
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:১০
সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের লোগো ব্যবহার করে ভিজিটিং কার্ড ছেপেছেন। দুজন সহযোগী তার সঙ্গে রাখেন। এসব কারণে সহজেই মানুষ তাকে বিশ্বাস করেন। একপর্যায়ে তিনি চাকরি পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেন। পরে তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা। এভাবে রাতারাতি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় চাকরি দেওয়ার নামে বেকার তরুণ ও যুবকদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছিলেন বিষ্ণুপদ হালদার নামে এক শিক্ষক। প্রতারণা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকার পর অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি। র্যাব-৩ এর সদস্যরা ঢাকার মগবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বুধবার আগৈলঝাড়া থানায় হস্তান্তর করে।
বিষ্ণুপদ হালদার উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রামানন্দের আঁক গ্রামের রমেশ চন্দ্র হালদারের ছেলে। তিনি স্থানীয় ছয়গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। পুলিশ জানায়, বিষ্ণুপদ দীর্ঘদিন নিজ গ্রাম ও আশপাশের গ্রামের অনেককে বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
চাকরি ও টাকা ফেরত না পেয়ে কালাচাঁদ মজুমদার নামে এক যুবক ১৫ লাখ টাকা আদায়ের জন্য বরিশাল আদালতে ২০২৩ সালে বিষ্ণুপদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। প্রতারণা মামলায় সাজা হওয়ায় চাকরিচ্যুত হন তিনি। এর পর থেকে আত্মগোপনে চলে যান।
আগৈলঝাড়া উপজেলার বাকাল গ্রামের বাসিন্দা চায়ের দোকানদার মিজানুর রহমান জানান, তার ছেলেকে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ২০২০ সালে ১০ লাখ ৪০ হাজার টাকা নেন বিষ্ণুপদ। পরে ছেলেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া নিয়োগপত্র ও আইডি কার্ড দেন। এখনও টাকা ফেরত পাননি তিনি।
আগৈলঝাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রতন কুমার হালদার জানান, তার স্ত্রীকে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক পদে চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিষ্ণুপদ ২০২০ সালে ৮ লাখ টাকা নেন। কিন্তু স্ত্রীর চাকরি ও টাকা কোনোটাই ফেরত পাননি তিনি।
এভাবে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী ও সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার কথা বলে উপজেলা সদরের দীপংকর বৈরাগী, বাকাল গ্রামের অনিতা মজুমদার ও নিমাই মজুমদার, ঐচারমাঠ গ্রামের কংকন হালদার, ছবিখারপাড় গ্রামের মিলন বাড়ৈ প্রমুখে কাছ থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেন তিনি।
ফুল্লশ্রী গ্রামের ব্যবসায়ী নির্মল দাসের অভিযোগ, তার কাছ থেকে আড়াই লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করেননি বিষ্ণুপদ।
অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বিষ্ণুপদ হালদারের ছোট ভাই বিপুল হালদার বলেন, তার ভাই অনেকের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের আগৈলঝাড়া উপজেলা সভাপতি এইচ এম মাসুদ হাওলাদার বলেন, শিক্ষকতা পেশাকে মানুষ সম্মানের দৃষ্টিতে দেখে। বিষ্ণুপদ হালদারের প্রতারণার ঘটনা শিক্ষক সমাজের জন্য কলঙ্ক ও লজ্জাজনক।
অভিযোগ রয়েছে, তার প্রতারণার কারণে আগৈলঝাড়ার বহু পরিবার সর্বস্বান্ত হয়েছে, কেউ বিক্রি করেছে জমি, কেউ নিয়েছে ঋণ। বর্তমানে ভুক্তভোগীরা আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আগৈলঝাড়া থানা পুলিশের ওসি মো. অলিউল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বিষ্ণুপদের বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলার সাজাসহ আগৈলঝাড়া থানায় ৬টি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে ‘
সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের লোগো ব্যবহার করে ভিজিটিং কার্ড ছেপেছেন। দুজন সহযোগী তার সঙ্গে রাখেন। এসব কারণে সহজেই মানুষ তাকে বিশ্বাস করেন। একপর্যায়ে তিনি চাকরি পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেন। পরে তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা। এভাবে রাতারাতি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় চাকরি দেওয়ার নামে বেকার তরুণ ও যুবকদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছিলেন বিষ্ণুপদ হালদার নামে এক শিক্ষক। প্রতারণা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকার পর অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি। র্যাব-৩ এর সদস্যরা ঢাকার মগবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বুধবার আগৈলঝাড়া থানায় হস্তান্তর করে।
বিষ্ণুপদ হালদার উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রামানন্দের আঁক গ্রামের রমেশ চন্দ্র হালদারের ছেলে। তিনি স্থানীয় ছয়গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। পুলিশ জানায়, বিষ্ণুপদ দীর্ঘদিন নিজ গ্রাম ও আশপাশের গ্রামের অনেককে বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
চাকরি ও টাকা ফেরত না পেয়ে কালাচাঁদ মজুমদার নামে এক যুবক ১৫ লাখ টাকা আদায়ের জন্য বরিশাল আদালতে ২০২৩ সালে বিষ্ণুপদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। প্রতারণা মামলায় সাজা হওয়ায় চাকরিচ্যুত হন তিনি। এর পর থেকে আত্মগোপনে চলে যান।
আগৈলঝাড়া উপজেলার বাকাল গ্রামের বাসিন্দা চায়ের দোকানদার মিজানুর রহমান জানান, তার ছেলেকে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ২০২০ সালে ১০ লাখ ৪০ হাজার টাকা নেন বিষ্ণুপদ। পরে ছেলেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া নিয়োগপত্র ও আইডি কার্ড দেন। এখনও টাকা ফেরত পাননি তিনি।
আগৈলঝাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রতন কুমার হালদার জানান, তার স্ত্রীকে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক পদে চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিষ্ণুপদ ২০২০ সালে ৮ লাখ টাকা নেন। কিন্তু স্ত্রীর চাকরি ও টাকা কোনোটাই ফেরত পাননি তিনি।
এভাবে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী ও সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার কথা বলে উপজেলা সদরের দীপংকর বৈরাগী, বাকাল গ্রামের অনিতা মজুমদার ও নিমাই মজুমদার, ঐচারমাঠ গ্রামের কংকন হালদার, ছবিখারপাড় গ্রামের মিলন বাড়ৈ প্রমুখে কাছ থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেন তিনি।
ফুল্লশ্রী গ্রামের ব্যবসায়ী নির্মল দাসের অভিযোগ, তার কাছ থেকে আড়াই লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করেননি বিষ্ণুপদ।
অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বিষ্ণুপদ হালদারের ছোট ভাই বিপুল হালদার বলেন, তার ভাই অনেকের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের আগৈলঝাড়া উপজেলা সভাপতি এইচ এম মাসুদ হাওলাদার বলেন, শিক্ষকতা পেশাকে মানুষ সম্মানের দৃষ্টিতে দেখে। বিষ্ণুপদ হালদারের প্রতারণার ঘটনা শিক্ষক সমাজের জন্য কলঙ্ক ও লজ্জাজনক।
অভিযোগ রয়েছে, তার প্রতারণার কারণে আগৈলঝাড়ার বহু পরিবার সর্বস্বান্ত হয়েছে, কেউ বিক্রি করেছে জমি, কেউ নিয়েছে ঋণ। বর্তমানে ভুক্তভোগীরা আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আগৈলঝাড়া থানা পুলিশের ওসি মো. অলিউল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বিষ্ণুপদের বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলার সাজাসহ আগৈলঝাড়া থানায় ৬টি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে ‘

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.