১৭ জুন, ২০২৫ ১৬:১৩
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মাঝির ছেলে মো. সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান। সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘুমন্ত স্বামীর খাটের পাশেই মিললো স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ বলছেন আত্মহত্যা, কেউ বলছেন খুন। খবর পেয়ে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গৃহবধুর উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ ওয়ার্ডে ওই গৃহবধুর বাবার বাড়িতে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, উপজেলার উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ ইউনুছের মেয়ে তানিয়া (১৯) এর সাথে দেড় বছর আগে বিয়ে হয় হাজীর হাট ইউনিয়নের চরফৈজুদ্দিন গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মাঝির ছেলে মো. সজিবের সাথে। সেই থেকে তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোই চলছিলো। আড়াই মাস পূর্বে তানিয়ার কোলে জন্ম নেয় এক ফুটফুটে ছেলে সন্তান। সেই সন্তানকে নিয়ে ৭ দিন পূর্বে তানিয়া বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। সোমবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় সজিবও তার শশুড় বাড়িতে আসে। রাতে তানিয়ার বাচ্চা তার মায়ের খাটে ঘুমিয়ে গেলে তানিয়া ও সজিব তাদের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে রাত ১ টায় বাচ্চা ঘুম থেকে কেঁদে উঠলে তার নানী বাচ্চা দিতে তানিয়ার রুমে যায়। তখন তানিয়ার মা খাটের পাশে ঘরের চালের আড়ার সাথে তানিয়াকে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে ওঠে। তখন পাশেই খাটে ঘুমাচ্ছিলো তানিয়ার স্বামী সজিব। ডাকচিৎকারে ঘরের সবাই সজাগ হয়ে তানিয়ার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে। পরে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে তানিয়ার মরদেহ থানায় নিয়ে আসে। এবং তার স্বামী সজিবকে আটক করে। পরে পুলিশ তানিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় প্রেরন করে।
এদিকে নবজাতক সন্তানের জননীর এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তানিয়ার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না তার বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা। মৃত তানিয়ার মায়ের দাবী তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। কাতর কন্ঠে একটাই প্রশ্ন; স্বামী পাশে থাকা অবস্থায় স্ত্রী কিভাবে আত্মহত্যা করে?
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আহসান কবির বলেন, গৃহবধুর ঝলন্ত মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলায় পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বামীকে আমরা আটক করেছি। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়াও মৃত তানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০২:৫২
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৪
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৪৬
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৭
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.