
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:৫৮
বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় মেঘনা নদীতে বালুবোঝাই ৭টি বাল্কহেড নদীর তীব্র টেউয়ের তোড়ে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া ওই বাল্কহেড থেকে ১৩ জনকে স্থানীয় জেলেরা নৌ-পুলিশের সহায়তায় উদ্ধার করেছেন।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকাল ৪টার দিকে উপজেলার উত্তর উলানিয়া ইউনিয়নের মল্লিকপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। উদ্ধারকৃতরা হলেন- মো. সোহেল, আবাদুস সালাম, মো. অলি উদ্দিন, মো. বাকির হোসেন, সোহরাব হোসেন, মো. শহীদুল্লাহ, নজির হোসেন, মো. বাহাদুর, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল্লাহ, আব্দুল্লাহ মিয়া, মো. শহীদুল ও মো. নাহিদ ইসলাম।
রনজিতপুর ১ বাল্কহেডের মাস্টার বাহাদুর জানান, বালুবোঝাই করে সিলেট থেকে বাগেরহাটের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলেন তারা। মাঝপথে মেঘনা নদীতে ঝড় এবং প্রবল স্রোতের মধ্যে পড়ে তাদের জাহাজ ডুবতে থাকে। এক পর্যায়ে তাদের জাহাজটি একটি চরের মধ্যে নিয়ে নোঙর করতে পারলেও তাদের চোখের সামনে ৭টি জাহাজ ডুবে যায়।
নাহিদ হাওলাদার জানান, তাদের রনজিত ১ বাল্কহেড সিলেট থেকে বাগেরহাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে মেহেন্দিগঞ্জের মেঘনায় এসে ঝড়ের কবলে পড়েন। তাদের জাহাজটি একটি চরের মধ্যে নিতে পারলেও অপর ৭টি বাল্কহেড চোখের সামনেই ডুবে যায়। ওইসব বাল্কহেডের স্টাফরা নদীতে ভাসতে দেখেন তিনি।
এ বিষয়ে মেহেন্দিগঞ্জের কালীগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. এনামুল হক জানান, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে খবর পায় ৫টি বাল্কহেড মেঘনায় ডুবে গেছে। ঘটনার খবর পেয়ে তারা দ্রুত ঘটনাস্থল গিয়ে নদীতে ভাসতে থাকা ১৩ জনকে উদ্ধার করেন। কেউ নিখোঁজ আছে কিনা জানেন না। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের স্থান চিহ্নিত করা কিংবা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে মালিক কর্তৃপক্ষ বাল্কহেডটি উদ্ধারের চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। মেহেন্দিগঞ্জ নৌ-পুলিশ ইউনিটের টহল টিমের তৎপরতা অব্যাহত আছে। তবে বাল্কহেডগুলোর সন্ধান মিলেনি।
বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় মেঘনা নদীতে বালুবোঝাই ৭টি বাল্কহেড নদীর তীব্র টেউয়ের তোড়ে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া ওই বাল্কহেড থেকে ১৩ জনকে স্থানীয় জেলেরা নৌ-পুলিশের সহায়তায় উদ্ধার করেছেন।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকাল ৪টার দিকে উপজেলার উত্তর উলানিয়া ইউনিয়নের মল্লিকপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। উদ্ধারকৃতরা হলেন- মো. সোহেল, আবাদুস সালাম, মো. অলি উদ্দিন, মো. বাকির হোসেন, সোহরাব হোসেন, মো. শহীদুল্লাহ, নজির হোসেন, মো. বাহাদুর, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুল্লাহ, আব্দুল্লাহ মিয়া, মো. শহীদুল ও মো. নাহিদ ইসলাম।
রনজিতপুর ১ বাল্কহেডের মাস্টার বাহাদুর জানান, বালুবোঝাই করে সিলেট থেকে বাগেরহাটের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলেন তারা। মাঝপথে মেঘনা নদীতে ঝড় এবং প্রবল স্রোতের মধ্যে পড়ে তাদের জাহাজ ডুবতে থাকে। এক পর্যায়ে তাদের জাহাজটি একটি চরের মধ্যে নিয়ে নোঙর করতে পারলেও তাদের চোখের সামনে ৭টি জাহাজ ডুবে যায়।
নাহিদ হাওলাদার জানান, তাদের রনজিত ১ বাল্কহেড সিলেট থেকে বাগেরহাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে মেহেন্দিগঞ্জের মেঘনায় এসে ঝড়ের কবলে পড়েন। তাদের জাহাজটি একটি চরের মধ্যে নিতে পারলেও অপর ৭টি বাল্কহেড চোখের সামনেই ডুবে যায়। ওইসব বাল্কহেডের স্টাফরা নদীতে ভাসতে দেখেন তিনি।
এ বিষয়ে মেহেন্দিগঞ্জের কালীগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. এনামুল হক জানান, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে খবর পায় ৫টি বাল্কহেড মেঘনায় ডুবে গেছে। ঘটনার খবর পেয়ে তারা দ্রুত ঘটনাস্থল গিয়ে নদীতে ভাসতে থাকা ১৩ জনকে উদ্ধার করেন। কেউ নিখোঁজ আছে কিনা জানেন না। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের স্থান চিহ্নিত করা কিংবা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে মালিক কর্তৃপক্ষ বাল্কহেডটি উদ্ধারের চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। মেহেন্দিগঞ্জ নৌ-পুলিশ ইউনিটের টহল টিমের তৎপরতা অব্যাহত আছে। তবে বাল্কহেডগুলোর সন্ধান মিলেনি।

২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:১৫
বরিশালের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী সাংবাদিক সংগঠন সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদের ২০২৬-২৭ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনে সভাপতি পদে বরিশালের কথার তালুকদার মো: মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক পদে দখিনের প্রতিবেদনের সুমাইয়া জিসান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ২৭ ডিসেম্বর সংগঠনের নির্বাচন কমিশনার দেবাশীষ চক্রবর্ত্তী তাদের নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
কমিটির অনান্য নির্বাচিত সদস্যরা হলেন- সহ-সভাপতি পদে শাহনামা পত্রিকার আলী হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে বরিশালের কথার নাসিম হাওলাদার, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ডেসটিনি পত্রিকার মফিজুর রহমান রনি, দপ্তর সম্পাদক পদে নিউজ টুডের হাসান আশ্রাফি রেশাদ, কোষাধ্যক্ষ পদে বিজয়ের বানী পত্রিকার এইচ এম আসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক পদে দৈনিক সমাচারের জুনায়েদ খন্দকার, সাহিত্য ও প্রচার সম্পাদক পদে দৈনিক জনতার আল-আমিন এবং নির্বাহী সদস্য পদে দৈনিক সমকালের অরুণ কুমার বিশ্বাস, বরিশাল সমাচার পত্রিকার কেএম তারেকুল আলম, মফস্বল বার্তার মনবীর আলম খান, বরিশালের কথার মামুন অর রশিদ, সত্য সংবাদের অলিউল ইসলাম এবং প্রথম সকাল পত্রিকার হালিম ভূঁইয়া।
ফকির বাড়ি রোডস্থ সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে ২৭ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় ২০২৫ সালের সাধারণ সভা শেষে নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন বিদায়ী কমিটির সভাপতি তারিকুল আলম অপু এবং সাধারণ সম্পাদক অলিউল ইসলাম।’

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
বরিশালে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের সন্তানদের বিভাগীয় ৩২তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বরিশাল বিভাগীয় প্রশাসনের আয়োজনে আজ শনিবার সকাল ১০ টায় বেলস্ পার্কে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের সন্তানদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী, সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক স্থানীয় সরকার বিভাগ বরিশাল খোন্দকার আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মো. আহসান হাবিব, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মো. সোহরাব হোসেন, জেলা প্রশাসক বরিশাল মো. খায়রুল আলম সুমনসহ বরিশাল বিভাগের ৬টি জেলা থেকে আসা অংশগ্রহণকারী সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং তাদের সন্তানরা।
শুরুতে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পাশাপাশি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন, প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দরা। পরে প্রধান অতিথি বেলুন, ফেস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। অতিথিরা বিভাগীয় পর্যায়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরে আলোচনা করেন। এ সময় ক্রীড়াবিদদের প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়।
শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন উপস্থিত অতিথিরা।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩১

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
বরিশালের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী সাংবাদিক সংগঠন সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদের ২০২৬-২৭ সালের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনে সভাপতি পদে বরিশালের কথার তালুকদার মো: মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক পদে দখিনের প্রতিবেদনের সুমাইয়া জিসান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ২৭ ডিসেম্বর সংগঠনের নির্বাচন কমিশনার দেবাশীষ চক্রবর্ত্তী তাদের নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
কমিটির অনান্য নির্বাচিত সদস্যরা হলেন- সহ-সভাপতি পদে শাহনামা পত্রিকার আলী হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে বরিশালের কথার নাসিম হাওলাদার, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ডেসটিনি পত্রিকার মফিজুর রহমান রনি, দপ্তর সম্পাদক পদে নিউজ টুডের হাসান আশ্রাফি রেশাদ, কোষাধ্যক্ষ পদে বিজয়ের বানী পত্রিকার এইচ এম আসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক পদে দৈনিক সমাচারের জুনায়েদ খন্দকার, সাহিত্য ও প্রচার সম্পাদক পদে দৈনিক জনতার আল-আমিন এবং নির্বাহী সদস্য পদে দৈনিক সমকালের অরুণ কুমার বিশ্বাস, বরিশাল সমাচার পত্রিকার কেএম তারেকুল আলম, মফস্বল বার্তার মনবীর আলম খান, বরিশালের কথার মামুন অর রশিদ, সত্য সংবাদের অলিউল ইসলাম এবং প্রথম সকাল পত্রিকার হালিম ভূঁইয়া।
ফকির বাড়ি রোডস্থ সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে ২৭ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় ২০২৫ সালের সাধারণ সভা শেষে নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন বিদায়ী কমিটির সভাপতি তারিকুল আলম অপু এবং সাধারণ সম্পাদক অলিউল ইসলাম।’
বরিশালে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের সন্তানদের বিভাগীয় ৩২তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বরিশাল বিভাগীয় প্রশাসনের আয়োজনে আজ শনিবার সকাল ১০ টায় বেলস্ পার্কে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের সন্তানদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী, সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক স্থানীয় সরকার বিভাগ বরিশাল খোন্দকার আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মো. আহসান হাবিব, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মো. সোহরাব হোসেন, জেলা প্রশাসক বরিশাল মো. খায়রুল আলম সুমনসহ বরিশাল বিভাগের ৬টি জেলা থেকে আসা অংশগ্রহণকারী সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং তাদের সন্তানরা।
শুরুতে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পাশাপাশি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন, প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দরা। পরে প্রধান অতিথি বেলুন, ফেস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। অতিথিরা বিভাগীয় পর্যায়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরে আলোচনা করেন। এ সময় ক্রীড়াবিদদের প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়।
শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন উপস্থিত অতিথিরা।
ঘন কুয়াশা ও হিম বাতাসের কারণে তীব্র শীতে কাবু বরিশালসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। তাই শীতের তীব্রতার থেকে বাঁচতে বরিশালে ফুটপাতে বসা শীতের পোশাকের দোকানের কদর বেড়েছে অনেকটা। সব শ্রেনীর মানুষ ভীড় করছেন সিটি কর্পোরেশনের সামনে জেলা পরিষদের পুকুর পাড় ঘিরে বসা অস্থায়ী শীতের পোষাক বিক্রির দোকানগুলোতে। বিশেষ করে ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেশি ভিড় লক্ষ্য করা হয়েছে।
এদিকে, এই হাড় কাঁপানো শীত যেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। শুধু তাই নয়, শিশু ও বয়স্ক মানুষও পড়েছেন বিপাকে। হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু অবস্থা তাদের। শীত থেকে বাঁচতে অনেকেই খোলা জায়গায় আগুন জ্বালিয়ে বা পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরিধান করে নিজেদের উষ্ণ রাখার চেষ্টা করছেন।
তবে প্রচণ্ড শীতের কাছে এসব উদ্যোগ অনেক ক্ষেত্রেই অকার্যকর হয়ে পড়ছে, ফলে দিনমজুর ও ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। তাই শীতের তীব্রতার থেকে একটু দূরে থাকার জন্য বরিশালে ফুটপাতে বসা শীতের পোশাকের কদর বেড়েছে অনেকটা।
শনিবার সরজমিনে দেখা গেছে, তীব্র শীত থেকে কিছুটা বাঁচার জন্য শীতের পোশাক কিনতে সব শ্রেনীর মানুষ ভীড় করছেন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সামনে জেলা পরিষদের পুকুর পাড় ঘিরে বসা অস্থায়ী শীতের পোষাক বিক্রির দোকান গুলোতে। বিশেষ করে বরিশালের ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেশি ভিড় লক্ষ্য করা হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের সামনে অস্থানীয় দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভীড় ক্রেতাদের।
পোষাক বিক্রেতারা বলছেন, প্রতিবছরের মতো এবছরও কমদামে দেশি বিদেশী পুরানো পোষাক বিক্রি করছেন তারা। ৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকার মধ্যে কাপড় কিনতে পারেন ক্রেতারা। তাই এই মাকের্টে ক্রেতাদের ভীড় থাকে। বেচাকেনা আগের চেয়ে একটু ভালো রয়েছে এবছর।
দেখা গেছে, ঘর-বাড়ি না থাকা মানুষগুলো লঞ্চঘাট অথবা বাসর্টামিনালের রাত যাপন করছেন। শুধু তাই নয় তাদের মত অনেকেই শীতবস্ত্রের অভাবে খোলা আকাশের নিচে চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। এ বছর কোন সংগঠন শীতবস্ত্র নিয়েও তাদের কাছে এখনও হাজির হতে দেখা যাচ্ছে না।
অন্যদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিন শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। তবে শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা নেই। বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছেন, শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বর, সর্দি-কাশি, ডায়রিয়া, টাইফয়েড ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিভাগের প্রতিটি সরকারী হাসপাতালে এবং জেলা-উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন বেসরকারী হাসপাতাল-ক্লিনিকে শিশু ও বয়স্ক রোগীর চাপ বেড়েছে। যারা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত। এ অবস্থায় প্রশাসনের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সচেতন মহল।
ঘন কুয়াশা ও হিম বাতাসের কারণে তীব্র শীতে কাবু বরিশালসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। তাই শীতের তীব্রতার থেকে বাঁচতে বরিশালে ফুটপাতে বসা শীতের পোশাকের দোকানের কদর বেড়েছে অনেকটা। সব শ্রেনীর মানুষ ভীড় করছেন সিটি কর্পোরেশনের সামনে জেলা পরিষদের পুকুর পাড় ঘিরে বসা অস্থায়ী শীতের পোষাক বিক্রির দোকানগুলোতে। বিশেষ করে ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেশি ভিড় লক্ষ্য করা হয়েছে।
এদিকে, এই হাড় কাঁপানো শীত যেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। শুধু তাই নয়, শিশু ও বয়স্ক মানুষও পড়েছেন বিপাকে। হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু অবস্থা তাদের। শীত থেকে বাঁচতে অনেকেই খোলা জায়গায় আগুন জ্বালিয়ে বা পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরিধান করে নিজেদের উষ্ণ রাখার চেষ্টা করছেন।
তবে প্রচণ্ড শীতের কাছে এসব উদ্যোগ অনেক ক্ষেত্রেই অকার্যকর হয়ে পড়ছে, ফলে দিনমজুর ও ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। তাই শীতের তীব্রতার থেকে একটু দূরে থাকার জন্য বরিশালে ফুটপাতে বসা শীতের পোশাকের কদর বেড়েছে অনেকটা।
শনিবার সরজমিনে দেখা গেছে, তীব্র শীত থেকে কিছুটা বাঁচার জন্য শীতের পোশাক কিনতে সব শ্রেনীর মানুষ ভীড় করছেন বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সামনে জেলা পরিষদের পুকুর পাড় ঘিরে বসা অস্থায়ী শীতের পোষাক বিক্রির দোকান গুলোতে। বিশেষ করে বরিশালের ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেশি ভিড় লক্ষ্য করা হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের সামনে অস্থানীয় দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভীড় ক্রেতাদের।
পোষাক বিক্রেতারা বলছেন, প্রতিবছরের মতো এবছরও কমদামে দেশি বিদেশী পুরানো পোষাক বিক্রি করছেন তারা। ৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকার মধ্যে কাপড় কিনতে পারেন ক্রেতারা। তাই এই মাকের্টে ক্রেতাদের ভীড় থাকে। বেচাকেনা আগের চেয়ে একটু ভালো রয়েছে এবছর।
দেখা গেছে, ঘর-বাড়ি না থাকা মানুষগুলো লঞ্চঘাট অথবা বাসর্টামিনালের রাত যাপন করছেন। শুধু তাই নয় তাদের মত অনেকেই শীতবস্ত্রের অভাবে খোলা আকাশের নিচে চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। এ বছর কোন সংগঠন শীতবস্ত্র নিয়েও তাদের কাছে এখনও হাজির হতে দেখা যাচ্ছে না।
অন্যদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিন শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। তবে শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা নেই। বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছেন, শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বর, সর্দি-কাশি, ডায়রিয়া, টাইফয়েড ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিভাগের প্রতিটি সরকারী হাসপাতালে এবং জেলা-উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন বেসরকারী হাসপাতাল-ক্লিনিকে শিশু ও বয়স্ক রোগীর চাপ বেড়েছে। যারা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত। এ অবস্থায় প্রশাসনের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সচেতন মহল।