
২৮ জুন, ২০২৫ ১৭:৫৭
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে বরিশালের শের–ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মো. তোহা (২) নামের শিশুটি মারা যায়।
ওই শিশু ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার মো. সোহেল মিয়ার ছেলে।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছিল। ফলে চলতি বছর বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১২। এর মধ্যে ছয়জন বরগুনা জেলার বাসিন্দা।
শনিবার (২৮ জুন) সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল বিভাগে নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪১ জন। এর মধ্যে ৬৮ জনই বরগুনা জেলার। চলতি বছর বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪৪৬। এর মধ্যে শুধু বরগুনা জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭০০ জন।
বরগুনায় গত মার্চ থেকেই ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক অবস্থায় আছে। গতকাল ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ২৩৪ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাঁদের চিকিৎসা দিতে চিকিৎসক ও নার্সদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৪৫৪। এর মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৩৪ জন ভর্তি আছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেলা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৮ জন, বরিশালের শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৭, বরিশাল সদর হাসপাতালে ১০, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪, ভোলায় ৩ ও পিরোজপুরে ৯ জন। ঝালকাঠিতে নতুন করে কেউ ভর্তি হননি।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল সাংবাদিকদের বলেন, ‘বরিশাল বিভাগের অন্য জেলাগুলোয় পরিস্থিতি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বরগুনার ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য বিভাগ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা চালাচ্ছে।’
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে বরিশালের শের–ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মো. তোহা (২) নামের শিশুটি মারা যায়।
ওই শিশু ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার মো. সোহেল মিয়ার ছেলে।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছিল। ফলে চলতি বছর বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১২। এর মধ্যে ছয়জন বরগুনা জেলার বাসিন্দা।
শনিবার (২৮ জুন) সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল বিভাগে নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪১ জন। এর মধ্যে ৬৮ জনই বরগুনা জেলার। চলতি বছর বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪৪৬। এর মধ্যে শুধু বরগুনা জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭০০ জন।
বরগুনায় গত মার্চ থেকেই ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক অবস্থায় আছে। গতকাল ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ২৩৪ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাঁদের চিকিৎসা দিতে চিকিৎসক ও নার্সদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৪৫৪। এর মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৩৪ জন ভর্তি আছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেলা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৮ জন, বরিশালের শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৭, বরিশাল সদর হাসপাতালে ১০, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪, ভোলায় ৩ ও পিরোজপুরে ৯ জন। ঝালকাঠিতে নতুন করে কেউ ভর্তি হননি।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল সাংবাদিকদের বলেন, ‘বরিশাল বিভাগের অন্য জেলাগুলোয় পরিস্থিতি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও বরগুনার ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য বিভাগ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা চালাচ্ছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৮
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.