২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:১৯
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মব সৃষ্টি করে লিটন কুমার চৌধুরী নামের এক সাংবাদিকের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। আহত সাংবাদিককে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সীতাকুণ্ড পৌর সদরের রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। লিটন কুমার চৌধুরী দৈনিক জনকণ্ঠের সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি এবং সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি সীতাকুণ্ড পৌর সদরের রেলগেট এলাকার বাসিন্দা।
জানা গেছে, সাংবাদিক লিটন কুমার চৌধুরীর ওপর পরিকল্পিতভাবে মব সৃষ্টি করে সন্ত্রাসী কায়দায় ৭-৮ সন্ত্রাসী অতর্কিতে হামলা চালিয়েছে। এক পর্যায়ে পৌর সদরের বাজারে প্রকাশ্যে তাকে মারতে মারতে রক্তাক্ত অবস্থায় থানায় নিয়ে যায়। আসাদ লিটনের পকেটে থাকা ৫০০০ টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং তার মোবাইলটি ছিনিয়ে নেয় তারা। এ সময় প্রতিবাদ করলে দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক দিদারুল হোসেন টুটুল এবং দৈনিক মানবজমিনের আব্দুল্লাহ আল ফারুকের ওপরও চড়াও হয় সন্ত্রাসীরা।
সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ ফোরকান আবু এবং সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল কাইয়ুম চৌধুরী মব সৃষ্টিকারী আসাদসহ অনলাইনে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়েছেন।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি (ভারপ্রাপ্ত) মুজিবর রহমান বলেন, কয়েকজন তরুণ তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় নিয়ে আসে। তার বিরুদ্ধে থানায় কোনো মামলা নেই। যার কারণে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মব সৃষ্টি করে লিটন কুমার চৌধুরী নামের এক সাংবাদিকের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। আহত সাংবাদিককে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সীতাকুণ্ড পৌর সদরের রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। লিটন কুমার চৌধুরী দৈনিক জনকণ্ঠের সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি এবং সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তিনি সীতাকুণ্ড পৌর সদরের রেলগেট এলাকার বাসিন্দা।
জানা গেছে, সাংবাদিক লিটন কুমার চৌধুরীর ওপর পরিকল্পিতভাবে মব সৃষ্টি করে সন্ত্রাসী কায়দায় ৭-৮ সন্ত্রাসী অতর্কিতে হামলা চালিয়েছে। এক পর্যায়ে পৌর সদরের বাজারে প্রকাশ্যে তাকে মারতে মারতে রক্তাক্ত অবস্থায় থানায় নিয়ে যায়। আসাদ লিটনের পকেটে থাকা ৫০০০ টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং তার মোবাইলটি ছিনিয়ে নেয় তারা। এ সময় প্রতিবাদ করলে দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক দিদারুল হোসেন টুটুল এবং দৈনিক মানবজমিনের আব্দুল্লাহ আল ফারুকের ওপরও চড়াও হয় সন্ত্রাসীরা।
সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ ফোরকান আবু এবং সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল কাইয়ুম চৌধুরী মব সৃষ্টিকারী আসাদসহ অনলাইনে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়েছেন।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি (ভারপ্রাপ্ত) মুজিবর রহমান বলেন, কয়েকজন তরুণ তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় নিয়ে আসে। তার বিরুদ্ধে থানায় কোনো মামলা নেই। যার কারণে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৩৬
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:২৬
ঠোংগা আনে দে বউ, দড়াআনে দে, ঠিলে ধুয়ে দে বউ, গাছ কাটতি যাব...।’ কণ্ঠশিল্পী অনিল হাজারিকার গাওয়া জনপ্রিয় এই আঞ্চলিক গানের গাছির মতোই এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন মাগুরার গাছিরা।
শীতের আগমনী বার্তার সঙ্গে সঙ্গেই গ্রামের পথঘাটে, মাঠের ধারে, কিংবা বসতবাড়ির আঙিনায় দেখা মিলছে খেজুর গাছের রস আহরণের প্রস্তুতি। যেন দম ফেলার ফুরসত নেই তাদের।
মাজায় মোটা দড়ি পেঁচিয়ে, হাতে বড় দা আর পায়ের নিচে শক্ত বাঁশের লাঠি বেঁধে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা।
গাছের আগায় উঠে অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে গাছের মরা পাতা কেটে পরিষ্কার করে তৈরি করছেন ‘চোখ’ যেখান দিয়ে ঝরবে সোনালি খেজুর রস। সেই ছিদ্রে বাঁশের নল বসিয়ে ঝোলানো হচ্ছে ঠিলে, যাতে রাতের শিশিরভেজা রসে ভরে ওঠে গ্রামের সকাল।
একসময় জেলার শালিখা উপজেলার মাঠজুড়ে কিংবা সড়কের দুই পাশে সারি সারি খেজুর গাছ ছিল। কিন্তু এখন সে দৃশ্য অতীত স্মৃতি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও স্থানীয় ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবে খেজুর গাছের অতিরিক্ত ব্যবহার সব মিলিয়ে দিন দিন কমে যাচ্ছে এই ঐতিহ্যবাহী গাছ।
তবুও রসের টানে এখনই অনেকে শুরু করে দিয়েছেন গাছ পরিচর্যার কাজ। যদিও শীত এখনো পুরোপুরি নামেনি, কিন্তু অভিজ্ঞ গাছিরা জানেন, সময় মতো প্রস্তুতি না নিলে ভালো রস পাওয়া যায় না। তবে গাছের সংকটের কারণে এবারও চাহিদামতো রস পাওয়া যাবে না বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
শালিখা উপজেলার হাজরাহাটি গ্রামের গাছি ছুরাপ মিয়া বলেন, শীতের শুরুতেই গাছ পরিষ্কার করে প্রস্তুত করি। এরপরই রস সংগ্রহ শুরু হয়। এই রস দিয়েই আমরা তৈরি করি পাটালি আর ঝোলা গুড়। এগুলো বিক্রি করেই চলে আমাদের সংসার।
তালখড়ি ইউনিয়নের ছান্দড়া গ্রামের গাছি কুদ্দুস আলী বলেন, এই বছর তিন পন বা প্রায় ২৪০টি খেজুর গাছ কেটেছি। গত বছরের চেয়ে একটু কম। এখন গাছ কমে গেছেপ্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে আবার অনেক জায়গায় ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবেও খেজুর গাছ কাটা হচ্ছে।
সাধারণত প্রতি বছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রায় চার মাস খেজুর রস ও গুড় সংগ্রহের মৌসুম। খেজুরের রস শুধু সুস্বাদুই নয়, এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। গ্রামীণ জীবনে এই রস ও গুড় একদিকে যেমন শীতের মিষ্টি আনন্দের উৎস, অন্যদিকে স্থানীয় অর্থনীতিরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
শ্রীপুর উপজেলার তারাউজিয়াল গ্রামের গাছি রাজেক বিশ্বাস বলেন, এক সময় অনেক খেজুর কাছ কেটেছি তখন অনেক রস সংগ্রহ করতাম। এখনো রসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে কিন্তু দিন দিন শ্রীপুর উপজেলায় খেজুর গাছ হারিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, খেজুর গাছ একদিকে ছায়া ও অক্সিজেন দেয়, অপরদিকে তার রস ও গুড় গ্রামীণ অর্থনীতিতে প্রাণ সঞ্চার করে। তাই বিলুপ্তপ্রায় এই ঐতিহ্য রক্ষায় এখনই উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।
শালিখা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবুল হোসেন বলেন, বর্তমানে উপজেলায় প্রায় ২৬ হাজার খেজুর গাছ রয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আমরা কৃষকদের উৎসাহ দিচ্ছি যেন সড়কের দুই ধারসহ পতিত জমিতে বেশি বেশি খেজুর গাছ লাগানো হয়। খেজুর গাছ ফসলের কোনো ক্ষতি করে না, বরং অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই এই গাছ রস ও গুড়ের চাহিদা মেটাতে পারে।
তিনি আরও বলেন কৃষক ও সাধারণ মানুষ যদি একযোগে সচেতন হয়ে উদ্যোগ নেন, তাহলে গ্রামাঞ্চল আবারও ভরে উঠবে খেজুর গাছের সারি আর মিষ্টি রসের মনমাতানো সুবাসে।
ঠোংগা আনে দে বউ, দড়াআনে দে, ঠিলে ধুয়ে দে বউ, গাছ কাটতি যাব...।’ কণ্ঠশিল্পী অনিল হাজারিকার গাওয়া জনপ্রিয় এই আঞ্চলিক গানের গাছির মতোই এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন মাগুরার গাছিরা।
শীতের আগমনী বার্তার সঙ্গে সঙ্গেই গ্রামের পথঘাটে, মাঠের ধারে, কিংবা বসতবাড়ির আঙিনায় দেখা মিলছে খেজুর গাছের রস আহরণের প্রস্তুতি। যেন দম ফেলার ফুরসত নেই তাদের।
মাজায় মোটা দড়ি পেঁচিয়ে, হাতে বড় দা আর পায়ের নিচে শক্ত বাঁশের লাঠি বেঁধে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা।
গাছের আগায় উঠে অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে গাছের মরা পাতা কেটে পরিষ্কার করে তৈরি করছেন ‘চোখ’ যেখান দিয়ে ঝরবে সোনালি খেজুর রস। সেই ছিদ্রে বাঁশের নল বসিয়ে ঝোলানো হচ্ছে ঠিলে, যাতে রাতের শিশিরভেজা রসে ভরে ওঠে গ্রামের সকাল।
একসময় জেলার শালিখা উপজেলার মাঠজুড়ে কিংবা সড়কের দুই পাশে সারি সারি খেজুর গাছ ছিল। কিন্তু এখন সে দৃশ্য অতীত স্মৃতি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও স্থানীয় ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবে খেজুর গাছের অতিরিক্ত ব্যবহার সব মিলিয়ে দিন দিন কমে যাচ্ছে এই ঐতিহ্যবাহী গাছ।
তবুও রসের টানে এখনই অনেকে শুরু করে দিয়েছেন গাছ পরিচর্যার কাজ। যদিও শীত এখনো পুরোপুরি নামেনি, কিন্তু অভিজ্ঞ গাছিরা জানেন, সময় মতো প্রস্তুতি না নিলে ভালো রস পাওয়া যায় না। তবে গাছের সংকটের কারণে এবারও চাহিদামতো রস পাওয়া যাবে না বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
শালিখা উপজেলার হাজরাহাটি গ্রামের গাছি ছুরাপ মিয়া বলেন, শীতের শুরুতেই গাছ পরিষ্কার করে প্রস্তুত করি। এরপরই রস সংগ্রহ শুরু হয়। এই রস দিয়েই আমরা তৈরি করি পাটালি আর ঝোলা গুড়। এগুলো বিক্রি করেই চলে আমাদের সংসার।
তালখড়ি ইউনিয়নের ছান্দড়া গ্রামের গাছি কুদ্দুস আলী বলেন, এই বছর তিন পন বা প্রায় ২৪০টি খেজুর গাছ কেটেছি। গত বছরের চেয়ে একটু কম। এখন গাছ কমে গেছেপ্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে আবার অনেক জায়গায় ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবেও খেজুর গাছ কাটা হচ্ছে।
সাধারণত প্রতি বছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রায় চার মাস খেজুর রস ও গুড় সংগ্রহের মৌসুম। খেজুরের রস শুধু সুস্বাদুই নয়, এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। গ্রামীণ জীবনে এই রস ও গুড় একদিকে যেমন শীতের মিষ্টি আনন্দের উৎস, অন্যদিকে স্থানীয় অর্থনীতিরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
শ্রীপুর উপজেলার তারাউজিয়াল গ্রামের গাছি রাজেক বিশ্বাস বলেন, এক সময় অনেক খেজুর কাছ কেটেছি তখন অনেক রস সংগ্রহ করতাম। এখনো রসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে কিন্তু দিন দিন শ্রীপুর উপজেলায় খেজুর গাছ হারিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় সচেতন মহল বলছে, খেজুর গাছ একদিকে ছায়া ও অক্সিজেন দেয়, অপরদিকে তার রস ও গুড় গ্রামীণ অর্থনীতিতে প্রাণ সঞ্চার করে। তাই বিলুপ্তপ্রায় এই ঐতিহ্য রক্ষায় এখনই উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।
শালিখা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবুল হোসেন বলেন, বর্তমানে উপজেলায় প্রায় ২৬ হাজার খেজুর গাছ রয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আমরা কৃষকদের উৎসাহ দিচ্ছি যেন সড়কের দুই ধারসহ পতিত জমিতে বেশি বেশি খেজুর গাছ লাগানো হয়। খেজুর গাছ ফসলের কোনো ক্ষতি করে না, বরং অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই এই গাছ রস ও গুড়ের চাহিদা মেটাতে পারে।
তিনি আরও বলেন কৃষক ও সাধারণ মানুষ যদি একযোগে সচেতন হয়ে উদ্যোগ নেন, তাহলে গ্রামাঞ্চল আবারও ভরে উঠবে খেজুর গাছের সারি আর মিষ্টি রসের মনমাতানো সুবাসে।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:৩২
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে বগুড়া শহরে এ ঘটনা ঘটে। তাকে জেলা পরিষদে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে বগুড়া শহরে এ ঘটনা ঘটে। তাকে জেলা পরিষদে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:৪৭
গাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে জিহাদ (২০) নামে এক কলেজছাত্র হত্যা করা হয়েছেন। এ ঘটনার পর স্থানীয় জনতা চারজন ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন।
রোববার (১৯ অক্টোবর) দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন আউচপাড়া শফিউদ্দিন রোডে এ ঘটনা ঘটে। নিহত জিহাদ গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের চতুর্থ সেমিস্টারের ছাত্র এবং বর্তমানে পরিবারসহ টঙ্গীর দেওর আদর্শপাড়ায় বসবাস করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সেমিস্টার ফি পরিশোধের জন্য জিহাদ বাসা থেকে ৩ হাজার টাকা নিয়ে বের হন। পথে আউচপাড়া শফিউদ্দিন সরকার একাডেমি রোড এলাকায় চারজন ছিনতাইকারী তার গতিরোধ করে টাকাগুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।
এ সময় জিহাদ বাধা দিলে ছিনতাইকারীরা তাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এক পর্যায়ে জিহাদ মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর স্থানীয় জনতা রাত দেড়টার দিকে টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকা থেকে জড়িত থাকার অভিযোগে চার ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকার ফজল মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (২০), হারুনের ছেলে স্বাধীন (২০), নাসিরের ছেলে আল-আমিন (২৪) ও এক অজ্ঞাতনামা যুবক।
এ ব্যাপারে টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন অর রশিদের ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে তিনি রিসিভ করেননি। তবে থানার ডিউটি অফিসার এএস আই জহিরুল ইসলাম বলেন, নিহত কলেজছাত্র জিহাদকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
গাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে জিহাদ (২০) নামে এক কলেজছাত্র হত্যা করা হয়েছেন। এ ঘটনার পর স্থানীয় জনতা চারজন ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন।
রোববার (১৯ অক্টোবর) দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন আউচপাড়া শফিউদ্দিন রোডে এ ঘটনা ঘটে। নিহত জিহাদ গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের চতুর্থ সেমিস্টারের ছাত্র এবং বর্তমানে পরিবারসহ টঙ্গীর দেওর আদর্শপাড়ায় বসবাস করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সেমিস্টার ফি পরিশোধের জন্য জিহাদ বাসা থেকে ৩ হাজার টাকা নিয়ে বের হন। পথে আউচপাড়া শফিউদ্দিন সরকার একাডেমি রোড এলাকায় চারজন ছিনতাইকারী তার গতিরোধ করে টাকাগুলো ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।
এ সময় জিহাদ বাধা দিলে ছিনতাইকারীরা তাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এক পর্যায়ে জিহাদ মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর স্থানীয় জনতা রাত দেড়টার দিকে টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকা থেকে জড়িত থাকার অভিযোগে চার ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকার ফজল মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (২০), হারুনের ছেলে স্বাধীন (২০), নাসিরের ছেলে আল-আমিন (২৪) ও এক অজ্ঞাতনামা যুবক।
এ ব্যাপারে টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন অর রশিদের ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে তিনি রিসিভ করেননি। তবে থানার ডিউটি অফিসার এএস আই জহিরুল ইসলাম বলেন, নিহত কলেজছাত্র জিহাদকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.