২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৪
বরিশাল সদর ভূমি অফিসে দীর্ঘদিন যাবৎ সার্ভেয়ার পদে কর্মরত রয়েছেন রিয়াজ উদ্দিন। মাঝেমধ্যে এই অসাধু সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও ঘুস-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠলেও রহস্যময় কারনে থেকে যান ধরাছোয়ার বাইরে। অনেকে রিয়াজের এই ঘুস বাণিজ্যের শিকার হলেও অজানা আতঙ্কে মুখ খুলছিলেন না। তবে হঠাৎই বরিশাল সদর ভূমি অফিসের অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্যের হোতা রিয়াজের গোমর ফাঁস হতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অনেক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ কর্তৃক প্রতারণার শিকার হয়ে তাদের অসহায়ত্বের কথাও তুলে ধরেন। আর এরই মাঝে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্য ও অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে মাঠপর্যায়ে তদন্তকালে মনগড়া রিপোর্ট প্রকাশের বিচার চেয়ে বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বরিশাল নগরীর ১০ নম্বর ওয়ার্স্থ বিএডিসি’র পূর্বপাশে কীর্তনখোলা নদীসংলগ্ন বগুড়া আলেকান্দা মৌজার জে এল নং-৫০, খতিয়ান-৩৩৩ এর এস.এ দাগ নং-৫২৯১ এর ৭.২৫ শতাংশ জমি রেকর্ডীয় মালিকদের থেকে ক্রয় করেন ভুক্তভোগী নুরুল হক মৃধা। তিনি এই জমি ক্রয় করে দীর্ঘ বছর বসবাস করে আসছেন। কিন্তু হঠাৎই বিএডিসি কর্তৃপক্ষ বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করেন। বিএডিসির অপরিকল্পিত বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কারণে ভুক্তভোগী নুরুল হকের প্রায় ২.৫০ শতাংশ জমি বিএডিসির অভ্যন্তরে চলে যায় এবং তাদের যাতায়াতের পথটিও বন্ধের উপক্রম হয়।
এতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে এম.পি কেস নং-৩৭৮/২০২৫(১৪৪/১৪৫ ধারা) করেন এবং মোকাম বরিশাল সিনিয়র সহকারি জজ আদালতে দেওয়ানী ১৫১/২০২৫ইং মোকদ্দমা করেন, যা বর্তমানে উভয় আদালতে চলমান রয়েছে। এমতাবস্থায় এমপি কেস নং ৩৭৮/২০২৫ (১৪৪/১৪৫ ধারা) এর বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরিশাল সদর ভূমি কর্মকর্তাকে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে বরিশাল সদর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিযাজ উদ্দিন সরেজমিনে যান। এ সময় বিরোধীয় জমির কোন মাপজোক না করে শুধুমাত্র উপস্থিতি স্বাক্ষর নিয়া চলে আসে এবং ভুক্তভোগী নুরুল হককে পরে দেখা করতে বলে। কিন্তু পরবর্তীতে অভিযুক্ত সার্ভেয়ার রিয়াজ বিবাদীপক্ষ থেকে অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে একটি মনগড়া-বানোয়াট ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বলেন, আমার দলিল, এস রেকর্ড অনুযায়ী আমি ৭.২৫ শতাংশ জমির মালিকানা দাবিদার। অথচ সরেজমিনে মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ জমি পেয়েছি। বাকি জমি বিএডিসি কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে পরিকল্পনাহীন বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করে তাদের দখলে নিচ্ছে। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার জমি ফিরে পেতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট ও সহকারি জজ আদালতে মামলা করি। এরই প্রেক্ষিতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে সদর ভূমি অফিসে সরেজমিনে তদন্ত রিপোর্ট চাইলে ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজকে আমার মালিকানার প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রাধি দেখালে সে পরে দেখা করতে বলে। এবং তাকে তার দাবিকৃত ঘুস না দেওয়ায় তিনি সরেজমিনে জমির মাপজোক না করেই একটি বানোয়াট, মনগড়া ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট দাখিল করেন। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার মালিকানাধীন জমি ফেরত চাই। এবং এই ঘুষখোর সার্ভেয়ার রিয়াজের শাস্তির দাবি জানাই। যাতে আর কোন ব্যক্তি হয়রানির শিকার না হয়।
জানা গেছে, ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিন জমির মিউটিশনের আবেদন তার কাছে গেলেই ঘুষ বাবদ ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেন আবেদনকারীদের থেকে। এতে আবেদনকারী ব্যক্তিরা চরম ক্ষিপ্ত হলেও নীরবে সহ্য করেন রিয়াজের এ ঘুষ বাণিজ্যের অত্যাচার। স্বয়ং বরিশাল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীও তার রোষানলে পড়েন। অবশ্য তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কর্মরত থাকায় তাকে বেশি বেগ পেতে হয়নি। আরও জানা যায়, সার্ভেয়ার রিয়াজ সরেজমিনে তদন্তে গেলেই শুরু হয় তার ঘুষবাণিজ্য। এতে তার ওপরে চরম ক্ষিপ্ত ভুক্তভোগীরা, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও।
বরিশাল নগরীর বাসিন্দা আলামিন সিকদার নামে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিনের ছবিতে কমেন্ট করে লিখেন রিয়াজ ঘুসখোর, আমাদের একটা ঘটনায় সরেজমিনে তদন্তে এসে মোটা অঙ্কের টাকা চায়। তাকে টাকা না দেওয়ায় অপরপক্ষ থেকে অবৈধভাবে আর্থিক সুবিধা নিয়ে মনগড়া রিপোর্ট প্রদান করে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আলামিন বলেন, আমার বাবা বিআইডব্লিউটিএ’র কাছ থেকে নগরীর ফলপট্টির মুখে একটি স্টল বাৎসরিক হিসেবে লিজ নিয়া হোটেল ব্যবসা করেন। তিনি মারা যাবার পরে আমার বড় ভাই সেই দোকান নিজের দখলে নেন। এ ঘটনায় বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে মামলা হলে সার্ভেযার রিয়াজ তদন্তে গিয়া ঘুষ চাইলে আমার তা দিতে না পারায় আমার ভাইয়ের থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নিয়া তদন্ত রিপোর্টে বিআইডব্লিউটিএ’র জমি উল্লেখ না করে তার দখলে আছে বলে রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে কথা বলতে পারবো না, আপনি এসিল্যান্ড স্যারের সাথে কথা বলেন।
বরিশাল সদর (ভূমি) সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আজহারুল ইসলাম বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
বরিশাল সদর ভূমি অফিসে দীর্ঘদিন যাবৎ সার্ভেয়ার পদে কর্মরত রয়েছেন রিয়াজ উদ্দিন। মাঝেমধ্যে এই অসাধু সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও ঘুস-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠলেও রহস্যময় কারনে থেকে যান ধরাছোয়ার বাইরে। অনেকে রিয়াজের এই ঘুস বাণিজ্যের শিকার হলেও অজানা আতঙ্কে মুখ খুলছিলেন না। তবে হঠাৎই বরিশাল সদর ভূমি অফিসের অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্যের হোতা রিয়াজের গোমর ফাঁস হতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অনেক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ কর্তৃক প্রতারণার শিকার হয়ে তাদের অসহায়ত্বের কথাও তুলে ধরেন। আর এরই মাঝে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্য ও অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে মাঠপর্যায়ে তদন্তকালে মনগড়া রিপোর্ট প্রকাশের বিচার চেয়ে বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বরিশাল নগরীর ১০ নম্বর ওয়ার্স্থ বিএডিসি’র পূর্বপাশে কীর্তনখোলা নদীসংলগ্ন বগুড়া আলেকান্দা মৌজার জে এল নং-৫০, খতিয়ান-৩৩৩ এর এস.এ দাগ নং-৫২৯১ এর ৭.২৫ শতাংশ জমি রেকর্ডীয় মালিকদের থেকে ক্রয় করেন ভুক্তভোগী নুরুল হক মৃধা। তিনি এই জমি ক্রয় করে দীর্ঘ বছর বসবাস করে আসছেন। কিন্তু হঠাৎই বিএডিসি কর্তৃপক্ষ বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করেন। বিএডিসির অপরিকল্পিত বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কারণে ভুক্তভোগী নুরুল হকের প্রায় ২.৫০ শতাংশ জমি বিএডিসির অভ্যন্তরে চলে যায় এবং তাদের যাতায়াতের পথটিও বন্ধের উপক্রম হয়।
এতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে এম.পি কেস নং-৩৭৮/২০২৫(১৪৪/১৪৫ ধারা) করেন এবং মোকাম বরিশাল সিনিয়র সহকারি জজ আদালতে দেওয়ানী ১৫১/২০২৫ইং মোকদ্দমা করেন, যা বর্তমানে উভয় আদালতে চলমান রয়েছে। এমতাবস্থায় এমপি কেস নং ৩৭৮/২০২৫ (১৪৪/১৪৫ ধারা) এর বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরিশাল সদর ভূমি কর্মকর্তাকে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে বরিশাল সদর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিযাজ উদ্দিন সরেজমিনে যান। এ সময় বিরোধীয় জমির কোন মাপজোক না করে শুধুমাত্র উপস্থিতি স্বাক্ষর নিয়া চলে আসে এবং ভুক্তভোগী নুরুল হককে পরে দেখা করতে বলে। কিন্তু পরবর্তীতে অভিযুক্ত সার্ভেয়ার রিয়াজ বিবাদীপক্ষ থেকে অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে একটি মনগড়া-বানোয়াট ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বলেন, আমার দলিল, এস রেকর্ড অনুযায়ী আমি ৭.২৫ শতাংশ জমির মালিকানা দাবিদার। অথচ সরেজমিনে মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ জমি পেয়েছি। বাকি জমি বিএডিসি কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে পরিকল্পনাহীন বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করে তাদের দখলে নিচ্ছে। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার জমি ফিরে পেতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট ও সহকারি জজ আদালতে মামলা করি। এরই প্রেক্ষিতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে সদর ভূমি অফিসে সরেজমিনে তদন্ত রিপোর্ট চাইলে ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজকে আমার মালিকানার প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রাধি দেখালে সে পরে দেখা করতে বলে। এবং তাকে তার দাবিকৃত ঘুস না দেওয়ায় তিনি সরেজমিনে জমির মাপজোক না করেই একটি বানোয়াট, মনগড়া ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট দাখিল করেন। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার মালিকানাধীন জমি ফেরত চাই। এবং এই ঘুষখোর সার্ভেয়ার রিয়াজের শাস্তির দাবি জানাই। যাতে আর কোন ব্যক্তি হয়রানির শিকার না হয়।
জানা গেছে, ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিন জমির মিউটিশনের আবেদন তার কাছে গেলেই ঘুষ বাবদ ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেন আবেদনকারীদের থেকে। এতে আবেদনকারী ব্যক্তিরা চরম ক্ষিপ্ত হলেও নীরবে সহ্য করেন রিয়াজের এ ঘুষ বাণিজ্যের অত্যাচার। স্বয়ং বরিশাল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীও তার রোষানলে পড়েন। অবশ্য তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কর্মরত থাকায় তাকে বেশি বেগ পেতে হয়নি। আরও জানা যায়, সার্ভেয়ার রিয়াজ সরেজমিনে তদন্তে গেলেই শুরু হয় তার ঘুষবাণিজ্য। এতে তার ওপরে চরম ক্ষিপ্ত ভুক্তভোগীরা, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও।
বরিশাল নগরীর বাসিন্দা আলামিন সিকদার নামে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিনের ছবিতে কমেন্ট করে লিখেন রিয়াজ ঘুসখোর, আমাদের একটা ঘটনায় সরেজমিনে তদন্তে এসে মোটা অঙ্কের টাকা চায়। তাকে টাকা না দেওয়ায় অপরপক্ষ থেকে অবৈধভাবে আর্থিক সুবিধা নিয়ে মনগড়া রিপোর্ট প্রদান করে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আলামিন বলেন, আমার বাবা বিআইডব্লিউটিএ’র কাছ থেকে নগরীর ফলপট্টির মুখে একটি স্টল বাৎসরিক হিসেবে লিজ নিয়া হোটেল ব্যবসা করেন। তিনি মারা যাবার পরে আমার বড় ভাই সেই দোকান নিজের দখলে নেন। এ ঘটনায় বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে মামলা হলে সার্ভেযার রিয়াজ তদন্তে গিয়া ঘুষ চাইলে আমার তা দিতে না পারায় আমার ভাইয়ের থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নিয়া তদন্ত রিপোর্টে বিআইডব্লিউটিএ’র জমি উল্লেখ না করে তার দখলে আছে বলে রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে কথা বলতে পারবো না, আপনি এসিল্যান্ড স্যারের সাথে কথা বলেন।
বরিশাল সদর (ভূমি) সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আজহারুল ইসলাম বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২২:৪৪
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:৩৫
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩৪
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৭
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২২:৪৪
বরিশালে থানা হেফাজত থেকে মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত এক আসামি পালিয়ে গেছেন। জয় সাহা নামের ত্রিশোর্ধ্ব এই যুবক রোববার রাতে কোতয়ালি মডেল থানা হাজতখানার নিরাপত্তা কর্মীকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ আসামি পলায়নের বিষয়টি লুকোচাপা রাখার পাশাপাশি তাকে ধরতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে সোমবার রাত ১০টা পর্যন্ত পালিয়ে যাওয়া আসামিকে গ্রেপ্তারে পুলিশ কোনো সুখবর দিতে পারেনি।
কঠোর নিরাপত্তা বলয় ভেদ করে থানা হেফাজত থেকে আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি বিষয়টি নিয়ে থানা পুলিশের অপরাপর সদস্যদের মধ্যেকার কানাঘুষা চলছে।
থানা পুলিশ সূত্র জানায়, মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত জয় সাহাকে রোববার অপরাহ্নে পুলিশ গ্রেপ্তার করে এবং পরবর্তীতে তাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়। রাত ১০টার দিকে হাজতখানার তালা খুলে তাকে খাবার সরবরাহ করতে গেলে তিনি নিরাপত্তা কর্মী পুলিশ কনস্টেবলকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান।
কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে একজন পুলিশ কনস্টেবলকে ধাক্কা মেরে থানা হেফাজত থেকে আসামি পলায়নের উদাহরণ খুব কম রয়েছে। তবে অভিযান গ্রেপ্তার আসামি পালিয়ে যাওয়ার বেশ কিছু নজীর থাকলেও পরবর্তীতে তাদের বেশিক্ষণ পালিয়ে থাকার সুযোগ দেয়নি, গ্রেপ্তার করে একই স্থানে রাখা হয়।
কিন্তু এবার থানা হেফাজত থেকে আসামি পলায়ন এবং তাকে ২৪ ঘণ্টায়ও গ্রেপ্তার করতে না পারার বিষয়টিকে পুলিশের দুর্বলতা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি লুকোচাপা রাখতে গিয়ে কোতয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান প্রশ্নের মুখোমুখি হচ্ছেন।
প্রাসঙ্গিক এই বিষয়ে জানতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানকে ফোনে পাওয়া না গেলেও পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন আইচ সাংবাদিকদের কাছে একদিন বাদে সোমবার বিষয়টি স্বীকার করেন। এবং তিনি জানান, নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ কনস্টেবলের অসতর্কতায় আসামি হাজতখানা থেকে পালিয়ে গেছেন। তাকে গ্রেপ্তারে থানা পুলিশের একাধিক টিম রোববার রাত থেকে কাজ করে যাচ্ছে।’
বরিশালে থানা হেফাজত থেকে মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত এক আসামি পালিয়ে গেছেন। জয় সাহা নামের ত্রিশোর্ধ্ব এই যুবক রোববার রাতে কোতয়ালি মডেল থানা হাজতখানার নিরাপত্তা কর্মীকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ আসামি পলায়নের বিষয়টি লুকোচাপা রাখার পাশাপাশি তাকে ধরতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে সোমবার রাত ১০টা পর্যন্ত পালিয়ে যাওয়া আসামিকে গ্রেপ্তারে পুলিশ কোনো সুখবর দিতে পারেনি।
কঠোর নিরাপত্তা বলয় ভেদ করে থানা হেফাজত থেকে আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি বিষয়টি নিয়ে থানা পুলিশের অপরাপর সদস্যদের মধ্যেকার কানাঘুষা চলছে।
থানা পুলিশ সূত্র জানায়, মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত জয় সাহাকে রোববার অপরাহ্নে পুলিশ গ্রেপ্তার করে এবং পরবর্তীতে তাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়। রাত ১০টার দিকে হাজতখানার তালা খুলে তাকে খাবার সরবরাহ করতে গেলে তিনি নিরাপত্তা কর্মী পুলিশ কনস্টেবলকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান।
কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে একজন পুলিশ কনস্টেবলকে ধাক্কা মেরে থানা হেফাজত থেকে আসামি পলায়নের উদাহরণ খুব কম রয়েছে। তবে অভিযান গ্রেপ্তার আসামি পালিয়ে যাওয়ার বেশ কিছু নজীর থাকলেও পরবর্তীতে তাদের বেশিক্ষণ পালিয়ে থাকার সুযোগ দেয়নি, গ্রেপ্তার করে একই স্থানে রাখা হয়।
কিন্তু এবার থানা হেফাজত থেকে আসামি পলায়ন এবং তাকে ২৪ ঘণ্টায়ও গ্রেপ্তার করতে না পারার বিষয়টিকে পুলিশের দুর্বলতা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি লুকোচাপা রাখতে গিয়ে কোতয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান প্রশ্নের মুখোমুখি হচ্ছেন।
প্রাসঙ্গিক এই বিষয়ে জানতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানকে ফোনে পাওয়া না গেলেও পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন আইচ সাংবাদিকদের কাছে একদিন বাদে সোমবার বিষয়টি স্বীকার করেন। এবং তিনি জানান, নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ কনস্টেবলের অসতর্কতায় আসামি হাজতখানা থেকে পালিয়ে গেছেন। তাকে গ্রেপ্তারে থানা পুলিশের একাধিক টিম রোববার রাত থেকে কাজ করে যাচ্ছে।’
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪২
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন আজ কেবল পরিবেশের সংকট নয়, বরং মানুষের জীবন-জীবিকারও বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তরুণদের শক্তিকে কাজে লাগাতে এগিয়ে এসেছেন এক তরুণ সংগঠক—আরিফুর রহমান শুভ।
২০১৬ সাল থেকে শুরু হওয়া তাঁর পথচলা আজ পৌঁছে গেছে দেশের ৫২ জেলায়। গড়ে উঠেছে একটি সক্রিয় নেটওয়ার্ক, যেখানে যুক্ত হয়েছেন প্রায় ১০ হাজার তরুণ। বর্তমানে তিনি ইয়ুথনেট গ্লোবাল-এর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শেখা শিক্ষার্থীদের পরিবেশ বিষয়ে আগ্রহী করতে শুভ চালু করেছেন একটি অভিনব আয়োজন—‘ইকো অলিম্পিয়াড’। এটি একটি প্রতিযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে শিক্ষার্থীরা কুইজ ও প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জাস্ট ট্রানজিশান (ন্যায্য রূপান্তর) সম্পর্কে শিখছে। ঝালকাঠি জেলার ১০টি স্কুলে প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। তিন ধাপের বাছাই শেষে নির্বাচিত হয়েছে সেরা ২০০ জন যার মধ্যে সেরা ৬জন নির্বাচিত পেয়েন সম্মাননা ক্রেস্ট ও সার্টেফিকেট এবং পুরুষ্কার। একই সময়ে বরিশাল জেলার ১০টি স্কুলেও চলছে এই আয়োজন, যেখানে ৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে অংশ নিয়েছে। নেতৃত্বের নতুন প্ল্যাটফর্ম: ইকো অলিম্পিয়াড শেষ হয়েছে, তবে এর ফল থেমে নেই।
এই উদ্যোগ থেকেই ঝালকাঠি জেলায় গঠিত হয়েছে প্রথমবারের মতো ‘ইয়ুথ ক্লাইমেট ক্লাব’। পর্যায়ক্রমে জেলার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ক্লাব গড়ে তোলা হবে—যেখানে সহযোগিতা করছে জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর। এই ক্লাব এখন শিক্ষার্থীদের হাতে দিয়েছে কার্যক্রম পরিচালনার নেতৃত্ব। বৃক্ষরোপণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযান, প্লাস্টিক বর্জন প্রচার কিংবা জলবায়ু সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া—সব আয়োজন করছে তারাই। ফলে শিক্ষার্থীরা হয়ে উঠছে পরিবেশ আন্দোলনের দূত। মাঠ থেকে নীতি পর্যন্ত আরিফুর রহমান শুভর কাজ কেবল সচেতনতা তৈরিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং বাস্তব পদক্ষেপেও প্রভাব ফেলছে।
পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধকরণ: ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপ ও ১ নভেম্বর থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন নিষিদ্ধ বাস্তবায়নে পরিবেশ অধিদপ্তরের সাথে বরিশাল বিভাগে তার টিম প্রচারণা চালায়।
নদী রক্ষায় পদক্ষেপ: বরিশালের কীর্তনখোলা নদী রক্ষায় নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ, লঞ্চ মালিক ও সংশ্লিষ্টদের একত্রিত করেছেন। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে: মানতা সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হয়েছেন তাদের আস্থার প্রতীক। শুভর ভাষায় স্বপ্ন: আরিফুর রহমান শুভ বলেন আমার স্বপ্ন তরুণদের হাতে সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। ইকো অলিম্পিয়াড আর ইয়ুথ ক্লাইমেট ক্লাব সেই স্বপ্ন পূরণের এক ধাপ।”
তাঁর লক্ষ্য শুধু পরিবেশ সচেতনতা নয়; বরং তরুণদের নেতৃত্ব ও দায়িত্ববোধ গড়ে তোলা। প্রশাসনের চোখে শুভ: পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী সাইফুদ্দিন বলেন, “আমার দেখা মতে তাঁর মতো পরিবেশপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ বিরল। আমরা প্রতিটি পরিবেশ সংক্রান্ত কার্যক্রমে তাঁকে পাশে পেয়েছি। তাঁর ভবিষ্যৎ মঙ্গল কামনা করি।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন আজ কেবল পরিবেশের সংকট নয়, বরং মানুষের জীবন-জীবিকারও বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তরুণদের শক্তিকে কাজে লাগাতে এগিয়ে এসেছেন এক তরুণ সংগঠক—আরিফুর রহমান শুভ।
২০১৬ সাল থেকে শুরু হওয়া তাঁর পথচলা আজ পৌঁছে গেছে দেশের ৫২ জেলায়। গড়ে উঠেছে একটি সক্রিয় নেটওয়ার্ক, যেখানে যুক্ত হয়েছেন প্রায় ১০ হাজার তরুণ। বর্তমানে তিনি ইয়ুথনেট গ্লোবাল-এর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শেখা শিক্ষার্থীদের পরিবেশ বিষয়ে আগ্রহী করতে শুভ চালু করেছেন একটি অভিনব আয়োজন—‘ইকো অলিম্পিয়াড’। এটি একটি প্রতিযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে শিক্ষার্থীরা কুইজ ও প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জাস্ট ট্রানজিশান (ন্যায্য রূপান্তর) সম্পর্কে শিখছে। ঝালকাঠি জেলার ১০টি স্কুলে প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। তিন ধাপের বাছাই শেষে নির্বাচিত হয়েছে সেরা ২০০ জন যার মধ্যে সেরা ৬জন নির্বাচিত পেয়েন সম্মাননা ক্রেস্ট ও সার্টেফিকেট এবং পুরুষ্কার। একই সময়ে বরিশাল জেলার ১০টি স্কুলেও চলছে এই আয়োজন, যেখানে ৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে অংশ নিয়েছে। নেতৃত্বের নতুন প্ল্যাটফর্ম: ইকো অলিম্পিয়াড শেষ হয়েছে, তবে এর ফল থেমে নেই।
এই উদ্যোগ থেকেই ঝালকাঠি জেলায় গঠিত হয়েছে প্রথমবারের মতো ‘ইয়ুথ ক্লাইমেট ক্লাব’। পর্যায়ক্রমে জেলার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ক্লাব গড়ে তোলা হবে—যেখানে সহযোগিতা করছে জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর। এই ক্লাব এখন শিক্ষার্থীদের হাতে দিয়েছে কার্যক্রম পরিচালনার নেতৃত্ব। বৃক্ষরোপণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযান, প্লাস্টিক বর্জন প্রচার কিংবা জলবায়ু সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া—সব আয়োজন করছে তারাই। ফলে শিক্ষার্থীরা হয়ে উঠছে পরিবেশ আন্দোলনের দূত। মাঠ থেকে নীতি পর্যন্ত আরিফুর রহমান শুভর কাজ কেবল সচেতনতা তৈরিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং বাস্তব পদক্ষেপেও প্রভাব ফেলছে।
পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধকরণ: ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপ ও ১ নভেম্বর থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন নিষিদ্ধ বাস্তবায়নে পরিবেশ অধিদপ্তরের সাথে বরিশাল বিভাগে তার টিম প্রচারণা চালায়।
নদী রক্ষায় পদক্ষেপ: বরিশালের কীর্তনখোলা নদী রক্ষায় নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ, লঞ্চ মালিক ও সংশ্লিষ্টদের একত্রিত করেছেন। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে: মানতা সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি হয়েছেন তাদের আস্থার প্রতীক। শুভর ভাষায় স্বপ্ন: আরিফুর রহমান শুভ বলেন আমার স্বপ্ন তরুণদের হাতে সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। ইকো অলিম্পিয়াড আর ইয়ুথ ক্লাইমেট ক্লাব সেই স্বপ্ন পূরণের এক ধাপ।”
তাঁর লক্ষ্য শুধু পরিবেশ সচেতনতা নয়; বরং তরুণদের নেতৃত্ব ও দায়িত্ববোধ গড়ে তোলা। প্রশাসনের চোখে শুভ: পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী সাইফুদ্দিন বলেন, “আমার দেখা মতে তাঁর মতো পরিবেশপ্রেমী ও প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ বিরল। আমরা প্রতিটি পরিবেশ সংক্রান্ত কার্যক্রমে তাঁকে পাশে পেয়েছি। তাঁর ভবিষ্যৎ মঙ্গল কামনা করি।
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ০১:০৮
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী বরিশাল নগরীতে মশাল মিছিল করেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিল বের করার এক মিনিটের মধ্যেই তাঁদের ধাওয়া করে চারজনকে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ করেন স্থানীয় লোকজন। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টার দিকে নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালসংলগ্ন ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে মিছিলটি বের করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের কাছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ফেরি কার্যালয়ের সামনে একদল আওয়ামী লীগ কর্মী স্লোগান দিয়ে মিছিল করেন। তাঁরা সংখ্যায় ১৫ থেকে ২০ জন ছিলেন। মিছিলটি বাস টার্মিনালের দিকে এক মিনিটের পথ অগ্রসর হলে ছাত্র-জনতা হামলা চালায়। মিছিলকারীরা পালানোর সময় চারজনকে আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন নগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের চহঠা গ্রামের শাহদত হোসেন অপু তালুকদার, দক্ষিণ চহঠা গ্রামের মোহাম্মদ জাকির হোসেন, বানারীপাড়া উপজেলার চাখার ইউনিয়নের দড়িকর গ্রামের সজীব হাওলাদার (৩৭) এবং বাইশারী ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামের মোহাম্মদ শাহিন শেখ (৪০)।
বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন সিকদার বরিশালটাইমসকে জানান, মিছিল থেকে চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী বরিশাল নগরীতে মশাল মিছিল করেছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিল বের করার এক মিনিটের মধ্যেই তাঁদের ধাওয়া করে চারজনকে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ করেন স্থানীয় লোকজন। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টার দিকে নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালসংলগ্ন ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে মিছিলটি বের করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের কাছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ফেরি কার্যালয়ের সামনে একদল আওয়ামী লীগ কর্মী স্লোগান দিয়ে মিছিল করেন। তাঁরা সংখ্যায় ১৫ থেকে ২০ জন ছিলেন। মিছিলটি বাস টার্মিনালের দিকে এক মিনিটের পথ অগ্রসর হলে ছাত্র-জনতা হামলা চালায়। মিছিলকারীরা পালানোর সময় চারজনকে আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন নগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের চহঠা গ্রামের শাহদত হোসেন অপু তালুকদার, দক্ষিণ চহঠা গ্রামের মোহাম্মদ জাকির হোসেন, বানারীপাড়া উপজেলার চাখার ইউনিয়নের দড়িকর গ্রামের সজীব হাওলাদার (৩৭) এবং বাইশারী ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামের মোহাম্মদ শাহিন শেখ (৪০)।
বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন সিকদার বরিশালটাইমসকে জানান, মিছিল থেকে চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.