
২৪ জুন, ২০২৫ ২৩:৫৪
বরিশালের বাবুগঞ্জে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে উন্নত জাতের বীজ এবং রাসায়নিক সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিফ-২ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি আওতায় আমন ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপজেলার ৯০০ কৃষক পাচ্ছেন ওই সরকারি সহায়তা। মঙ্গলবার (২৪ জুন) উপজেলা কৃষি ভবনে ওই প্রণোদনা বিতরণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আবদুর রউফের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিআরডিবি চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন স্বপন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম চাপরাশি, ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা রহমতুল্লাহ মাতুব্বর, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সভাপতি ও সুজন সম্পাদক আরিফ আহমেদ মুন্না। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ নূরুল ইসলাম। এসময় উপজেলা প্রকৌশলী কাজী এমামুল হক আলীম, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আতিকুর রহমান সুমন, রিয়াজুল ইসলাম ওমর, রফিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং কৃষি প্রণোদনার সুবিধাভোগী শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ বলেন, 'খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের উৎপাদিত অনেক কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। এই গর্ব এদেশের কৃষকদের। কৃষক ভালো থাকলে, কৃষি ভালো থাকলে, ভালো থাকবে বাংলাদেশ। কৃষির উন্নয়ন এবং আধুনিকীকরণে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। অল্প জমিতে অধিক ফসলের জন্য গবেষণা করে উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। দরিদ্র-অসহায় কৃষকদের পুনর্বাসন ও সহায়তার জন্য দেওয়া হচ্ছে কৃষি প্রণোদনা। যারা এই সরকারি প্রণোদনার উন্নত বীজ ও সার পাবেন তারা সেটা সঠিকভাবে কাজে লাগাবেন। বিনামূল্যে পেয়েছেন বলে অবহেলা কিংবা সরকারি সম্পদের অপচয় করবেন না।'
সভাপতির বক্তব্য প্রদানকালে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আবদুর রউফ বলেন, 'আমন ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক পর্যায়ে উপজেলার ৯০০ কৃষককে দেওয়া হচ্ছে কৃষি প্রণোদনার বীজ ও সার। প্রত্যেক কৃষক পাচ্ছেন ৫ কেজি করে উন্নত জাতের বীজ এবং সেইসাথে ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার। এই ৫ কেজি বীজ ও ২০ কেজি সার একজন কৃষকের ৩৩ শতাংশ জমির জন্য যথেষ্ট। এটা হয়তো একজন সুবিধাভোগী কৃষকের কাছে সামান্য মনে হতে পারে কিন্তু বাবুগঞ্জ উপজেলার ৯০০ কৃষকের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ৪.৫০ মেট্রিক টন বীজধান এবং ১৮ মেট্রিক টন সার সরকারের জন্য অনেক বড় ভর্তুকি। এই প্রণোদনার যথোপযুক্ত ব্যবহার করা গেলে এই সহায়তা থেকে বাবুগঞ্জ উপজেলায় কমপক্ষে ৭২০ মেট্রিক টন আমন ধান উৎপাদন করা সম্ভব।'
বাবুগঞ্জে কৃষি প্রণোদনার আমন ধানের বীজ ও সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করছেন ইউএনও ফারুক আহমেদ।
বরিশালের বাবুগঞ্জে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে উন্নত জাতের বীজ এবং রাসায়নিক সার বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিফ-২ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি আওতায় আমন ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপজেলার ৯০০ কৃষক পাচ্ছেন ওই সরকারি সহায়তা। মঙ্গলবার (২৪ জুন) উপজেলা কৃষি ভবনে ওই প্রণোদনা বিতরণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আবদুর রউফের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিআরডিবি চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন স্বপন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম চাপরাশি, ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা রহমতুল্লাহ মাতুব্বর, বিমানবন্দর প্রেসক্লাব সভাপতি ও সুজন সম্পাদক আরিফ আহমেদ মুন্না। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ নূরুল ইসলাম। এসময় উপজেলা প্রকৌশলী কাজী এমামুল হক আলীম, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আতিকুর রহমান সুমন, রিয়াজুল ইসলাম ওমর, রফিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং কৃষি প্রণোদনার সুবিধাভোগী শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ বলেন, 'খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের উৎপাদিত অনেক কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। এই গর্ব এদেশের কৃষকদের। কৃষক ভালো থাকলে, কৃষি ভালো থাকলে, ভালো থাকবে বাংলাদেশ। কৃষির উন্নয়ন এবং আধুনিকীকরণে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। অল্প জমিতে অধিক ফসলের জন্য গবেষণা করে উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। দরিদ্র-অসহায় কৃষকদের পুনর্বাসন ও সহায়তার জন্য দেওয়া হচ্ছে কৃষি প্রণোদনা। যারা এই সরকারি প্রণোদনার উন্নত বীজ ও সার পাবেন তারা সেটা সঠিকভাবে কাজে লাগাবেন। বিনামূল্যে পেয়েছেন বলে অবহেলা কিংবা সরকারি সম্পদের অপচয় করবেন না।'
সভাপতির বক্তব্য প্রদানকালে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ আবদুর রউফ বলেন, 'আমন ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক পর্যায়ে উপজেলার ৯০০ কৃষককে দেওয়া হচ্ছে কৃষি প্রণোদনার বীজ ও সার। প্রত্যেক কৃষক পাচ্ছেন ৫ কেজি করে উন্নত জাতের বীজ এবং সেইসাথে ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার। এই ৫ কেজি বীজ ও ২০ কেজি সার একজন কৃষকের ৩৩ শতাংশ জমির জন্য যথেষ্ট। এটা হয়তো একজন সুবিধাভোগী কৃষকের কাছে সামান্য মনে হতে পারে কিন্তু বাবুগঞ্জ উপজেলার ৯০০ কৃষকের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ৪.৫০ মেট্রিক টন বীজধান এবং ১৮ মেট্রিক টন সার সরকারের জন্য অনেক বড় ভর্তুকি। এই প্রণোদনার যথোপযুক্ত ব্যবহার করা গেলে এই সহায়তা থেকে বাবুগঞ্জ উপজেলায় কমপক্ষে ৭২০ মেট্রিক টন আমন ধান উৎপাদন করা সম্ভব।'

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.