১৮ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:০২
ঝালকাঠির রাজাপুরের মঠবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ সাউথপুরের আলোচিত আবুল বাশার হত্যা মামলার মূল আলমত ভিকটিমের ব্যবহৃত মোবাইল মামলার আইও রাজাপুর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেনের ড্রয়ার থেকে উধাও হয়ে গেছে।
এমনকি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই দেলোয়ার হোসেন মামলার বাদি রাজমিস্ত্রী আবুল বাসারের স্ত্রী মোসাঃ আসমাকে আসামীদের পক্ষ নিয়ে ১০ লাখ টাকার নিয়ে মামলা তুলে নেয়ার অফার দিয়েছে বলে মামলার বাদি আসমা বেগম সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করেছেন।
সোমবার সকালে রাজাপুর সাংবাদিক ক্লাবে হত্যার শিকার রাজমিস্ত্রী আবুল বাসারের স্ত্রী মামলার বাদি মোসা. আসমা ও তার পরিবারের সদস্যরা সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এসব অভিযোগ করেন।
আবুল বাসারের স্ত্রী মোসাঃ আসমা সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেন, মামলার ১ নম্বর আসামি নাজমুল বর্তমানে কারাগারে বন্ধী রয়েছে। নানা ভাবে শুনতে পাচ্ছি জামিনে বের হয়ে এসে তাকে ও তার পরিবারের লোকজনকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে।
এছাড়া মামলার আইও রাজাপুর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেনে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে মামলার গুরুত্বপূর্ণ আসামীদের বাদ দিয়ে চাজর্শীট দিতে পারে এমন আশঙ্কারও অভিযোগ করেন বাদি।
মামলার বাদী আসমা অভিযোগ করে জানান, ২০২৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দক্ষিণ সাউথপুর এলাকায় স্থানীয় শুকুরের চায়ের দোকানের সামনে তার স্বামী আবুল বাশারকে আসামি নাজমুল হাসান, রাতুলসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। এ ঘটনায় তিনি রাজাপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর র্যাব ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতারকৃত প্রধান আসামী নাজমুলের স্বীকারোক্তিতে আরও তিন আসামী তরিকুল ইসলাম তারেক, আশরাফুল ও সাব্বিরকে গ্রেফতার করা হয়। সম্প্রতি তরিকুল ইসলাম তারেক জামিনে বের হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে মোসাঃ আসমা আরও অভিযোগ করেন, ছেলে মেয়েদের উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনের জন্য থানায় স্বামীর মোবাইল ও সিম আনতে গেলে মামলার তদন্তকারীর কাছে আলামত হিসেবে হেফাজত থাকা নিহতের আবুল বাসারের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন রহস্যজনকভাবে চুরি হয়ে গেছে বলে জানানয় তদন্তকারী কর্মকর্তা।
তখন আসামীদের মোবাইল গুলো বের করে দেখায় কিন্তু তার স্বামীর মোবাইল দেখায় না বলে এসব নিয়ে বাড়াবাড়ি করিয়েন না আপনাকে নতুন মোবাইল কিনে দিবো বলেও জানায় তদন্ত কর্মকর্তা।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, চার্জশীটের খবর নিতে থানায় গিয়ে কান্নাকাটি করলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (দারেগা) বলে দেখি কি করা যায়, নাজমুল (প্রধান আসামী) কে দিয়ে ১০ লাখ টাকা দায় ধারা করা যায় কিনা।
তখন বাদি বলে, স্বামীর জান গেছে, স্বামীর জানের বদলে জান চাই। টাকা হলো হাতের ময়লা, টাকা লাগবে না। টাকা দিয়ে কি করবো। স্বামীকে যে মারছে, সেই খুনিদের ফাসি চাই।
মোটা অংকের টাকা নিয়ে মামলা তুলে নেয়ার জন্যও তাকে চাপ সৃষ্টি করা বিভিন্ন মহল থেকে। তিনি অভিযোগ করেন, মামলার অগ্রগতি ধীরগতির এবং আসামিরা প্রভাব খাটিয়ে তাকে নানাভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে, থানায় গিয়েও কোন গুরুত্ব পাচ্ছি না।
উপার্জনের একমাত্র ব্যক্তিকে হারিয়ে বর্তমানে দুই সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন বলেও তিনি জানান। হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার ও ফাসি দাবি করে প্রশাসনের উর্ধ্বতনদের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজাপুর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন সব অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, বাদীর অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও ভুয়াকথা। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসায় চার্জশিট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
আবুল বাসারের মোবাইলটি থানায় তার (এসআই) টেবিলের ড্রয়ার থেকে হারিয়ে গেছে, তা মোবাইল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, আসামী ধরা শেষ, এখন শুধু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই চাজশীট দেয়া হবে। বাদিকে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের বিষয়েও ঝালকাঠি গিয়ে খবর নিতেও বলেছি।
রাজাপুর থানার ওসি ইসমাইল হোসেন জানান, মোবাইল হারিয়ে যাওয়া বা এসব বিষয়গুলো তার কাছে কেহ বলেনি। হুমকি দিয়ে থাকলে প্রয়োজনী জিডি করা হবে এবং গুরুত্ব দিয়ে বিষয়গুলো দেখা হবে।
ঝালকাঠির রাজাপুরের মঠবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ সাউথপুরের আলোচিত আবুল বাশার হত্যা মামলার মূল আলমত ভিকটিমের ব্যবহৃত মোবাইল মামলার আইও রাজাপুর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেনের ড্রয়ার থেকে উধাও হয়ে গেছে।
এমনকি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই দেলোয়ার হোসেন মামলার বাদি রাজমিস্ত্রী আবুল বাসারের স্ত্রী মোসাঃ আসমাকে আসামীদের পক্ষ নিয়ে ১০ লাখ টাকার নিয়ে মামলা তুলে নেয়ার অফার দিয়েছে বলে মামলার বাদি আসমা বেগম সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করেছেন।
সোমবার সকালে রাজাপুর সাংবাদিক ক্লাবে হত্যার শিকার রাজমিস্ত্রী আবুল বাসারের স্ত্রী মামলার বাদি মোসা. আসমা ও তার পরিবারের সদস্যরা সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এসব অভিযোগ করেন।
আবুল বাসারের স্ত্রী মোসাঃ আসমা সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেন, মামলার ১ নম্বর আসামি নাজমুল বর্তমানে কারাগারে বন্ধী রয়েছে। নানা ভাবে শুনতে পাচ্ছি জামিনে বের হয়ে এসে তাকে ও তার পরিবারের লোকজনকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে।
এছাড়া মামলার আইও রাজাপুর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেনে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে মামলার গুরুত্বপূর্ণ আসামীদের বাদ দিয়ে চাজর্শীট দিতে পারে এমন আশঙ্কারও অভিযোগ করেন বাদি।
মামলার বাদী আসমা অভিযোগ করে জানান, ২০২৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দক্ষিণ সাউথপুর এলাকায় স্থানীয় শুকুরের চায়ের দোকানের সামনে তার স্বামী আবুল বাশারকে আসামি নাজমুল হাসান, রাতুলসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। এ ঘটনায় তিনি রাজাপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর র্যাব ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতারকৃত প্রধান আসামী নাজমুলের স্বীকারোক্তিতে আরও তিন আসামী তরিকুল ইসলাম তারেক, আশরাফুল ও সাব্বিরকে গ্রেফতার করা হয়। সম্প্রতি তরিকুল ইসলাম তারেক জামিনে বের হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে মোসাঃ আসমা আরও অভিযোগ করেন, ছেলে মেয়েদের উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনের জন্য থানায় স্বামীর মোবাইল ও সিম আনতে গেলে মামলার তদন্তকারীর কাছে আলামত হিসেবে হেফাজত থাকা নিহতের আবুল বাসারের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন রহস্যজনকভাবে চুরি হয়ে গেছে বলে জানানয় তদন্তকারী কর্মকর্তা।
তখন আসামীদের মোবাইল গুলো বের করে দেখায় কিন্তু তার স্বামীর মোবাইল দেখায় না বলে এসব নিয়ে বাড়াবাড়ি করিয়েন না আপনাকে নতুন মোবাইল কিনে দিবো বলেও জানায় তদন্ত কর্মকর্তা।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, চার্জশীটের খবর নিতে থানায় গিয়ে কান্নাকাটি করলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (দারেগা) বলে দেখি কি করা যায়, নাজমুল (প্রধান আসামী) কে দিয়ে ১০ লাখ টাকা দায় ধারা করা যায় কিনা।
তখন বাদি বলে, স্বামীর জান গেছে, স্বামীর জানের বদলে জান চাই। টাকা হলো হাতের ময়লা, টাকা লাগবে না। টাকা দিয়ে কি করবো। স্বামীকে যে মারছে, সেই খুনিদের ফাসি চাই।
মোটা অংকের টাকা নিয়ে মামলা তুলে নেয়ার জন্যও তাকে চাপ সৃষ্টি করা বিভিন্ন মহল থেকে। তিনি অভিযোগ করেন, মামলার অগ্রগতি ধীরগতির এবং আসামিরা প্রভাব খাটিয়ে তাকে নানাভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে, থানায় গিয়েও কোন গুরুত্ব পাচ্ছি না।
উপার্জনের একমাত্র ব্যক্তিকে হারিয়ে বর্তমানে দুই সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন বলেও তিনি জানান। হত্যার সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার ও ফাসি দাবি করে প্রশাসনের উর্ধ্বতনদের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজাপুর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন সব অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, বাদীর অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও ভুয়াকথা। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসায় চার্জশিট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
আবুল বাসারের মোবাইলটি থানায় তার (এসআই) টেবিলের ড্রয়ার থেকে হারিয়ে গেছে, তা মোবাইল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, আসামী ধরা শেষ, এখন শুধু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই চাজশীট দেয়া হবে। বাদিকে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের বিষয়েও ঝালকাঠি গিয়ে খবর নিতেও বলেছি।
রাজাপুর থানার ওসি ইসমাইল হোসেন জানান, মোবাইল হারিয়ে যাওয়া বা এসব বিষয়গুলো তার কাছে কেহ বলেনি। হুমকি দিয়ে থাকলে প্রয়োজনী জিডি করা হবে এবং গুরুত্ব দিয়ে বিষয়গুলো দেখা হবে।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:৫৯
জাতীয় নির্বাচনের জন্য মাঠ গোছাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। ঝালকাঠি -২ (ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি) আসনে এমপি প্রার্থী হিসেবে ঢাকা মহানগর জামায়াত নেতা শেখ নেয়ামুল করিমের নাম ঘোষণা করেন দলটি।ইতিমধ্যে তিনি গণসংযোগ শুরু করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে নলছিটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেন তিনি।এসময় উপজেলা জামায়েত ও ছাত্র শিবিরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এমপি প্রার্থী শেখ নেয়ামুল করিম বলেন,ঝালকাঠি একটি নদী বন্দর প্রাচীন বানিজ্যিক এলাকা। এই ঐতিহ্যের আলোকে এখানে উন্নয়ন তেমন একটা হয়নি। ঝালকাঠিতে অনেক রাস্তাঘাট ভাঙাচোরা রয়েছে, এখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব রয়েছে।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো নদী ভাঙন। এ এলাকায় নদী ভাঙন রোধে কোন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।প্রথম কথা হচ্ছে রাষ্ট্রের প্রতিটি পয়সার হিসাব জনগণের কাছে পৌছাবো যাতে করে কোন রকম অন্যায় দুর্নীতি বিন্দুমাত্র হওয়ার কোন আশংকা না থাকে।
আমাদের সমাজে যে চাঁদাবাজ রয়েছে তাদের চাঁদাবাজী বন্ধ করা হবে। এছাড়া আমাদের ছাত্র সমাজ নেশার সাথে জড়িয়ে যাচ্ছে আমাদের তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে।
তাছাড়া অনেক বেকার যুবক রয়েছে এদের জন্য কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেই। আমরা বেকার যুবকদের কর্মের হাতে রুপান্তরিত করতে চাই।আমি ভোটারদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি আশাকরি তারা আমাদের পাশে থাকবেন।
জাতীয় নির্বাচনের জন্য মাঠ গোছাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। ঝালকাঠি -২ (ঝালকাঠি সদর ও নলছিটি) আসনে এমপি প্রার্থী হিসেবে ঢাকা মহানগর জামায়াত নেতা শেখ নেয়ামুল করিমের নাম ঘোষণা করেন দলটি।ইতিমধ্যে তিনি গণসংযোগ শুরু করেছেন।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে নলছিটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেন তিনি।এসময় উপজেলা জামায়েত ও ছাত্র শিবিরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এমপি প্রার্থী শেখ নেয়ামুল করিম বলেন,ঝালকাঠি একটি নদী বন্দর প্রাচীন বানিজ্যিক এলাকা। এই ঐতিহ্যের আলোকে এখানে উন্নয়ন তেমন একটা হয়নি। ঝালকাঠিতে অনেক রাস্তাঘাট ভাঙাচোরা রয়েছে, এখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব রয়েছে।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো নদী ভাঙন। এ এলাকায় নদী ভাঙন রোধে কোন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।প্রথম কথা হচ্ছে রাষ্ট্রের প্রতিটি পয়সার হিসাব জনগণের কাছে পৌছাবো যাতে করে কোন রকম অন্যায় দুর্নীতি বিন্দুমাত্র হওয়ার কোন আশংকা না থাকে।
আমাদের সমাজে যে চাঁদাবাজ রয়েছে তাদের চাঁদাবাজী বন্ধ করা হবে। এছাড়া আমাদের ছাত্র সমাজ নেশার সাথে জড়িয়ে যাচ্ছে আমাদের তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে।
তাছাড়া অনেক বেকার যুবক রয়েছে এদের জন্য কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেই। আমরা বেকার যুবকদের কর্মের হাতে রুপান্তরিত করতে চাই।আমি ভোটারদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি আশাকরি তারা আমাদের পাশে থাকবেন।
২৯ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০৬
ঝালকাঠির নলছিটিতে ব্যবসায়ীর স্ত্রী সাথে পরকীয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজি ইউনিয়ন একাডেমির সহকারী শিক্ষক রাসেল হাওলাদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সুবিদপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী।
ভুক্তভোগী ব্যবসারী নাম আমিরুল ইসলাম। তিনি ইছাপাশা এলাকার নূরে আলম হাওলাদারের ছেলে। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৩ বছর আগে গোদন্ডা এলাকার কুদ্দুস হাওলাদারের মেয়ে আমিনা ওরফে মিতুর সাথে ওই ব্যবসায়ীর বিবাহ হয়।তাদের দুটো কন্যা সন্তান রয়েছে।বর্তমানে তারা বাহাদুরপুর এলাকায় নতুন বাড়িতে থাকতেন।
ওই বাড়িতে বিজি ইউনিয়ন একাডেমির সহকারী শিক্ষক রাসেল গৃহ শিক্ষক হিসেবে থাকতেন।ওই ব্যবাসয়ী বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন এলাকায় যেতেন এই সুযোগে তার স্ত্রীর সাথে ওই শিক্ষকের সম্পর্ক হয়ে উঠে।বিষয়টি জানতে পেরে ওই শিক্ষককে বাসা থেকে বের করে দিলে তার স্ত্রীও তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। এসময় তার ঘরে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ন নিয়ে যায়।
ভুক্তভোগী আমিরুল ইসলাম বলেন,আমাদের সংসার ভালোই চলছিলো ওই শিক্ষক ছয় মাস ধরে আমার বাসায় আসার পর থেকে ঝামেলা শুরু হয়েছে। আমার দুটো কন্যা সন্তান রয়েছে তাদের কি হবে?
স্ত্রী আমিনা বলেন,আমার বাবা বাড়ি থেকে যে সোনা গয়না দিছে সেগুলো আমি নিয়ে এসেছি। তার টাকা পয়সা ও সোনা গয়না নেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা।
এ বিষয়ে বিজি ইউনিয়ন একাডেমির সহকারী শিক্ষক রাসেল হাওলাদার বলেন, তারা সন্দেহভাবে আমার বিরুদ্ধে এসব বলছে। এগুলোর সাথে আমি কখনো জড়িত ছিলাম না।
বিজি ইউনিয়ন একাডেমির প্রধান শিক্ষক আলী হায়দার বলেন, আমাদের কাছে এখনো কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুবিদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দোলন মুন্সি বলেন,ইউনিয়ন পরিষদে একটি অভিযোগ দিয়েছেন। ওই শিক্ষককে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
ঝালকাঠির নলছিটিতে ব্যবসায়ীর স্ত্রী সাথে পরকীয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজি ইউনিয়ন একাডেমির সহকারী শিক্ষক রাসেল হাওলাদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সুবিদপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী।
ভুক্তভোগী ব্যবসারী নাম আমিরুল ইসলাম। তিনি ইছাপাশা এলাকার নূরে আলম হাওলাদারের ছেলে। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৩ বছর আগে গোদন্ডা এলাকার কুদ্দুস হাওলাদারের মেয়ে আমিনা ওরফে মিতুর সাথে ওই ব্যবসায়ীর বিবাহ হয়।তাদের দুটো কন্যা সন্তান রয়েছে।বর্তমানে তারা বাহাদুরপুর এলাকায় নতুন বাড়িতে থাকতেন।
ওই বাড়িতে বিজি ইউনিয়ন একাডেমির সহকারী শিক্ষক রাসেল গৃহ শিক্ষক হিসেবে থাকতেন।ওই ব্যবাসয়ী বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন এলাকায় যেতেন এই সুযোগে তার স্ত্রীর সাথে ওই শিক্ষকের সম্পর্ক হয়ে উঠে।বিষয়টি জানতে পেরে ওই শিক্ষককে বাসা থেকে বের করে দিলে তার স্ত্রীও তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। এসময় তার ঘরে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ন নিয়ে যায়।
ভুক্তভোগী আমিরুল ইসলাম বলেন,আমাদের সংসার ভালোই চলছিলো ওই শিক্ষক ছয় মাস ধরে আমার বাসায় আসার পর থেকে ঝামেলা শুরু হয়েছে। আমার দুটো কন্যা সন্তান রয়েছে তাদের কি হবে?
স্ত্রী আমিনা বলেন,আমার বাবা বাড়ি থেকে যে সোনা গয়না দিছে সেগুলো আমি নিয়ে এসেছি। তার টাকা পয়সা ও সোনা গয়না নেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা।
এ বিষয়ে বিজি ইউনিয়ন একাডেমির সহকারী শিক্ষক রাসেল হাওলাদার বলেন, তারা সন্দেহভাবে আমার বিরুদ্ধে এসব বলছে। এগুলোর সাথে আমি কখনো জড়িত ছিলাম না।
বিজি ইউনিয়ন একাডেমির প্রধান শিক্ষক আলী হায়দার বলেন, আমাদের কাছে এখনো কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুবিদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দোলন মুন্সি বলেন,ইউনিয়ন পরিষদে একটি অভিযোগ দিয়েছেন। ওই শিক্ষককে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
২২ আগস্ট, ২০২৫ ২০:১৫
"স্বর্নালী সম্ভাবে সাজাই জীবন" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝালকাঠিতে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঝালকাঠির সুগন্ধা সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংসদের আয়োজনে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
শুক্রবার সকাল ৯টায় ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপদেষ্টা মাওলানা মিরাজুল ইসলাম, পৌর উপদেষ্টা মাওলানা মনিরুজ্জামান।
সকাল ১০টায় মাওলানা কাওছার হামিদীর কুরআন অধ্যায়নের মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু হয়ে সংগঠনের সভাপতি অধ্যক্ষ ফরিদুল হক'র সভাপতিত্বে পরিচালক আতিকুর রহমানের সঞ্চালনায় সংগীতের আদ্যপান্ত নিয়ে বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করেন বাংলাদেশ সংগীত কেন্দ্রের অফিস সম্পাদক এবং গীতিকার, সুরকার ও শিল্পী মাসুদ রানা।
নাটক ও অভিনয়ের মৌলিক তত্ত্ব বিষয়ে আলোচনা করেন দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের অফিস সম্পাদক বিশিষ্ট নাট্যকার ও অভিনেতা মনিরুল ইসলাম। সাহিত্য সাংস্কৃতিক আন্দোলনের দায়িত্বশীলদের করণীয় বিষয়ে আলোচনা করেন দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের সাহিত্য সম্পাদক, বরিশাল অঞ্চল তত্বাবধায়ক, বিশিষ্ট কবি ও সাহিত্যিক ইয়াসিন মাহমুদ।
সাহিত্য সাংস্কৃতিক প্রতিবেদন তৈরির কলাকৌশল বিষয়ে আলোচনা করেন বরিশাল সংস্কৃতি কেন্দ্র ও দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের বরিশাল অঞ্চলের পরিচালক সাংবাদিক আযাদ আলাউদ্দিন।
মনোমুগ্ধকর কুরআন তেলাওয়াত করেন মাওলানা আশরাফুল ইসলাম। এসময় সুগন্ধা, সংশপ্তক, বিষখালী, প্রজাপতি সাংস্কৃতিক সংগঠনের শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
সকাল ৯টায় কর্মশালা শুরু হয়ে বিকেল ৫টায় শেষ হয়।
"স্বর্নালী সম্ভাবে সাজাই জীবন" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝালকাঠিতে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঝালকাঠির সুগন্ধা সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংসদের আয়োজনে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
শুক্রবার সকাল ৯টায় ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপদেষ্টা মাওলানা মিরাজুল ইসলাম, পৌর উপদেষ্টা মাওলানা মনিরুজ্জামান।
সকাল ১০টায় মাওলানা কাওছার হামিদীর কুরআন অধ্যায়নের মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু হয়ে সংগঠনের সভাপতি অধ্যক্ষ ফরিদুল হক'র সভাপতিত্বে পরিচালক আতিকুর রহমানের সঞ্চালনায় সংগীতের আদ্যপান্ত নিয়ে বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করেন বাংলাদেশ সংগীত কেন্দ্রের অফিস সম্পাদক এবং গীতিকার, সুরকার ও শিল্পী মাসুদ রানা।
নাটক ও অভিনয়ের মৌলিক তত্ত্ব বিষয়ে আলোচনা করেন দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের অফিস সম্পাদক বিশিষ্ট নাট্যকার ও অভিনেতা মনিরুল ইসলাম। সাহিত্য সাংস্কৃতিক আন্দোলনের দায়িত্বশীলদের করণীয় বিষয়ে আলোচনা করেন দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের সাহিত্য সম্পাদক, বরিশাল অঞ্চল তত্বাবধায়ক, বিশিষ্ট কবি ও সাহিত্যিক ইয়াসিন মাহমুদ।
সাহিত্য সাংস্কৃতিক প্রতিবেদন তৈরির কলাকৌশল বিষয়ে আলোচনা করেন বরিশাল সংস্কৃতি কেন্দ্র ও দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদের বরিশাল অঞ্চলের পরিচালক সাংবাদিক আযাদ আলাউদ্দিন।
মনোমুগ্ধকর কুরআন তেলাওয়াত করেন মাওলানা আশরাফুল ইসলাম। এসময় সুগন্ধা, সংশপ্তক, বিষখালী, প্রজাপতি সাংস্কৃতিক সংগঠনের শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
সকাল ৯টায় কর্মশালা শুরু হয়ে বিকেল ৫টায় শেষ হয়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.