
০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪৪
বাংলাদেশ পুলিশের একাডেমি সারদা থেকে রহস্যজনকভাবে পলাতক ডিআইজি এহসান উল্যাহ সাবেক কর্মস্থল বরিশালেও বহুমুখী অপরাধের সাথে জড়িত ছিলেন। বরিশাল জেলার সাবেক পুলিশ সুপার এহসানের নির্দেশে ২০১৫ সালে আগৈলঝাড়া ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক কবির হোসেন রনিকে ক্রোসফায়ার দেওয়া হয়। সেই কিলিং পরিকল্পনায় বরিশাল-১ আসনের সাবেক এমপি ও শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহসহ রাজনৈতিক ও পুলিশ প্রশাসনের আরও বেশ কজন কর্মকর্তা সম্পৃক্ত ছিলেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে ছাত্রদল নেতা রনি খুনের ঘটনায় তার ছেলে আশিকুর রহমান আসিফ (২০) বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।
সূত্রে জানা গেছে, এই মামলাটিতে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনের সাবেক এমপি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর পাশাপাশি বরিশাল রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি মো. হুমায়ন কবির, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি আকরাম হোসেন, বরিশাল জেলার সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) মো. এহসান উল্যাহ, সাবেক সহকারী পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর মল্লিক এবং আগৈলঝাড়া থানার সাবেক ওসি মনিরুল ইসলামসহ স্থানীয় অর্ধশত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে অভিযুক্ত করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে গত বছরের ৮ অক্টোবর বরিশালের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে মামলাটি করা হলে বিচারক তা আগৈলঝাড়া থানা পুলিশকে রুজু করার নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপরে বছরখানেক সময় অতিবাহিত হলেও এই মামলায় অভিযুক্ত কোনো পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
এখন খবর পাওয়া যাচ্ছে, বরিশালের আলোচিত এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বরিশালের সাবেক পুলিশ সুপার এহসান উল্যাহ খোদ বাংলাদেশ পুলিশের একাডেমি সারদা থেকে পালিয়ে গেছেন। বহু অঘটন পটিয়াসী এই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনামলে ক্রোসফায়ার ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে।
সূত্রের খবর হচ্ছে, বরিশালের সাবেক পুলিশ সুপার, বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে সাপ্লাই বিভাগের দায়িত্বে থাকা ডিআইজি এহসান উল্যাহকে আটক করতে বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে পুলিশ একাডেমিতে অভিযান চালানো হয়। কিন্তু সেখানে তাকে পাওয়া যায়নি, এমনকি তিনি কোথায় আছেন তাও নিশ্চিত বলতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বা সরকার।
পুলিশ কর্মকর্তা এহসান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ডেরার মধ্যে থেকে পালিয়ে যাওয়ায় বেশ উদ্বিগ্ন নিহত ছাত্রদল নেতা রনির পরিবার। খুনির এই অন্তর্ধান নিয়ে ছাত্রদল নেতার পরিবার ক্ষোভ প্রকাশ করাসহ শিগগিরই তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জোর দাবি রেখেছেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্ররোচনায় পুলিশ কর্মকর্তারা ২০১৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্রদল নেতা রনিকে রাজধানী ঢাকার নবীনগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে ওই ছাত্রদল নেতাকে আটকে রেখে ব্যাপক নির্যাতন করা হয়। এবং একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি রাত আড়াইটায় আগৈলঝাড়া উপজেলার বাইপাস ব্রিজের পশ্চিম পাশে রাস্তায় রনিকে গুলি করে হত্যা করে। পরে সব আসামিরা বিষয়টি একযোগে ক্রোসফায়ার ও এনকাউন্টার বলে প্রচারণা করেন।
রনির ছেলে সিয়াম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, তার বাবা বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার কারণে তাকে খুন করা হয়েছে। তৎসময়ে আসামিদের ভয়ে মামলা করতে পর্যন্ত সাহস পাননি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে আদালতে মামলা করে বিচার চেয়েছেন। সেই মামলার অভিযুক্ত বরিশালের সাবেক পুলিশ সুপার পালিয়ে গেছেন, এমন খবর খুবই হতাশাজনক এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য লজ্জারও বটে।
পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এহসান উল্যাহ জেলার এসপি থাকাকালীন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতাদের ইশারায় নিরাপরাধ ছাত্রদল নেতা রনিকে খুন করাসহ বিরোধী মতকে দমনে দৈবশক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন। এবং নিজেকে আওয়ামী লীগপন্থী পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানামুখী গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে পড়লেও কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস দেখাননি। বরং তৎকালীন রেঞ্জ ডিআইজি হুমায়ন কবির তার এই অনৈতিক কাজসমূহকে প্রশ্রয় দিয়ে গেছেন।
সূত্রটি জানায়, এর কয়েক বছর পরে এহসান উল্যাহ বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি হয়ে এসে বদলি বাণিজ্যসহ পূর্বের ন্যায় অনুরূপ অপরাধে জড়িয়ে পড়েন। এবং তৎকালীন সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম রোহিত করতে তাকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাদৃশ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা যায়।
বরিশালে আলোচিত ছাত্রদল নেতা খুনের মামলার আসামি এই পুলিশ কর্মকর্তা সন্তপর্ণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা গন্ডির মধ্যে থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটিতে অভিজ্ঞমহল বিস্ময়প্রকাশ করেছেন। এবং এজাহারভুক্ত মামলার আসামি এহসান উল্যাকে গ্রেপ্তারে আগৈলঝাড়া থানা পুলিশ এতদিন কোনো উদ্যোগ নিল না তা নিয়েও নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
আলোচিত মামলার আসামিকে এক বছরেও কোনো গ্রেপ্তার করা গেলো না জানতে চাইলে আগৈলঝাড়া থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. অলিউল ইসলাম বলেন, বাদী মামলাটি পরিচালানা করতে চাননি। এবং বিষয়টি নির্বাহী আদেশে তদন্ত করা শেষে একটি রিপোর্ট আদালতে আদালতে জমা দেওয়া হয়। এখানে আগৈলঝাড়া থানা পুলিশের গাফলতি করেছে এমনটি বলার সুযোগ নেই, মন্তব্য করেন ওসি।
এহসান উল্যার পলায়নের বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাইফুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গত বুধবার থেকে তিনি একাডেমিতে অনুপস্থিত রয়েছেন। ঢাকা থেকে ২৯ অক্টোবর একটি টিম তাকে আটক করতে এসেছিল। কিন্তু তাকে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন এই পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।’
বাংলাদেশ পুলিশের একাডেমি সারদা থেকে রহস্যজনকভাবে পলাতক ডিআইজি এহসান উল্যাহ সাবেক কর্মস্থল বরিশালেও বহুমুখী অপরাধের সাথে জড়িত ছিলেন। বরিশাল জেলার সাবেক পুলিশ সুপার এহসানের নির্দেশে ২০১৫ সালে আগৈলঝাড়া ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক কবির হোসেন রনিকে ক্রোসফায়ার দেওয়া হয়। সেই কিলিং পরিকল্পনায় বরিশাল-১ আসনের সাবেক এমপি ও শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহসহ রাজনৈতিক ও পুলিশ প্রশাসনের আরও বেশ কজন কর্মকর্তা সম্পৃক্ত ছিলেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে ছাত্রদল নেতা রনি খুনের ঘটনায় তার ছেলে আশিকুর রহমান আসিফ (২০) বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।
সূত্রে জানা গেছে, এই মামলাটিতে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনের সাবেক এমপি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর পাশাপাশি বরিশাল রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি মো. হুমায়ন কবির, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি আকরাম হোসেন, বরিশাল জেলার সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) মো. এহসান উল্যাহ, সাবেক সহকারী পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর মল্লিক এবং আগৈলঝাড়া থানার সাবেক ওসি মনিরুল ইসলামসহ স্থানীয় অর্ধশত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে অভিযুক্ত করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে গত বছরের ৮ অক্টোবর বরিশালের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে মামলাটি করা হলে বিচারক তা আগৈলঝাড়া থানা পুলিশকে রুজু করার নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপরে বছরখানেক সময় অতিবাহিত হলেও এই মামলায় অভিযুক্ত কোনো পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
এখন খবর পাওয়া যাচ্ছে, বরিশালের আলোচিত এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বরিশালের সাবেক পুলিশ সুপার এহসান উল্যাহ খোদ বাংলাদেশ পুলিশের একাডেমি সারদা থেকে পালিয়ে গেছেন। বহু অঘটন পটিয়াসী এই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনামলে ক্রোসফায়ার ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে।
সূত্রের খবর হচ্ছে, বরিশালের সাবেক পুলিশ সুপার, বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে সাপ্লাই বিভাগের দায়িত্বে থাকা ডিআইজি এহসান উল্যাহকে আটক করতে বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে পুলিশ একাডেমিতে অভিযান চালানো হয়। কিন্তু সেখানে তাকে পাওয়া যায়নি, এমনকি তিনি কোথায় আছেন তাও নিশ্চিত বলতে পারছে না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বা সরকার।
পুলিশ কর্মকর্তা এহসান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ডেরার মধ্যে থেকে পালিয়ে যাওয়ায় বেশ উদ্বিগ্ন নিহত ছাত্রদল নেতা রনির পরিবার। খুনির এই অন্তর্ধান নিয়ে ছাত্রদল নেতার পরিবার ক্ষোভ প্রকাশ করাসহ শিগগিরই তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জোর দাবি রেখেছেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্ররোচনায় পুলিশ কর্মকর্তারা ২০১৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্রদল নেতা রনিকে রাজধানী ঢাকার নবীনগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে ওই ছাত্রদল নেতাকে আটকে রেখে ব্যাপক নির্যাতন করা হয়। এবং একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি রাত আড়াইটায় আগৈলঝাড়া উপজেলার বাইপাস ব্রিজের পশ্চিম পাশে রাস্তায় রনিকে গুলি করে হত্যা করে। পরে সব আসামিরা বিষয়টি একযোগে ক্রোসফায়ার ও এনকাউন্টার বলে প্রচারণা করেন।
রনির ছেলে সিয়াম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, তার বাবা বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার কারণে তাকে খুন করা হয়েছে। তৎসময়ে আসামিদের ভয়ে মামলা করতে পর্যন্ত সাহস পাননি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে আদালতে মামলা করে বিচার চেয়েছেন। সেই মামলার অভিযুক্ত বরিশালের সাবেক পুলিশ সুপার পালিয়ে গেছেন, এমন খবর খুবই হতাশাজনক এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য লজ্জারও বটে।
পুলিশের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এহসান উল্যাহ জেলার এসপি থাকাকালীন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতাদের ইশারায় নিরাপরাধ ছাত্রদল নেতা রনিকে খুন করাসহ বিরোধী মতকে দমনে দৈবশক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন। এবং নিজেকে আওয়ামী লীগপন্থী পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানামুখী গুরুতর অপরাধে জড়িয়ে পড়লেও কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস দেখাননি। বরং তৎকালীন রেঞ্জ ডিআইজি হুমায়ন কবির তার এই অনৈতিক কাজসমূহকে প্রশ্রয় দিয়ে গেছেন।
সূত্রটি জানায়, এর কয়েক বছর পরে এহসান উল্যাহ বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি হয়ে এসে বদলি বাণিজ্যসহ পূর্বের ন্যায় অনুরূপ অপরাধে জড়িয়ে পড়েন। এবং তৎকালীন সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম রোহিত করতে তাকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাদৃশ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা যায়।
বরিশালে আলোচিত ছাত্রদল নেতা খুনের মামলার আসামি এই পুলিশ কর্মকর্তা সন্তপর্ণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা গন্ডির মধ্যে থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটিতে অভিজ্ঞমহল বিস্ময়প্রকাশ করেছেন। এবং এজাহারভুক্ত মামলার আসামি এহসান উল্যাকে গ্রেপ্তারে আগৈলঝাড়া থানা পুলিশ এতদিন কোনো উদ্যোগ নিল না তা নিয়েও নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
আলোচিত মামলার আসামিকে এক বছরেও কোনো গ্রেপ্তার করা গেলো না জানতে চাইলে আগৈলঝাড়া থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. অলিউল ইসলাম বলেন, বাদী মামলাটি পরিচালানা করতে চাননি। এবং বিষয়টি নির্বাহী আদেশে তদন্ত করা শেষে একটি রিপোর্ট আদালতে আদালতে জমা দেওয়া হয়। এখানে আগৈলঝাড়া থানা পুলিশের গাফলতি করেছে এমনটি বলার সুযোগ নেই, মন্তব্য করেন ওসি।
এহসান উল্যার পলায়নের বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাইফুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গত বুধবার থেকে তিনি একাডেমিতে অনুপস্থিত রয়েছেন। ঢাকা থেকে ২৯ অক্টোবর একটি টিম তাকে আটক করতে এসেছিল। কিন্তু তাকে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন এই পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.