
৩০ জুলাই, ২০২৫ ২০:৩৪
ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অনুষ্ঠিত চারদিনব্যাপী গণভোটে অংশ নিয়েছেন ১১৪৫ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৮৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সরাসরি ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পক্ষে মত দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে এক আনুষ্ঠানিক আয়োজনে এ ফলাফল প্রকাশ করে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন ভূমিকা সরকার এবং সঞ্চালনায় ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় রায়।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি ছায়েদুল হক নিশান। আরও বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠক আব্দুর রহমান, সুদীপ্ত হালদার, সওকাত ওসমান স্বাক্ষরসহ একাধিক শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।
গণভোটের ফলাফল তুলে ধরা হয় নির্বাচন কমিশন প্যানেলের সদস্যদের পক্ষ থেকে। এতে দেখা যায়—
মোট ভোটার: ১১৪৫ জন
ছাত্র সংসদ চান: ৯৮৭ জন (৮৬%)
ছাত্র সংসদ চান না: ১৩২ জন (১১.৫%)
বাতিল ভোট: ২৬টি (২.৫%)
এই গণরায়ের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়েছে, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জবাবদিহিমূলক, অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিনিধিত্বশীল নেতৃত্ব চায়। তারা বিশ্বাস করে, গণতান্ত্রিক চর্চাই একটি আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থার মূল চালিকা শক্তি।
ছায়েদুল হক নিশান বলেন, গণভোটে শিক্ষার্থীরা যে রায় দিয়েছে তা ববি শিক্ষার্থীসিহ সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীদের মতের বহিঃপ্রকাশ। এটা গোটা বাংলাদেশের সমস্ত শিক্ষার্থীর। দাবি এ কারণে তাদের মতের গুরুত্ব দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে আইন আছে সেটাকে সংস্কার করে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের রুপরেখা প্রদান করতে হবে।
তিনি বলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ না থাকলে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেই রাজনীতি অতীত সরকার গুলো করে গেছে। শিক্ষার্থীদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে কি হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় যেকোনো ধরনের ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ার জন্য ছাত্রদের মতামত প্রতিফলিত হওয়ার প্রয়োজনে ছাত্র সংসদের কোন বিকল্প নেই।
ছাত্র রাজনীতিকে কলুষিত করার জন্য বছরের পর বছর কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকার গুলো ছাত্র সংসদকে অকার্যকর করে রেখেছে। আরেক দল ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের নাম করে গোপন রাজনীতি করে যাচ্ছে। যা গণতান্ত্রিক পরিবেশের জজ্য হুমকি।
ফলে অনতিবিলম্বে শিক্ষার্থীদের রায় মেনে নিয়ে কার্যকর করা এবং সরকারের দায়িত্ব। এবং গণতান্ত্রিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিনির্মানে আগামী দিনে দৃষ্টান্ত হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শুধুমাত্র কর্মচারী কেরানী না বানিয়ে রাষ্ট্রের জন্য দায়িত্বশীল, শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের পক্ষের রাজনীতি নির্মানে ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ভূমিকা সরকার বলেন “আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষার্থীদের মতামতই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই গণভোট প্রশাসনের কাছে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে— এখনই সময় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পথ সুগম করার।”
ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অনুষ্ঠিত চারদিনব্যাপী গণভোটে অংশ নিয়েছেন ১১৪৫ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৮৬ শতাংশ শিক্ষার্থী সরাসরি ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পক্ষে মত দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে এক আনুষ্ঠানিক আয়োজনে এ ফলাফল প্রকাশ করে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন ভূমিকা সরকার এবং সঞ্চালনায় ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় রায়।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি ছায়েদুল হক নিশান। আরও বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠক আব্দুর রহমান, সুদীপ্ত হালদার, সওকাত ওসমান স্বাক্ষরসহ একাধিক শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।
গণভোটের ফলাফল তুলে ধরা হয় নির্বাচন কমিশন প্যানেলের সদস্যদের পক্ষ থেকে। এতে দেখা যায়—
মোট ভোটার: ১১৪৫ জন
ছাত্র সংসদ চান: ৯৮৭ জন (৮৬%)
ছাত্র সংসদ চান না: ১৩২ জন (১১.৫%)
বাতিল ভোট: ২৬টি (২.৫%)
এই গণরায়ের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়েছে, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জবাবদিহিমূলক, অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিনিধিত্বশীল নেতৃত্ব চায়। তারা বিশ্বাস করে, গণতান্ত্রিক চর্চাই একটি আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থার মূল চালিকা শক্তি।
ছায়েদুল হক নিশান বলেন, গণভোটে শিক্ষার্থীরা যে রায় দিয়েছে তা ববি শিক্ষার্থীসিহ সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীদের মতের বহিঃপ্রকাশ। এটা গোটা বাংলাদেশের সমস্ত শিক্ষার্থীর। দাবি এ কারণে তাদের মতের গুরুত্ব দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে আইন আছে সেটাকে সংস্কার করে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচনের রুপরেখা প্রদান করতে হবে।
তিনি বলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ না থাকলে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেই রাজনীতি অতীত সরকার গুলো করে গেছে। শিক্ষার্থীদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে কি হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় যেকোনো ধরনের ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ার জন্য ছাত্রদের মতামত প্রতিফলিত হওয়ার প্রয়োজনে ছাত্র সংসদের কোন বিকল্প নেই।
ছাত্র রাজনীতিকে কলুষিত করার জন্য বছরের পর বছর কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকার গুলো ছাত্র সংসদকে অকার্যকর করে রেখেছে। আরেক দল ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের নাম করে গোপন রাজনীতি করে যাচ্ছে। যা গণতান্ত্রিক পরিবেশের জজ্য হুমকি।
ফলে অনতিবিলম্বে শিক্ষার্থীদের রায় মেনে নিয়ে কার্যকর করা এবং সরকারের দায়িত্ব। এবং গণতান্ত্রিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিনির্মানে আগামী দিনে দৃষ্টান্ত হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শুধুমাত্র কর্মচারী কেরানী না বানিয়ে রাষ্ট্রের জন্য দায়িত্বশীল, শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের পক্ষের রাজনীতি নির্মানে ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ভূমিকা সরকার বলেন “আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষার্থীদের মতামতই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই গণভোট প্রশাসনের কাছে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে— এখনই সময় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পথ সুগম করার।”

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.