০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪১
বরিশালের মুলাদী উপজেলায় আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে সেজ ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলার মামলায় গ্রেপ্তার তাঁর ছোট ভাই স্বপন ব্যাপারীর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার বরিশাল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. ফজলুর রহমান পুলিশের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট স্বপন ব্যাপারীকে তাঁর শ্বশুরবাড়ি উজিরপুর মশাং গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে মুলাদী থানার পুলিশ। স্বপন ব্যাপারী মুলাদীর নাজিরপুর ইউনিয়নের সাহেবেরচর গ্রামের আরশেদ ব্যাপারীর ছেলে। তিনি ও তাঁর মেজ ভাই রোকন ব্যাপারী লোকজন নিয়ে সেজ ভাই রিপন ব্যাপারীর দুই চোখ তুলে নেন। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রিপন ব্যাপারী অবৈধপথে উপার্জিত টাকা ও স্বর্ণালংকার তাঁর মেজ ভাই রোকন ব্যাপারীর কাছে গচ্ছিত রাখেন। ওই টাকা ও স্বর্ণালংকার এবং বাবার জায়গাজমির ভাগ চাইলে তাঁদের মধ্যে বিরোধ বাধে।
এর জের ধরে ২২ আগস্ট রাত ১১টার দিকে আরশেদ আলী ব্যাপারীর নির্দেশে তাঁর অপর ছেলে রোকন ব্যাপারী, স্বপন ব্যাপারী ও তাঁদের লোকজন সেজ ছেলে রিপন ব্যাপারীর দুই চোখ তুলে নেন।
ওই ঘটনায় রিপন ব্যাপারীর স্ত্রী নূরজাহান বেগম বাদী হয়ে স্বপন ব্যাপারী, রোকন ব্যাপারী, আরশেদ আলী ব্যাপারীসহ আটজনকে আসামি করে বরিশাল আদালতে মামলা করেন। ২৭ আগস্ট বিকেলে মামলার কপি মুলাদী থানায় পৌঁছালে ওই দিনই তা নথিভুক্ত হয়। ২৮ আগস্ট ভোর রাতে স্বপন ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গত ২৮ আগস্ট পুলিশ স্বপন ব্যাপারীকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আজ সকালে শুনানি শেষে আদালত তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।’
বরিশালের মুলাদী উপজেলায় আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে সেজ ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলার মামলায় গ্রেপ্তার তাঁর ছোট ভাই স্বপন ব্যাপারীর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার বরিশাল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. ফজলুর রহমান পুলিশের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট স্বপন ব্যাপারীকে তাঁর শ্বশুরবাড়ি উজিরপুর মশাং গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে মুলাদী থানার পুলিশ। স্বপন ব্যাপারী মুলাদীর নাজিরপুর ইউনিয়নের সাহেবেরচর গ্রামের আরশেদ ব্যাপারীর ছেলে। তিনি ও তাঁর মেজ ভাই রোকন ব্যাপারী লোকজন নিয়ে সেজ ভাই রিপন ব্যাপারীর দুই চোখ তুলে নেন। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রিপন ব্যাপারী অবৈধপথে উপার্জিত টাকা ও স্বর্ণালংকার তাঁর মেজ ভাই রোকন ব্যাপারীর কাছে গচ্ছিত রাখেন। ওই টাকা ও স্বর্ণালংকার এবং বাবার জায়গাজমির ভাগ চাইলে তাঁদের মধ্যে বিরোধ বাধে।
এর জের ধরে ২২ আগস্ট রাত ১১টার দিকে আরশেদ আলী ব্যাপারীর নির্দেশে তাঁর অপর ছেলে রোকন ব্যাপারী, স্বপন ব্যাপারী ও তাঁদের লোকজন সেজ ছেলে রিপন ব্যাপারীর দুই চোখ তুলে নেন।
ওই ঘটনায় রিপন ব্যাপারীর স্ত্রী নূরজাহান বেগম বাদী হয়ে স্বপন ব্যাপারী, রোকন ব্যাপারী, আরশেদ আলী ব্যাপারীসহ আটজনকে আসামি করে বরিশাল আদালতে মামলা করেন। ২৭ আগস্ট বিকেলে মামলার কপি মুলাদী থানায় পৌঁছালে ওই দিনই তা নথিভুক্ত হয়। ২৮ আগস্ট ভোর রাতে স্বপন ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গত ২৮ আগস্ট পুলিশ স্বপন ব্যাপারীকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আজ সকালে শুনানি শেষে আদালত তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।’
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ০১:৩০
দৈনিক কালবেলার পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো প্রধান আরেফিন তুষার (৪০) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান তিনি।
অফিস চলাকালে বুকে ব্যাথা অনুভব করলে দ্রুত বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় বরিশাল সদর রোডের টাউন হলের সামনে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
আরিফিন তুষার বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কাজিরহাটের আন্দারমানিক ইউনিয়নের বাসিন্দা। মৃত্যুকালে তিনি বাবা-মা, স্ত্রী সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সাংবাদিক আরিফিন বরিশাল প্রেসক্লাবের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন। তার আকস্মিক মৃত্যুর খবরে বরিশাল সাংবাদিক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুর খবর শুনে শেবাচিম হাসপাতালে জড়ো হতে থাকেন সহকর্মীরা। অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
দৈনিক কালবেলার পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো প্রধান আরেফিন তুষার (৪০) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান তিনি।
অফিস চলাকালে বুকে ব্যাথা অনুভব করলে দ্রুত বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় বরিশাল সদর রোডের টাউন হলের সামনে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
আরিফিন তুষার বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কাজিরহাটের আন্দারমানিক ইউনিয়নের বাসিন্দা। মৃত্যুকালে তিনি বাবা-মা, স্ত্রী সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সাংবাদিক আরিফিন বরিশাল প্রেসক্লাবের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন। তার আকস্মিক মৃত্যুর খবরে বরিশাল সাংবাদিক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুর খবর শুনে শেবাচিম হাসপাতালে জড়ো হতে থাকেন সহকর্মীরা। অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
রাতের আঁধারে সরকারি রাস্তার পাশের লাখ টাকা মূল্যের একাধিক গাছ কেটে নেয়ার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাছ কাটা বন্ধসহ কর্তনকৃত গাছ জব্দ করেছে।
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রোকনুজ্জামান রোকন গাছ কাটার শ্রমিকদের নিয়ে এসব গাছ কাটছিলেন। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পরলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, রবিবার দিবাগত মধ্যরাতে উপজেলার টরকী বন্দরের ছাগলহাট সংলগ্ন হাজী বাবুল হোসেনের বাড়ির সামনের সরকারি সড়কের পাশের বিভিন্ন প্রজাতের সাতটি গাছ লোকজন নিয়ে কাটতে থাকেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রোকনুজ্জামান রোকন।
স্থানীয়রা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করার পর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাছ কাটা বন্ধসহ কর্তনকৃত গাছ জব্দ করেন। বাড়ির মালিক হাজী বাবুল হোসেন বলেন, গাছগুলো উপড়ে আমার বাড়ির ক্ষতি হতে পারে ভেবে গাছগুলো কেটে নেয়ার জন্য অতিসম্প্রতি আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত আবেদন করেছি। তিনি আরও বলেন, রাতের আঁধারে কেবা কারা গাছ কাটছে তা আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি।
পরে জানতে পারি, আমার আত্মীয় রোকনুজ্জামান রোকন লোকজন নিয়ে গাছ কাটছে। তিনি (রোকন) নাকি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস থেকে অনুমতি নিয়েছে বলেও জানিয়েছেন।
গৌরনদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক রিফাত আরা মৌরি বলেন, আমার কাছে একটি আবেদন করা হয়েছে। যার যাচাই-বাছাইয়ের জন্য আবেদনপত্রটি উপজেলা বন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো গাছ কাটার অনুমতি দেয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, অনুমতি ছাড়া রাতের আধাঁরে গাছ কাটার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক থানা পুলিশ পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গৌরনদী মডেল থানার ওসি মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, রাতে ইউএনও স্যারের ফোন পেয়ে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে পুলিশ পুলিশ পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ ও কর্তনকৃত গাছের অংশ জব্দ করা হয়েছে। ওসি আরও বলেন, ইউএনও স্যারের নির্দেশনা অনুযায়ী এ ঘটনায় পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অভিযুক্ত উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, আমার নিকট আত্মীয় হাজী বাবুল হোসেন গাছ কাটার জন্য আবেদন করেছেন। আমি ভেবেছি তিনি অনুমতি পেয়েছেন। যেকারণেই শ্রমিক নিয়ে গাছগুলো কাটা হচ্ছিলো।
পরবর্তীতে ইউএনও স্যারের নির্দেশে থানা পুলিশ বাঁধা দেয়ার পর থেকে গাছ কাটা বন্ধ রয়েছে। এখন ইউএনও স্যার যে সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা সেই অনুযায়ী অগ্রসর হবো।
রাতের আঁধারে সরকারি রাস্তার পাশের লাখ টাকা মূল্যের একাধিক গাছ কেটে নেয়ার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাছ কাটা বন্ধসহ কর্তনকৃত গাছ জব্দ করেছে।
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রোকনুজ্জামান রোকন গাছ কাটার শ্রমিকদের নিয়ে এসব গাছ কাটছিলেন। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পরলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, রবিবার দিবাগত মধ্যরাতে উপজেলার টরকী বন্দরের ছাগলহাট সংলগ্ন হাজী বাবুল হোসেনের বাড়ির সামনের সরকারি সড়কের পাশের বিভিন্ন প্রজাতের সাতটি গাছ লোকজন নিয়ে কাটতে থাকেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রোকনুজ্জামান রোকন।
স্থানীয়রা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করার পর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাছ কাটা বন্ধসহ কর্তনকৃত গাছ জব্দ করেন। বাড়ির মালিক হাজী বাবুল হোসেন বলেন, গাছগুলো উপড়ে আমার বাড়ির ক্ষতি হতে পারে ভেবে গাছগুলো কেটে নেয়ার জন্য অতিসম্প্রতি আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত আবেদন করেছি। তিনি আরও বলেন, রাতের আঁধারে কেবা কারা গাছ কাটছে তা আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি।
পরে জানতে পারি, আমার আত্মীয় রোকনুজ্জামান রোকন লোকজন নিয়ে গাছ কাটছে। তিনি (রোকন) নাকি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস থেকে অনুমতি নিয়েছে বলেও জানিয়েছেন।
গৌরনদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক রিফাত আরা মৌরি বলেন, আমার কাছে একটি আবেদন করা হয়েছে। যার যাচাই-বাছাইয়ের জন্য আবেদনপত্রটি উপজেলা বন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো গাছ কাটার অনুমতি দেয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, অনুমতি ছাড়া রাতের আধাঁরে গাছ কাটার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক থানা পুলিশ পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গৌরনদী মডেল থানার ওসি মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, রাতে ইউএনও স্যারের ফোন পেয়ে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে পুলিশ পুলিশ পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ ও কর্তনকৃত গাছের অংশ জব্দ করা হয়েছে। ওসি আরও বলেন, ইউএনও স্যারের নির্দেশনা অনুযায়ী এ ঘটনায় পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অভিযুক্ত উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, আমার নিকট আত্মীয় হাজী বাবুল হোসেন গাছ কাটার জন্য আবেদন করেছেন। আমি ভেবেছি তিনি অনুমতি পেয়েছেন। যেকারণেই শ্রমিক নিয়ে গাছগুলো কাটা হচ্ছিলো।
পরবর্তীতে ইউএনও স্যারের নির্দেশে থানা পুলিশ বাঁধা দেয়ার পর থেকে গাছ কাটা বন্ধ রয়েছে। এখন ইউএনও স্যার যে সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা সেই অনুযায়ী অগ্রসর হবো।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
ঢাকা বার কাউন্সিলের সেকশন অফিসার ও বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য অ্যাডভোকেট মোঃ আলমগীর হোসেন (৫২) আর নেই। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন ( ইন্না.....রাজিউন)।
সম্প্রতি তার দাঁত তোলার পরে সেখানে ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে টনসিলে সমস্যা হওয়াসহ তিনি ডায়বেটিস রোগে ভূগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি মা,স্ত্রী ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুম অ্যাডভোকেট আলমগীর হোসেন বানারীপাড়া উপজেলার উদয়কাঠী ইউনিয়নের উদয়কাঠী গ্রামের প্রয়াত পল্লী চিকিৎসক মো. জয়নুল আবেদীনের ছেলে। ওই দিন (শনিবার) বাদ আসর ঢাকার মধ্য বাড্ডা আদর্শনগর জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে জানাজা শেষে পূর্ব বাড্ডা গোরস্থানে তার মরদেহ চির নিন্দ্রায় শায়িত করা হয়।
এদিকে সদালপী,মিষ্টভাষী, হাসোজ্জ্বল মেধাবী আইনজীবী আলমগীর হোসেনের মৃত্যুতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ,সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
ঢাকা বার কাউন্সিলের সেকশন অফিসার ও বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য অ্যাডভোকেট মোঃ আলমগীর হোসেন (৫২) আর নেই। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন ( ইন্না.....রাজিউন)।
সম্প্রতি তার দাঁত তোলার পরে সেখানে ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে টনসিলে সমস্যা হওয়াসহ তিনি ডায়বেটিস রোগে ভূগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি মা,স্ত্রী ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুম অ্যাডভোকেট আলমগীর হোসেন বানারীপাড়া উপজেলার উদয়কাঠী ইউনিয়নের উদয়কাঠী গ্রামের প্রয়াত পল্লী চিকিৎসক মো. জয়নুল আবেদীনের ছেলে। ওই দিন (শনিবার) বাদ আসর ঢাকার মধ্য বাড্ডা আদর্শনগর জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে জানাজা শেষে পূর্ব বাড্ডা গোরস্থানে তার মরদেহ চির নিন্দ্রায় শায়িত করা হয়।
এদিকে সদালপী,মিষ্টভাষী, হাসোজ্জ্বল মেধাবী আইনজীবী আলমগীর হোসেনের মৃত্যুতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ,সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.