০৫ জুন, ২০২৫ ১১:৩৯
বরিশালের বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে গভর্নিং বডির অভিভাবক সদস্য নির্বাচনে ৩ প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। একইসাথে মেয়ের দ্বৈত ভর্তির তথ্য গোপন ও প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগে এক অভিভাবক সদস্য প্রার্থীর প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে। শোকজপ্রাপ্ত প্রার্থী হলেন বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান করণিক ও অভিভাবক সদস্য প্রার্থী রফিকুল ইসলাম ওরফে বাবুল সিকদার।
প্রতীক বরাদ্দ পাওয়া ৩ অভিভাবক সদস্য প্রার্থী হলেন- সরকারি বাবুগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও বরিশাল মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আজিজুল হক (দোয়াত-কলম), রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য হারুন-অর-রশিদ (চেয়ার) এবং বাবুগঞ্জ বন্দরের ব্যবসায়ী এনায়েত সিকদার (বই)। বুধবার (৪ জুন) বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিভাবক সদস্য প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেন বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার আ.ন.ম আবদুল হালিম।
প্রতীক বিতরণকালে সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শাহে আলম, সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সভাপতি ও সুজন সম্পাদক আরিফ আহমেদ মুন্না, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল রহিম, সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সম্পাদক আরিফ হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক আবদুল্লাহ মামুন, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহাব উদ্দিন বাচ্চু, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সম্পাদক রোকন মিয়া, সাংবাদিক আবুল বাশার, রফিকুল ইসলাম ছোটন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার আ.ন.ম আবদুল হালিম বলেন, 'বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান করণিক ও প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম এবং তথ্য গোপন করে প্রতারণার মাধ্যমে প্রার্থী হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অপর ৩ প্রার্থী সম্মিলিতভাবে তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। প্রাথমিক তদন্তে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। তার মেয়ে ২০২০ সালে বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি পাস করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ইংরেজি বিভাগের নিয়মিত ছাত্রী হিসেবে চাখার শেরে বাংলা ডিগ্রি কলেজে অধ্যায়ন করছেন। একইসঙ্গে তিনি আবার সেই তথ্য গোপন করে নিজের মেয়েকে অত্র কলেজে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (বিএম) শাখায় ভর্তি দেখিয়ে অভিভাবক ভোটার হয়েছেন এবং অত্র নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছেন। এমন গুরুতর অনিয়মের ঘটনা ফাঁস হওয়ার পরে প্রতিদ্বন্দ্বী ৩ প্রার্থীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তার প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে এবং একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট এবং তার জবাব পাওয়ার পরে তার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'
রিটার্নিং অফিসার অধ্যক্ষের কাছ থেকে দোয়াত-কলম প্রতীক নিচ্ছেন প্রার্থী আজিজুল হক
বরিশালের বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে গভর্নিং বডির অভিভাবক সদস্য নির্বাচনে ৩ প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। একইসাথে মেয়ের দ্বৈত ভর্তির তথ্য গোপন ও প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগে এক অভিভাবক সদস্য প্রার্থীর প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে। শোকজপ্রাপ্ত প্রার্থী হলেন বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান করণিক ও অভিভাবক সদস্য প্রার্থী রফিকুল ইসলাম ওরফে বাবুল সিকদার।
প্রতীক বরাদ্দ পাওয়া ৩ অভিভাবক সদস্য প্রার্থী হলেন- সরকারি বাবুগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও বরিশাল মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আজিজুল হক (দোয়াত-কলম), রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য হারুন-অর-রশিদ (চেয়ার) এবং বাবুগঞ্জ বন্দরের ব্যবসায়ী এনায়েত সিকদার (বই)। বুধবার (৪ জুন) বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিভাবক সদস্য প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেন বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার আ.ন.ম আবদুল হালিম।
প্রতীক বিতরণকালে সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শাহে আলম, সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সভাপতি ও সুজন সম্পাদক আরিফ আহমেদ মুন্না, বাবুগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল রহিম, সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সম্পাদক আরিফ হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক আবদুল্লাহ মামুন, রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহাব উদ্দিন বাচ্চু, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সম্পাদক রোকন মিয়া, সাংবাদিক আবুল বাশার, রফিকুল ইসলাম ছোটন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার আ.ন.ম আবদুল হালিম বলেন, 'বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান করণিক ও প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম এবং তথ্য গোপন করে প্রতারণার মাধ্যমে প্রার্থী হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অপর ৩ প্রার্থী সম্মিলিতভাবে তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। প্রাথমিক তদন্তে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। তার মেয়ে ২০২০ সালে বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি পাস করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ইংরেজি বিভাগের নিয়মিত ছাত্রী হিসেবে চাখার শেরে বাংলা ডিগ্রি কলেজে অধ্যায়ন করছেন। একইসঙ্গে তিনি আবার সেই তথ্য গোপন করে নিজের মেয়েকে অত্র কলেজে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এইচএসসি ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (বিএম) শাখায় ভর্তি দেখিয়ে অভিভাবক ভোটার হয়েছেন এবং অত্র নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছেন। এমন গুরুতর অনিয়মের ঘটনা ফাঁস হওয়ার পরে প্রতিদ্বন্দ্বী ৩ প্রার্থীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তার প্রতীক বরাদ্দ স্থগিত করে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে এবং একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট এবং তার জবাব পাওয়ার পরে তার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'
০৬ জুন, ২০২৫ ১৪:৪২
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ে বরিশালের লঞ্চগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী বহন, ভাড়া বেশি নেয়া, যাত্রী হয়রানি এবং দায়িত্বে থাকা কোস্টগার্ড সদস্যদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।শুক্রবার (৬ জুন) বিকেলে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে মামলাটি করা হয়।
এই মামলায় এখন পর্যন্ত দুইজনকে আটক করা হয়েছে, জানান কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান।
কোস্টগার্ড জানিয়েছে, গত ৫ জুন রাত ৯টার দিকে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাত্রা করার কথা থাকলেও কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি প্রায় তিন ঘণ্টা দেরিতে ছাড়ে। পরে মাঝনদীতে লঞ্চ থামিয়ে নৌকা ও ট্রলারে করে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হয়। যাত্রীর ধারণক্ষমতা ১ হাজার ৫৫০ হলেও প্রায় ৪ হাজার যাত্রী বহন করা হয়। এবং ভোর রাতে বৃষ্টির সময় ছাদে থাকা নারী, শিশু ও বৃদ্ধ যাত্রীদের লঞ্চের ভেতরে ঢুকতে না দিয়ে ছাদের দরজায় তালা দিয়ে রাখা হয়। এতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। বরিশাল লঞ্চঘাটে পৌঁছানোর পর অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, দুর্ব্যবহার এবং নানা অনিয়মের অভিযোগে যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ স্টাফদের বাগবিতণ্ডা ও একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রীদের অনুরোধে কোস্টগার্ড, সেনাবাহিনী ও নৌ-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কোস্টগার্ড কন্টিনজেন্ট কমান্ডারের মধ্যস্থতায় যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সমঝোতা হয়।
তবে পরে লঞ্চ মালিক মঞ্জুরুল আহসান এবং তার ছেলে শান্ত হাসান এসে কোস্টগার্ড সদস্যদের উদ্দেশে আক্রমণাত্মক ও নাশকতামূলক আচরণ করেন এবং সরকারি কাজে বাধা দেন বলে অভিযোগ ওঠে। এরপর কোস্টগার্ড সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং দুইজনকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। তাদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ঘটনার পর লঞ্চ মালিক, তার ছেলে, ম্যানেজার ও সুপারভাইজারসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যাত্রী হয়রানি, সরকারি কাজে বাধা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি হুমকি দেয়ার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ে বরিশালের লঞ্চগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী বহন, ভাড়া বেশি নেয়া, যাত্রী হয়রানি এবং দায়িত্বে থাকা কোস্টগার্ড সদস্যদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।শুক্রবার (৬ জুন) বিকেলে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে মামলাটি করা হয়।
এই মামলায় এখন পর্যন্ত দুইজনকে আটক করা হয়েছে, জানান কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান।
কোস্টগার্ড জানিয়েছে, গত ৫ জুন রাত ৯টার দিকে ঢাকার সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাত্রা করার কথা থাকলেও কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি প্রায় তিন ঘণ্টা দেরিতে ছাড়ে। পরে মাঝনদীতে লঞ্চ থামিয়ে নৌকা ও ট্রলারে করে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হয়। যাত্রীর ধারণক্ষমতা ১ হাজার ৫৫০ হলেও প্রায় ৪ হাজার যাত্রী বহন করা হয়। এবং ভোর রাতে বৃষ্টির সময় ছাদে থাকা নারী, শিশু ও বৃদ্ধ যাত্রীদের লঞ্চের ভেতরে ঢুকতে না দিয়ে ছাদের দরজায় তালা দিয়ে রাখা হয়। এতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। বরিশাল লঞ্চঘাটে পৌঁছানোর পর অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, দুর্ব্যবহার এবং নানা অনিয়মের অভিযোগে যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ স্টাফদের বাগবিতণ্ডা ও একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রীদের অনুরোধে কোস্টগার্ড, সেনাবাহিনী ও নৌ-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কোস্টগার্ড কন্টিনজেন্ট কমান্ডারের মধ্যস্থতায় যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সমঝোতা হয়।
তবে পরে লঞ্চ মালিক মঞ্জুরুল আহসান এবং তার ছেলে শান্ত হাসান এসে কোস্টগার্ড সদস্যদের উদ্দেশে আক্রমণাত্মক ও নাশকতামূলক আচরণ করেন এবং সরকারি কাজে বাধা দেন বলে অভিযোগ ওঠে। এরপর কোস্টগার্ড সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং দুইজনকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। তাদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ঘটনার পর লঞ্চ মালিক, তার ছেলে, ম্যানেজার ও সুপারভাইজারসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যাত্রী হয়রানি, সরকারি কাজে বাধা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি হুমকি দেয়ার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।’
০৬ জুন, ২০২৫ ১৩:৫৬
পথ যেন হয় শান্তির মৃত্যুর নয় এই স্লোগান বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটি। এরই ধারাবাহিকতায় আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে টানা তৃতীয় দিনেও চালক, যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ ও পথ সভা করে সচেতনতা মূলক প্রচার-প্রচারণা করেছে সেচ্ছাসেবী এই সংগঠনের সদস্যরা।
নিসচা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আজ শুক্রবার (৬ জুন) বিকেল ৪ টায় ব্যস্ততম এলাকা হাতেম আলী কলেজ চৌমাথায় চালক যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়। এছাড়াও মাইকিং করে দূর্ঘটনা প্রতিরোধে সবাইকে আইন মেনে চলার অনুরোধ করেন এই সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা।
বরিশালসহ সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বেপরোয়া গতি, লক্কর ঝক্কর গাড়ি চলাচল বন্ধসহ সকল ধরনের বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান চৌধুরী মামুন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ সার্জেন মো: আশ্রাফ উদ্দিন ভূইয়া, এএসআই মো: শামীম হোসেন, কনস্টেবল মো: ইব্রাহীম, মো: বশির উদ্দিন, নিসচার কার্যনির্বাহী সদস্য প্রকৌশলী মো: শহিদুল ইসলামসহ অন্যান্যরা।
পথ যেন হয় শান্তির মৃত্যুর নয় এই স্লোগান বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটি। এরই ধারাবাহিকতায় আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে টানা তৃতীয় দিনেও চালক, যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ ও পথ সভা করে সচেতনতা মূলক প্রচার-প্রচারণা করেছে সেচ্ছাসেবী এই সংগঠনের সদস্যরা।
নিসচা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আজ শুক্রবার (৬ জুন) বিকেল ৪ টায় ব্যস্ততম এলাকা হাতেম আলী কলেজ চৌমাথায় চালক যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়। এছাড়াও মাইকিং করে দূর্ঘটনা প্রতিরোধে সবাইকে আইন মেনে চলার অনুরোধ করেন এই সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা।
বরিশালসহ সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বেপরোয়া গতি, লক্কর ঝক্কর গাড়ি চলাচল বন্ধসহ সকল ধরনের বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান চৌধুরী মামুন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ সার্জেন মো: আশ্রাফ উদ্দিন ভূইয়া, এএসআই মো: শামীম হোসেন, কনস্টেবল মো: ইব্রাহীম, মো: বশির উদ্দিন, নিসচার কার্যনির্বাহী সদস্য প্রকৌশলী মো: শহিদুল ইসলামসহ অন্যান্যরা।
০৬ জুন, ২০২৫ ১২:৩২
বরিশালে রিকশাচালকদের মধ্যে রেইনকোট বিতরণ করেছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা মুসফিকুল হাসান মাসুম। শুক্রবার নথুল্লাবাদ এলাকায় এই রেইনকোট বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন স্থানীয় শের-ই বাংলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক এসএম এজাজ হাসান।
বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য মুশফিকুল হাসান জানান, তার নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনা রয়েছে, মানুষের সাথেপাশে থাকার। সেই নির্দেশনার আলোকেই রিকশাচালকদের মধ্যে রেইনকোট বিতরণ করা হয়।
ঈদের পরে আরও বড় পরিষরে বিতরণের প্রস্তুতি রয়েছে।’
বরিশালে রিকশাচালকদের মধ্যে রেইনকোট বিতরণ করেছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা মুসফিকুল হাসান মাসুম। শুক্রবার নথুল্লাবাদ এলাকায় এই রেইনকোট বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন স্থানীয় শের-ই বাংলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক এসএম এজাজ হাসান।
বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য মুশফিকুল হাসান জানান, তার নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনা রয়েছে, মানুষের সাথেপাশে থাকার। সেই নির্দেশনার আলোকেই রিকশাচালকদের মধ্যে রেইনকোট বিতরণ করা হয়।
ঈদের পরে আরও বড় পরিষরে বিতরণের প্রস্তুতি রয়েছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.