
২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২০:৪৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৬ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গতকাল রোববার মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা মনিরুল হক (সাক্কু)। আজ সোমবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেছেন, ‘আমি আবেগে পইড়া নমিনেশন কিনছি, এইডা আমার ঠিক হইছে না। আমি এই নমিনেশন জমা দিমু না।’
আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে নগরের নানুয়ার দিঘির পাড়ে অবস্থিত নিজ বাসভবনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকে এ কথা বলেন মনিরুল হক। এর আগে গতকাল দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মু. রেজা হাসানের কাছ থেকে মনিরুল হকের পক্ষে স্বতন্ত্র পদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা। এ সময় তাঁর কয়েকজন অনুসারী সঙ্গে ছিলেন।
কুমিল্লা আদর্শ সদর ও সদর দক্ষিণ উপজেলা, সিটি করপোরেশন এবং সেনানিবাস এলাকা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-৬ আসনটি ‘সদর আসন’ হিসেবে পরিচিত।
গত ৩ নভেম্বর কুমিল্লা-৬ আসনে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরীকে বিএনপি থেকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। এর পর থেকে মনিরুল হক চৌধুরীর প্রচারে সরাসরি অংশ নিচ্ছেন সাক্কু ও তাঁর সমর্থকেরা। এর মধ্যে রোববার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, কুমিল্লা-৬ আসনে মনিরুল হক চৌধুরীর নাম ঘোষণার পর থেকেই চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা আমিন-উর-রশিদকে (ইয়াছিন) দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে তাঁর অনুসারীরা নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন। মনিরুল হক চৌধুরী ২০১৮ সালে কুমিল্লা-১০ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী এলাকার সীমানার পুনর্নির্ধারণের চূড়ান্ত তালিকায় কুমিল্লা-১০ আসনের কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলাকে বর্তমান কুমিল্লা-৬ আসনে যুক্ত করা হয়। আমিন-উর-রশিদ ২০১৮ সালে বিএনপির অংশ নেওয়া নির্বাচনে কুমিল্লা-৬ আসনে দলীয় প্রার্থী ছিলেন। প্রায় দুই দশক ধরে এই আসনে বিএনপির নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে আমিন-উর-রশিদের সঙ্গে সাবেক সিটি মেয়র মনিরুল হকের রাজনৈতিক কোন্দল চলে আসছে। মূলত আমিন-উর-রশিদকে আটকানোর জন্য সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন মনিরুল হক (সাক্কু)।
আজকের সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল হক (সাক্কু) বলেন, ‘বিভিন্নভাবে শুনতাছি, ইয়াছিন (আমিন-উর-রশিদ) ভাইয়ের সমর্থকেরা বলতাছে, তারা আজ নমিনেশন আনতাছে, কাল নমিনেশন আনতাছে, এসব দেখে আমি আর সহ্য করতে পারি না। আমি আবেগে পইড়া নমিনেশন কিনেছি। তবে গতকাল রাতে চিন্তা করছি এবং দল থেকেও আমারে বলছে, নমিনেশন কেনাটা আমার ভুল হয়েছে। আমি এই নমিনেশন জমা দিমু না এবং ইলেকশনও করমু না। মনিরুল হক চৌধুরীকে বিজয়ী করার জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করে যামু। তবে দল যদি ইয়াছিন সাহেবকে মনোনয়ন দেয়, তাহলে আমি স্বতন্ত্র ইলেকশন করমু।’
মনিরুল হক সংবাদ সম্মেলনে আরও বলেছেন, ‘ইয়াছিন সাহেব সব সময় আমার কার্যক্রমে বাধা দিয়েছেন। ২০২২ সালের সিটি নির্বাচনে উনার শ্যালক আমার বিরুদ্ধে প্রার্থী হইছে। উনার শ্যালক প্রার্থী না হলে আমি বিপুল ভোটে মেয়র হতাম। পরের উপনির্বাচনে আবারও প্রার্থী হইছে। তিনি সব সময় আমার বিপরীতে ছিলেন। তাই হাজি ইয়াছিন সাহেবকে নমিনেশন দিলে আমি স্বতন্ত্র থেকে হলেও নির্বাচন করমু।’ তিনি বলেন, ‘প্রার্থী ঘোষণার আগে দলের মহাসচিব আমাকে ডেকে নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন, নির্বাচন করার ঘোষণা কেন দিয়েছি। পরে আমি বিএনপির মহাসচিব সাহেবকে বলেছি, আমাকে যদি নমিনেশন দেন, তবে দিতে পারেন। আর যদি না দেন, তাহলে আমার দৃষ্টিতে মনিরুল হক চৌধুরী সাহেবকে দিলে ভালো হবে। দলের মহাসচিব আমার কথা রেখেছেন। মনির ভাই মনোনয়ন পেলেন, আমি প্রথম দিন থেকেই ওনার সঙ্গে কাজ করছি। প্রতিটি মিটিংয়ে কর্মীর মতো কাজ করছি মনিরুল হক চৌধুরীর জন্য।’
নিজের বহিষ্কারাদেশ আদেশ প্রত্যাহার ইস্যু নিয়ে সাক্কু বলেন, ‘আমি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল সাহেব এবং চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবের কাছে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে চিঠি দিয়েছিলাম। আর কোনো আবেদন করব না। আমি দলের জন্য কাজ করছি। দল ভালো মনে করলে আমাকে ফিরেয়ে নেবে।’
প্রসঙ্গত, দলীয় সিদ্ধান্ত না মেনে ২০২২ সালের ১৫ জুনের কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় মনিরুল হক সাক্কুকে ওই বছরের ১৯ মে বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সাক্কু কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। তবে দল থেকে বহিষ্কৃত হলেও সাক্কুকে বিভিন্ন সময়ে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। মনিরুল হক সাক্কু কুমিল্লা পৌরসভার চেয়ারম্যান এবং দুইবার সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৬ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গতকাল রোববার মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা মনিরুল হক (সাক্কু)। আজ সোমবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেছেন, ‘আমি আবেগে পইড়া নমিনেশন কিনছি, এইডা আমার ঠিক হইছে না। আমি এই নমিনেশন জমা দিমু না।’
আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে নগরের নানুয়ার দিঘির পাড়ে অবস্থিত নিজ বাসভবনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকে এ কথা বলেন মনিরুল হক। এর আগে গতকাল দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মু. রেজা হাসানের কাছ থেকে মনিরুল হকের পক্ষে স্বতন্ত্র পদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা। এ সময় তাঁর কয়েকজন অনুসারী সঙ্গে ছিলেন।
কুমিল্লা আদর্শ সদর ও সদর দক্ষিণ উপজেলা, সিটি করপোরেশন এবং সেনানিবাস এলাকা নিয়ে গঠিত কুমিল্লা-৬ আসনটি ‘সদর আসন’ হিসেবে পরিচিত।
গত ৩ নভেম্বর কুমিল্লা-৬ আসনে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরীকে বিএনপি থেকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। এর পর থেকে মনিরুল হক চৌধুরীর প্রচারে সরাসরি অংশ নিচ্ছেন সাক্কু ও তাঁর সমর্থকেরা। এর মধ্যে রোববার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, কুমিল্লা-৬ আসনে মনিরুল হক চৌধুরীর নাম ঘোষণার পর থেকেই চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা আমিন-উর-রশিদকে (ইয়াছিন) দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে তাঁর অনুসারীরা নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন। মনিরুল হক চৌধুরী ২০১৮ সালে কুমিল্লা-১০ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী এলাকার সীমানার পুনর্নির্ধারণের চূড়ান্ত তালিকায় কুমিল্লা-১০ আসনের কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলাকে বর্তমান কুমিল্লা-৬ আসনে যুক্ত করা হয়। আমিন-উর-রশিদ ২০১৮ সালে বিএনপির অংশ নেওয়া নির্বাচনে কুমিল্লা-৬ আসনে দলীয় প্রার্থী ছিলেন। প্রায় দুই দশক ধরে এই আসনে বিএনপির নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে আমিন-উর-রশিদের সঙ্গে সাবেক সিটি মেয়র মনিরুল হকের রাজনৈতিক কোন্দল চলে আসছে। মূলত আমিন-উর-রশিদকে আটকানোর জন্য সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন মনিরুল হক (সাক্কু)।
আজকের সংবাদ সম্মেলনে মনিরুল হক (সাক্কু) বলেন, ‘বিভিন্নভাবে শুনতাছি, ইয়াছিন (আমিন-উর-রশিদ) ভাইয়ের সমর্থকেরা বলতাছে, তারা আজ নমিনেশন আনতাছে, কাল নমিনেশন আনতাছে, এসব দেখে আমি আর সহ্য করতে পারি না। আমি আবেগে পইড়া নমিনেশন কিনেছি। তবে গতকাল রাতে চিন্তা করছি এবং দল থেকেও আমারে বলছে, নমিনেশন কেনাটা আমার ভুল হয়েছে। আমি এই নমিনেশন জমা দিমু না এবং ইলেকশনও করমু না। মনিরুল হক চৌধুরীকে বিজয়ী করার জন্য আমি আপ্রাণ চেষ্টা করে যামু। তবে দল যদি ইয়াছিন সাহেবকে মনোনয়ন দেয়, তাহলে আমি স্বতন্ত্র ইলেকশন করমু।’
মনিরুল হক সংবাদ সম্মেলনে আরও বলেছেন, ‘ইয়াছিন সাহেব সব সময় আমার কার্যক্রমে বাধা দিয়েছেন। ২০২২ সালের সিটি নির্বাচনে উনার শ্যালক আমার বিরুদ্ধে প্রার্থী হইছে। উনার শ্যালক প্রার্থী না হলে আমি বিপুল ভোটে মেয়র হতাম। পরের উপনির্বাচনে আবারও প্রার্থী হইছে। তিনি সব সময় আমার বিপরীতে ছিলেন। তাই হাজি ইয়াছিন সাহেবকে নমিনেশন দিলে আমি স্বতন্ত্র থেকে হলেও নির্বাচন করমু।’ তিনি বলেন, ‘প্রার্থী ঘোষণার আগে দলের মহাসচিব আমাকে ডেকে নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন, নির্বাচন করার ঘোষণা কেন দিয়েছি। পরে আমি বিএনপির মহাসচিব সাহেবকে বলেছি, আমাকে যদি নমিনেশন দেন, তবে দিতে পারেন। আর যদি না দেন, তাহলে আমার দৃষ্টিতে মনিরুল হক চৌধুরী সাহেবকে দিলে ভালো হবে। দলের মহাসচিব আমার কথা রেখেছেন। মনির ভাই মনোনয়ন পেলেন, আমি প্রথম দিন থেকেই ওনার সঙ্গে কাজ করছি। প্রতিটি মিটিংয়ে কর্মীর মতো কাজ করছি মনিরুল হক চৌধুরীর জন্য।’
নিজের বহিষ্কারাদেশ আদেশ প্রত্যাহার ইস্যু নিয়ে সাক্কু বলেন, ‘আমি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল সাহেব এবং চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবের কাছে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার চেয়ে চিঠি দিয়েছিলাম। আর কোনো আবেদন করব না। আমি দলের জন্য কাজ করছি। দল ভালো মনে করলে আমাকে ফিরেয়ে নেবে।’
প্রসঙ্গত, দলীয় সিদ্ধান্ত না মেনে ২০২২ সালের ১৫ জুনের কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় মনিরুল হক সাক্কুকে ওই বছরের ১৯ মে বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সাক্কু কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। তবে দল থেকে বহিষ্কৃত হলেও সাক্কুকে বিভিন্ন সময়ে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। মনিরুল হক সাক্কু কুমিল্লা পৌরসভার চেয়ারম্যান এবং দুইবার সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৮
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৮

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৮
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাব পাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ, যাতে রাষ্ট্রের নজরদারি কাঠামোতে ‘গঠনমূলক’ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার বা এনটিএসি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিচারিক ও জরুরি আইনানুগ ইন্টারসেপশনের বা নজরদারির প্রয়োজনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব সংশাধনীর প্রস্তাব পাশ হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন সংশোধনীতে স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত নিবর্তনমূলক ধারা পরিবর্তন করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এর ধারাবাহিকতায় কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধের আওতাভুক্ত রাখা হয়েছে।
যদিও সংশোধনী অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা, জরুরি প্রাণরক্ষার প্রয়োজনে, বিচারিক বা তদন্তের প্রয়োজন এবং আন্তঃসীমান্ত সংক্রান্ত কাজে সুনির্দিষ্ট কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করে আইনানুগ ইন্টারসেপশন করতে পারবে।
সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সিম ও ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা অযথা হয়রানি করাকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ করা হয়েছে।
প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা কখনোই বন্ধ করা যাবে না এমন বিধান রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মোবাইল অপারেটরদের অর্থায়নে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই'র ভবনে গঠিত হয় ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টার – এনএমসি। পরে ২০১৩ সালে তা নাম বদলে এনটিএমসি হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন সংক্রান্ত জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং প্রতিবেদনেও সংস্থাটিকে বিলুপ্ত করার এবং জনগণের ওপর বেআইনি নজরদারি বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাব পাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ, যাতে রাষ্ট্রের নজরদারি কাঠামোতে ‘গঠনমূলক’ পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার বা এনটিএসি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিচারিক ও জরুরি আইনানুগ ইন্টারসেপশনের বা নজরদারির প্রয়োজনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব সংশাধনীর প্রস্তাব পাশ হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন সংশোধনীতে স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত নিবর্তনমূলক ধারা পরিবর্তন করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এর ধারাবাহিকতায় কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধের আওতাভুক্ত রাখা হয়েছে।
যদিও সংশোধনী অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা, জরুরি প্রাণরক্ষার প্রয়োজনে, বিচারিক বা তদন্তের প্রয়োজন এবং আন্তঃসীমান্ত সংক্রান্ত কাজে সুনির্দিষ্ট কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করে আইনানুগ ইন্টারসেপশন করতে পারবে।
সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সিম ও ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা অযথা হয়রানি করাকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ করা হয়েছে।
প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা কখনোই বন্ধ করা যাবে না এমন বিধান রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মোবাইল অপারেটরদের অর্থায়নে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই'র ভবনে গঠিত হয় ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টার – এনএমসি। পরে ২০১৩ সালে তা নাম বদলে এনটিএমসি হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন সংক্রান্ত জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং প্রতিবেদনেও সংস্থাটিকে বিলুপ্ত করার এবং জনগণের ওপর বেআইনি নজরদারি বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছিল।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৫২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) খোদা বখস চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বুধবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পদত্যাগপত্র গ্রহণের পর তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। গেজেটে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগ অবিলম্বে কার্যকর হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ রাব্দুর রশীদ এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বরিশাল টাইমস
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) খোদা বখস চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বুধবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পদত্যাগপত্র গ্রহণের পর তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। গেজেটে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগ অবিলম্বে কার্যকর হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ রাব্দুর রশীদ এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বরিশাল টাইমস

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:৩২
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় ঘটনাস্থল হতে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
আজ বুধবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ভিকটিম শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডসংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমানযোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
উক্ত মমলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদির ওপর দুষ্কৃতকারীরা গুলি করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গত ১৪ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বাদী হয়ে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১২০(বি)/৩২৬/৩০৭/১০৯/৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এরপর গত ২০ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা (হত্যা) সংযোজনের আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে মতিঝিল মসজিদ থেকে জুমার নামাজের পর প্রচারণা শেষ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাওয়ার পথে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডের পাকা রাস্তার ওপর শরিফ ওসমান হাদির পেছন থেকে অনুসরণ করে আসা মোটরসাইকেলে থাকা আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ রাহুল দাউদ ও তার সহযোগী অজ্ঞাতনামা আসামি ওসমান হাদিকে চলন্ত অবস্থায় হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়।
আহত শরিফ ওসমান হাদিকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে সিঙ্গাপুর নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে গত ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মারা যান।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় ঘটনাস্থল হতে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
আজ বুধবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ভিকটিম শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডসংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমানযোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
উক্ত মমলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেটসদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদির ওপর দুষ্কৃতকারীরা গুলি করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গত ১৪ ডিসেম্বর ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের বাদী হয়ে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১২০(বি)/৩২৬/৩০৭/১০৯/৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। এরপর গত ২০ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা (হত্যা) সংযোজনের আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটে মতিঝিল মসজিদ থেকে জুমার নামাজের পর প্রচারণা শেষ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাওয়ার পথে পল্টন থানাধীন বক্স কালভার্ট রোডের পাকা রাস্তার ওপর শরিফ ওসমান হাদির পেছন থেকে অনুসরণ করে আসা মোটরসাইকেলে থাকা আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ রাহুল দাউদ ও তার সহযোগী অজ্ঞাতনামা আসামি ওসমান হাদিকে চলন্ত অবস্থায় হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়।
আহত শরিফ ওসমান হাদিকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে সিঙ্গাপুর নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে গত ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মারা যান।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.