
২৯ মে, ২০২৫ ১৬:২৬
বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা এসএম জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে আগস্টে সরকারবিরোধী আন্দোলনকারী খুনের মামলা হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সকারের মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে গত ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকার ভাটারাধীন এলাকায় তিনি ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালিয়েছেন। সেই হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহযোদ্ধা আল-আমিনের মৃত্যু হয়। জাকিরসহ সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত শিক্ষার্থীর আপন চাচা পঞ্চাশোর্ধ্ব ‘রহমান মাল’ বাদী হয়ে গত ১ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৮৭ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ২৫০ অজ্ঞাত ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে মামলাটি করেন। আলোচিত এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ তৎকালীন সরকারের মন্ত্রী-এমপি, সরকারি কর্মকর্তা, আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী, জাতীয় পার্টির শীর্ষসারির নেতাদের অভিযুক্ত করা হয়।
মামলাটির ৮৪ নং অভিযুক্ত জাকির হোসেন দীর্ঘদিন ধরে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থেকে বরিশালে ব্যাপক ত্রাস চালিয়েছে। এবং রাজনৈতিক ব্যানারে বহুমুখী অপকর্ম করতে গিয়ে সে সমূহ বিপদের আলামত পেয়ে একাধিকবার নেতাও বদল করে। প্রথমে সে শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ’র নাম ভাঙিয়ে চললেও পরর্তীতে তারই পুত্র মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ’র কাছাকাছি জাকিরকে দেখা যায়। পরে সাদিকের সাথে দূরত্ব তৈরি হলে এসএম জাকির বরিশাল সদর আসনের এমপি ও সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের সান্নিধ্য পেতে দৌঁড়ঝাপ শুরু করে, এবং কিছুদিন পর কাঙ্খিত লক্ষেও পৌছে যায়।

সূত্র জানিয়েছে, প্রথমে হাসানাত আব্দুল্লাহ, পরে তার ছেলে সাদিক আব্দুল্লাহ এবং সর্বশেষ জাহিদ ফারুকের সাথে ছত্রছায়ায় থেকে জাকির ধনকূবের বনে গেছে। বিশেষ করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেশ কয়েকটি ঠিকাদারি কাজ বাগিয়ে নিয়ে সে ব্যাপক অর্থ কামিয়ে নিয়েছে। এবং রাজনৈতিক পদবিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বেলসপার্কসংলগ্ন শতকোটি টাকার সরকারি ভূমি তার স্ত্রীর নামে বরাদ্দও নিয়ে নেয়।
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র জানায়, সাবেক জেলা প্রশাসককে জনৈক শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতার চাপের মুখে অফিসার্স মেসের ভূমিটি জাকিরের স্ত্রীর নামে বরাদ্দ দিতে বাধ্য করে। এবং প্রশাসন তাকে ভূমিটিতে ভবন নির্মাণ করার ক্ষেত্রে শর্তজুড়ে দিলেও তা উপেক্ষা করেছে। এছাড়া সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাশে জাকিরের স্ত্রী নামে প্লানবিহীন ভবনটিতে রেস্তোরাঁ করা নিয়েও তুমুল বিতর্ক রয়েছে।
এছাড়াও বহু অঘটন পটিয়াসি এসএম জাকির হোসেন বরিশালে বিরোধী মতের সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে হামলা চালিয়ে মারধর করা এবং বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়ে একাধিক সংবাদকর্মীকে জেল খাটানোর অভিযোগও আছে। তৎকালীন সময় তার হাত থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেতাকর্মীরাও। সে বরিশাল বিএনপি নেতা মুসফিকুল হাসান মাসুমকে মামলা দিয়ে তার হয়রানি করাসহ ইন্টারনেট ব্যবসা বন্ধ করেও দেয়।
বরিশালের এই ত্রাস সর্বশেষ আওয়ামী লীগ সরকার পতনের দিন অর্থাৎ ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকার ভাটারা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহযোদ্ধার ওপর সদলবলে হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, যা অনেকের ছিল অজনা, আসেনি আলোচনায়ও। সেই হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত আল-আমিনের চাচা ঢাকার আদালতে গত ১ ডিসেম্বর সন্ত্রাসী জাকিরসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষসারির নেতাদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে ভাটারা থানা পুলিশকে নথিভুক্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণের নির্দেশ দেন। বরিশাল আওয়ামী সন্ত্রাস জাকির ঢাকায় আন্দোলনকারী খুনে জড়িত এবং তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে, এই খবর বুধবার রাতে ছড়িয়ে পড়লে সংবাদকর্মীরা তথ্য সংগ্রহে দৌঁড়ঝাপ শুরু করেন।
এদিকে ভাটারা থানা পুলিশ বৃহস্পতিবার রাতে জানিয়েছে, আদালতের আদেশে মামলাটি নথিভুক্ত করাসহ অভিযুক্ত সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আওয়ামী সন্ত্রাসী এসএম জাকির ৫ আগস্ট ঢাকায় খুন করে কদিন আত্মগোপনে থাকলেও পরবর্তীতে বরিশালে এসে বীরদর্পে ঘোরাঘুরি শুরু করে। এবং বোল পাল্টে বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীসহ বরিশাল প্রশাসনের সান্নিধ্য পেতে মরিয়া চেষ্টা করতে থাকে, যা নিয়েও তুমুল বিকর্ত দেখা দেয়। তবে রহস্যজনক কারণে বরিশালে সে কোনো মামলায় অভিযুক্ত হয়নি।
অভিযোগ আছে, এই আওয়ামী সন্ত্রাসীকে বরিশালের খিস্ট্রান সম্প্রদায় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল। এবং আইনজীবীর মাধ্যমে তার সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ফিরিস্তি উপস্থাপন করলেও তার উগ্রতা রোহিত করা সম্ভব হয়নি।
অভিজ্ঞমহল বলছে, এসএম জাকির আওয়ামী লীগের ব্যানারে গত কয়েক বছরে নানান অপকর্ম করেছে। সর্বশেষ সে আন্দোলনকারী খুনে জড়িত এমন তথ্য এতদিন লুকোচাপা থাকলেও শেষত্বক প্রকাশে এসেছে। এবং তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচিৎ এই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসা।’
বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা এসএম জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে আগস্টে সরকারবিরোধী আন্দোলনকারী খুনের মামলা হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সকারের মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে গত ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকার ভাটারাধীন এলাকায় তিনি ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালিয়েছেন। সেই হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহযোদ্ধা আল-আমিনের মৃত্যু হয়। জাকিরসহ সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত শিক্ষার্থীর আপন চাচা পঞ্চাশোর্ধ্ব ‘রহমান মাল’ বাদী হয়ে গত ১ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৮৭ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ২৫০ অজ্ঞাত ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে মামলাটি করেন। আলোচিত এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ তৎকালীন সরকারের মন্ত্রী-এমপি, সরকারি কর্মকর্তা, আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী, জাতীয় পার্টির শীর্ষসারির নেতাদের অভিযুক্ত করা হয়।
মামলাটির ৮৪ নং অভিযুক্ত জাকির হোসেন দীর্ঘদিন ধরে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থেকে বরিশালে ব্যাপক ত্রাস চালিয়েছে। এবং রাজনৈতিক ব্যানারে বহুমুখী অপকর্ম করতে গিয়ে সে সমূহ বিপদের আলামত পেয়ে একাধিকবার নেতাও বদল করে। প্রথমে সে শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ’র নাম ভাঙিয়ে চললেও পরর্তীতে তারই পুত্র মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ’র কাছাকাছি জাকিরকে দেখা যায়। পরে সাদিকের সাথে দূরত্ব তৈরি হলে এসএম জাকির বরিশাল সদর আসনের এমপি ও সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের সান্নিধ্য পেতে দৌঁড়ঝাপ শুরু করে, এবং কিছুদিন পর কাঙ্খিত লক্ষেও পৌছে যায়।

সূত্র জানিয়েছে, প্রথমে হাসানাত আব্দুল্লাহ, পরে তার ছেলে সাদিক আব্দুল্লাহ এবং সর্বশেষ জাহিদ ফারুকের সাথে ছত্রছায়ায় থেকে জাকির ধনকূবের বনে গেছে। বিশেষ করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেশ কয়েকটি ঠিকাদারি কাজ বাগিয়ে নিয়ে সে ব্যাপক অর্থ কামিয়ে নিয়েছে। এবং রাজনৈতিক পদবিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বেলসপার্কসংলগ্ন শতকোটি টাকার সরকারি ভূমি তার স্ত্রীর নামে বরাদ্দও নিয়ে নেয়।
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র জানায়, সাবেক জেলা প্রশাসককে জনৈক শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতার চাপের মুখে অফিসার্স মেসের ভূমিটি জাকিরের স্ত্রীর নামে বরাদ্দ দিতে বাধ্য করে। এবং প্রশাসন তাকে ভূমিটিতে ভবন নির্মাণ করার ক্ষেত্রে শর্তজুড়ে দিলেও তা উপেক্ষা করেছে। এছাড়া সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাশে জাকিরের স্ত্রী নামে প্লানবিহীন ভবনটিতে রেস্তোরাঁ করা নিয়েও তুমুল বিতর্ক রয়েছে।
এছাড়াও বহু অঘটন পটিয়াসি এসএম জাকির হোসেন বরিশালে বিরোধী মতের সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে হামলা চালিয়ে মারধর করা এবং বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়ে একাধিক সংবাদকর্মীকে জেল খাটানোর অভিযোগও আছে। তৎকালীন সময় তার হাত থেকে রেহাই পাননি বিএনপি নেতাকর্মীরাও। সে বরিশাল বিএনপি নেতা মুসফিকুল হাসান মাসুমকে মামলা দিয়ে তার হয়রানি করাসহ ইন্টারনেট ব্যবসা বন্ধ করেও দেয়।
বরিশালের এই ত্রাস সর্বশেষ আওয়ামী লীগ সরকার পতনের দিন অর্থাৎ ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকার ভাটারা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহযোদ্ধার ওপর সদলবলে হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, যা অনেকের ছিল অজনা, আসেনি আলোচনায়ও। সেই হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত আল-আমিনের চাচা ঢাকার আদালতে গত ১ ডিসেম্বর সন্ত্রাসী জাকিরসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষসারির নেতাদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে ভাটারা থানা পুলিশকে নথিভুক্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণের নির্দেশ দেন। বরিশাল আওয়ামী সন্ত্রাস জাকির ঢাকায় আন্দোলনকারী খুনে জড়িত এবং তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে, এই খবর বুধবার রাতে ছড়িয়ে পড়লে সংবাদকর্মীরা তথ্য সংগ্রহে দৌঁড়ঝাপ শুরু করেন।
এদিকে ভাটারা থানা পুলিশ বৃহস্পতিবার রাতে জানিয়েছে, আদালতের আদেশে মামলাটি নথিভুক্ত করাসহ অভিযুক্ত সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশ ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আওয়ামী সন্ত্রাসী এসএম জাকির ৫ আগস্ট ঢাকায় খুন করে কদিন আত্মগোপনে থাকলেও পরবর্তীতে বরিশালে এসে বীরদর্পে ঘোরাঘুরি শুরু করে। এবং বোল পাল্টে বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীসহ বরিশাল প্রশাসনের সান্নিধ্য পেতে মরিয়া চেষ্টা করতে থাকে, যা নিয়েও তুমুল বিকর্ত দেখা দেয়। তবে রহস্যজনক কারণে বরিশালে সে কোনো মামলায় অভিযুক্ত হয়নি।
অভিযোগ আছে, এই আওয়ামী সন্ত্রাসীকে বরিশালের খিস্ট্রান সম্প্রদায় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল। এবং আইনজীবীর মাধ্যমে তার সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ফিরিস্তি উপস্থাপন করলেও তার উগ্রতা রোহিত করা সম্ভব হয়নি।
অভিজ্ঞমহল বলছে, এসএম জাকির আওয়ামী লীগের ব্যানারে গত কয়েক বছরে নানান অপকর্ম করেছে। সর্বশেষ সে আন্দোলনকারী খুনে জড়িত এমন তথ্য এতদিন লুকোচাপা থাকলেও শেষত্বক প্রকাশে এসেছে। এবং তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচিৎ এই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসা।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৭
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও বিএনপি মনোনিত প্রার্থী ফারুক আলম সরকারের সমর্থক এবং বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা নাহিদুজ্জামান নিশাতের মোটরসাইকেল শোডাউনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়েছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে জেলার সাঘাটা উপজেলায় সংঘর্ষ, হামলা ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোববার রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এ আদেশ জারি করেন সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মীর মো. আল কামাহ্ তমাল।
আদেশে বলা হয়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসন ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময়ে অস্ত্র বহন ও প্রদর্শন, লাঠি বা দেশীয় অস্ত্র বহন, মাইকিং বা শব্দযন্ত্র ব্যবহার, পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তির সমবেত হওয়া, সভা-সমাবেশ ও মিছিল আয়োজন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও কর্তব্যরত কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য নয়।
জানা গেছে, এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসাবে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ফারুক আলম সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ফলে শিল্পপতি ও বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা নাহিদুজ্জামান নিশাত ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠেন। সে কারণে এই মনোনয়ন দেয়াকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধা-৫ আসনে বিএনপির নেতা কর্মীরদের মধ্যেও কোন্দল মনোমালিন্য শুরু হয়।
রোববার দুপুর থেকে বিএনপির দুই গ্রুপ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা নাহিদুজ্জামান নিশাত এলাকায় এসে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নিজেকে ঘোষণা দিয়ে মাঠে নামেন। তিনি তার লোকজনকে সংগঠিত করে নির্বাচনী মহড়া দিতে প্রস্তুতি নেন।
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ফারুক আলম সরকারও আজ নির্বাচনী মহড়া দিতে প্রস্তুতি নেন। ফলে বিএনপি নেতাকর্মীরাও দুই পক্ষেই অবস্থান নেন। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলা জুড়ে। বহিষ্কৃত নেতা নিশাত আজ শত শত নারী-পুরুষ নিয়ে ট্রাক ও মোটরসাইকেল যোগে সাঘাটা উপজেলা হয়ে বোনারপাড়ার দিকে রওনা দেন।
এ সময় নিশাতের মোটরসাইকেল বহরের সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়ার মোড় নামক এলাকায় এলে কয়েকটি মোটরসাইকেল ও সিএনজি চালিত অটো রিকসা ভাংচুর এবং কয়েক জনকে মারপিট করে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন বলেন, দুই গ্রুপের মধ্যে যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুলিশ মাঠে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। ১৪৪ ধারা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও বিএনপি মনোনিত প্রার্থী ফারুক আলম সরকারের সমর্থক এবং বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা নাহিদুজ্জামান নিশাতের মোটরসাইকেল শোডাউনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়েছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে জেলার সাঘাটা উপজেলায় সংঘর্ষ, হামলা ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোববার রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এ আদেশ জারি করেন সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মীর মো. আল কামাহ্ তমাল।
আদেশে বলা হয়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসন ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময়ে অস্ত্র বহন ও প্রদর্শন, লাঠি বা দেশীয় অস্ত্র বহন, মাইকিং বা শব্দযন্ত্র ব্যবহার, পাঁচ বা ততোধিক ব্যক্তির সমবেত হওয়া, সভা-সমাবেশ ও মিছিল আয়োজন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও কর্তব্যরত কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য নয়।
জানা গেছে, এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসাবে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ফারুক আলম সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। ফলে শিল্পপতি ও বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা নাহিদুজ্জামান নিশাত ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠেন। সে কারণে এই মনোনয়ন দেয়াকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধা-৫ আসনে বিএনপির নেতা কর্মীরদের মধ্যেও কোন্দল মনোমালিন্য শুরু হয়।
রোববার দুপুর থেকে বিএনপির দুই গ্রুপ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা নাহিদুজ্জামান নিশাত এলাকায় এসে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নিজেকে ঘোষণা দিয়ে মাঠে নামেন। তিনি তার লোকজনকে সংগঠিত করে নির্বাচনী মহড়া দিতে প্রস্তুতি নেন।
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ফারুক আলম সরকারও আজ নির্বাচনী মহড়া দিতে প্রস্তুতি নেন। ফলে বিএনপি নেতাকর্মীরাও দুই পক্ষেই অবস্থান নেন। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলা জুড়ে। বহিষ্কৃত নেতা নিশাত আজ শত শত নারী-পুরুষ নিয়ে ট্রাক ও মোটরসাইকেল যোগে সাঘাটা উপজেলা হয়ে বোনারপাড়ার দিকে রওনা দেন।
এ সময় নিশাতের মোটরসাইকেল বহরের সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়ার মোড় নামক এলাকায় এলে কয়েকটি মোটরসাইকেল ও সিএনজি চালিত অটো রিকসা ভাংচুর এবং কয়েক জনকে মারপিট করে প্রতিপক্ষের লোকজন। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন বলেন, দুই গ্রুপের মধ্যে যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুলিশ মাঠে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। ১৪৪ ধারা ভঙ্গের চেষ্টা করলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
ঢাকার বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকা ছাড়িয়েছে উল্লেখ করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (বাংলাদেশ ন্যাপ) চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমে যাওয়ায় বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে যা খুবই উদ্বেগজনক।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে জরুরি কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, ‘পেঁয়াজের মূল্য হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোক্তাদের দুশ্চিন্তা কমছে না। কৃষক ও জেলা পর্যায়ের আড়ত থেকে যথেষ্ট সরবরাহ আসছে না। ফলে বাজারে প্রতিদিনের চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। ভারত থেকে আমদানি কমে যাওয়ার পর স্থানীয় বাজারের ওপর চাপ বেড়েছে, অথচ কৃষকের ঘরে যে পরিমাণ মজুত আছে তা বাজারের চাহিদা মেটানোর মতো নয়। এই ঘাটতির কারণে পাইকারি পর্যায়ে মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে, স্বাভাবিকভাবেই খুচরা বাজারেও অস্থিরতা তৈরি করছে।’
দলটির শীর্ষ এই দুই নেতা বলেন, জনগণ চায় স্থিতিশীল বাজার। কিন্তু বাজারে পণ্যই যদি পর্যাপ্ত না থাকে, তাহলে দাম কীভাবে স্থিতিশীল থাকবে? এর দায় শুধু পাইকার বা খুচরা ব্যবসায়ীদের নয়, মূল সমস্যা সরবরাহে।
তারা বলেন, ‘সরবরাহ কম থাকার সুযোগ নিয়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে আমদানির পাঁয়তারা করছে বাজার সিন্ডিকেট। আড়তদার, কমিশন এজেন্ট ও দাদন ব্যবসায়ীদের কারসাজিতেই মূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সরকার যদি বাজার নিয়ন্ত্রণে না নামে, সাধারণ মানুষের কষ্ট আরও বৃদ্ধি পাবে।’
ঢাকার বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকা ছাড়িয়েছে উল্লেখ করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (বাংলাদেশ ন্যাপ) চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমে যাওয়ায় বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে যা খুবই উদ্বেগজনক।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে জরুরি কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, ‘পেঁয়াজের মূল্য হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোক্তাদের দুশ্চিন্তা কমছে না। কৃষক ও জেলা পর্যায়ের আড়ত থেকে যথেষ্ট সরবরাহ আসছে না। ফলে বাজারে প্রতিদিনের চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। ভারত থেকে আমদানি কমে যাওয়ার পর স্থানীয় বাজারের ওপর চাপ বেড়েছে, অথচ কৃষকের ঘরে যে পরিমাণ মজুত আছে তা বাজারের চাহিদা মেটানোর মতো নয়। এই ঘাটতির কারণে পাইকারি পর্যায়ে মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে, স্বাভাবিকভাবেই খুচরা বাজারেও অস্থিরতা তৈরি করছে।’
দলটির শীর্ষ এই দুই নেতা বলেন, জনগণ চায় স্থিতিশীল বাজার। কিন্তু বাজারে পণ্যই যদি পর্যাপ্ত না থাকে, তাহলে দাম কীভাবে স্থিতিশীল থাকবে? এর দায় শুধু পাইকার বা খুচরা ব্যবসায়ীদের নয়, মূল সমস্যা সরবরাহে।
তারা বলেন, ‘সরবরাহ কম থাকার সুযোগ নিয়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে আমদানির পাঁয়তারা করছে বাজার সিন্ডিকেট। আড়তদার, কমিশন এজেন্ট ও দাদন ব্যবসায়ীদের কারসাজিতেই মূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সরকার যদি বাজার নিয়ন্ত্রণে না নামে, সাধারণ মানুষের কষ্ট আরও বৃদ্ধি পাবে।’

০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:১২
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলামে নবনির্মিত একটি মন্দিরে পদদলিত হয় ১২ জন নিহত হয়েছেন। এদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু। শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের পবিত্র দিন একাদশী উপলক্ষ্যে কাশিবুগ্গার শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর স্বামী মন্দিরে গিয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। অতিরিক্ত ভিড়ে সেখানে পদদলনের ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, প্রত্যেক নিহতের পরিবারকে দুই লাখ রুপি সহায়তা দেওয়া হবে। এছাড়া আহতরা চিকিৎসার জন্য ৫০ হাজার রুপি পাবেন।
সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, হাজার হাজার মানুষে ভিড়ে মন্দিরটিতে দম বন্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তখন নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করেন নারীরা। এ সময় তাদের হাতে পূজার ঝুড়ি ছিল।
পরবর্তীতে ভিড় কমার পর দেখা যায় অনেকের মরদেহ পড়ে আছে। এ ঘটনায় অনেক মানুষ আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে কেউ কাউকে উদ্ধার করতে পারছিলেন না। পরবর্তীতে সেখানে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
‘মিনি ত্রিরুপাতি’ নামে পরিচিত এ মন্দিরটি সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হয় না বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
একাদশী উপলক্ষ্যে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হবে জানা সত্ত্বেও মন্দির কর্তৃপক্ষ প্রশাসনকে কিছু জানায়নি। যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেখানে নির্মাণ কাজ চলছিল।
অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইড়ু আহতদের যথাযথ চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উপমুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ জানিয়েছেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে।
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলামে নবনির্মিত একটি মন্দিরে পদদলিত হয় ১২ জন নিহত হয়েছেন। এদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু। শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের পবিত্র দিন একাদশী উপলক্ষ্যে কাশিবুগ্গার শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর স্বামী মন্দিরে গিয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। অতিরিক্ত ভিড়ে সেখানে পদদলনের ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, প্রত্যেক নিহতের পরিবারকে দুই লাখ রুপি সহায়তা দেওয়া হবে। এছাড়া আহতরা চিকিৎসার জন্য ৫০ হাজার রুপি পাবেন।
সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, হাজার হাজার মানুষে ভিড়ে মন্দিরটিতে দম বন্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তখন নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করেন নারীরা। এ সময় তাদের হাতে পূজার ঝুড়ি ছিল।
পরবর্তীতে ভিড় কমার পর দেখা যায় অনেকের মরদেহ পড়ে আছে। এ ঘটনায় অনেক মানুষ আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে কেউ কাউকে উদ্ধার করতে পারছিলেন না। পরবর্তীতে সেখানে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
‘মিনি ত্রিরুপাতি’ নামে পরিচিত এ মন্দিরটি সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হয় না বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
একাদশী উপলক্ষ্যে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হবে জানা সত্ত্বেও মন্দির কর্তৃপক্ষ প্রশাসনকে কিছু জানায়নি। যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেখানে নির্মাণ কাজ চলছিল।
অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইড়ু আহতদের যথাযথ চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উপমুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ জানিয়েছেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.