১২ জুলাই, ২০২৫ ১৩:৫১
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ী সোহাগকে পিটিয়ে ও পাথর মেরে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হল-১ এর প্রধান ফটকের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। এর পর স্বাধীনতা চত্ত্বর, প্রশাসনিক ভবন প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে যায়। প্রধান ফটক থেকে মিছিলটি ঘুরে এসে শহীদ মিনারে এসে প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা 'যুবদলের অনেক গুন, পাথর মেরে করে খুন', 'আবু সাইদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ', 'চাঁদাবাজের ঠিকানা এই বাংলায় হবে', 'আবার হলে শোষণ, শুরু হবে একশান', 'যুবদলের চাঁদাবাজরা, হুঁশিয়ার সাবধান', 'লেগেছে, লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে' ইত্যাদি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ-পরবর্তী প্রতিবাদ সমাবেশে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, “আমরা এর আগে এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড দেখেছিলাম ২০১২ সালে বিশ্বজিৎ হত্যার ঘটনায়। দিবালোকে প্রকাশ্যে ছাত্রলীগ কুপিয়ে মেরেছিল বিশ্বজিৎকে। এবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি করল যুবদল।
প্রকাশ্য দিবালোকে মিটফোর্ডে পাথর মেরে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছি, এই হত্যাকাণ্ড সেই স্বপ্নে শঙ্কার ছায়া ফেলছে। আবার যদি ফ্যাসিবাদ জন্ম নেওয়ার চেষ্টা করে, তবে আমরা ছাত্রসমাজ যেভাবে শেখ হাসিনাকে পতন ঘটিয়েছি,ঠিক সেভাবেই নতুন ফ্যাসিবাদকেও প্রতিহত করব।”
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মজনু আলম বলেন, “আমরা যুবদল কর্তৃক নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাতে এখানে এসেছি। বারবার আমরা লক্ষ্য করছি, বিএনপি ও তাদের অঙ্গসংগঠনগুলো ছাত্রদল, যুবদল নিজেদের মধ্যেই দ্বন্দ্বে লিপ্ত। তারা নিজের দলের লোকদেরই হত্যা করছে।
যারা নিজেদের নেতা-কর্মীদের হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়, অথচ অন্যদের ওপর দায় চাপায় তারা আসলে কারা, তা জনগণ এখন বুঝে গেছে। এই সংগঠন নিজেরাই নিজেদের জন্য নিরাপদ নয়।
আমরা দেশবাসী আশঙ্কায় আছি, যদি তারা ক্ষমতায় আসে, তবে দেশবাসী এক নব্য ফ্যাসিস্ট শাসনের শিকার হবে। তাই আজকের জমায়েত থেকে আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, যদি কোনো স্বৈরাচার আবারও ফিরে আসে, আমরা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে হলেও তাকে রুখে দেবো।”
ইলেকট্রিক্যাল ইলেকট্রনিক এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইসিই) বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেদুল ইসলাম বলেন, “আমরা দেখেছি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর কীভাবে লগি-বৈঠার মাধ্যমে মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করে দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করা হয়েছিল।
আমরা আর সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি দেখতে চাই না। বাংলার ছাত্রসমাজ আজ সোচ্চার। সোহাগ ভাইকে যারা হত্যা করেছে, তারা যে দলেরই হোক, তাদের দ্রুত বিচার করে বাংলার মাটিতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।”
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ী সোহাগকে পিটিয়ে ও পাথর মেরে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হল-১ এর প্রধান ফটকের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। এর পর স্বাধীনতা চত্ত্বর, প্রশাসনিক ভবন প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে যায়। প্রধান ফটক থেকে মিছিলটি ঘুরে এসে শহীদ মিনারে এসে প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা 'যুবদলের অনেক গুন, পাথর মেরে করে খুন', 'আবু সাইদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ', 'চাঁদাবাজের ঠিকানা এই বাংলায় হবে', 'আবার হলে শোষণ, শুরু হবে একশান', 'যুবদলের চাঁদাবাজরা, হুঁশিয়ার সাবধান', 'লেগেছে, লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে' ইত্যাদি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ-পরবর্তী প্রতিবাদ সমাবেশে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, “আমরা এর আগে এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড দেখেছিলাম ২০১২ সালে বিশ্বজিৎ হত্যার ঘটনায়। দিবালোকে প্রকাশ্যে ছাত্রলীগ কুপিয়ে মেরেছিল বিশ্বজিৎকে। এবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি করল যুবদল।
প্রকাশ্য দিবালোকে মিটফোর্ডে পাথর মেরে এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছি, এই হত্যাকাণ্ড সেই স্বপ্নে শঙ্কার ছায়া ফেলছে। আবার যদি ফ্যাসিবাদ জন্ম নেওয়ার চেষ্টা করে, তবে আমরা ছাত্রসমাজ যেভাবে শেখ হাসিনাকে পতন ঘটিয়েছি,ঠিক সেভাবেই নতুন ফ্যাসিবাদকেও প্রতিহত করব।”
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মজনু আলম বলেন, “আমরা যুবদল কর্তৃক নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাতে এখানে এসেছি। বারবার আমরা লক্ষ্য করছি, বিএনপি ও তাদের অঙ্গসংগঠনগুলো ছাত্রদল, যুবদল নিজেদের মধ্যেই দ্বন্দ্বে লিপ্ত। তারা নিজের দলের লোকদেরই হত্যা করছে।
যারা নিজেদের নেতা-কর্মীদের হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়, অথচ অন্যদের ওপর দায় চাপায় তারা আসলে কারা, তা জনগণ এখন বুঝে গেছে। এই সংগঠন নিজেরাই নিজেদের জন্য নিরাপদ নয়।
আমরা দেশবাসী আশঙ্কায় আছি, যদি তারা ক্ষমতায় আসে, তবে দেশবাসী এক নব্য ফ্যাসিস্ট শাসনের শিকার হবে। তাই আজকের জমায়েত থেকে আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, যদি কোনো স্বৈরাচার আবারও ফিরে আসে, আমরা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে হলেও তাকে রুখে দেবো।”
ইলেকট্রিক্যাল ইলেকট্রনিক এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইসিই) বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেদুল ইসলাম বলেন, “আমরা দেখেছি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর কীভাবে লগি-বৈঠার মাধ্যমে মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করে দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করা হয়েছিল।
আমরা আর সেই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি দেখতে চাই না। বাংলার ছাত্রসমাজ আজ সোচ্চার। সোহাগ ভাইকে যারা হত্যা করেছে, তারা যে দলেরই হোক, তাদের দ্রুত বিচার করে বাংলার মাটিতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।”
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৯:১৩
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:২৫
পটুয়াখালীর বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকা ডুবে নিখোঁজ জেলে ইমরানের (২২) এর দুইদিন পর লাশ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসি।
রোববার (২৭ জুলাই) সকালে তেঁতুলিয়া নদীর কালাইয়া এলাকার খাল গোড়ার চর থেকে স্থানীয় লোকজন তার লাশ উদ্ধার করে। নিহত ইমরান চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর রায় সাহেব গ্রামের মনির শরীফের ছেলে। সে পেশায় একজন জেলে ছিল।
জানাগেছে,গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকালে তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ ধরে নিমদী ঘাটে মাছ রেখে বরফ আনতে কালাইয়া যায় ইঞ্জিন চালিত নৌকা নিয়ে। বৈরি আবহাওয়া, বৃষ্টি ও ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকাটি ডুবে নিখোঁজ হয় সে ।
মো. হাবীব শরীফ বলেন, আমরা দুইজন একই সঙ্গে দুইটা নৌকা নিয়ে বের হই। ইমরান বরফ কেনার জন্য কালাইয়া বন্দর ঘাটের দিকে যায়। বিকেল চারটার দিকে স্থানীয় জেলেরা নৌকাটি উল্টে নদীতে ভাসছে দেখে আমাকে জানায়। এসময় গিয়ে দেখি ইমরান নেই ভাসছে তার নৌকা।
এ বিষয়ে কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস,আই) মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নিখোঁজ জেলেকে ( রবিবার) সকালে কালাইয়ার চরে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা নিখোঁজ ইমরানের লাশ বলে শনাক্ত করে। পরে তার মৃত লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পটুয়াখালীর বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকা ডুবে নিখোঁজ জেলে ইমরানের (২২) এর দুইদিন পর লাশ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসি।
রোববার (২৭ জুলাই) সকালে তেঁতুলিয়া নদীর কালাইয়া এলাকার খাল গোড়ার চর থেকে স্থানীয় লোকজন তার লাশ উদ্ধার করে। নিহত ইমরান চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর রায় সাহেব গ্রামের মনির শরীফের ছেলে। সে পেশায় একজন জেলে ছিল।
জানাগেছে,গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকালে তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ ধরে নিমদী ঘাটে মাছ রেখে বরফ আনতে কালাইয়া যায় ইঞ্জিন চালিত নৌকা নিয়ে। বৈরি আবহাওয়া, বৃষ্টি ও ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকাটি ডুবে নিখোঁজ হয় সে ।
মো. হাবীব শরীফ বলেন, আমরা দুইজন একই সঙ্গে দুইটা নৌকা নিয়ে বের হই। ইমরান বরফ কেনার জন্য কালাইয়া বন্দর ঘাটের দিকে যায়। বিকেল চারটার দিকে স্থানীয় জেলেরা নৌকাটি উল্টে নদীতে ভাসছে দেখে আমাকে জানায়। এসময় গিয়ে দেখি ইমরান নেই ভাসছে তার নৌকা।
এ বিষয়ে কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস,আই) মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নিখোঁজ জেলেকে ( রবিবার) সকালে কালাইয়ার চরে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা নিখোঁজ ইমরানের লাশ বলে শনাক্ত করে। পরে তার মৃত লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:১৯
পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে তেঁতুলিয়া, কারখানা ও লোহালিয়া নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে।গত ২৪ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
এর ফলে উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ, কালাইয়া, নাজিরপুর, কাছিপাড়া, কেশবপুর ও ধুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি ও পুকুর ডুবে গেছে।
বিশেষ করে তেঁতুলিয়া নদী ঘেরা চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরাংশে বসতবাড়ি ও কাঁচা রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দক্ষিণ চরওয়াডেলের খানকা বাজার থেকে হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে।
কালাইয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আনোয়ার বলেন, শুক্রবার থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। রাস্তা-ঘাট সব পানির নিচে। বসতঘরেও পানি উঠেছে। সন্তানদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে আছি।কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তেঁতুলিয়া নদীর পানি ঢুকে আমাদের আমন বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজ পচে যাচ্ছে। এতে করে এলাকায় আমন চাষে বীজ সংকট দেখা দিতে পারে।
চন্দ্রদ্বীপের বাসিন্দা ইমরান হাওলাদার বলেন, আমাদের চারপাশে নদী, কিন্তু বেড়িবাঁধ নেই। ফলে জোয়ারের সময় পানি বাড়িতেই ঢুকে পড়ে। পানির সঙ্গে বিষাক্ত সাপ, পোকামাকড়ও ঢুকে পড়ে। প্রতিদিন আতঙ্কের মধ্যেই কাটছে রাত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, “জোয়ারের পানিতে বীজতলা ও সবজি ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে—এমন খবর পেয়েছি। আমরা মাঠপর্যায়ে কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ করছি।”
বাউফল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটির সদস্য সচিব মস্তফা মাইদুল বলেন, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিন মনিটর করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে তেঁতুলিয়া, কারখানা ও লোহালিয়া নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে।গত ২৪ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
এর ফলে উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ, কালাইয়া, নাজিরপুর, কাছিপাড়া, কেশবপুর ও ধুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি ও পুকুর ডুবে গেছে।
বিশেষ করে তেঁতুলিয়া নদী ঘেরা চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরাংশে বসতবাড়ি ও কাঁচা রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দক্ষিণ চরওয়াডেলের খানকা বাজার থেকে হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে।
কালাইয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আনোয়ার বলেন, শুক্রবার থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। রাস্তা-ঘাট সব পানির নিচে। বসতঘরেও পানি উঠেছে। সন্তানদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে আছি।কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তেঁতুলিয়া নদীর পানি ঢুকে আমাদের আমন বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজ পচে যাচ্ছে। এতে করে এলাকায় আমন চাষে বীজ সংকট দেখা দিতে পারে।
চন্দ্রদ্বীপের বাসিন্দা ইমরান হাওলাদার বলেন, আমাদের চারপাশে নদী, কিন্তু বেড়িবাঁধ নেই। ফলে জোয়ারের সময় পানি বাড়িতেই ঢুকে পড়ে। পানির সঙ্গে বিষাক্ত সাপ, পোকামাকড়ও ঢুকে পড়ে। প্রতিদিন আতঙ্কের মধ্যেই কাটছে রাত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, “জোয়ারের পানিতে বীজতলা ও সবজি ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে—এমন খবর পেয়েছি। আমরা মাঠপর্যায়ে কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ করছি।”
বাউফল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটির সদস্য সচিব মস্তফা মাইদুল বলেন, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিন মনিটর করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.