
০৫ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৪০
পটুয়াখালীর বাউফলে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ফাহিম বয়াতী (১৯) হত্যার চার দিন পেরিয়ে গেলেও মূল আসামি শাকিল ও সোহাগকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারসহ ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন-বিক্ষোভ মিছিল করেছে সহপাঠী ও এলাকাবাসী। শনিবার (০৫ জুলাই) নেলা ১১ টার দিকে নওমালা আব্দুর রশিদ খান ডিগ্রি কলেজ মাঠে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
এ সময় বিভিন্বন বক্তারা জানান, নিহত ফাহিম নওমালা আব্দুর রশিদ সরদার ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন। পূর্ব বিরোধের জের ধরে এবং অভিযুক্ত বখাটে শাকিলকে (১৮) ‘গাঁজাখোর’ বলে মন্তব্য করায় ঘটেছে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা। এসময় ফাহিমের বাবা জাকির হোসেনকেও কুপিয়ে জখম করা হয়৷ তিনি সংকটাপন্ন অবস্থায় বরিশাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। গত মঙ্গলবার (০১ জুলাই) বাউফল, দশমিনা ও গলাচিপা উপজেলার বর্ডার এলাকায় এ হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ঘটে। তখন অভিযুক্ত শানু মীরকে ঘটনাস্থলেই গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। তবে হত্যাকাণ্ডের চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো মূল আসামি শাকিল এবং সোহাগকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
তাদের দাবি, আসামিরা এখনো এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে হবে এবং ফাঁসি নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায়, কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা করা হবে বলেও হুশিয়ারি দিয়েছেন সহপাঠীরা।
এ বিষয়ে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত সবাই বাউফল এলাকার বাসিন্দা হলেও হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি দশমিনা উপজেলা এলাকার মধ্যে পরেছে। তাই এ বিষয়ে দশমিলা থানায় মামলা হয়েছে। দশমিনা থানাকে আমরা সকল ধরনের সহযোগিতা করছি।
দশমিনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবদুল আলীম বলেন, মামলায় ৩জনকে আসামি করা হয়েছে। একজন আসামি গ্রেফতার আছে। মূল আসামি শাকিল ও আসামি সোহাগকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান আছে। খুব দ্রুত তারা আইনের আওতায় চলে আসবে।
পটুয়াখালীর বাউফলে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ফাহিম বয়াতী (১৯) হত্যার চার দিন পেরিয়ে গেলেও মূল আসামি শাকিল ও সোহাগকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারসহ ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন-বিক্ষোভ মিছিল করেছে সহপাঠী ও এলাকাবাসী। শনিবার (০৫ জুলাই) নেলা ১১ টার দিকে নওমালা আব্দুর রশিদ খান ডিগ্রি কলেজ মাঠে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
এ সময় বিভিন্বন বক্তারা জানান, নিহত ফাহিম নওমালা আব্দুর রশিদ সরদার ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন। পূর্ব বিরোধের জের ধরে এবং অভিযুক্ত বখাটে শাকিলকে (১৮) ‘গাঁজাখোর’ বলে মন্তব্য করায় ঘটেছে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা। এসময় ফাহিমের বাবা জাকির হোসেনকেও কুপিয়ে জখম করা হয়৷ তিনি সংকটাপন্ন অবস্থায় বরিশাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। গত মঙ্গলবার (০১ জুলাই) বাউফল, দশমিনা ও গলাচিপা উপজেলার বর্ডার এলাকায় এ হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ঘটে। তখন অভিযুক্ত শানু মীরকে ঘটনাস্থলেই গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। তবে হত্যাকাণ্ডের চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো মূল আসামি শাকিল এবং সোহাগকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
তাদের দাবি, আসামিরা এখনো এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে হবে এবং ফাঁসি নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায়, কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা করা হবে বলেও হুশিয়ারি দিয়েছেন সহপাঠীরা।
এ বিষয়ে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত সবাই বাউফল এলাকার বাসিন্দা হলেও হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি দশমিনা উপজেলা এলাকার মধ্যে পরেছে। তাই এ বিষয়ে দশমিলা থানায় মামলা হয়েছে। দশমিনা থানাকে আমরা সকল ধরনের সহযোগিতা করছি।
দশমিনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবদুল আলীম বলেন, মামলায় ৩জনকে আসামি করা হয়েছে। একজন আসামি গ্রেফতার আছে। মূল আসামি শাকিল ও আসামি সোহাগকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান আছে। খুব দ্রুত তারা আইনের আওতায় চলে আসবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:০০
পটুয়াখালীর দুমকি–বাউফল সড়কে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু সহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শ্রীরামপুর ব্রিজ সংলগ্ন সড়কে মালামাল পরিবহনকারী ইঞ্জিনচালিত টেম্পু ট্রলি ও একটি অটোবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন— বাউফল উপজেলার ঝিলনা এলাকার শিশু রবিউল (৬) এবং কলতা এলাকার ইব্রাহীম (৫৫)। আহতরা হলেন মো. সুমন সর্দার (২৫) এবং আবদুল কাদের (৫০)।
আহতদের বাড়ি বাউফল উপজেলার ঝিলনা ও কলতা এলাকায়।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, লিংক রোড থেকে আসা দ্রুতগতির টেম্পুর সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অটোবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে অটোবাইকটি উল্টে যায়। এতে শিশু রবিউল ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং অটোবাইকের ৩ যাত্রী গুরুতর আহত হন।
আহতদের দ্রুত দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশু রবিউল ও ইব্রাহীমকে মৃত ঘোষণা করেন। অপর দুই আহতকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
দুমকি থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সেলিম উদ্দিন জানান, নিহতদের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
পটুয়াখালীর দুমকি–বাউফল সড়কে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু সহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শ্রীরামপুর ব্রিজ সংলগ্ন সড়কে মালামাল পরিবহনকারী ইঞ্জিনচালিত টেম্পু ট্রলি ও একটি অটোবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন— বাউফল উপজেলার ঝিলনা এলাকার শিশু রবিউল (৬) এবং কলতা এলাকার ইব্রাহীম (৫৫)। আহতরা হলেন মো. সুমন সর্দার (২৫) এবং আবদুল কাদের (৫০)।
আহতদের বাড়ি বাউফল উপজেলার ঝিলনা ও কলতা এলাকায়।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, লিংক রোড থেকে আসা দ্রুতগতির টেম্পুর সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অটোবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে অটোবাইকটি উল্টে যায়। এতে শিশু রবিউল ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং অটোবাইকের ৩ যাত্রী গুরুতর আহত হন।
আহতদের দ্রুত দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশু রবিউল ও ইব্রাহীমকে মৃত ঘোষণা করেন। অপর দুই আহতকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
দুমকি থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সেলিম উদ্দিন জানান, নিহতদের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৮
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-১ (পটুয়াখালী সদর, দুমকি ও মির্জাগঞ্জ) আসনে গণঅধিকার পরিষদের ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী কৃষিবিদ মোঃ শহিদুল ইসলাম ফাহিমের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
এ সময় শহীদ পরিবারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জিহাদের ভাই জিন্নাত মোল্লা, শহীদ জসিমউদ্দীনের স্ত্রী মোসা রুমা এবং শহীদ মিলনের চাচা মোঃ কাওসার হাওলাদার।
মনোনয়ন সংগ্রহকালে শহীদ পরিবারের সদস্যরা বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ তিনটি নির্বাচনে দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। তবে আসন্ন এই নির্বাচনে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট প্রদান করবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তারা আরও বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকার গঠিত হবে, সে সরকার সকলকে সঙ্গে নিয়ে দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করবে এবং একটি নতুন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছিল, নতুন সরকার সেই আদর্শ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাবে—এমন প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তারা।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-১ (পটুয়াখালী সদর, দুমকি ও মির্জাগঞ্জ) আসনে গণঅধিকার পরিষদের ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী কৃষিবিদ মোঃ শহিদুল ইসলাম ফাহিমের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
এ সময় শহীদ পরিবারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জিহাদের ভাই জিন্নাত মোল্লা, শহীদ জসিমউদ্দীনের স্ত্রী মোসা রুমা এবং শহীদ মিলনের চাচা মোঃ কাওসার হাওলাদার।
মনোনয়ন সংগ্রহকালে শহীদ পরিবারের সদস্যরা বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ তিনটি নির্বাচনে দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। তবে আসন্ন এই নির্বাচনে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট প্রদান করবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তারা আরও বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকার গঠিত হবে, সে সরকার সকলকে সঙ্গে নিয়ে দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করবে এবং একটি নতুন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছিল, নতুন সরকার সেই আদর্শ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাবে—এমন প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তারা।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩২
বড়দিনসহ সাপ্তাহিক ছুটিকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড় বাড়বে স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ। সমুদ্র, বন আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের লীলাভূমিতে ভিড় করতে শুরু করছে হাজারো মানুষ। এই বন্ধকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে বুকিং হয়ে গেছে ৯০ শতাংশ হোটেলের আবাসিক কক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়েজ এসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহীম ওয়াহীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে পর্যটকদের আগমন উপলক্ষে বাড়তি নিরাপত্তা, মনিটরিং টিম, সেবার মান বৃদ্ধি, পরিছন্নতা কার্যক্রমসহ পর্যটকদের বরণে নানা উদ্যোগ হাতে নিয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
স্বাভাবিকভাবে কুয়াকাটা থাকা আবাসিক হোটেল গুলোতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার পর্যন্ত ধারণ ক্ষমতা থাকলেও এইবার সেই পরিমাণ লাখের বেশি পৌঁছাতে পারে বলে আশা পর্যটক ব্যবসায়ীদের। তাই বাড়তি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন সব শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটায় বছরের পর্যটন মৌসুমে বিশেষ করে নভেম্বর থেকে পাঁচ-ছয় মাস মুখর থাকে পর্যটকে তবে বর্তমানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে ডিসেম্বরের শুরুতেই পর্যটকরা ভিড় তেমন না থকলেও শেষের দিকে আগমনটা হবে চোখে পড়ার মতো।
হোটেল সিকদার রিসোর্টের পরিচালক আল-আমিন খান বলেন, গত ১৬ ডিসেম্বর থেকে আমাদের রিসোর্ট ভালো বুকিং রয়েছে। আগামী ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে কোনো রুম খালি নেই।
হোটেল গ্রান্ড প্লাসিডের পরিচালক মোহাম্মদ মারুফ হাসান জানায়, ইতিমধ্যে আমাদের হোটেলের ৮০ শতাংশ বুকিং হয়েছে। কিছু পরিমাণ ফোন আসছে আশা করি বাকি কক্ষগুলোও বুকিং হয়ে যাবে। আমরা পর্যটকদের বরণের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
কুয়াকাটা হোটেল মোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি মো. কলিম মাহমুদ জানায়, এই বন্ধ উপলক্ষে লাখো পর্যটকের আগমন ঘটবে তাই আমরা পাঁচজনের একটি টিম নিয়ে মনিটরিং সেল গঠন করেছি, এছাড়াও নির্দিষ্ট খাদ্যের মূল্য তালিকা, পর্যাপ্ত খাবার নিশ্চিত করা, বাসি-পচা খাবার মুক্ত রাখা, পর্যটকদের হয়রানিসহ সব বিষয়ে আমরা নজর রাখবো। যাতে সব পর্যটক কুয়াকাটা বেড়াতে আসে সুন্দরভাবে ফিরে যেতে পারে।
ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার জানান, কুয়াকাটায় সর্বমোট ২০০টির বেশি আবাসিক হোটেল-মোটেল রয়েছে তার মধ্যে আগামী ২৫-২৬ তারিখের জন্য বেশিরভাগ হোটেল অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে। পর্যটকের চাপ বৃদ্ধি হওয়ার কারণে অনেক পর্যটক রাতে গন্তব্যে ফিরে যায়।
কুয়াকাটায় উৎসব, আয়োজন ও পর্যটকদের সমাগমে ট্যুরিস্ট পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান।
বড়দিনসহ সাপ্তাহিক ছুটিকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড় বাড়বে স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ। সমুদ্র, বন আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের লীলাভূমিতে ভিড় করতে শুরু করছে হাজারো মানুষ। এই বন্ধকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে বুকিং হয়ে গেছে ৯০ শতাংশ হোটেলের আবাসিক কক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়েজ এসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহীম ওয়াহীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে পর্যটকদের আগমন উপলক্ষে বাড়তি নিরাপত্তা, মনিটরিং টিম, সেবার মান বৃদ্ধি, পরিছন্নতা কার্যক্রমসহ পর্যটকদের বরণে নানা উদ্যোগ হাতে নিয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
স্বাভাবিকভাবে কুয়াকাটা থাকা আবাসিক হোটেল গুলোতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার পর্যন্ত ধারণ ক্ষমতা থাকলেও এইবার সেই পরিমাণ লাখের বেশি পৌঁছাতে পারে বলে আশা পর্যটক ব্যবসায়ীদের। তাই বাড়তি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন সব শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটায় বছরের পর্যটন মৌসুমে বিশেষ করে নভেম্বর থেকে পাঁচ-ছয় মাস মুখর থাকে পর্যটকে তবে বর্তমানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে ডিসেম্বরের শুরুতেই পর্যটকরা ভিড় তেমন না থকলেও শেষের দিকে আগমনটা হবে চোখে পড়ার মতো।
হোটেল সিকদার রিসোর্টের পরিচালক আল-আমিন খান বলেন, গত ১৬ ডিসেম্বর থেকে আমাদের রিসোর্ট ভালো বুকিং রয়েছে। আগামী ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে কোনো রুম খালি নেই।
হোটেল গ্রান্ড প্লাসিডের পরিচালক মোহাম্মদ মারুফ হাসান জানায়, ইতিমধ্যে আমাদের হোটেলের ৮০ শতাংশ বুকিং হয়েছে। কিছু পরিমাণ ফোন আসছে আশা করি বাকি কক্ষগুলোও বুকিং হয়ে যাবে। আমরা পর্যটকদের বরণের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।
কুয়াকাটা হোটেল মোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি মো. কলিম মাহমুদ জানায়, এই বন্ধ উপলক্ষে লাখো পর্যটকের আগমন ঘটবে তাই আমরা পাঁচজনের একটি টিম নিয়ে মনিটরিং সেল গঠন করেছি, এছাড়াও নির্দিষ্ট খাদ্যের মূল্য তালিকা, পর্যাপ্ত খাবার নিশ্চিত করা, বাসি-পচা খাবার মুক্ত রাখা, পর্যটকদের হয়রানিসহ সব বিষয়ে আমরা নজর রাখবো। যাতে সব পর্যটক কুয়াকাটা বেড়াতে আসে সুন্দরভাবে ফিরে যেতে পারে।
ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার জানান, কুয়াকাটায় সর্বমোট ২০০টির বেশি আবাসিক হোটেল-মোটেল রয়েছে তার মধ্যে আগামী ২৫-২৬ তারিখের জন্য বেশিরভাগ হোটেল অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে। পর্যটকের চাপ বৃদ্ধি হওয়ার কারণে অনেক পর্যটক রাতে গন্তব্যে ফিরে যায়।
কুয়াকাটায় উৎসব, আয়োজন ও পর্যটকদের সমাগমে ট্যুরিস্ট পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮