
২৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৪
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল বিভাগ), জেলা সভাপতি ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে মনোনীত দলীয় প্রার্থী উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, 'সকল রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে জুলাই সনদ হয়েছে। অথচ সেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে তালবাহানা চলছে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে প্রয়োজনে গণভোট দিতে হবে এবং সেটা অবশ্যই নির্বাচনের আগে। কোনো দল ক্ষমতায় গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে সেটা হবে বিরাট এক শুভঙ্করের ফাঁকি।' শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান বক্তার ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্র সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে আয়োজিত ওই জনসভায় উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম আরো বলেন, 'ইসলামী আন্দোলন ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার একটি দল। এই দলের কেউ চাঁদাবাজি করে না। দখলবাজি করে না। দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে না। পরের হক নষ্ট করে না। পার্সেন্টেজ-কমিশন খায় না। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বরিশাল-৩ আসনে ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা মার্কা নির্বাচিত হলে পার্সেন্টেজমুক্ত, চাঁদাবাজি-দখলবাজিমুক্ত হবে বাবুগঞ্জ-মুলাদী। সবাই যার যার জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।'
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বাবুগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা মোঃ রহমাতুল্লাহ মাতুব্বরের সভাপতিত্বে জনসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন। দলের বাবুগঞ্জ উপজেলা সেক্রেটারি মাওলানা মোঃ শামসুল হকের সঞ্চালনায় জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক কে.এম শরীয়াতুল্লাহ, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শ্রমিক কল্যাণ সম্পাদক আলহাজ্ব মুহাম্মাদ নজরুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ জামিলুর রহমান, সদস্য মাস্টার মাহবুবুল হক মানিক, সদস্য মাওলানা ইব্রাহীম হুসাইন মৃধা, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বরিশাল জেলা সভাপতি এম.এম সালাউদ্দিন, ইসলামী আন্দোলনের বাবুগঞ্জ উপজেলার সাবেক সভাপতি শেখ নজরুল ইসলাম মাহবুব, ইসলামী যুব আন্দোলনের উপজেলা সভাপতি হাফেজ মুহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।
জনসভায় প্রধান অতিথি বক্তৃতাকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, 'বিশ্বের মোট ৯১টি দেশে সংখানুপাতিক নির্বাচন (পিআর) পদ্ধতি চালু আছে। বিশ্বের উন্নত ৩৪টি দেশের মধ্যে ২৫টি দেশে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়। অথচ আমাদের দেশে পাঁচবার ক্ষমতায় থাকা একটি দলের নেতারা নাকি পিআর পদ্ধতি বোঝেন না! কেন বোঝেন না? কারণ পিআর বুঝলে তাদের দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার নামে হাজার হাজার কোটি টাকার নমিনেশন বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। লুটপাট, চাঁদাবাজি, দখলবাজি বন্ধ হয়ে যাবে। পিআর পদ্ধতিতে মানুষ কোনো ব্যক্তিকে নয়, দলকে ভোট দেয়। যারা আজ পিআর বোঝেন না, তারা ১৯৯৬ সালে নির্বাচনকালীন কেয়ারটেকারও বুঝতেন না। ১৫ ফেব্রুয়ারি একদলীয় নির্বাচন করেছিলেন। ক্ষমতা হারানোর পরে আবার কেয়ারটেকার সরকারের জন্যেও আন্দোলন করেছিলেন। সেভাবে আজ যারা পিআর পদ্ধতির বিরোধিতা করছেন, ভবিষ্যতে তাদেরও পিআর চালুর জন্য আবার আন্দোলন করতে হবে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে দেশে আবার ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা কায়েম হবে।' #
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল বিভাগ), জেলা সভাপতি ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে মনোনীত দলীয় প্রার্থী উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, 'সকল রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে জুলাই সনদ হয়েছে। অথচ সেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে তালবাহানা চলছে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে প্রয়োজনে গণভোট দিতে হবে এবং সেটা অবশ্যই নির্বাচনের আগে। কোনো দল ক্ষমতায় গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে সেটা হবে বিরাট এক শুভঙ্করের ফাঁকি।' শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান বক্তার ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্র সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে আয়োজিত ওই জনসভায় উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম আরো বলেন, 'ইসলামী আন্দোলন ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার একটি দল। এই দলের কেউ চাঁদাবাজি করে না। দখলবাজি করে না। দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে না। পরের হক নষ্ট করে না। পার্সেন্টেজ-কমিশন খায় না। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বরিশাল-৩ আসনে ইসলামী আন্দোলনের হাতপাখা মার্কা নির্বাচিত হলে পার্সেন্টেজমুক্ত, চাঁদাবাজি-দখলবাজিমুক্ত হবে বাবুগঞ্জ-মুলাদী। সবাই যার যার জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।'
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বাবুগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা মোঃ রহমাতুল্লাহ মাতুব্বরের সভাপতিত্বে জনসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন। দলের বাবুগঞ্জ উপজেলা সেক্রেটারি মাওলানা মোঃ শামসুল হকের সঞ্চালনায় জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক কে.এম শরীয়াতুল্লাহ, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শ্রমিক কল্যাণ সম্পাদক আলহাজ্ব মুহাম্মাদ নজরুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ জামিলুর রহমান, সদস্য মাস্টার মাহবুবুল হক মানিক, সদস্য মাওলানা ইব্রাহীম হুসাইন মৃধা, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বরিশাল জেলা সভাপতি এম.এম সালাউদ্দিন, ইসলামী আন্দোলনের বাবুগঞ্জ উপজেলার সাবেক সভাপতি শেখ নজরুল ইসলাম মাহবুব, ইসলামী যুব আন্দোলনের উপজেলা সভাপতি হাফেজ মুহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।
জনসভায় প্রধান অতিথি বক্তৃতাকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, 'বিশ্বের মোট ৯১টি দেশে সংখানুপাতিক নির্বাচন (পিআর) পদ্ধতি চালু আছে। বিশ্বের উন্নত ৩৪টি দেশের মধ্যে ২৫টি দেশে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হয়। অথচ আমাদের দেশে পাঁচবার ক্ষমতায় থাকা একটি দলের নেতারা নাকি পিআর পদ্ধতি বোঝেন না! কেন বোঝেন না? কারণ পিআর বুঝলে তাদের দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার নামে হাজার হাজার কোটি টাকার নমিনেশন বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। লুটপাট, চাঁদাবাজি, দখলবাজি বন্ধ হয়ে যাবে। পিআর পদ্ধতিতে মানুষ কোনো ব্যক্তিকে নয়, দলকে ভোট দেয়। যারা আজ পিআর বোঝেন না, তারা ১৯৯৬ সালে নির্বাচনকালীন কেয়ারটেকারও বুঝতেন না। ১৫ ফেব্রুয়ারি একদলীয় নির্বাচন করেছিলেন। ক্ষমতা হারানোর পরে আবার কেয়ারটেকার সরকারের জন্যেও আন্দোলন করেছিলেন। সেভাবে আজ যারা পিআর পদ্ধতির বিরোধিতা করছেন, ভবিষ্যতে তাদেরও পিআর চালুর জন্য আবার আন্দোলন করতে হবে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে দেশে আবার ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা কায়েম হবে।' #

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.