
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:৫৮
বরিশালে বিয়েবাড়িতে গানবাজনা চালানোয় ক্ষুব্ধ হয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করাসহ কনের স্বজনদের লাঞ্ছিত করেছেন পড়শি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এক নেতা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা রাতে শহরের ২৪ নং ওয়ার্ডের শরিফবাড়িতে দলটির মহানগরের সদস্য মোহন শরীফ আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে এই হামলা চালিয়েছেন। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও জড়িত কাউকে আটক করেনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ধানগবেষণা রোডের শরিফবাড়িতে বৃহস্পতিবার রাতে মো. মামুন মিয়ার মেয়ের হলুদ সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। এতে পাত্রসহ তার পরিবারের লোকজন অংশ নেন। এবং আশপাশের প্রতিবেশিরাও এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, রাত ৯টার দিকে গানবাজনা চলাকালে প্রতিবেশি বরিশাল মহানগর ইসলামী আন্দোলনের সদস্য মোহন শরীফ আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে এসে ঝামেলা করেন। এবং ইসলামে গানবাজনা হারাম জানিয়ে বাদ্যযন্ত্রসহ চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করলে এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন কন্যার পিতা মামুন শরীফ ও তার স্ত্রী-স্বজনেরা। খবর পেয়ে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. বশিরের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
বিয়েবাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোহন শরিফ দাবি করেন, গানবাজনা ইসলামে হারাম, তাই এটা বন্ধ করা ইমানী দায়িত্ব এবং তিনি সেটাই করেছেন।
তবে এই ধরনের কর্মকান্ড দল সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি প্রফেসর লোকমান হাকিম। তিনি জানান, বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়ে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের এসআই মো. বশির আহমেদ বলেন, এই ধরনের ঘটনা ফৌজদারি অপরাধের সামিল, ভুক্তভোগী পরিবারকে থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। পরবর্তীতে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
বরিশালে বিয়েবাড়িতে গানবাজনা চালানোয় ক্ষুব্ধ হয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করাসহ কনের স্বজনদের লাঞ্ছিত করেছেন পড়শি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এক নেতা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা রাতে শহরের ২৪ নং ওয়ার্ডের শরিফবাড়িতে দলটির মহানগরের সদস্য মোহন শরীফ আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে এই হামলা চালিয়েছেন। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও জড়িত কাউকে আটক করেনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ধানগবেষণা রোডের শরিফবাড়িতে বৃহস্পতিবার রাতে মো. মামুন মিয়ার মেয়ের হলুদ সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। এতে পাত্রসহ তার পরিবারের লোকজন অংশ নেন। এবং আশপাশের প্রতিবেশিরাও এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, রাত ৯টার দিকে গানবাজনা চলাকালে প্রতিবেশি বরিশাল মহানগর ইসলামী আন্দোলনের সদস্য মোহন শরীফ আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে এসে ঝামেলা করেন। এবং ইসলামে গানবাজনা হারাম জানিয়ে বাদ্যযন্ত্রসহ চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করলে এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন কন্যার পিতা মামুন শরীফ ও তার স্ত্রী-স্বজনেরা। খবর পেয়ে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. বশিরের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
বিয়েবাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোহন শরিফ দাবি করেন, গানবাজনা ইসলামে হারাম, তাই এটা বন্ধ করা ইমানী দায়িত্ব এবং তিনি সেটাই করেছেন।
তবে এই ধরনের কর্মকান্ড দল সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি প্রফেসর লোকমান হাকিম। তিনি জানান, বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়ে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের এসআই মো. বশির আহমেদ বলেন, এই ধরনের ঘটনা ফৌজদারি অপরাধের সামিল, ভুক্তভোগী পরিবারকে থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। পরবর্তীতে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.