
২৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:১৭
বরিশালের বাবুগঞ্জে নারীদের নিয়ে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ নারী সমাবেশ করেছে বিএনপি। শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে ওই নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান। সমাবেশে রেকর্ড সংখ্যক হাজার হাজার নারীদের ঢল নামায় সর্বত্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনাকে বিএনপির সেলিমা গ্রুপের জনপ্রিয়তা পরীক্ষা ও নির্বাচনী আগাম শোডাউন হিসেবেই দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। স্থানীয়দের ভাষ্য, এত বিপুল সংখ্যক নারীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত নারী সমাবেশ ইতিপূর্বে কখনো দেখেনি তারা। এই নারী সমাবেশকে ঘিরে উজ্জীবিত বিএনপির সেলিমা রহমান নিয়ন্ত্রিত ইসরাত হোসেন কচি তালুকদারের নেতৃত্বাধীন গ্রুপ। নারীদের নিয়ে এই বিশাল শোডাউনে প্রতিপক্ষের চেয়ে নির্বাচনী দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন বেগম সেলিমা রহমান বলে মনে করছেন তার অনুসারী কর্মী-সমর্থকরা।
নারী সমাবেশ প্রধান অতিথির ভাষণে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান বলেন, 'শেখ হাসিনা ছিলেন এক ডাইনী স্বৈরাচারী সরকার প্রধান। জোর করে ক্ষমতায় থাকার জন্য নির্বিচারে তিনি গণহত্যা চালিয়েছেন। ডাইনী শেখ হাসিনা সরকারকে জনগণ দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। দীর্ঘ ১৭ বছর তারা দেশে খুন, গুম, আয়নাঘর, ধর্ষণ, দুর্নীতি, লুটপাটের রামরাজত্ব কয়েম করেছিল। জনগণের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছিল। এই ডাইনী সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির দীর্ঘ আন্দোলন এবং সর্বশেষ ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তারা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল। এই আন্দোলনে আমাদের মা-বোনসহ বাংলার সর্বস্তরের নারীদের অনেক অবদান রয়েছে। দেশকে আবারো গণতন্ত্রের পথে ফিরিয়ে আনতে নারীদের ভূমিকা অপরিসীম। রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফায় শুধু পুরুষ নয়, নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমান অধিকার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার রয়েছে।'
শনিবার বিকেলে বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিএনপি আয়োজিত ওই নারী সমাবেশে বেগম সেলিমা রহমান আরো বলেন, 'একটি দল জান্নাতের টিকেট বিক্রি করছে। তারা মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভোট আদায় করতে চাইছে। ভোট দেওয়ার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে মা-বোনদের কোরআন শপথ করানো হচ্ছে। ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করছে তারা। কোনো মার্কায় ভোট দিয়ে কেউ জান্নাতে যেতে পারে না। যারা এসব কথা বলে তারা ভন্ড মোনাফেক। এদের থেকে আমাদের মা-বোনদের সতর্ক থাকতে হবে।'
রাষ্ট্র সংস্কারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা সম্পর্কে নারীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আয়োজিত ওই নারী সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের ১নং সহ-সম্পাদক ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ, মুলাদীর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি সভাপতি আবদুস সাত্তার খান, বরিশাল জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আমিনুল ইসলাম ভিপি লিপন এবং জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি ও বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মোঃ আওলাদ হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য ও বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরাত হোসেন কচি তালুকদার।
বাবুগঞ্জ উপজেলা মহিলা দলের সাবেক সহ-সভাপতি কুলসুম বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই নারী সমাবেশ সঞ্চালনা করেন বরিশাল জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান রবীন, যুগ্ম-সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জহির ও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক রিয়াজ হোসেন। নারী সমাবেশে এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা দলের নেত্রী কাকলী আক্তার, ছাত্রদলের যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা বিএনপির সদস্য হাবিবুর রহমান রিপন মেম্বার, কৃষক দলের সভাপতি আরিফুর রহমান রতন তালুকদার, মাধবপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক সেলিম সরদার, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান হাওলাদার, দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক মিলন খান, রহমতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক জাকির হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন, সহ-সভাপতি এস এম শফিউল আজম প্রমুখ।
বিএনপির ওই নারী সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তৃতাকালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং সহ-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ বলেন, 'বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশকে যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল, তখন বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশ বাঁচাতে লন্ডনে বসে ঐতিহাসিক ৩১ দফা ঘোষণা করেন। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ১১টি সংস্কার কমিশন গঠনের মাধ্যমে যেসকল সংস্কার প্রস্তাব এনেছেন তার প্রায় সবগুলোই তারেক রহমানের ৩১ দফার মধ্যে রয়েছে। বিগত স্বৈরাচারী সরকার শুধু মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়নি, বরং দেশের সমগ্র নির্বাচন ব্যবস্থাকেই ধ্বংস করে দিয়েছে। ঘোষিত ৩১ দফায় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার, ভোটাধিকার রক্ষা, আইনের সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের জীবনমানের উন্নয়নের পূর্নাঙ্গ কর্মপরিকল্পনা রয়েছে। তাই ৩১ বাস্তবায়ন করতে হলে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিনির্মাণ করতে হলে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে। ধানের শীষকে বিজয়ী করতে অতীতে যেভাবে আমাদের মা-বোনেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন, সেভাবে আগামী নির্বাচনেও তারা মূখ্য ভূমিকা পালন করবেন।' #
বরিশালের বাবুগঞ্জে নারীদের নিয়ে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ নারী সমাবেশ করেছে বিএনপি। শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে ওই নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান। সমাবেশে রেকর্ড সংখ্যক হাজার হাজার নারীদের ঢল নামায় সর্বত্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনাকে বিএনপির সেলিমা গ্রুপের জনপ্রিয়তা পরীক্ষা ও নির্বাচনী আগাম শোডাউন হিসেবেই দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। স্থানীয়দের ভাষ্য, এত বিপুল সংখ্যক নারীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত নারী সমাবেশ ইতিপূর্বে কখনো দেখেনি তারা। এই নারী সমাবেশকে ঘিরে উজ্জীবিত বিএনপির সেলিমা রহমান নিয়ন্ত্রিত ইসরাত হোসেন কচি তালুকদারের নেতৃত্বাধীন গ্রুপ। নারীদের নিয়ে এই বিশাল শোডাউনে প্রতিপক্ষের চেয়ে নির্বাচনী দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন বেগম সেলিমা রহমান বলে মনে করছেন তার অনুসারী কর্মী-সমর্থকরা।
নারী সমাবেশ প্রধান অতিথির ভাষণে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান বলেন, 'শেখ হাসিনা ছিলেন এক ডাইনী স্বৈরাচারী সরকার প্রধান। জোর করে ক্ষমতায় থাকার জন্য নির্বিচারে তিনি গণহত্যা চালিয়েছেন। ডাইনী শেখ হাসিনা সরকারকে জনগণ দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। দীর্ঘ ১৭ বছর তারা দেশে খুন, গুম, আয়নাঘর, ধর্ষণ, দুর্নীতি, লুটপাটের রামরাজত্ব কয়েম করেছিল। জনগণের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছিল। এই ডাইনী সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির দীর্ঘ আন্দোলন এবং সর্বশেষ ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তারা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল। এই আন্দোলনে আমাদের মা-বোনসহ বাংলার সর্বস্তরের নারীদের অনেক অবদান রয়েছে। দেশকে আবারো গণতন্ত্রের পথে ফিরিয়ে আনতে নারীদের ভূমিকা অপরিসীম। রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফায় শুধু পুরুষ নয়, নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমান অধিকার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার রয়েছে।'
শনিবার বিকেলে বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিএনপি আয়োজিত ওই নারী সমাবেশে বেগম সেলিমা রহমান আরো বলেন, 'একটি দল জান্নাতের টিকেট বিক্রি করছে। তারা মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভোট আদায় করতে চাইছে। ভোট দেওয়ার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে মা-বোনদের কোরআন শপথ করানো হচ্ছে। ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করছে তারা। কোনো মার্কায় ভোট দিয়ে কেউ জান্নাতে যেতে পারে না। যারা এসব কথা বলে তারা ভন্ড মোনাফেক। এদের থেকে আমাদের মা-বোনদের সতর্ক থাকতে হবে।'
রাষ্ট্র সংস্কারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা সম্পর্কে নারীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আয়োজিত ওই নারী সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের ১নং সহ-সম্পাদক ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ, মুলাদীর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি সভাপতি আবদুস সাত্তার খান, বরিশাল জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আমিনুল ইসলাম ভিপি লিপন এবং জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি ও বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মোঃ আওলাদ হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য ও বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরাত হোসেন কচি তালুকদার।
বাবুগঞ্জ উপজেলা মহিলা দলের সাবেক সহ-সভাপতি কুলসুম বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই নারী সমাবেশ সঞ্চালনা করেন বরিশাল জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আরিফুর রহমান রবীন, যুগ্ম-সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জহির ও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক রিয়াজ হোসেন। নারী সমাবেশে এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা দলের নেত্রী কাকলী আক্তার, ছাত্রদলের যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা বিএনপির সদস্য হাবিবুর রহমান রিপন মেম্বার, কৃষক দলের সভাপতি আরিফুর রহমান রতন তালুকদার, মাধবপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক সেলিম সরদার, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান হাওলাদার, দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক মিলন খান, রহমতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সম্পাদক জাকির হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন, সহ-সভাপতি এস এম শফিউল আজম প্রমুখ।
বিএনপির ওই নারী সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তৃতাকালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং সহ-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ বলেন, 'বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশকে যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল, তখন বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশ বাঁচাতে লন্ডনে বসে ঐতিহাসিক ৩১ দফা ঘোষণা করেন। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ১১টি সংস্কার কমিশন গঠনের মাধ্যমে যেসকল সংস্কার প্রস্তাব এনেছেন তার প্রায় সবগুলোই তারেক রহমানের ৩১ দফার মধ্যে রয়েছে। বিগত স্বৈরাচারী সরকার শুধু মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়নি, বরং দেশের সমগ্র নির্বাচন ব্যবস্থাকেই ধ্বংস করে দিয়েছে। ঘোষিত ৩১ দফায় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার, ভোটাধিকার রক্ষা, আইনের সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের জীবনমানের উন্নয়নের পূর্নাঙ্গ কর্মপরিকল্পনা রয়েছে। তাই ৩১ বাস্তবায়ন করতে হলে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিনির্মাণ করতে হলে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে। ধানের শীষকে বিজয়ী করতে অতীতে যেভাবে আমাদের মা-বোনেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন, সেভাবে আগামী নির্বাচনেও তারা মূখ্য ভূমিকা পালন করবেন।' #

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.