১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১০:৪২
ঝালকাঠির রাজাপুরে একই সময় ও একই স্থানে বিএনপি এবং যুবদলের দুই গ্রুপ আলাদা সমাবেশ ডাকায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে উপজেলা প্রশাসন মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত ১০টা থেকে বুধবার (১৩ আগস্ট) রাত ১২টা পর্যন্ত উপজেলা পরিষদ মার্কেট চত্বর ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ জানান, দু’পক্ষই সভা করার বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে, তবে কাউকে লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। একই সময়ে একই স্থানে সমাবেশ আহ্বানের কারণে সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে উপজেলা বিএনপির একটি অংশ বুধবার বিকেল ৩টায় ওই স্থানে সমাবেশ আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে আসার কথা বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের। আমন্ত্রণপত্রে স্বাক্ষর করেন উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুর হোসেন।
সভার প্রচারণা চালিয়েছেন মনোনয়নপ্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজাসহ আরও কয়েকজন নেতা। এই গ্রুপটি বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামালের বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাদের আমন্ত্রণপত্রে রফিকুল ইসলাম জামাল ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদের নাম নেই।
অন্যদিকে, একই সময়ে উপজেলা যুবদলও সমাবেশের আয়োজন করে। তারা রফিকুল ইসলাম জামালের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। সমাবেশে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রবিউল হোসেন তুহিন এবং সদস্যসচিব আনিচুর রহমানের।
তবে রবিউল হোসেন তুহিন দাবি করেছেন, রাজাপুর যুবদলের এ আয়োজন সম্পর্কে তিনি অবগত নন। উপজেলা যুবদল সদস্যসচিব সৈয়দ নাজমুল হক জানান, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এই সমাবেশের পরিকল্পনা অনেক আগে থেকেই ছিল। বৃষ্টির কারণে পিছিয়েছে, তবে এক সপ্তাহ আগে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির অভিযোগ, যুবদল ইচ্ছাকৃতভাবে একই সময় ও স্থানে সমাবেশ ডেকে তাদের কর্মসূচি ভণ্ডুল করার চেষ্টা করছে। অপরদিকে যুবদল বলছে, বিএনপি উত্তেজনা ছড়ানোর জন্য এমন অভিযোগ তুলছে এবং তারা সংঘর্ষের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে।
তবে মঙ্গলবার রাতেই দুই পক্ষ মোটরসাইকেল শোডাউন ও মহড়া চালিয়েছে, যা স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। অনেকেই সমাবেশের দিন নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ঝালকাঠির রাজাপুরে একই সময় ও একই স্থানে বিএনপি এবং যুবদলের দুই গ্রুপ আলাদা সমাবেশ ডাকায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঠেকাতে উপজেলা প্রশাসন মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত ১০টা থেকে বুধবার (১৩ আগস্ট) রাত ১২টা পর্যন্ত উপজেলা পরিষদ মার্কেট চত্বর ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ জানান, দু’পক্ষই সভা করার বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে, তবে কাউকে লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। একই সময়ে একই স্থানে সমাবেশ আহ্বানের কারণে সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
জানা যায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে উপজেলা বিএনপির একটি অংশ বুধবার বিকেল ৩টায় ওই স্থানে সমাবেশ আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে আসার কথা বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের। আমন্ত্রণপত্রে স্বাক্ষর করেন উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুর হোসেন।
সভার প্রচারণা চালিয়েছেন মনোনয়নপ্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজাসহ আরও কয়েকজন নেতা। এই গ্রুপটি বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামালের বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাদের আমন্ত্রণপত্রে রফিকুল ইসলাম জামাল ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদের নাম নেই।
অন্যদিকে, একই সময়ে উপজেলা যুবদলও সমাবেশের আয়োজন করে। তারা রফিকুল ইসলাম জামালের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। সমাবেশে উপস্থিত থাকার কথা ছিল জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রবিউল হোসেন তুহিন এবং সদস্যসচিব আনিচুর রহমানের।
তবে রবিউল হোসেন তুহিন দাবি করেছেন, রাজাপুর যুবদলের এ আয়োজন সম্পর্কে তিনি অবগত নন। উপজেলা যুবদল সদস্যসচিব সৈয়দ নাজমুল হক জানান, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় এই সমাবেশের পরিকল্পনা অনেক আগে থেকেই ছিল। বৃষ্টির কারণে পিছিয়েছে, তবে এক সপ্তাহ আগে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির অভিযোগ, যুবদল ইচ্ছাকৃতভাবে একই সময় ও স্থানে সমাবেশ ডেকে তাদের কর্মসূচি ভণ্ডুল করার চেষ্টা করছে। অপরদিকে যুবদল বলছে, বিএনপি উত্তেজনা ছড়ানোর জন্য এমন অভিযোগ তুলছে এবং তারা সংঘর্ষের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে।
তবে মঙ্গলবার রাতেই দুই পক্ষ মোটরসাইকেল শোডাউন ও মহড়া চালিয়েছে, যা স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। অনেকেই সমাবেশের দিন নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০২:৫২
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:০৫
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা খালে পাইলিং স্থাপন কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক কামরুজ্জামান সুইটকে জবাই করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।এ ঘটনায় আইনী আশ্রয় পেতে সুইট সোমবার (২০ অক্টোবর) ঝালকাঠি সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। কামরুজ্জামান সুইট জাতীয় দৈনিক খবরেরকাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি এবং স্থানীয় দৈনিক দক্ষিণাঞ্চল, দৈনিক দূরযাত্রা ও দৈনিক খবর ডটকম'র নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করছেন।
জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা গ্রামের মোসলেম হাওলাদারের পুত্র নাঈম হোসেন (৩৫) এবং নাইমের মা নিলুফা বেগম(৫০) ওই এলাকার প্রেসিডেন্ট বাড়ির খলিল হাওলাদারের ঘরের সামনের খাল পাড়ের ৫০০ফুট পাইলিং এর কাজ করে। এই কাজের অনিয়ম হওয়ায় ভিডিওসহ দৈনিক খবর ডটকম পোর্টালে গত ১৬ অক্টোবর নিউজ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার (২০অক্টোবর) ১০টা ৩৬মিনিটে প্রতিবেদকের ব্যবহৃত ০১৯৩৬-১১২৭০৭ নম্বরে ০১৩০৪-৮৫৭৩৫০ থেকে ফোন করে নাইম অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তখন প্রতিবেদক তাকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতিসহ জবাই করে খুন করবে বলে হুমকি দেয়। এসময় হুমকির ভাষ্য লাউড দিলে পাশে থাকা বাবুল মিনা, সাইফুল ইসলাম বাবু শুনতে পায়। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয় এ জিডিতে। এঘটনায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সদর থানা পুলিশের ওসি মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, সাংবাদিককে হুমকির ঘটনায় জিডি করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা খালে পাইলিং স্থাপন কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক কামরুজ্জামান সুইটকে জবাই করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।এ ঘটনায় আইনী আশ্রয় পেতে সুইট সোমবার (২০ অক্টোবর) ঝালকাঠি সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। কামরুজ্জামান সুইট জাতীয় দৈনিক খবরেরকাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি এবং স্থানীয় দৈনিক দক্ষিণাঞ্চল, দৈনিক দূরযাত্রা ও দৈনিক খবর ডটকম'র নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করছেন।
জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, নলছিটি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের ডেবরা গ্রামের মোসলেম হাওলাদারের পুত্র নাঈম হোসেন (৩৫) এবং নাইমের মা নিলুফা বেগম(৫০) ওই এলাকার প্রেসিডেন্ট বাড়ির খলিল হাওলাদারের ঘরের সামনের খাল পাড়ের ৫০০ফুট পাইলিং এর কাজ করে। এই কাজের অনিয়ম হওয়ায় ভিডিওসহ দৈনিক খবর ডটকম পোর্টালে গত ১৬ অক্টোবর নিউজ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার (২০অক্টোবর) ১০টা ৩৬মিনিটে প্রতিবেদকের ব্যবহৃত ০১৯৩৬-১১২৭০৭ নম্বরে ০১৩০৪-৮৫৭৩৫০ থেকে ফোন করে নাইম অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তখন প্রতিবেদক তাকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতিসহ জবাই করে খুন করবে বলে হুমকি দেয়। এসময় হুমকির ভাষ্য লাউড দিলে পাশে থাকা বাবুল মিনা, সাইফুল ইসলাম বাবু শুনতে পায়। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয় এ জিডিতে। এঘটনায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সদর থানা পুলিশের ওসি মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, সাংবাদিককে হুমকির ঘটনায় জিডি করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:২৭
ঝালকাঠির জেলার নলছিটি উপজেলার পৌরসভা নাংগুলি এলাকার বাসিন্দা অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (২০ অক্টোবর ) দুপরে আয়েশা বেগমকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা দেওয়া হয়।
আয়েশা বেগমের স্বামী ভ্যানচালক নয়ন হাওলাদার (৪০) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। তার ৬ বছর একটা ছেলে সন্তান তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার কারনে টাকার অভাবে।
তারও চিকিৎসা করাতে পারছেন না। এছাড়া তার আরও তিনটি সন্তান রয়েছে। বর্তমানে তাদের আয় বন্ধ থাকায় তাদের পরিবারকে অনেক কষ্টে দিনযাপন করতে হচ্ছে। বিষয়টি নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার লাভলী ইয়াসমিনের নজরে আসলে তাকে তার পক্ষ থেকে নগদ ২ হাজার টাকা দিয়ে সহায়তা করেন।
নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লাভলী ইয়াসমিন বলেন, আয়েশা বেগমকে তাৎক্ষণিকভাবে নগদ কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আরও যে ধরনের সহযোগিতা করা যায় সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঝালকাঠির জেলার নলছিটি উপজেলার পৌরসভা নাংগুলি এলাকার বাসিন্দা অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছে উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (২০ অক্টোবর ) দুপরে আয়েশা বেগমকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা দেওয়া হয়।
আয়েশা বেগমের স্বামী ভ্যানচালক নয়ন হাওলাদার (৪০) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। তার ৬ বছর একটা ছেলে সন্তান তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার কারনে টাকার অভাবে।
তারও চিকিৎসা করাতে পারছেন না। এছাড়া তার আরও তিনটি সন্তান রয়েছে। বর্তমানে তাদের আয় বন্ধ থাকায় তাদের পরিবারকে অনেক কষ্টে দিনযাপন করতে হচ্ছে। বিষয়টি নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার লাভলী ইয়াসমিনের নজরে আসলে তাকে তার পক্ষ থেকে নগদ ২ হাজার টাকা দিয়ে সহায়তা করেন।
নলছিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লাভলী ইয়াসমিন বলেন, আয়েশা বেগমকে তাৎক্ষণিকভাবে নগদ কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আরও যে ধরনের সহযোগিতা করা যায় সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৪ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:৪৭
ঝালকাঠি জেল প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
একদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা ও জনসচেতনতার অভাবে চলছে পশু জবাইসহ মাংস ক্রয়-বিক্রয়। জবাই করা পশুর কোনো রোগ-বালাই রয়েছে কিনা এমন কোনো ধারণাও রাখেন না কেউ। এর ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। আইন প্রয়োগের দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের নেই কোনো তৎপরতা। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। জেলায় যেসব এলাকায় গরু, ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়।
প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। পশু জবাইয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় জনসাধারণের মাঝে বাড়ছে সংক্রামকজনিত রোগবালাই।
সদর উপজেলার আবদুস সালাম , জাকির হোসেন নলছিটি উপজেলার এইচ এম সিজার বলেন, পশু অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল আমরা তাও জানি না। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কি নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ৫ আগস্টের আগে নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো এখন আর তা করা হয়না বা প্রশাসনের কেউ থাকেন না।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীরোদ বরণ জয়ধর বলেন,আমি নতুন যোগদান করেছি। কেনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছেনা বিষয়টি জেনে বলতে পারবো।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা.হুমায়ুন কবির বলেন,স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক জায়গায় খোলা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এরপর থেকে যাতে তদারকি করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, বিষয়টি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারকে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।
ঝালকাঠি জেল প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
একদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা ও জনসচেতনতার অভাবে চলছে পশু জবাইসহ মাংস ক্রয়-বিক্রয়। জবাই করা পশুর কোনো রোগ-বালাই রয়েছে কিনা এমন কোনো ধারণাও রাখেন না কেউ। এর ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। আইন প্রয়োগের দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের নেই কোনো তৎপরতা। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। জেলায় যেসব এলাকায় গরু, ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়।
প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। পশু জবাইয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় জনসাধারণের মাঝে বাড়ছে সংক্রামকজনিত রোগবালাই।
সদর উপজেলার আবদুস সালাম , জাকির হোসেন নলছিটি উপজেলার এইচ এম সিজার বলেন, পশু অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল আমরা তাও জানি না। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কি নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ৫ আগস্টের আগে নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো এখন আর তা করা হয়না বা প্রশাসনের কেউ থাকেন না।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীরোদ বরণ জয়ধর বলেন,আমি নতুন যোগদান করেছি। কেনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছেনা বিষয়টি জেনে বলতে পারবো।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা.হুমায়ুন কবির বলেন,স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক জায়গায় খোলা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এরপর থেকে যাতে তদারকি করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, বিষয়টি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারকে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.