
০৫ জুলাই, ২০২৫ ১৯:১৩
বরিশালের গৌরনদীতে এক যুবদল নেতার একমাত্র ছেলের আকস্মিক মৃত্যু নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের পরিবার সরাসরি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ না করলেও মৃত্যুটি রহস্যজনক বলে দাবি করেছেন।
নিহতের বাবা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাউদের খাল এলাকার বাসিন্দা স্বপন সরদার জানান, গত ২২ জুন সন্ধ্যায় তার একমাত্র ছেলে অনিম সরদারকে (২২) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ মাদক কারবারি হীরা মাঝির বিশ্বস্ত সহযোগী অপর মাদক কারবারি শাওন দেওয়ান। ওই দিন সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শাওন ও অনিম নিলখোলা এলাকার হীরা মাঝির বাসায় অবস্থান করছিল।
তিনি বলেন, একইদিন রাত ১২টার দিকে আমাকে জানানো হয় সাউদের খালপাড় এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আমার ছেলে অনিম গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দুর্ঘটনার কোনো আলামত পাইনি। পরে গত ২৩ জুন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আমার একমাত্র ছেলে অনিম।
যুবদল নেতা স্বপন সরদার অভিযোগ করে বলেন, ছেলে হীরা মাঝির নিলখোলার বাসা সম্পূর্ণ সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তবে আমার ছেলের মৃত্যুর পর আমি সিসিটিভির ফুটেজ দেখতে চাইলে তারা আমাকে জানিয়েছে ফুটেজ রেকর্ড হয় না।
আমাকে কোনো ফুটেজ না দেখিয়ে তারা সিসিটিভির ফুটেজ সব গায়েব করে ফেলেছে। যে কারণে মৃত্যুটি রহস্যজনক বলে মনে হচ্ছে। আমার ছেলের মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয়ে হীরা মাঝি বলেন, অনেকদিন যাবত আমার বাসায় সিসিটিভির লাইন নেই। সিসিটিভির ফুটেজ গায়েবের বিষয়টি সঠিক নয়। মূলত ওই দিন নীলখোলা থেকে আমাদের পুরোনো বাড়িতে যাওয়ার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয় আমার স্ত্রী, মোটরসাইকেল চালক শাওন ও অনিম সরদার।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক তাদের উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এর মধ্যে অনিম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে এবং আমার স্ত্রী ও মোটরসাইকেলচালক শাওন বরিশালের একটি হাসপাতালে গুরুত্র অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছে।
গৌরনদী মডেল থানার ওসি মো. ইউনুস মিয়া বলেন, এ বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বরিশালের গৌরনদীতে এক যুবদল নেতার একমাত্র ছেলের আকস্মিক মৃত্যু নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের পরিবার সরাসরি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ না করলেও মৃত্যুটি রহস্যজনক বলে দাবি করেছেন।
নিহতের বাবা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাউদের খাল এলাকার বাসিন্দা স্বপন সরদার জানান, গত ২২ জুন সন্ধ্যায় তার একমাত্র ছেলে অনিম সরদারকে (২২) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ মাদক কারবারি হীরা মাঝির বিশ্বস্ত সহযোগী অপর মাদক কারবারি শাওন দেওয়ান। ওই দিন সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত শাওন ও অনিম নিলখোলা এলাকার হীরা মাঝির বাসায় অবস্থান করছিল।
তিনি বলেন, একইদিন রাত ১২টার দিকে আমাকে জানানো হয় সাউদের খালপাড় এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আমার ছেলে অনিম গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দুর্ঘটনার কোনো আলামত পাইনি। পরে গত ২৩ জুন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আমার একমাত্র ছেলে অনিম।
যুবদল নেতা স্বপন সরদার অভিযোগ করে বলেন, ছেলে হীরা মাঝির নিলখোলার বাসা সম্পূর্ণ সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তবে আমার ছেলের মৃত্যুর পর আমি সিসিটিভির ফুটেজ দেখতে চাইলে তারা আমাকে জানিয়েছে ফুটেজ রেকর্ড হয় না।
আমাকে কোনো ফুটেজ না দেখিয়ে তারা সিসিটিভির ফুটেজ সব গায়েব করে ফেলেছে। যে কারণে মৃত্যুটি রহস্যজনক বলে মনে হচ্ছে। আমার ছেলের মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয়ে হীরা মাঝি বলেন, অনেকদিন যাবত আমার বাসায় সিসিটিভির লাইন নেই। সিসিটিভির ফুটেজ গায়েবের বিষয়টি সঠিক নয়। মূলত ওই দিন নীলখোলা থেকে আমাদের পুরোনো বাড়িতে যাওয়ার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয় আমার স্ত্রী, মোটরসাইকেল চালক শাওন ও অনিম সরদার।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক তাদের উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এর মধ্যে অনিম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে এবং আমার স্ত্রী ও মোটরসাইকেলচালক শাওন বরিশালের একটি হাসপাতালে গুরুত্র অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছে।
গৌরনদী মডেল থানার ওসি মো. ইউনুস মিয়া বলেন, এ বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৮
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.