহন উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে ইমাম, মুয়াজ্জিন ও ওলামায়ে কেরামসহ বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৩
ভোলায় পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা হলেন— ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের আবুল খায়েরের ছেলে মো. রাকিব (৩০) ও একই ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে হাসান মোনতাছির রহমান (২০)।
গতকাল বিকেলে ভোলা সদর মডেল থানায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভোলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রিপন চন্দ্র সরকার।
তিনি বলেন, গত ১৯ জুন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নে আল আমিন নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পরদিন আল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ভোলা সদর থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। এ মামলার ভয় দেখিয়ে বাপ্তা ইউনিয়নের রাকিব ও মোনতাছির স্থানীয় শেখ ফরিদের নাতি মো. জিতু জড়িত আছে বলে জিতুর পরিবারের কাছে চাঁদা দাবি করেন।
তারা দুজন গত ২৬ জুলাই শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তার নাতি মো. জিতুকে মামলা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য পুলিশকে ম্যানেজ করার কথা বলে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। একাধিকবার তার বাড়িতে গিয়ে তারা ওই টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করায় ভুক্তভোগী জিতুর পরিবার বাধ্য হয়ে গত ৩ আগস্ট সকালে শহরের নিরালা হোটেলের ভেতরে তাদের নগদ দেড় লাখ টাকা দেন।
পরবর্তীতে আবারও শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তারা আরও ১০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে আবারও ২ লাখ টাকা দাবি করলে বিষয়টি নিয়ে জিতুর পরিবারের সন্দেহ হলে ওই দুই যুবকের বিরুদ্ধে ভোলা সদর মডেল থানায় চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন জিতুর পরিবার।
রিপন চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার সত্যতা পেয়ে পরবর্তীতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে এবং চাঁদাবাজির ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা দুজন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। চাঁদাবাজিসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে ভোলা জেলা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ভোলায় পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা হলেন— ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের আবুল খায়েরের ছেলে মো. রাকিব (৩০) ও একই ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে হাসান মোনতাছির রহমান (২০)।
গতকাল বিকেলে ভোলা সদর মডেল থানায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভোলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রিপন চন্দ্র সরকার।
তিনি বলেন, গত ১৯ জুন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নে আল আমিন নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পরদিন আল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ভোলা সদর থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। এ মামলার ভয় দেখিয়ে বাপ্তা ইউনিয়নের রাকিব ও মোনতাছির স্থানীয় শেখ ফরিদের নাতি মো. জিতু জড়িত আছে বলে জিতুর পরিবারের কাছে চাঁদা দাবি করেন।
তারা দুজন গত ২৬ জুলাই শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তার নাতি মো. জিতুকে মামলা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য পুলিশকে ম্যানেজ করার কথা বলে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। একাধিকবার তার বাড়িতে গিয়ে তারা ওই টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করায় ভুক্তভোগী জিতুর পরিবার বাধ্য হয়ে গত ৩ আগস্ট সকালে শহরের নিরালা হোটেলের ভেতরে তাদের নগদ দেড় লাখ টাকা দেন।
পরবর্তীতে আবারও শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তারা আরও ১০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে আবারও ২ লাখ টাকা দাবি করলে বিষয়টি নিয়ে জিতুর পরিবারের সন্দেহ হলে ওই দুই যুবকের বিরুদ্ধে ভোলা সদর মডেল থানায় চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন জিতুর পরিবার।
রিপন চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার সত্যতা পেয়ে পরবর্তীতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে এবং চাঁদাবাজির ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা দুজন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। চাঁদাবাজিসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে ভোলা জেলা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৮
ভোলার লালমোহন উপজেলায় নাগরিক সেবা বৃদ্ধি, জবাবদিহিতা এবং উন্নত-টেকসই পৌরসভা গড়ার লক্ষ্যে শহর সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে লালমোহন পৌরসভার আয়োজনে পৌর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ।
এ সময় পৌরসভার নাগরিকদের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে সুপেয়পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চলতি বছরের মধ্যেই এসব বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন সংশ্লিষ্টরা।
অনুষ্ঠিত সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শাহে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী রাজিব সাহা, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ শহর সমন্বয় কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের সদসরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় নাগরিক সেবা বৃদ্ধি, জবাবদিহিতা এবং উন্নত-টেকসই পৌরসভা গড়ার লক্ষ্যে শহর সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে লালমোহন পৌরসভার আয়োজনে পৌর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ।
এ সময় পৌরসভার নাগরিকদের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে সুপেয়পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চলতি বছরের মধ্যেই এসব বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন সংশ্লিষ্টরা।
অনুষ্ঠিত সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শাহে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী রাজিব সাহা, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ শহর সমন্বয় কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের সদসরা উপস্থিত ছিলেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.