
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১৯:৫৫
আষাঢ় মাসের শুরু থেকে টানা বর্ষণে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দেখা দিয়েছে অসংখ্য খানাখন্দ। বৃষ্টির কারণে সড়কের খানাখন্দে পানি জমে যাওয়ায় খানাখন্দের গভীরতা বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে এবং প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
বিশেষ করে এই মহাসড়কে ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে খানাখন্দের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। প্রায় এক মাস ধরে টানা বর্ষণে চরম বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের বরিশালের বাকেরগঞ্জ অংশের প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকা। মহাসড়কের অধিকাংশ এলাকায় এখন খানাখন্দ হওয়ায় চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। এমন পরিস্থিতিতে যাত্রী ও চালকদের ভোগান্তির পাশাপাশি প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, মহাসড়কের দপদপিয়া, বুড়িরহাট, শিমুলতলা, খেজুরতলা, বাখরকাঠি, বোয়ালিয়া, আউলিয়াপুর, বাকেরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড, ভাঙ্গাপোল, লক্ষীপাশা—এইসব স্থানে সড়কের বিভিন্ন স্থান থেকে পিচ ঢালাই উঠে গিয়ে বর্ষার পানিতে জমে ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে সড়কের পাশ ধসে গিয়ে সড়ক দেবে গেছে। আর এই সকল গর্তের উপর দিয়েই প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে।
এ রুটে প্রতিনিয়ত চলাচল করা দূরপাল্লার পরিবহনের চালক, স্টাফ ও সচেতন বরিশালবাসী মনে করছেন, মহাসড়কটি দীর্ঘ বছরের পুরোনো। বর্তমানে প্রতিনিয়ত চলাচল করা কয়েক হাজার যানবাহনের ধারণক্ষমতা এ মহাসড়কের নেই।
যে কারণেই সংস্কারকাজ স্থায়ী হচ্ছে না। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙ্গা থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত সরু মহাসড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করার জন্য গোটা দক্ষিণাঞ্চলবাসী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে বরিশাল সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে মহাসড়কের বেশ কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টি কমে এলেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে সংস্কারকাজ করা হবে।
আষাঢ় মাসের শুরু থেকে টানা বর্ষণে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দেখা দিয়েছে অসংখ্য খানাখন্দ। বৃষ্টির কারণে সড়কের খানাখন্দে পানি জমে যাওয়ায় খানাখন্দের গভীরতা বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে এবং প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
বিশেষ করে এই মহাসড়কে ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে খানাখন্দের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। প্রায় এক মাস ধরে টানা বর্ষণে চরম বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের বরিশালের বাকেরগঞ্জ অংশের প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকা। মহাসড়কের অধিকাংশ এলাকায় এখন খানাখন্দ হওয়ায় চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। এমন পরিস্থিতিতে যাত্রী ও চালকদের ভোগান্তির পাশাপাশি প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, মহাসড়কের দপদপিয়া, বুড়িরহাট, শিমুলতলা, খেজুরতলা, বাখরকাঠি, বোয়ালিয়া, আউলিয়াপুর, বাকেরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড, ভাঙ্গাপোল, লক্ষীপাশা—এইসব স্থানে সড়কের বিভিন্ন স্থান থেকে পিচ ঢালাই উঠে গিয়ে বর্ষার পানিতে জমে ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে সড়কের পাশ ধসে গিয়ে সড়ক দেবে গেছে। আর এই সকল গর্তের উপর দিয়েই প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে।
এ রুটে প্রতিনিয়ত চলাচল করা দূরপাল্লার পরিবহনের চালক, স্টাফ ও সচেতন বরিশালবাসী মনে করছেন, মহাসড়কটি দীর্ঘ বছরের পুরোনো। বর্তমানে প্রতিনিয়ত চলাচল করা কয়েক হাজার যানবাহনের ধারণক্ষমতা এ মহাসড়কের নেই।
যে কারণেই সংস্কারকাজ স্থায়ী হচ্ছে না। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙ্গা থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত সরু মহাসড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করার জন্য গোটা দক্ষিণাঞ্চলবাসী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে বরিশাল সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে মহাসড়কের বেশ কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টি কমে এলেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে সংস্কারকাজ করা হবে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:১২
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৩
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।
বরিশালের বানারীপাড়ায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বিশারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম শান্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের গরদ্বার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, ডেভিল হ্যান্ট ফেজ-২ অপারেশনের অংশ হিসেবে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শান্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একটি মামলার আসামি হিসেবে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাকে বরিশালে আদালতে পাঠানো হবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৮
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.