১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:১১
বরিশাল নগরীর ভাড়া বাসা থেকে মো. মহিউদ্দিন নামে এক স্কুলশিক্ষকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই শিক্ষককে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তার স্বজনরা। মৃত্যুর আগে মহিউদ্দিন হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন বলেও জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) দিবাগত রাতে নগরের করিম কুটির মসজিদ গলির একটি ভাড়া বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
মৃত মহিউদ্দিন নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। তিনি বরিশালের উজিরপুর উপজেলার হরিদ্রাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজ মাঝির ছেলে।
নগরের আলেকান্দা পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা জানান, করিম কুটির মসজিদ গলির স্মরণিকা ভিলার নিচতলায় ভাড়া বাসায় একা বসবাস করতেন মহিউদ্দিন। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকে তাকে বিছানার ওপর শুয়ে থাকতে দেখেন আশপাশের লোকজন।
রাত পর্যন্ত একই অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে ৯৯৯-এ কল করে বিষয়টি জানান তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। সেখানে খাটের ওপর মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় মহিউদ্দিনকে। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়।
ওসি মিজানুর রহমান জানান, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর আসল কারণ বলা যাবে। তাছাড়া স্বজনরা অভিযোগ দিলে সে অনুযায়ী তদন্তের ব্যবস্থাও করা হবে। ওই শিক্ষকের বড় ভাই, পিরোজপুর জিলা স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জসিমউদ্দিন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের হঠাৎ মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না। তাকে হত্যা করা হয়ে থাকলে আল্লাহ যেন হত্যাকারীর বিচার করেন। মহিউদ্দিনের মৃত্যুর খবর আমরা সবাই পেয়েছি, ওর স্কুলের সবাইকে জানিয়েছি কিন্তু তারা কেউ এলো না।’
মৃতের ছোট ভাই বরিশাল বিএম স্কুলের শিক্ষক মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, ‘হালিমা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে দুর্নীতিসহ নানা অনিয়ম নিয়ে ভাইয়ের বিবাদ ছিল। কিছুদিন আগে স্কুলের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন, সাংবাদিকদেরও জানিয়েছেন তিনি।’
তিনি আরও জানান, মহিউদ্দিনকে বিভিন্ন সময় হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল, এমনকি তাকে থামানোর জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কয়েক মাস আগে মহিউদ্দিনকে বহিরাগতদের দিয়ে মারধর করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।
আলাউদ্দিন বলেন, ‘এসব ঘটনা পরিবারের কাউকে বলতে চাইতেন না ভাই, নিজেই সমাধান করতে চাইতেন। সম্প্রতি স্কুলের অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে কোনো সুরাহা না পেয়ে চাকরি থেকেও পদত্যাগ করেন। আমাদের ধারণা, ওর আকস্মিক মৃত্যুর সঙ্গে হালিমা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবাদ করার বিষয়টির সম্পর্ক আছে।’
তিনি জানান, তার ভাইয়ের মৃত্যু অস্বাভাবিক বলেই তাদের মনে হচ্ছে। এ ঘটনায় পরিবারের সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে সামনের দিকে এগোবেন। আপাতত লাশ উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যাওয়া হবে।
এদিকে, মৃতের স্ত্রী বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার রিপা আক্তার জানান, তাদের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। যাকে নিয়ে তিনি নগরের আলেকান্দা বুক ভিলা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তবে সম্প্রতি তার স্বামী করিম কুটির এলাকার ওই বাসা ভাড়া নেন এবং সেখানে থাকাও শুরু করেন। তবে তাদের মধ্যে কোনো পারিবারিক কলহ ছিল না।
অন্যদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্কুলের এক শিক্ষক জানান, সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুজ্জামানের নিয়মবহির্ভূত কাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেন শিক্ষক মহিউদ্দিন। এরপর থেকেই তার বিরুদ্ধে অনেকেই জোটবদ্ধ হন এবং নানাভাবে হয়রানি করতে শুরু করেন। এ নিয়ে তিনি বেশ চিন্তিত থাকতেন। পাশাপাশি তিনি শারীরিকভাবেও বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন।
বরিশাল নগরীর ভাড়া বাসা থেকে মো. মহিউদ্দিন নামে এক স্কুলশিক্ষকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই শিক্ষককে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তার স্বজনরা। মৃত্যুর আগে মহিউদ্দিন হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন বলেও জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) দিবাগত রাতে নগরের করিম কুটির মসজিদ গলির একটি ভাড়া বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
মৃত মহিউদ্দিন নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। তিনি বরিশালের উজিরপুর উপজেলার হরিদ্রাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজ মাঝির ছেলে।
নগরের আলেকান্দা পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা জানান, করিম কুটির মসজিদ গলির স্মরণিকা ভিলার নিচতলায় ভাড়া বাসায় একা বসবাস করতেন মহিউদ্দিন। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকে তাকে বিছানার ওপর শুয়ে থাকতে দেখেন আশপাশের লোকজন।
রাত পর্যন্ত একই অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখে ৯৯৯-এ কল করে বিষয়টি জানান তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। সেখানে খাটের ওপর মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় মহিউদ্দিনকে। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়।
ওসি মিজানুর রহমান জানান, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর আসল কারণ বলা যাবে। তাছাড়া স্বজনরা অভিযোগ দিলে সে অনুযায়ী তদন্তের ব্যবস্থাও করা হবে। ওই শিক্ষকের বড় ভাই, পিরোজপুর জিলা স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জসিমউদ্দিন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের হঠাৎ মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না। তাকে হত্যা করা হয়ে থাকলে আল্লাহ যেন হত্যাকারীর বিচার করেন। মহিউদ্দিনের মৃত্যুর খবর আমরা সবাই পেয়েছি, ওর স্কুলের সবাইকে জানিয়েছি কিন্তু তারা কেউ এলো না।’
মৃতের ছোট ভাই বরিশাল বিএম স্কুলের শিক্ষক মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, ‘হালিমা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে দুর্নীতিসহ নানা অনিয়ম নিয়ে ভাইয়ের বিবাদ ছিল। কিছুদিন আগে স্কুলের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন, সাংবাদিকদেরও জানিয়েছেন তিনি।’
তিনি আরও জানান, মহিউদ্দিনকে বিভিন্ন সময় হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল, এমনকি তাকে থামানোর জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কয়েক মাস আগে মহিউদ্দিনকে বহিরাগতদের দিয়ে মারধর করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।
আলাউদ্দিন বলেন, ‘এসব ঘটনা পরিবারের কাউকে বলতে চাইতেন না ভাই, নিজেই সমাধান করতে চাইতেন। সম্প্রতি স্কুলের অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে কোনো সুরাহা না পেয়ে চাকরি থেকেও পদত্যাগ করেন। আমাদের ধারণা, ওর আকস্মিক মৃত্যুর সঙ্গে হালিমা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবাদ করার বিষয়টির সম্পর্ক আছে।’
তিনি জানান, তার ভাইয়ের মৃত্যু অস্বাভাবিক বলেই তাদের মনে হচ্ছে। এ ঘটনায় পরিবারের সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে সামনের দিকে এগোবেন। আপাতত লাশ উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যাওয়া হবে।
এদিকে, মৃতের স্ত্রী বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার রিপা আক্তার জানান, তাদের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। যাকে নিয়ে তিনি নগরের আলেকান্দা বুক ভিলা এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। তবে সম্প্রতি তার স্বামী করিম কুটির এলাকার ওই বাসা ভাড়া নেন এবং সেখানে থাকাও শুরু করেন। তবে তাদের মধ্যে কোনো পারিবারিক কলহ ছিল না।
অন্যদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্কুলের এক শিক্ষক জানান, সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুজ্জামানের নিয়মবহির্ভূত কাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেন শিক্ষক মহিউদ্দিন। এরপর থেকেই তার বিরুদ্ধে অনেকেই জোটবদ্ধ হন এবং নানাভাবে হয়রানি করতে শুরু করেন। এ নিয়ে তিনি বেশ চিন্তিত থাকতেন। পাশাপাশি তিনি শারীরিকভাবেও বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.