
২২ জুলাই, ২০২৫ ২০:৩৭
বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এম মওদুদ আহমেদের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এবং বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের নিবৃত রাখতে অভিযুক্ত শিক্ষক মওদুদকে ছুটিতে পাঠিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। স্পর্শকাতর এই বিষয়টি নিয়ে দর্শন বিভাগের শিক্ষকেরা ইতস্তত বোধ করছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুই শিক্ষার্থী জানান, শিক্ষক মওদুদ তার কাছে প্রাইভেট পড়তে শিক্ষার্থীদের চাপপ্রয়োগ করেন। এতে সম্মত না হলে ইনকোর্স ও মৌখিক পরীক্ষায় কম নম্বর দেওয়ার হুমকি দেন। এবং শিক্ষক মওদুদ গভীর রাতে ছাত্রীদের ফোন দেন এবং তাদের রাতে ফোন করতে বলেন। এসব ঘটনার প্রতিকার চেয়ে গত শনিবার অর্ধশত শিক্ষার্থী কলেজের অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। এর প্রেক্ষিতে ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে শিক্ষক মওদুদের ব্যবহৃত মুঠোফোনে কল দিলে তাকে পাওয়া যায়নি। তবে তার ফোন কলটি জনৈক ব্যক্তি রিসিভ করে বলেন, আমি তার স্টাফ। স্যারকে সন্ধ্যার পর পাবেন। কিন্তু পরবর্তীতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি আর রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে কমিটির সদস্য ও ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মহিউদ্দিন বলেন, তারা মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত চিঠি হাতে পেয়েছেন। তবে এখনও তদন্ত শুরু করেননি। মহিউদ্দিন জানান, শিক্ষক মওদুদ দাবি করেছেন যে প্রাইভেট পড়ানো নিয়ে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. মামুন উর রশিদ খান বলেন, মঙ্গলবার তদন্তের নির্দেশ পেয়েছেন। তারা এখন আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু করবেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ শেখ মো. তাজুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি ৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য এর আগেই অভিযুক্ত শিক্ষককে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।’
বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এম মওদুদ আহমেদের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এবং বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের নিবৃত রাখতে অভিযুক্ত শিক্ষক মওদুদকে ছুটিতে পাঠিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। স্পর্শকাতর এই বিষয়টি নিয়ে দর্শন বিভাগের শিক্ষকেরা ইতস্তত বোধ করছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুই শিক্ষার্থী জানান, শিক্ষক মওদুদ তার কাছে প্রাইভেট পড়তে শিক্ষার্থীদের চাপপ্রয়োগ করেন। এতে সম্মত না হলে ইনকোর্স ও মৌখিক পরীক্ষায় কম নম্বর দেওয়ার হুমকি দেন। এবং শিক্ষক মওদুদ গভীর রাতে ছাত্রীদের ফোন দেন এবং তাদের রাতে ফোন করতে বলেন। এসব ঘটনার প্রতিকার চেয়ে গত শনিবার অর্ধশত শিক্ষার্থী কলেজের অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। এর প্রেক্ষিতে ঘটনা তদন্তে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে শিক্ষক মওদুদের ব্যবহৃত মুঠোফোনে কল দিলে তাকে পাওয়া যায়নি। তবে তার ফোন কলটি জনৈক ব্যক্তি রিসিভ করে বলেন, আমি তার স্টাফ। স্যারকে সন্ধ্যার পর পাবেন। কিন্তু পরবর্তীতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি আর রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে কমিটির সদস্য ও ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মহিউদ্দিন বলেন, তারা মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত চিঠি হাতে পেয়েছেন। তবে এখনও তদন্ত শুরু করেননি। মহিউদ্দিন জানান, শিক্ষক মওদুদ দাবি করেছেন যে প্রাইভেট পড়ানো নিয়ে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. মামুন উর রশিদ খান বলেন, মঙ্গলবার তদন্তের নির্দেশ পেয়েছেন। তারা এখন আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু করবেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ শেখ মো. তাজুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি ৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবশ্য এর আগেই অভিযুক্ত শিক্ষককে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.