১০ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৫৮
আগামী ফেব্রুয়ারিতে আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের জন্য কমপক্ষে ৪০ হাজার বডি-ওয়্যার ক্যামেরা সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। বার্তায় জানানো হয়, শনিবার (০৯ আগস্ট) ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এক উচ্চপর্যায়ের সভায় এ নিয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ তৈয়ব আহমেদ বলেন, ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা, যা সাধারণত বডিক্যাম নামে পরিচিত। এটি সংগ্রহের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, এসব ডিভাইসগুলো হাজারো ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অক্টোবরের মধ্যে বডিক্যামগুলো সংগ্রহ করতে চাই। যাতে পুলিশ বাহিনী এসব বডিক্যামের এআই সক্ষমতাসহ মূল বৈশিষ্ট্যগুলোর ওপর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ পেতে পারেন।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ ক্যামেরা সরবরাহের জন্য জার্মানি, চীন এবং থাইল্যান্ডের তিনটি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে । পুলিশ অফিসার এবং কনস্টেবলরা নির্বাচনের সময় ডিভাইসগুলো তাদের বুকে পরবেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সময় কর্মকর্তাদের বডিক্যামগুলো দ্রুত ক্রয় এবং পুলিশ কর্মীর জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আমাদের অবশ্যই সব ভোটকেন্দ্রে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, খরচ যাই হোক না কেন। আমাদের লক্ষ্য হলো ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ করা। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার টেলিযোগাযোগ ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী আসন্ন ভোটের জন্য একটি নির্বাচনী অ্যাপ চালু করার পরিকল্পনার কথাও জানান।
অ্যাপটি ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ওপর বিশদ তথ্য প্রদান করবে, এর মধ্যে প্রার্থীর বিবরণ, ভোটকেন্দ্রের আপডেট এবং অভিযোগ জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রধান উপদেষ্টা কর্মকর্তাদের অ্যাপটি দ্রুত চালু করার এবং দেশের ১০ কোটিরও বেশি ভোটারের জন্য এটি ব্যবহারবান্ধব কিনা তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকস চৌধুরী ও ফয়েজ তৈয়ব আহমেদ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের জন্য কমপক্ষে ৪০ হাজার বডি-ওয়্যার ক্যামেরা সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। বার্তায় জানানো হয়, শনিবার (০৯ আগস্ট) ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এক উচ্চপর্যায়ের সভায় এ নিয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ তৈয়ব আহমেদ বলেন, ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা, যা সাধারণত বডিক্যাম নামে পরিচিত। এটি সংগ্রহের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, এসব ডিভাইসগুলো হাজারো ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা অক্টোবরের মধ্যে বডিক্যামগুলো সংগ্রহ করতে চাই। যাতে পুলিশ বাহিনী এসব বডিক্যামের এআই সক্ষমতাসহ মূল বৈশিষ্ট্যগুলোর ওপর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ পেতে পারেন।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ ক্যামেরা সরবরাহের জন্য জার্মানি, চীন এবং থাইল্যান্ডের তিনটি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে । পুলিশ অফিসার এবং কনস্টেবলরা নির্বাচনের সময় ডিভাইসগুলো তাদের বুকে পরবেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সময় কর্মকর্তাদের বডিক্যামগুলো দ্রুত ক্রয় এবং পুলিশ কর্মীর জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আমাদের অবশ্যই সব ভোটকেন্দ্রে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, খরচ যাই হোক না কেন। আমাদের লক্ষ্য হলো ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ করা। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার টেলিযোগাযোগ ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী আসন্ন ভোটের জন্য একটি নির্বাচনী অ্যাপ চালু করার পরিকল্পনার কথাও জানান।
অ্যাপটি ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ওপর বিশদ তথ্য প্রদান করবে, এর মধ্যে প্রার্থীর বিবরণ, ভোটকেন্দ্রের আপডেট এবং অভিযোগ জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। প্রধান উপদেষ্টা কর্মকর্তাদের অ্যাপটি দ্রুত চালু করার এবং দেশের ১০ কোটিরও বেশি ভোটারের জন্য এটি ব্যবহারবান্ধব কিনা তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকস চৌধুরী ও ফয়েজ তৈয়ব আহমেদ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০১
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মিলে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে। মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই সবাই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি-২৭ নম্বর মিরপুর সড়কে মিছিলটি বের হয়। স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ দুপুর ২টার দিকে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রাফা প্লাজার সামনে থেকে এক থেকে আওয়ামী লীগের শতাধিক কর্মী মিছিল নিয়ে বের হয়। এ সময় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে তারা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে চার দিকে ছোটাছুটি শুরু হয়।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ক্যশৈনু মারমা জানান, আজকে দুপুরে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তিনি বলেন, মিছিল থেকে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে খবর পেয়েছি আমরা। আশপাশের সিসি ক্যামেরা দেখে আমরা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেব।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:২৩
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
তিন ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এখন পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের উপস্থিতি দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়স্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষ শুরু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে গেলে তারা শিক্ষার্থীদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দেড় কিলোমিটার দূরে হাটহাজারী মডেল থানা ও আট কিলোমিটার দূরে রয়েছে চট্টগ্রাম সেনানিবাস। তবুও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানান, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ক্যাম্পাসে মোতায়েন করতে। তবে তারা সফল হচ্ছে না।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৪৫
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। গণঅধিকার পরিষদসহ বেশ কয়েকটি দলের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.