
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪২
ঘুমন্ত পুলিশের সঙ্গে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার সেলফি, ক্যাপশনে ‘ঘুম ভালোবাসিরে’
‘ঘুম ভালোবাসিরে এএএ...। জীবন যেমনই হোক বিনোদন মিস করা যাবে না।’ কথাগুলো পটিয়া থানার হেফাজতে থাকা গ্রেপ্তার আসামি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা মো. শোয়াইব-উল ইসলাম মহিমের (২১)। গ্রেপ্তারের পর চট্টগ্রামের পটিয়া থানা থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি এ পোস্ট করেন।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে পটিয়া পৌর সদরের কাগজীপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। থানায় আসামির ফেসবুকে সক্রিয় থাকা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
গ্রেপ্তার মহিম পটিয়া উপজেলার বড়লিয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবুল বশরের ছেলে। তিনি ৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি বলে জানা গেছে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে পটিয়া পৌর সদরের কাগজীপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিজয় দিবস উপলক্ষে যুবলীগের একটি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়েছে।
তবে গ্রেপ্তারের পরও মহিমকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকতে দেখা গেছে। পুলিশ হেফাজতে থাকার পরও তাকে ওই সময় ফেসবুকে দিব্যি পোস্ট দিতে দেখা যায়। এক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমি পটিয়া থানায়। দেখা হবে আবারও, ফিরব বীরের বেশে কোনো একদিন। জয় বাংলা।’ পরে থানা-পুলিশের অফিসকক্ষে হাতকড়া পরা একটি ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘এইদিন দিন নয়, দিন আরও আছে।’
এছাড়া ডিউটিরত অবস্থায় ঘুমন্ত এক পুলিশ সদস্যের সঙ্গে সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেন মহিম। ছবিটির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘ঘুম ভালোবাসিরেএএএ...। জীবন যেমনই হোক বিনোদন মিস করা যাবে না।’
আরেকটি ছবিতে তাকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তুহিনের সঙ্গে ভিডিওকলে যোগাযোগ করতে দেখা যায়। ওই ছবির ক্যাপশনে তুহিন লেখেন— ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আপসহীন লড়াইয়ে দখলদার বাহিনীর হাতে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তারকৃত পটিয়া উপজেলার বড়লিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ কর্মী মো. শোয়াইব-উল ইসলাম মহিমের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক কালবেলাকে বলেন, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইনে ছাত্রলীগ নেতা মহিমকে গ্রেপ্তার করে থানা হাজতে রাখা হয়। কিন্তু সেখানে সে পুলিশের অগোচরে তার মোবাইলটি নিজের কাছে লুকিয়ে রাখে। পরে সুযোগ বুঝে সেলফি তুলে ছেড়ে দেয়। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ঘুমন্ত পুলিশের সঙ্গে গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার সেলফি, ক্যাপশনে ‘ঘুম ভালোবাসিরে’
‘ঘুম ভালোবাসিরে এএএ...। জীবন যেমনই হোক বিনোদন মিস করা যাবে না।’ কথাগুলো পটিয়া থানার হেফাজতে থাকা গ্রেপ্তার আসামি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা মো. শোয়াইব-উল ইসলাম মহিমের (২১)। গ্রেপ্তারের পর চট্টগ্রামের পটিয়া থানা থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি এ পোস্ট করেন।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে পটিয়া পৌর সদরের কাগজীপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। থানায় আসামির ফেসবুকে সক্রিয় থাকা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
গ্রেপ্তার মহিম পটিয়া উপজেলার বড়লিয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আবুল বশরের ছেলে। তিনি ৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি বলে জানা গেছে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে পটিয়া পৌর সদরের কাগজীপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিজয় দিবস উপলক্ষে যুবলীগের একটি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়েছে।
তবে গ্রেপ্তারের পরও মহিমকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকতে দেখা গেছে। পুলিশ হেফাজতে থাকার পরও তাকে ওই সময় ফেসবুকে দিব্যি পোস্ট দিতে দেখা যায়। এক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমি পটিয়া থানায়। দেখা হবে আবারও, ফিরব বীরের বেশে কোনো একদিন। জয় বাংলা।’ পরে থানা-পুলিশের অফিসকক্ষে হাতকড়া পরা একটি ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘এইদিন দিন নয়, দিন আরও আছে।’
এছাড়া ডিউটিরত অবস্থায় ঘুমন্ত এক পুলিশ সদস্যের সঙ্গে সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেন মহিম। ছবিটির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘ঘুম ভালোবাসিরেএএএ...। জীবন যেমনই হোক বিনোদন মিস করা যাবে না।’
আরেকটি ছবিতে তাকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তুহিনের সঙ্গে ভিডিওকলে যোগাযোগ করতে দেখা যায়। ওই ছবির ক্যাপশনে তুহিন লেখেন— ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আপসহীন লড়াইয়ে দখলদার বাহিনীর হাতে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তারকৃত পটিয়া উপজেলার বড়লিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ কর্মী মো. শোয়াইব-উল ইসলাম মহিমের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক কালবেলাকে বলেন, ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইনে ছাত্রলীগ নেতা মহিমকে গ্রেপ্তার করে থানা হাজতে রাখা হয়। কিন্তু সেখানে সে পুলিশের অগোচরে তার মোবাইলটি নিজের কাছে লুকিয়ে রাখে। পরে সুযোগ বুঝে সেলফি তুলে ছেড়ে দেয়। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৮
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাব পাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ, যাতে রাষ্ট্রের নজরদারি কাঠামোতে ‘গঠনমূলক’ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার বা এনটিএসি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিচারিক ও জরুরি আইনানুগ ইন্টারসেপশনের বা নজরদারির প্রয়োজনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব সংশাধনীর প্রস্তাব পাশ হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন সংশোধনীতে স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত নিবর্তনমূলক ধারা পরিবর্তন করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এর ধারাবাহিকতায় কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধের আওতাভুক্ত রাখা হয়েছে।
যদিও সংশোধনী অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা, জরুরি প্রাণরক্ষার প্রয়োজনে, বিচারিক বা তদন্তের প্রয়োজন এবং আন্তঃসীমান্ত সংক্রান্ত কাজে সুনির্দিষ্ট কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করে আইনানুগ ইন্টারসেপশন করতে পারবে।
সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সিম ও ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা অযথা হয়রানি করাকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ করা হয়েছে।
প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা কখনোই বন্ধ করা যাবে না এমন বিধান রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মোবাইল অপারেটরদের অর্থায়নে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই'র ভবনে গঠিত হয় ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টার – এনএমসি। পরে ২০১৩ সালে তা নাম বদলে এনটিএমসি হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন সংক্রান্ত জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং প্রতিবেদনেও সংস্থাটিকে বিলুপ্ত করার এবং জনগণের ওপর বেআইনি নজরদারি বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাব পাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ, যাতে রাষ্ট্রের নজরদারি কাঠামোতে ‘গঠনমূলক’ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার বা এনটিএসি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিচারিক ও জরুরি আইনানুগ ইন্টারসেপশনের বা নজরদারির প্রয়োজনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব সংশাধনীর প্রস্তাব পাশ হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন সংশোধনীতে স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত নিবর্তনমূলক ধারা পরিবর্তন করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এর ধারাবাহিকতায় কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধের আওতাভুক্ত রাখা হয়েছে।
যদিও সংশোধনী অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা, জরুরি প্রাণরক্ষার প্রয়োজনে, বিচারিক বা তদন্তের প্রয়োজন এবং আন্তঃসীমান্ত সংক্রান্ত কাজে সুনির্দিষ্ট কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করে আইনানুগ ইন্টারসেপশন করতে পারবে।
সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সিম ও ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা অযথা হয়রানি করাকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ করা হয়েছে।
প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা কখনোই বন্ধ করা যাবে না এমন বিধান রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মোবাইল অপারেটরদের অর্থায়নে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই'র ভবনে গঠিত হয় ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টার – এনএমসি। পরে ২০১৩ সালে তা নাম বদলে এনটিএমসি হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন সংক্রান্ত জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং প্রতিবেদনেও সংস্থাটিকে বিলুপ্ত করার এবং জনগণের ওপর বেআইনি নজরদারি বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছিল।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৫২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) খোদা বখস চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বুধবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পদত্যাগপত্র গ্রহণের পর তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। গেজেটে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগ অবিলম্বে কার্যকর হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ রাব্দুর রশীদ এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বরিশাল টাইমস
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) খোদা বখস চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বুধবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পদত্যাগপত্র গ্রহণের পর তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। গেজেটে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগ অবিলম্বে কার্যকর হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ রাব্দুর রশীদ এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বরিশাল টাইমস

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় ঘটনাস্থল হতে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
আজ বুধবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ভিকটিম শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডসংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমানযোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
উক্ত মমলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদির ওপর দুষ্কৃতকারীরা গুলি করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গত ১৪ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বাদী হয়ে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১২০(বি)/৩২৬/৩০৭/১০৯/৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এরপর গত ২০ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা (হত্যা) সংযোজনের আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে মতিঝিল মসজিদ থেকে জুমার নামাজের পর প্রচারণা শেষ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাওয়ার পথে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডের পাকা রাস্তার ওপর শরিফ ওসমান হাদির পেছন থেকে অনুসরণ করে আসা মোটরসাইকেলে থাকা আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ রাহুল দাউদ ও তার সহযোগী অজ্ঞাতনামা আসামি ওসমান হাদিকে চলন্ত অবস্থায় হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়।
আহত শরিফ ওসমান হাদিকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে সিঙ্গাপুর নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে গত ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মারা যান।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় ঘটনাস্থল হতে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
আজ বুধবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ভিকটিম শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডসংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমানযোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
উক্ত মমলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদির ওপর দুষ্কৃতকারীরা গুলি করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গত ১৪ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বাদী হয়ে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১২০(বি)/৩২৬/৩০৭/১০৯/৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এরপর গত ২০ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা (হত্যা) সংযোজনের আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে মতিঝিল মসজিদ থেকে জুমার নামাজের পর প্রচারণা শেষ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাওয়ার পথে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডের পাকা রাস্তার ওপর শরিফ ওসমান হাদির পেছন থেকে অনুসরণ করে আসা মোটরসাইকেলে থাকা আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ রাহুল দাউদ ও তার সহযোগী অজ্ঞাতনামা আসামি ওসমান হাদিকে চলন্ত অবস্থায় হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়।
আহত শরিফ ওসমান হাদিকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে সিঙ্গাপুর নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে গত ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মারা যান।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৮
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৮