
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:২১
বরিশাল নগরীতে স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে ধরে নিয়ে মারধর ও শ্লীলতাহানিসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা দুদককে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালতের বিচারক।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল মহানগর দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. শাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছেন, ৮ সেপ্টেম্বর শেষ কার্যদিবসে দায়ের করা মামলায় উল্লেখিত নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক মীর মো. এমতাজুল হক।
এজাহারের বরাত দিয়ে তিনি আরও জানান, মামলার আসামিরা হলেন-কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান, মহানগর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক সগীর হোসেন, কোতয়ালী মডেল থানার এসআই সাইফুল ইসলাম, স্টিমারঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই নাসিম ও কনস্টেবল বিশ্বজিৎ। এছাড়াও মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদি নগরীর সিএন্ডবি পোল এলাকার পেশকার বাড়ির মসজিদ গলির বাসিন্দা তাসমিন ইয়াসমিন এজাহারে উল্লেখ করেন, বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের দালাল ও সিন্ডিকেট ভাঙাসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা হয়।
তারই ধারবাহিকতায় গত ১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে।
এ ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে মারধর, শ্লীলতাহানিসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের সরকারি কর্মচারী হিসেবে অসদাচারণ ও অপরাধ সংগঠন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে ডিবির পরিদর্শক সগীর হোসেন বলেন, বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মচারীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি হোসাইন আল সুহানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ওই নারীসহ ৫/৬ জনে জোরপূর্বক পুলিশ পিকআপে ওঠেন। তাদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। পরে তারা স্বেচ্ছায় চলে গেছেন।
বরিশাল নগরীতে স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের আন্দোলন থেকে ধরে নিয়ে মারধর ও শ্লীলতাহানিসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা দুদককে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালতের বিচারক।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল মহানগর দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. শাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছেন, ৮ সেপ্টেম্বর শেষ কার্যদিবসে দায়ের করা মামলায় উল্লেখিত নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক মীর মো. এমতাজুল হক।
এজাহারের বরাত দিয়ে তিনি আরও জানান, মামলার আসামিরা হলেন-কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান, মহানগর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক সগীর হোসেন, কোতয়ালী মডেল থানার এসআই সাইফুল ইসলাম, স্টিমারঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই নাসিম ও কনস্টেবল বিশ্বজিৎ। এছাড়াও মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদি নগরীর সিএন্ডবি পোল এলাকার পেশকার বাড়ির মসজিদ গলির বাসিন্দা তাসমিন ইয়াসমিন এজাহারে উল্লেখ করেন, বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের দালাল ও সিন্ডিকেট ভাঙাসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা হয়।
তারই ধারবাহিকতায় গত ১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে।
এ ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে মারধর, শ্লীলতাহানিসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের সরকারি কর্মচারী হিসেবে অসদাচারণ ও অপরাধ সংগঠন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে ডিবির পরিদর্শক সগীর হোসেন বলেন, বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মচারীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি হোসাইন আল সুহানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ওই নারীসহ ৫/৬ জনে জোরপূর্বক পুলিশ পিকআপে ওঠেন। তাদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। পরে তারা স্বেচ্ছায় চলে গেছেন।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.