
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৫৬
ভোলার লালমোহনে প্রবহমান খাল দখল করে পৌরসভার মালটিপারপাস মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে অল্প বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় আশপাশের এলাকা। জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌর শহরের ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা। শুধু তাই নয়, খালের প্রবাহ না থাকায় পানি নোংরা হয়ে একদিকে যেমন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, অন্যদিকে মশা-মাছির প্রজননক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, খালটি লালমোহন খাল থেকে বয়ে যাওয়া ২০-২৫ ফুট প্রশস্তের একটি সংযোগ খাল। যেটা লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে থেকে শুরু হয়ে ভোলা-চরফ্যাশন আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশ দিয়ে লালমোহন থানার মোড় পর্যন্ত এসে পূর্ব দিকের আরেকটি খালে গিয়ে মিশেছে। ভোলা জেলা পরিষদের আওতাধীন এ খালটিকে প্রথমে ৩-৪ ফুট প্রশস্ত ড্রেনে পরিণত করা হয়। পরে সেই ড্রেনের ওপর পৌর মাল্টিপারপাস মার্কেট নির্মাণ করে লালমোহন পৌরসভা।
জলাধার আইন ২০২০-এর ৫ ধারা অনুযায়ী, ‘প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার, ভাড়া, ইজারা কিংবা হস্তান্তর বেআইনি। এ ছাড়া পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ২০১০ অনুযায়ীও এটা বেআইনি।
পৌর শহরের ব্যবসায়ী এমরান, মিজানসহ একাধিক বাসিন্দা জানান, আগে এখানে খাল ছিল। সেটিকে সংকুচিত ড্রেন বানিয়েছে পৌরসভা। ফলে বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। দোকানঘরসহ বাসাবাড়িতেও পানি ওঠে। শুধু তাই নয়, শুকনো মৌসুমে জমে থাকা পানি থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। মশার উপদ্রব অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছায়। তাই জলাবদ্ধতা নিরসনে অবিলম্বে খাল উদ্ধারের দাবি জানিয়েছেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খাল দখল করে পৌর মালটিপারপাস মার্কেট নির্মাণ করলেও জেলা পরিষদের আপত্তির কারণে দোকান বরাদ্দ দিতে পারেননি তৎকালীন পৌর মেয়র এমদাদুল ইসলাম তুহিন। তবে ৫ আগস্ট-পরবর্তী ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মনজুর হোসেন ১৯ আগস্ট পৌর প্রশাসকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ৮ সেপ্টেম্বর মার্কেটের দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি পর বরাদ্দ সম্পন্ন করেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও তৎকালীন পৌর প্রশাসক মো. মনজুর হোসেন বদলি হওয়ায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে জেলা পরিষদের খালের ওপর মার্কেট নির্মাণে কোনো বাধা পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে লালমোহন পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ৫ আগস্টের পরে জেলা পরিষদের সঙ্গে একটি অ্যাগ্রিমেন্ট (চুক্তি) হয়েছে। এরপরই তার মার্কেটের দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি তদন্ত করে দেখব।
ভোলার লালমোহনে প্রবহমান খাল দখল করে পৌরসভার মালটিপারপাস মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে অল্প বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় আশপাশের এলাকা। জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌর শহরের ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা। শুধু তাই নয়, খালের প্রবাহ না থাকায় পানি নোংরা হয়ে একদিকে যেমন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, অন্যদিকে মশা-মাছির প্রজননক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, খালটি লালমোহন খাল থেকে বয়ে যাওয়া ২০-২৫ ফুট প্রশস্তের একটি সংযোগ খাল। যেটা লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে থেকে শুরু হয়ে ভোলা-চরফ্যাশন আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশ দিয়ে লালমোহন থানার মোড় পর্যন্ত এসে পূর্ব দিকের আরেকটি খালে গিয়ে মিশেছে। ভোলা জেলা পরিষদের আওতাধীন এ খালটিকে প্রথমে ৩-৪ ফুট প্রশস্ত ড্রেনে পরিণত করা হয়। পরে সেই ড্রেনের ওপর পৌর মাল্টিপারপাস মার্কেট নির্মাণ করে লালমোহন পৌরসভা।
জলাধার আইন ২০২০-এর ৫ ধারা অনুযায়ী, ‘প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার, ভাড়া, ইজারা কিংবা হস্তান্তর বেআইনি। এ ছাড়া পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ২০১০ অনুযায়ীও এটা বেআইনি।
পৌর শহরের ব্যবসায়ী এমরান, মিজানসহ একাধিক বাসিন্দা জানান, আগে এখানে খাল ছিল। সেটিকে সংকুচিত ড্রেন বানিয়েছে পৌরসভা। ফলে বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। দোকানঘরসহ বাসাবাড়িতেও পানি ওঠে। শুধু তাই নয়, শুকনো মৌসুমে জমে থাকা পানি থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। মশার উপদ্রব অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছায়। তাই জলাবদ্ধতা নিরসনে অবিলম্বে খাল উদ্ধারের দাবি জানিয়েছেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খাল দখল করে পৌর মালটিপারপাস মার্কেট নির্মাণ করলেও জেলা পরিষদের আপত্তির কারণে দোকান বরাদ্দ দিতে পারেননি তৎকালীন পৌর মেয়র এমদাদুল ইসলাম তুহিন। তবে ৫ আগস্ট-পরবর্তী ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মনজুর হোসেন ১৯ আগস্ট পৌর প্রশাসকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ৮ সেপ্টেম্বর মার্কেটের দোকান বরাদ্দের বিজ্ঞপ্তি পর বরাদ্দ সম্পন্ন করেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও তৎকালীন পৌর প্রশাসক মো. মনজুর হোসেন বদলি হওয়ায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে জেলা পরিষদের খালের ওপর মার্কেট নির্মাণে কোনো বাধা পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে লালমোহন পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ৫ আগস্টের পরে জেলা পরিষদের সঙ্গে একটি অ্যাগ্রিমেন্ট (চুক্তি) হয়েছে। এরপরই তার মার্কেটের দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি তদন্ত করে দেখব।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.