
২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৪
বরিশাল সদর ভূমি অফিসে দীর্ঘদিন যাবৎ সার্ভেয়ার পদে কর্মরত রয়েছেন রিয়াজ উদ্দিন। মাঝেমধ্যে এই অসাধু সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও ঘুস-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠলেও রহস্যময় কারনে থেকে যান ধরাছোয়ার বাইরে। অনেকে রিয়াজের এই ঘুস বাণিজ্যের শিকার হলেও অজানা আতঙ্কে মুখ খুলছিলেন না। তবে হঠাৎই বরিশাল সদর ভূমি অফিসের অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্যের হোতা রিয়াজের গোমর ফাঁস হতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অনেক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ কর্তৃক প্রতারণার শিকার হয়ে তাদের অসহায়ত্বের কথাও তুলে ধরেন। আর এরই মাঝে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্য ও অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে মাঠপর্যায়ে তদন্তকালে মনগড়া রিপোর্ট প্রকাশের বিচার চেয়ে বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বরিশাল নগরীর ১০ নম্বর ওয়ার্স্থ বিএডিসি’র পূর্বপাশে কীর্তনখোলা নদীসংলগ্ন বগুড়া আলেকান্দা মৌজার জে এল নং-৫০, খতিয়ান-৩৩৩ এর এস.এ দাগ নং-৫২৯১ এর ৭.২৫ শতাংশ জমি রেকর্ডীয় মালিকদের থেকে ক্রয় করেন ভুক্তভোগী নুরুল হক মৃধা। তিনি এই জমি ক্রয় করে দীর্ঘ বছর বসবাস করে আসছেন। কিন্তু হঠাৎই বিএডিসি কর্তৃপক্ষ বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করেন। বিএডিসির অপরিকল্পিত বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কারণে ভুক্তভোগী নুরুল হকের প্রায় ২.৫০ শতাংশ জমি বিএডিসির অভ্যন্তরে চলে যায় এবং তাদের যাতায়াতের পথটিও বন্ধের উপক্রম হয়।
এতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে এম.পি কেস নং-৩৭৮/২০২৫(১৪৪/১৪৫ ধারা) করেন এবং মোকাম বরিশাল সিনিয়র সহকারি জজ আদালতে দেওয়ানী ১৫১/২০২৫ইং মোকদ্দমা করেন, যা বর্তমানে উভয় আদালতে চলমান রয়েছে। এমতাবস্থায় এমপি কেস নং ৩৭৮/২০২৫ (১৪৪/১৪৫ ধারা) এর বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরিশাল সদর ভূমি কর্মকর্তাকে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে বরিশাল সদর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিযাজ উদ্দিন সরেজমিনে যান। এ সময় বিরোধীয় জমির কোন মাপজোক না করে শুধুমাত্র উপস্থিতি স্বাক্ষর নিয়া চলে আসে এবং ভুক্তভোগী নুরুল হককে পরে দেখা করতে বলে। কিন্তু পরবর্তীতে অভিযুক্ত সার্ভেয়ার রিয়াজ বিবাদীপক্ষ থেকে অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে একটি মনগড়া-বানোয়াট ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বলেন, আমার দলিল, এস রেকর্ড অনুযায়ী আমি ৭.২৫ শতাংশ জমির মালিকানা দাবিদার। অথচ সরেজমিনে মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ জমি পেয়েছি। বাকি জমি বিএডিসি কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে পরিকল্পনাহীন বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করে তাদের দখলে নিচ্ছে। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার জমি ফিরে পেতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট ও সহকারি জজ আদালতে মামলা করি। এরই প্রেক্ষিতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে সদর ভূমি অফিসে সরেজমিনে তদন্ত রিপোর্ট চাইলে ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজকে আমার মালিকানার প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রাধি দেখালে সে পরে দেখা করতে বলে। এবং তাকে তার দাবিকৃত ঘুস না দেওয়ায় তিনি সরেজমিনে জমির মাপজোক না করেই একটি বানোয়াট, মনগড়া ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট দাখিল করেন। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার মালিকানাধীন জমি ফেরত চাই। এবং এই ঘুষখোর সার্ভেয়ার রিয়াজের শাস্তির দাবি জানাই। যাতে আর কোন ব্যক্তি হয়রানির শিকার না হয়।
জানা গেছে, ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিন জমির মিউটিশনের আবেদন তার কাছে গেলেই ঘুষ বাবদ ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেন আবেদনকারীদের থেকে। এতে আবেদনকারী ব্যক্তিরা চরম ক্ষিপ্ত হলেও নীরবে সহ্য করেন রিয়াজের এ ঘুষ বাণিজ্যের অত্যাচার। স্বয়ং বরিশাল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীও তার রোষানলে পড়েন। অবশ্য তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কর্মরত থাকায় তাকে বেশি বেগ পেতে হয়নি। আরও জানা যায়, সার্ভেয়ার রিয়াজ সরেজমিনে তদন্তে গেলেই শুরু হয় তার ঘুষবাণিজ্য। এতে তার ওপরে চরম ক্ষিপ্ত ভুক্তভোগীরা, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও।
বরিশাল নগরীর বাসিন্দা আলামিন সিকদার নামে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিনের ছবিতে কমেন্ট করে লিখেন রিয়াজ ঘুসখোর, আমাদের একটা ঘটনায় সরেজমিনে তদন্তে এসে মোটা অঙ্কের টাকা চায়। তাকে টাকা না দেওয়ায় অপরপক্ষ থেকে অবৈধভাবে আর্থিক সুবিধা নিয়ে মনগড়া রিপোর্ট প্রদান করে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আলামিন বলেন, আমার বাবা বিআইডব্লিউটিএ’র কাছ থেকে নগরীর ফলপট্টির মুখে একটি স্টল বাৎসরিক হিসেবে লিজ নিয়া হোটেল ব্যবসা করেন। তিনি মারা যাবার পরে আমার বড় ভাই সেই দোকান নিজের দখলে নেন। এ ঘটনায় বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে মামলা হলে সার্ভেযার রিয়াজ তদন্তে গিয়া ঘুষ চাইলে আমার তা দিতে না পারায় আমার ভাইয়ের থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নিয়া তদন্ত রিপোর্টে বিআইডব্লিউটিএ’র জমি উল্লেখ না করে তার দখলে আছে বলে রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে কথা বলতে পারবো না, আপনি এসিল্যান্ড স্যারের সাথে কথা বলেন।
বরিশাল সদর (ভূমি) সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আজহারুল ইসলাম বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
বরিশাল সদর ভূমি অফিসে দীর্ঘদিন যাবৎ সার্ভেয়ার পদে কর্মরত রয়েছেন রিয়াজ উদ্দিন। মাঝেমধ্যে এই অসাধু সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও ঘুস-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠলেও রহস্যময় কারনে থেকে যান ধরাছোয়ার বাইরে। অনেকে রিয়াজের এই ঘুস বাণিজ্যের শিকার হলেও অজানা আতঙ্কে মুখ খুলছিলেন না। তবে হঠাৎই বরিশাল সদর ভূমি অফিসের অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্যের হোতা রিয়াজের গোমর ফাঁস হতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে অনেক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ কর্তৃক প্রতারণার শিকার হয়ে তাদের অসহায়ত্বের কথাও তুলে ধরেন। আর এরই মাঝে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে অনিয়ম-ঘুষ বাণিজ্য ও অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে মাঠপর্যায়ে তদন্তকালে মনগড়া রিপোর্ট প্রকাশের বিচার চেয়ে বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বরিশাল নগরীর ১০ নম্বর ওয়ার্স্থ বিএডিসি’র পূর্বপাশে কীর্তনখোলা নদীসংলগ্ন বগুড়া আলেকান্দা মৌজার জে এল নং-৫০, খতিয়ান-৩৩৩ এর এস.এ দাগ নং-৫২৯১ এর ৭.২৫ শতাংশ জমি রেকর্ডীয় মালিকদের থেকে ক্রয় করেন ভুক্তভোগী নুরুল হক মৃধা। তিনি এই জমি ক্রয় করে দীর্ঘ বছর বসবাস করে আসছেন। কিন্তু হঠাৎই বিএডিসি কর্তৃপক্ষ বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ শুরু করেন। বিএডিসির অপরিকল্পিত বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কারণে ভুক্তভোগী নুরুল হকের প্রায় ২.৫০ শতাংশ জমি বিএডিসির অভ্যন্তরে চলে যায় এবং তাদের যাতায়াতের পথটিও বন্ধের উপক্রম হয়।
এতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে এম.পি কেস নং-৩৭৮/২০২৫(১৪৪/১৪৫ ধারা) করেন এবং মোকাম বরিশাল সিনিয়র সহকারি জজ আদালতে দেওয়ানী ১৫১/২০২৫ইং মোকদ্দমা করেন, যা বর্তমানে উভয় আদালতে চলমান রয়েছে। এমতাবস্থায় এমপি কেস নং ৩৭৮/২০২৫ (১৪৪/১৪৫ ধারা) এর বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরিশাল সদর ভূমি কর্মকর্তাকে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে বরিশাল সদর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিযাজ উদ্দিন সরেজমিনে যান। এ সময় বিরোধীয় জমির কোন মাপজোক না করে শুধুমাত্র উপস্থিতি স্বাক্ষর নিয়া চলে আসে এবং ভুক্তভোগী নুরুল হককে পরে দেখা করতে বলে। কিন্তু পরবর্তীতে অভিযুক্ত সার্ভেয়ার রিয়াজ বিবাদীপক্ষ থেকে অনৈতিকভাবে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে একটি মনগড়া-বানোয়াট ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী নুরুল হক বলেন, আমার দলিল, এস রেকর্ড অনুযায়ী আমি ৭.২৫ শতাংশ জমির মালিকানা দাবিদার। অথচ সরেজমিনে মাত্র সাড়ে ৪ শতাংশ জমি পেয়েছি। বাকি জমি বিএডিসি কর্তৃপক্ষ অবৈধভাবে পরিকল্পনাহীন বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করে তাদের দখলে নিচ্ছে। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার জমি ফিরে পেতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট ও সহকারি জজ আদালতে মামলা করি। এরই প্রেক্ষিতে বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে সদর ভূমি অফিসে সরেজমিনে তদন্ত রিপোর্ট চাইলে ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজকে আমার মালিকানার প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রাধি দেখালে সে পরে দেখা করতে বলে। এবং তাকে তার দাবিকৃত ঘুস না দেওয়ায় তিনি সরেজমিনে জমির মাপজোক না করেই একটি বানোয়াট, মনগড়া ও হয়রানিমূলক রিপোর্ট দাখিল করেন। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার মালিকানাধীন জমি ফেরত চাই। এবং এই ঘুষখোর সার্ভেয়ার রিয়াজের শাস্তির দাবি জানাই। যাতে আর কোন ব্যক্তি হয়রানির শিকার না হয়।
জানা গেছে, ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিন জমির মিউটিশনের আবেদন তার কাছে গেলেই ঘুষ বাবদ ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেন আবেদনকারীদের থেকে। এতে আবেদনকারী ব্যক্তিরা চরম ক্ষিপ্ত হলেও নীরবে সহ্য করেন রিয়াজের এ ঘুষ বাণিজ্যের অত্যাচার। স্বয়ং বরিশাল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীও তার রোষানলে পড়েন। অবশ্য তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে কর্মরত থাকায় তাকে বেশি বেগ পেতে হয়নি। আরও জানা যায়, সার্ভেয়ার রিয়াজ সরেজমিনে তদন্তে গেলেই শুরু হয় তার ঘুষবাণিজ্য। এতে তার ওপরে চরম ক্ষিপ্ত ভুক্তভোগীরা, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও।
বরিশাল নগরীর বাসিন্দা আলামিন সিকদার নামে এক ভুক্তভোগী সার্ভেয়ার রিয়াজ উদ্দিনের ছবিতে কমেন্ট করে লিখেন রিয়াজ ঘুসখোর, আমাদের একটা ঘটনায় সরেজমিনে তদন্তে এসে মোটা অঙ্কের টাকা চায়। তাকে টাকা না দেওয়ায় অপরপক্ষ থেকে অবৈধভাবে আর্থিক সুবিধা নিয়ে মনগড়া রিপোর্ট প্রদান করে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আলামিন বলেন, আমার বাবা বিআইডব্লিউটিএ’র কাছ থেকে নগরীর ফলপট্টির মুখে একটি স্টল বাৎসরিক হিসেবে লিজ নিয়া হোটেল ব্যবসা করেন। তিনি মারা যাবার পরে আমার বড় ভাই সেই দোকান নিজের দখলে নেন। এ ঘটনায় বরিশাল অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে মামলা হলে সার্ভেযার রিয়াজ তদন্তে গিয়া ঘুষ চাইলে আমার তা দিতে না পারায় আমার ভাইয়ের থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ নিয়া তদন্ত রিপোর্টে বিআইডব্লিউটিএ’র জমি উল্লেখ না করে তার দখলে আছে বলে রিপোর্ট প্রদান করেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে কথা বলতে পারবো না, আপনি এসিল্যান্ড স্যারের সাথে কথা বলেন।
বরিশাল সদর (ভূমি) সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আজহারুল ইসলাম বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সার্ভেয়ার রিয়াজের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.